১৫ বছরে ইরাকে মার্কিন আগ্রাসন
এখন
থেকে ১৫ বছর আগে ইরাকে আগ্রাসন চালায় যুক্তরাষ্ট্র। দেশটির তৎকালীর
প্রেসিডেন্ট সাদ্দাম হোসেনের কাছে ব্যাপক গণবিধ্বংসী অস্ত্র থাকার
ভিত্তিহীন অভিযোগ তুলে ২০০৩ সালের ২০ মার্চ হামলা চালানো হয়। মার্কিন
কংগ্রেস ও সংখ্যাগরিষ্ঠ মার্কিনিদের অনুমোদন পায় এ আগ্রাসন। কিন্তু ১৫ বছর
পরে এসে ইরাকে এ আগ্রাসনকে যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে মার্কিন পররাষ্ট্রনীতির
সবচেয়ে বড় ভুল বলে মনে হচ্ছে।
২০ মার্চ, ২০০৩ : ক্ষমতা ছাড়তে সাদ্দামকে ৪৮ ঘণ্টার সময় বেঁধে দেন বুশ। বেঁধে দেয়া সময় পেরিয়ে গেলেই রাজধানী বাগদাদের ওপর বৃষ্টির মতো ধ্বংসাÍক টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালায় মার্কিন বাহিনী।
এপ্রিল, ২০০৩ : বাগদাদের ফেরদৌস স্কয়ারে প্রতিষ্ঠিত সাদ্দাম হোসেনের ক্ষমতার প্রতীক গুরুত্বপূর্ণ ভাস্কর্য গুঁড়িয়ে দেয়া হয়।
মার্চ, ২০০৪ : তিকরিতে মার্কিন বাহিনীর বিশেষ ফোর্স ব্ল্যাকওয়াটারের হাতে সাদ্দামের বন্দির কয়েক মাস পর মুকতাদা আল সদরের বাহিনীর হাতে নিহত হয়।
২০০৬ : মার্কিনিদের মধ্যে যুদ্ধবিরোধী মনোভাবের কারণে কংগ্রেসের মধ্যবর্তী নির্বাচনে পরাজিত হয় বুশের দল রিপাবলিকান।
২০০৭ : পুরো ইরাকে বিশৃঙ্খলা শুরু হয়। ইরাকি মুক্তিযোদ্ধাদের সঙ্গে রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ শুরু করে মার্কিন বাহিনী।
২০০৮ : ডেমোক্রেট প্রার্থী বারাক ওবামার জয়।
২০১১ : ইরাক থেকে পুরোপুরি মার্কিন সেনা প্রত্যাহার।
অক্টোবর, ২০১৬ : মার্কিন বাহিনীর সহায়তা মসুল পুনর্দখলের লড়াই শুরু করে ইরাকি বাহিনী।
ডিসেম্বর, ২০১৭ : ইরাকি বাহিনী ঘোষণা করে, দেশ এখন ‘সম্পূর্ণ আইএসমুক্ত’।
২০ মার্চ, ২০০৩ : ক্ষমতা ছাড়তে সাদ্দামকে ৪৮ ঘণ্টার সময় বেঁধে দেন বুশ। বেঁধে দেয়া সময় পেরিয়ে গেলেই রাজধানী বাগদাদের ওপর বৃষ্টির মতো ধ্বংসাÍক টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালায় মার্কিন বাহিনী।
এপ্রিল, ২০০৩ : বাগদাদের ফেরদৌস স্কয়ারে প্রতিষ্ঠিত সাদ্দাম হোসেনের ক্ষমতার প্রতীক গুরুত্বপূর্ণ ভাস্কর্য গুঁড়িয়ে দেয়া হয়।
মার্চ, ২০০৪ : তিকরিতে মার্কিন বাহিনীর বিশেষ ফোর্স ব্ল্যাকওয়াটারের হাতে সাদ্দামের বন্দির কয়েক মাস পর মুকতাদা আল সদরের বাহিনীর হাতে নিহত হয়।
২০০৬ : মার্কিনিদের মধ্যে যুদ্ধবিরোধী মনোভাবের কারণে কংগ্রেসের মধ্যবর্তী নির্বাচনে পরাজিত হয় বুশের দল রিপাবলিকান।
২০০৭ : পুরো ইরাকে বিশৃঙ্খলা শুরু হয়। ইরাকি মুক্তিযোদ্ধাদের সঙ্গে রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ শুরু করে মার্কিন বাহিনী।
২০০৮ : ডেমোক্রেট প্রার্থী বারাক ওবামার জয়।
২০১১ : ইরাক থেকে পুরোপুরি মার্কিন সেনা প্রত্যাহার।
অক্টোবর, ২০১৬ : মার্কিন বাহিনীর সহায়তা মসুল পুনর্দখলের লড়াই শুরু করে ইরাকি বাহিনী।
ডিসেম্বর, ২০১৭ : ইরাকি বাহিনী ঘোষণা করে, দেশ এখন ‘সম্পূর্ণ আইএসমুক্ত’।
No comments