শাবিতে ছাত্রলীগের দুই গ্রুপের সংঘর্ষ : একজন গুলিবিদ্ধসহ আহত ৭
সিলেটের
শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগের দুই গ্রুপের
সংঘর্ষে একজন গুলিবিদ্ধসহ ৭ জন আহত হয়েছেন। গতকাল মঙ্গলবার রাত সাড়ে ১০ টার
দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের সামনে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সহ
সভাপতি তারিকুল ইসলাম তারেক ও সাজিদুল ইসলাম সবুজ গ্রুপের মধ্যে এ সংঘর্ষের
ঘটনা ঘটে। পুলিশ জানায়, রাতে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে সংঘর্ষে জড়ায়
ছাত্রলীগের দুই পক্ষ। এসময় গোলাগুলি হয় বলেও জানায় পুলিশ। গুলিবিদ্ধ
অবস্থায় ছাত্রলীগ কর্মী এসএম আব্দুল্লাহ রনিকে সিলেট ওসমানী মেডিক্যাল কলেজ
হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। রনি বিশ্ববিদ্যালয়ের ফুড ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড টি
টেকনোলজি বিভাগের শিক্ষার্থী। মঙ্গলবার রাত ১২টায় এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত
তার পায়ে অস্ত্রোপচার চলছিল। রনির গ্রামের বাড়ি ময়মনসিংহ জেলার গফরগাঁও
উপজেলায় । তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের আঞ্চলিক সংগঠন ময়মনসিংহ এসোসিয়েশনের সাবেক
সভাপতি। এছাড়া আহত হয়েছেন ছাত্রলীগ নেতা তারিকুল ইসলাম তারিক ও শাবি
ছাত্রলীগের বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক খলিলুর রহমান। তাদেরকেও হাসপাতালে
ভর্তি করা হয়েছে। জালালাবাদ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শফিকুর রহমান
জানান, সংঘর্ষের পর বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা
হয়েছে।
শাবি’র একটি সূত্র জানায়, রাতে ক্যাম্পাসের বাইরে সাতকড়া
রেস্টুরেন্টে বসে গল্প-গুজব করছিলেন শাবি ছাত্রলীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি
তারিকুল ইসলাম। তারিক অভিযোগ করে বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের
সহ-সভাপতি আবু সাঈদ আকন্দ, সহ-সভাপতি সৈয়দ জুয়েম ও যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক
সাজিদুল ইসলাম সবুজের নেতৃত্বে কয়েকজন কর্মী তার ওপর অতর্কিত হামলা চালায়।
হামলায় তিনিসহ তার কর্মীরা আহত হন। তিনি এখন হাসপাতালে ভর্তি আছেন বলে
জানান তারিকুল। এ বিষয়ে শাবি ছাত্রলীগের অপর সহ-সভাপতি সৈয়দ জুয়েম বলেন,
তরিকুল ইসলাম তারেক গুলি চালিয়ে সাধারণ শিক্ষার্থীকে আহত করে। এ সময়
ছাত্রলীগের কর্মীরা তাকে ধাওয়া দেয়। তারিকের বিরুদ্ধে ছাত্রদলকে প্রশ্রয়
দেয়াসহ নানা অভিযোগ করেন জুয়েম। শাবির প্রক্টর সহযোগী অধ্যাপক জহির
উদ্দীন আহমেদ জানান, মঙ্গলবার রাত ১০টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয় সংলগ্ন সাতকড়া
রেস্টুরেন্টে এ ঘটনা ঘটে। তিনি বলেন,দীর্ঘদিন ধরেই ছাত্রলীগের গ্রুপগুলোর
মধ্যে উত্তেজনা বিরাজ করছে। ক্যাম্পাসের সার্বিক নিরাপত্তায় অতিরিক্ত পুলিশ
মোতায়েন করা হয়েছে।
সিলেটের
শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগের দুই গ্রুপের
সংঘর্ষে একজন গুলিবিদ্ধসহ ৭ জন আহত হয়েছেন। গতকাল মঙ্গলবার রাত সাড়ে ১০ টার
দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের সামনে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সহ
সভাপতি তারিকুল ইসলাম তারেক ও সাজিদুল ইসলাম সবুজ গ্রুপের মধ্যে এ সংঘর্ষের
ঘটনা ঘটে। পুলিশ জানায়, রাতে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে সংঘর্ষে জড়ায়
ছাত্রলীগের দুই পক্ষ। এসময় গোলাগুলি হয় বলেও জানায় পুলিশ। গুলিবিদ্ধ
অবস্থায় ছাত্রলীগ কর্মী এসএম আব্দুল্লাহ রনিকে সিলেট ওসমানী মেডিক্যাল কলেজ
হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। রনি বিশ্ববিদ্যালয়ের ফুড ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড টি
টেকনোলজি বিভাগের শিক্ষার্থী। মঙ্গলবার রাত ১২টায় এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত
তার পায়ে অস্ত্রোপচার চলছিল। রনির গ্রামের বাড়ি ময়মনসিংহ জেলার গফরগাঁও
উপজেলায় । তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের আঞ্চলিক সংগঠন ময়মনসিংহ এসোসিয়েশনের সাবেক
সভাপতি। এছাড়া আহত হয়েছেন ছাত্রলীগ নেতা তারিকুল ইসলাম তারিক ও শাবি
ছাত্রলীগের বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক খলিলুর রহমান। তাদেরকেও হাসপাতালে
ভর্তি করা হয়েছে। জালালাবাদ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শফিকুর রহমান
জানান, সংঘর্ষের পর বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা
হয়েছে।
শাবি’র একটি সূত্র জানায়, রাতে ক্যাম্পাসের বাইরে সাতকড়া
রেস্টুরেন্টে বসে গল্প-গুজব করছিলেন শাবি ছাত্রলীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি
তারিকুল ইসলাম। তারিক অভিযোগ করে বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের
সহ-সভাপতি আবু সাঈদ আকন্দ, সহ-সভাপতি সৈয়দ জুয়েম ও যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক
সাজিদুল ইসলাম সবুজের নেতৃত্বে কয়েকজন কর্মী তার ওপর অতর্কিত হামলা চালায়।
হামলায় তিনিসহ তার কর্মীরা আহত হন। তিনি এখন হাসপাতালে ভর্তি আছেন বলে
জানান তারিকুল। এ বিষয়ে শাবি ছাত্রলীগের অপর সহ-সভাপতি সৈয়দ জুয়েম বলেন,
তরিকুল ইসলাম তারেক গুলি চালিয়ে সাধারণ শিক্ষার্থীকে আহত করে। এ সময়
ছাত্রলীগের কর্মীরা তাকে ধাওয়া দেয়। তারিকের বিরুদ্ধে ছাত্রদলকে প্রশ্রয়
দেয়াসহ নানা অভিযোগ করেন জুয়েম। শাবির প্রক্টর সহযোগী অধ্যাপক জহির
উদ্দীন আহমেদ জানান, মঙ্গলবার রাত ১০টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয় সংলগ্ন সাতকড়া
রেস্টুরেন্টে এ ঘটনা ঘটে। তিনি বলেন,দীর্ঘদিন ধরেই ছাত্রলীগের গ্রুপগুলোর
মধ্যে উত্তেজনা বিরাজ করছে। ক্যাম্পাসের সার্বিক নিরাপত্তায় অতিরিক্ত পুলিশ
মোতায়েন করা হয়েছে।
No comments