‘বাংলাদেশকে আর কেউ অবহেলা করতে পারবে না’
প্রধানমন্ত্রী
শেখ হাসিনা বলেছেন, স্বল্পোন্নত দেশ থেকে বাংলাদেশ এখন উন্নয়নশীল দেশে
পরিণত হয়েছে। আর কেউ বাংলাদেশের মানুষকে অবহেলা করতে পারে না। তিনি বলেন,
দেশের আর কেউ গৃহহীন থাকবে না। যাদের ঘর নাই তাদের ঘর করে দেবো। যাদের
জায়গা নাই। তাদের জায়গা দেবো। আজ বুধবার বিকেলে পটিয়া সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়
মাঠে চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগ আয়োজিত জনসভায় এসব কথা বলেন তিনি।
এসময় তিনি আরো বলেন, জাতির পিতা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছিলেন। কিন্তু পাকিস্তানী দোসররা যারা দেশের স্বাধীনতা চায়নি তারা ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করে। ‘৭৫ এর পর যুদ্ধপরাধীদের ক্ষমতায় বসানো হয়েছিলো। কারা বসিয়ে ছিলো। যারা বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করেছে, যারা দেশের স্বাধীনতা মানে নি তারাই করেছে। আওয়ামী লীগ আসলে দেশে উন্নয়ন হয় জানিয়ে তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ আসলে দেশে উন্নয়ন হয়। বিএনপি-জামায়াত আসলে মানুষ খুন হয়। কোন ধর্মের লোক বাদ যায় না। তারা জীবন্ত মানুষ পুড়িয়ে মেরেছে। স্কুলের ছাত্রের ওপর পেট্রোল বোমা মেরেছে। খালেদা জিয়ার নির্দেশে মানুষ হত্যা করেছে। মানুষ হত্যা করলে বেহশতে যাবে না। যারা মানুষ হত্যা করে তারা নরকে যাবে। এটা কোরআনের বিধান।
শেখ হাসিনা বলেন, বাংলাদেশের মানুষ অনেক কষ্ট ভোগ করেছে। বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর অনেক দিন দেশে উন্নয়ন হয়নি। ১৯৯৬ সালে ক্ষমতায় এসে উন্নয়ন শুরু করি। কিন্তু ২০০১ সালে ক্ষমতায় আসতে পারি নাই। কেন আসতে পারি নাই? কারণ আমি গ্যাস বিক্রির মুচলেকা দিই নাই। খালেদা জিয়া মুচলেকা দিয়ে ভারতের কাছে গ্যাস বিক্রি করেছে। আমি রাজি হই নি। বলেছি, এটা জনগণের গ্যাস।
তিনি আরো বলেন, যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করবো ওয়াদা করেছিলাম। সেই বিচার আমরা করেছি। রায় কার্যকর করেছি। জাতির পিতার হত্যাকারীদের বিচার করেছি।
দেশ এখন বিদ্যুতে স্বয়ংসম্পন্ন উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এবার ক্ষমতায় এসে ১৬ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন করেছি। যেখানে বিদ্যুতের লাইন যায়নি সেখানে সোলারের ব্যবস্থা করেছি। কোনো ঘর অন্ধকার থাকবে না। তিনি আরো বলেন, বেকার যুবকদের জন্য অর্থনৈতিক অঞ্চল তৈরী করেছি। তরুনরা যাতে নিজেদের পায়ে দাঁড়াতে পারে সেজন্য তাদের সাহায্য করা হবে। কেউ বেকার থাকবে না। শেখ হাসিনা বলেন, ১৯৭৫ সালে আমার পরিবারকে হত্যা করা হয়। আমি আর আমার ছোট বোন বিদেশ থাকার কারণে বেঁচে যাই। এরপর ৬টি বছর দেশে আসতে পারি নি। ১৯৮১ সালে আওয়ামী লীগের লোকজন দলের সভানেত্রী বানিয়ে ছিলেন। তখন জনগণ আমাকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে। আমার একটা ইচ্ছা মানুষের জন্য কাজ করা। সে লক্ষ্য নিয়ে কাজ করছি। একটাই লক্ষ্য আমার-বাংলার মানুষ উন্নত জীবন পাবে, সুন্দর ভাবে বাঁচতে পারবে। আগামী সংসদ নির্বাচনে নৌকায় ভোট চেয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আপনাদের কাছে নৌকা মার্কায় ভোট চাই। নৌকায় ভোট দিলে উন্নয়নের ধারবাহিকতা থাকবে। একমাত্র নৌকা মার্কায় ভোট দিলে দেশে উন্নয়ন হবে। হাত তুলে ওয়াদা করেন আপনার নৌকায় ভোট দেবেন। তখন উপস্থিত লোকজন হাত তুলে সায় দেন।
এসময় তিনি আরো বলেন, জাতির পিতা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছিলেন। কিন্তু পাকিস্তানী দোসররা যারা দেশের স্বাধীনতা চায়নি তারা ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করে। ‘৭৫ এর পর যুদ্ধপরাধীদের ক্ষমতায় বসানো হয়েছিলো। কারা বসিয়ে ছিলো। যারা বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করেছে, যারা দেশের স্বাধীনতা মানে নি তারাই করেছে। আওয়ামী লীগ আসলে দেশে উন্নয়ন হয় জানিয়ে তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ আসলে দেশে উন্নয়ন হয়। বিএনপি-জামায়াত আসলে মানুষ খুন হয়। কোন ধর্মের লোক বাদ যায় না। তারা জীবন্ত মানুষ পুড়িয়ে মেরেছে। স্কুলের ছাত্রের ওপর পেট্রোল বোমা মেরেছে। খালেদা জিয়ার নির্দেশে মানুষ হত্যা করেছে। মানুষ হত্যা করলে বেহশতে যাবে না। যারা মানুষ হত্যা করে তারা নরকে যাবে। এটা কোরআনের বিধান।
শেখ হাসিনা বলেন, বাংলাদেশের মানুষ অনেক কষ্ট ভোগ করেছে। বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর অনেক দিন দেশে উন্নয়ন হয়নি। ১৯৯৬ সালে ক্ষমতায় এসে উন্নয়ন শুরু করি। কিন্তু ২০০১ সালে ক্ষমতায় আসতে পারি নাই। কেন আসতে পারি নাই? কারণ আমি গ্যাস বিক্রির মুচলেকা দিই নাই। খালেদা জিয়া মুচলেকা দিয়ে ভারতের কাছে গ্যাস বিক্রি করেছে। আমি রাজি হই নি। বলেছি, এটা জনগণের গ্যাস।
তিনি আরো বলেন, যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করবো ওয়াদা করেছিলাম। সেই বিচার আমরা করেছি। রায় কার্যকর করেছি। জাতির পিতার হত্যাকারীদের বিচার করেছি।
দেশ এখন বিদ্যুতে স্বয়ংসম্পন্ন উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এবার ক্ষমতায় এসে ১৬ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন করেছি। যেখানে বিদ্যুতের লাইন যায়নি সেখানে সোলারের ব্যবস্থা করেছি। কোনো ঘর অন্ধকার থাকবে না। তিনি আরো বলেন, বেকার যুবকদের জন্য অর্থনৈতিক অঞ্চল তৈরী করেছি। তরুনরা যাতে নিজেদের পায়ে দাঁড়াতে পারে সেজন্য তাদের সাহায্য করা হবে। কেউ বেকার থাকবে না। শেখ হাসিনা বলেন, ১৯৭৫ সালে আমার পরিবারকে হত্যা করা হয়। আমি আর আমার ছোট বোন বিদেশ থাকার কারণে বেঁচে যাই। এরপর ৬টি বছর দেশে আসতে পারি নি। ১৯৮১ সালে আওয়ামী লীগের লোকজন দলের সভানেত্রী বানিয়ে ছিলেন। তখন জনগণ আমাকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে। আমার একটা ইচ্ছা মানুষের জন্য কাজ করা। সে লক্ষ্য নিয়ে কাজ করছি। একটাই লক্ষ্য আমার-বাংলার মানুষ উন্নত জীবন পাবে, সুন্দর ভাবে বাঁচতে পারবে। আগামী সংসদ নির্বাচনে নৌকায় ভোট চেয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আপনাদের কাছে নৌকা মার্কায় ভোট চাই। নৌকায় ভোট দিলে উন্নয়নের ধারবাহিকতা থাকবে। একমাত্র নৌকা মার্কায় ভোট দিলে দেশে উন্নয়ন হবে। হাত তুলে ওয়াদা করেন আপনার নৌকায় ভোট দেবেন। তখন উপস্থিত লোকজন হাত তুলে সায় দেন।
No comments