রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে জাতিসংঘের সম্পৃক্ততা চায় জাপান
বাংলাদেশে
আশ্রয় নেয়া রোহিঙ্গা শরণার্থীদের মিয়ানমারে প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়া
জাতিসংঘের সম্পৃক্ততা চায় জাপান। বাংলাদেশ সফররত দেশটির পররাষ্ট্র বিষয়ক
সংসদীয় ভাইস-মিনিস্টার ইওয়াও হোরি বলেছেন, প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়া জাতিসংঘের
সংস্থাগুলোর সম্পৃক্ত থাকা গুরুত্বপূর্ণ। তিনি বলেন, ‘আমরা আশা করি
বাংলাদেশ ও মিয়ানমার সরকার একে অপরের সঙ্গে নিবিড় যোগাযোগ অব্যাহত রাখবে
এবং প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়া স্থিতিশীলভাবে সম্পন্ন হবে।’
আজ বুধবার ঢাকায় পৌঁছানোর পর পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ এইচ মাহমুদ আলীর সঙ্গে আনুষ্ঠানিক সাক্ষাত করেন ইওয়াও হোরি। আগামীকাল বৃহস্পতিবার কক্সবাজারে শরণার্থী ক্যাম্প পরিদর্শনে যাবেন তিনি। এ সফরের মূল লক্ষ্য হলো রোহিঙ্গা শরণার্থীদের প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়া এগিয়ে নিয়ে যাওয়া। আগামী ২৩-২৪শে মার্চ তিনি মিয়ানমার সফর করবেন।
তিনি বলেন, ‘পররাষ্ট্রমন্ত্রী তারা কোনার নির্দেশনা মোতাবেক বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের মধ্যে হওয়া সমঝোতার ভিত্তিতে প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়ায় সহায়তা দিতে আমি এ সফর করছি।’
ভাইস মিনিস্টার ইওয়াও হোরি বলেন, ‘গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টা হলো স্থিতিশীল ও দ্রুত প্রত্যাবাসনের প্রক্রিয়াটা যেন নিরাপদ, স্বেচ্ছায় এবং সম্মানজনকভাবে হয় সেটা নিশ্চিত করা।’
বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীকে আশ্রয় দেয়ায় বাংলাদেশের প্রশংসা করেন তিনি। শরণার্থী ক্যাম্পগুলোতে ধারণক্ষমতার চেয়ে বেশি মানুষের অবস্থান এবং এতে করে প্রাকৃতিক দুর্যোগে ঝুঁকি বৃদ্ধির পাওয়ার বিষয়টি উল্লেখ করেন ইওয়াও হোরি বলেন, ‘এ কারণে মানবিক দৃষ্টিকোণ থেকেই বাস্তুচ্যুত ব্যক্তিদের প্রত্যাবাসন তরান্বিত করা প্রয়োজন।’
মিয়ানমার সফরে তিনি দেশটির প্রতি প্রত্যাবাসনের পর বাস্তুচ্যুতদের নিরাপত্তা নিশ্চিতে আরো স্পষ্ট দিকনির্দেশনা দেয়ার আহ্বান জানাবেন। একইসঙ্গে আহ্বান জানাবেন, পুনর্বাসনের পরিবেশ সৃষ্টি, নাগরিকত্ব যাচাই করতে। এসব কাজে জাতিসংঘের শরণার্থী বিষয়ক সংস্থা ইউএনএইচসিআরকে সম্পৃক্ত করতে তিনি মিয়ানমারকে পরামর্শ দেবেন।
আজ বুধবার ঢাকায় পৌঁছানোর পর পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ এইচ মাহমুদ আলীর সঙ্গে আনুষ্ঠানিক সাক্ষাত করেন ইওয়াও হোরি। আগামীকাল বৃহস্পতিবার কক্সবাজারে শরণার্থী ক্যাম্প পরিদর্শনে যাবেন তিনি। এ সফরের মূল লক্ষ্য হলো রোহিঙ্গা শরণার্থীদের প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়া এগিয়ে নিয়ে যাওয়া। আগামী ২৩-২৪শে মার্চ তিনি মিয়ানমার সফর করবেন।
তিনি বলেন, ‘পররাষ্ট্রমন্ত্রী তারা কোনার নির্দেশনা মোতাবেক বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের মধ্যে হওয়া সমঝোতার ভিত্তিতে প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়ায় সহায়তা দিতে আমি এ সফর করছি।’
ভাইস মিনিস্টার ইওয়াও হোরি বলেন, ‘গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টা হলো স্থিতিশীল ও দ্রুত প্রত্যাবাসনের প্রক্রিয়াটা যেন নিরাপদ, স্বেচ্ছায় এবং সম্মানজনকভাবে হয় সেটা নিশ্চিত করা।’
বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীকে আশ্রয় দেয়ায় বাংলাদেশের প্রশংসা করেন তিনি। শরণার্থী ক্যাম্পগুলোতে ধারণক্ষমতার চেয়ে বেশি মানুষের অবস্থান এবং এতে করে প্রাকৃতিক দুর্যোগে ঝুঁকি বৃদ্ধির পাওয়ার বিষয়টি উল্লেখ করেন ইওয়াও হোরি বলেন, ‘এ কারণে মানবিক দৃষ্টিকোণ থেকেই বাস্তুচ্যুত ব্যক্তিদের প্রত্যাবাসন তরান্বিত করা প্রয়োজন।’
মিয়ানমার সফরে তিনি দেশটির প্রতি প্রত্যাবাসনের পর বাস্তুচ্যুতদের নিরাপত্তা নিশ্চিতে আরো স্পষ্ট দিকনির্দেশনা দেয়ার আহ্বান জানাবেন। একইসঙ্গে আহ্বান জানাবেন, পুনর্বাসনের পরিবেশ সৃষ্টি, নাগরিকত্ব যাচাই করতে। এসব কাজে জাতিসংঘের শরণার্থী বিষয়ক সংস্থা ইউএনএইচসিআরকে সম্পৃক্ত করতে তিনি মিয়ানমারকে পরামর্শ দেবেন।
No comments