‘ধর্ষণ নয়, হত্যা করতে চেয়েছিলাম’ -লম্পটের দম্ভোক্তি
শাহজাদপুর
উপজেলার পোরজনা ইউনিয়নের প্রত্যন্ত পল্লী জিগারবাড়িয়া গ্রামে ৩য় শ্রেণি
পড়ুয়া এক ছাত্রীকে ধর্ষণ ও হত্যার চেষ্টার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায়
স্কুলছাত্রীর পিতা আকতার হোসেন বাদী হয়ে শাহজাদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ
দাখিল করলেও প্রভাবশালীদের ভয়ে ও চাপে কৌশলে ঘটনাটি চেপে যাচ্ছে। ঘটনাটি
ঘটেছে গত শুক্রবার সকাল ১০টায়।
জানা গেছে, গত শুক্রবার সকালে উপজেলার দুর্গম এলাকা জিগারবাড়িয়া গ্রামের ৩য় শ্রেণি পড়ুয়া স্কুলছাত্রী তার হতদরিদ্র দিনমজুর পিতাকে বাড়ি থেকে খাবার নিয়ে ওই গ্রামের দক্ষিণ ঢিবি (মাওলানার বাড়ীর পূর্বে) নামক ফাঁকা মাঠে খাবার পৌঁছে দিয়ে ফিরছিল শিশুটি। পথে নির্জন ফাঁকা নেপিয়ার ঘাস ক্ষেতের কাছে পৌঁছালে পেছন থেকে ওঁত পেতে থাকা লম্পট একই গ্রামের আজাহার ওরফে আজা (৪৮) স্কুলছাত্রীর গলায় ধারালো অস্ত্র ধরে জোরপূর্বক ধর্ষণের চেষ্টা করে। এ সময় স্কুলছাত্রী লম্পট আজার মুখে নখের আঁচড় দিয়ে চিৎকার করে পালানোর চেষ্টা করে। স্কুলছাত্রীর আর্তচিৎকারে এলাকাবাসী তাকে উদ্ধার করে বাড়ি পৌঁছে দেয়। ঘটনার প্রতিকারে স্কুলছাত্রীর পিতা আকতার বাদী হয়ে থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দাখিল করে।
কিন্তু গ্রাম প্রধানরা গ্রাম্য শালিসের মাধ্যমে ঘটনাটি ধামাচাপা দেয়ার অপচেষ্টা চালাচ্ছে। এ ব্যাপারে লম্পট আজা গ্রাম্য শালিসে বলেছে, ‘স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণ করতে নয়, গলা কেটে বস্তায় ভরে গুম করার জন্য ঘাস ক্ষেতে নিয়ে গিয়েছিলাম।’ থানার তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই জাহিদ বলেন, এ সংক্রান্ত একটি অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত-পূর্বক দোষীদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’ স্কুলছাত্রীর পিতা আকতার বলেন, চেয়ারম্যান দায়িত্ব নিয়েছে। আমরা মীমাংসা করে নিয়েছি।’
জানা গেছে, গত শুক্রবার সকালে উপজেলার দুর্গম এলাকা জিগারবাড়িয়া গ্রামের ৩য় শ্রেণি পড়ুয়া স্কুলছাত্রী তার হতদরিদ্র দিনমজুর পিতাকে বাড়ি থেকে খাবার নিয়ে ওই গ্রামের দক্ষিণ ঢিবি (মাওলানার বাড়ীর পূর্বে) নামক ফাঁকা মাঠে খাবার পৌঁছে দিয়ে ফিরছিল শিশুটি। পথে নির্জন ফাঁকা নেপিয়ার ঘাস ক্ষেতের কাছে পৌঁছালে পেছন থেকে ওঁত পেতে থাকা লম্পট একই গ্রামের আজাহার ওরফে আজা (৪৮) স্কুলছাত্রীর গলায় ধারালো অস্ত্র ধরে জোরপূর্বক ধর্ষণের চেষ্টা করে। এ সময় স্কুলছাত্রী লম্পট আজার মুখে নখের আঁচড় দিয়ে চিৎকার করে পালানোর চেষ্টা করে। স্কুলছাত্রীর আর্তচিৎকারে এলাকাবাসী তাকে উদ্ধার করে বাড়ি পৌঁছে দেয়। ঘটনার প্রতিকারে স্কুলছাত্রীর পিতা আকতার বাদী হয়ে থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দাখিল করে।
কিন্তু গ্রাম প্রধানরা গ্রাম্য শালিসের মাধ্যমে ঘটনাটি ধামাচাপা দেয়ার অপচেষ্টা চালাচ্ছে। এ ব্যাপারে লম্পট আজা গ্রাম্য শালিসে বলেছে, ‘স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণ করতে নয়, গলা কেটে বস্তায় ভরে গুম করার জন্য ঘাস ক্ষেতে নিয়ে গিয়েছিলাম।’ থানার তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই জাহিদ বলেন, এ সংক্রান্ত একটি অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত-পূর্বক দোষীদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’ স্কুলছাত্রীর পিতা আকতার বলেন, চেয়ারম্যান দায়িত্ব নিয়েছে। আমরা মীমাংসা করে নিয়েছি।’
No comments