হৃদরোগ প্রতিরোধ করবেন কিভাবে
ধূমপান
বন্ধ করুন। ধূমপায়ীরা বেশি হৃদরোগে আক্রান্ত হয়। ধূমপান ছেড়ে দেয়ার এক
বছরের মাথায় হৃদরোগের ঝুঁকি ৫০ শতাংশ কমে যায়। একজন ধূমপায়ী ধূমপান ছেড়ে
দেয়ার ১৫ বছরের মাথায় হৃদরোগে মৃত্যুর ঝুঁকি একজন অধূমপায়ীর পর্যায়ে চলে
যায়। ধূমপান চেড়ে দেয়ার জন্য আপনার ইচ্ছাই যথেষ্ট।
০১. লবণ কম খাবেন। অতিরিক্ত লবণ বা লবণযুক্ত খাবার খাবেন না। পাতে কাঁচা লবণ খাওয়া পরিহার করুন। অতিরিক্ত লবণ রক্তচাপ বৃদ্ধি করে। সয়াসস ও টেস্টিং সল্ট অর্থাৎ আজিনোমাটো দেয়া খাবারও বেশি খাওয়া ঠিক নয়। উচ্চ রক্তচাপ নিয়ে অনেক সময় আপনি চিন্তিত নাও হতে পারেন। কিন্তু উচ্চ রক্তচাপ থেকে হার্ট ফেইলিউর ও স্ট্রোক হতে পারে। সুতরাং আজ থেকেই লবণ কম খান।
০৩. বেশি করে শাকসবজি ও মাছ খান। সবুজ শাকসবজি ও মাছ হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়। এতে রয়েছে ওমেগা ৩ ফ্যাটি এসিড। আর খাসি-গরুর গোশতের সম্পৃক্ত চর্বি মানবদেহে রক্তের চর্বির মাত্রা বাড়িয়ে তোলে। সেই সাথে আর্টারিগুলোকে সরু ও রক্ত পরিবহনে অচল করে তোলে। তাই সবুজ শাকসবজি ও মাছ খান, হৃদরোগ এড়ান।
০৪. নিয়মিত ব্যায়াম করুন। নিয়মিত ব্যায়াম হৃদরোগের ঝুঁকি অনেকাংশে কমিয়ে আনে। ব্যায়াম বা শারীরিক পরিশ্রম যারা করেন না, তাদের হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি অনেক। নিয়মিত অল্পসময় ব্যায়াম করলেও তা ৪০ শতাংশ হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়। শরীরে অতিরিক্ত চর্বি জমে যাওয়া রোধেও শারীরিক পরিশ্রমের প্রয়োজন আছে।
০৫. মানসিক চাপ কমান। মানসিক চাপ হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ায়। কর্মক্ষেত্রে ও বাড়িতে মানসিক চাপ পরিহার করুন। নিজের জন্য সময় দিন, হালকা গান শুনুন, বই পড়–ন কিংবা বেড়াতে যান। মনে রাখবেন, মানসিক চাপ যেখানে আপনার এতটা ক্ষতি করে; তাই সেটা এড়ানো আপনার দায়িত্ব।
০৬. আপনার সন্তানের কথা ভাবুন। হৃদরোগ রাতারাতি বা হঠাৎ হয় না। তাই আপনার সন্তানদের দিকে নজর দিন। তাদের এমন করে গড়ে তুলুন, যাতে তারা হৃদরোগ প্রতিরোধ করতে পারে। তাদের মধ্যে হৃদরোগের ঝুঁকি না থাকে। শিশুদেরও শাকসবজি ও মাছসমৃদ্ধ খাদ্যাভাস গড়ে তুলুন। তাদের আদর্শ ওজনের মাঝে রাখুন ও নিয়মিত ব্যায়াম ও খেলাধুলা করতে দিন। খেয়াল রাখুন, তারা যেন শুধু টিভি বা কম্পিউটারের সামনে বসে না থাকে। শিশুদের ভবিষ্যতের হৃদরোগের ঝুঁকি এড়াতে এখন থেকেই সতর্ক হতে হবে বাবা-মায়েদের। তাহলে হৃদরোগ এড়ানো সম্ভব হবে।
০৭. নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা করান। যাদের পরিবারের কেউ না কেউ হৃদরোগে আক্রান্ত হয়েছে, তারা সাবধান হোন। নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা করান। পরিবারের কেউ হৃদরোগে আক্রান্ত হয়েছেন এমন হলে তাদের নিকটাত্মীয়দের হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি রয়েছে। তাই তারা নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা করাবেন।
০১. লবণ কম খাবেন। অতিরিক্ত লবণ বা লবণযুক্ত খাবার খাবেন না। পাতে কাঁচা লবণ খাওয়া পরিহার করুন। অতিরিক্ত লবণ রক্তচাপ বৃদ্ধি করে। সয়াসস ও টেস্টিং সল্ট অর্থাৎ আজিনোমাটো দেয়া খাবারও বেশি খাওয়া ঠিক নয়। উচ্চ রক্তচাপ নিয়ে অনেক সময় আপনি চিন্তিত নাও হতে পারেন। কিন্তু উচ্চ রক্তচাপ থেকে হার্ট ফেইলিউর ও স্ট্রোক হতে পারে। সুতরাং আজ থেকেই লবণ কম খান।
০৩. বেশি করে শাকসবজি ও মাছ খান। সবুজ শাকসবজি ও মাছ হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়। এতে রয়েছে ওমেগা ৩ ফ্যাটি এসিড। আর খাসি-গরুর গোশতের সম্পৃক্ত চর্বি মানবদেহে রক্তের চর্বির মাত্রা বাড়িয়ে তোলে। সেই সাথে আর্টারিগুলোকে সরু ও রক্ত পরিবহনে অচল করে তোলে। তাই সবুজ শাকসবজি ও মাছ খান, হৃদরোগ এড়ান।
০৪. নিয়মিত ব্যায়াম করুন। নিয়মিত ব্যায়াম হৃদরোগের ঝুঁকি অনেকাংশে কমিয়ে আনে। ব্যায়াম বা শারীরিক পরিশ্রম যারা করেন না, তাদের হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি অনেক। নিয়মিত অল্পসময় ব্যায়াম করলেও তা ৪০ শতাংশ হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়। শরীরে অতিরিক্ত চর্বি জমে যাওয়া রোধেও শারীরিক পরিশ্রমের প্রয়োজন আছে।
০৫. মানসিক চাপ কমান। মানসিক চাপ হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ায়। কর্মক্ষেত্রে ও বাড়িতে মানসিক চাপ পরিহার করুন। নিজের জন্য সময় দিন, হালকা গান শুনুন, বই পড়–ন কিংবা বেড়াতে যান। মনে রাখবেন, মানসিক চাপ যেখানে আপনার এতটা ক্ষতি করে; তাই সেটা এড়ানো আপনার দায়িত্ব।
০৬. আপনার সন্তানের কথা ভাবুন। হৃদরোগ রাতারাতি বা হঠাৎ হয় না। তাই আপনার সন্তানদের দিকে নজর দিন। তাদের এমন করে গড়ে তুলুন, যাতে তারা হৃদরোগ প্রতিরোধ করতে পারে। তাদের মধ্যে হৃদরোগের ঝুঁকি না থাকে। শিশুদেরও শাকসবজি ও মাছসমৃদ্ধ খাদ্যাভাস গড়ে তুলুন। তাদের আদর্শ ওজনের মাঝে রাখুন ও নিয়মিত ব্যায়াম ও খেলাধুলা করতে দিন। খেয়াল রাখুন, তারা যেন শুধু টিভি বা কম্পিউটারের সামনে বসে না থাকে। শিশুদের ভবিষ্যতের হৃদরোগের ঝুঁকি এড়াতে এখন থেকেই সতর্ক হতে হবে বাবা-মায়েদের। তাহলে হৃদরোগ এড়ানো সম্ভব হবে।
০৭. নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা করান। যাদের পরিবারের কেউ না কেউ হৃদরোগে আক্রান্ত হয়েছে, তারা সাবধান হোন। নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা করান। পরিবারের কেউ হৃদরোগে আক্রান্ত হয়েছেন এমন হলে তাদের নিকটাত্মীয়দের হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি রয়েছে। তাই তারা নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা করাবেন।
No comments