আশরাফ জনপ্রিয়, সাধারণ সম্পাদক থাকছেন: মুহিত
দপ্তরবিহীনমন্ত্রী
সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক পদে থাকছেন বলে জানিয়েছেন
অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। তিনি বলেন, এর কোনো পরিবর্তন হচ্ছে না।
আশরাফের প্রশংসা করে মুহিত বলেন, তিনি দলে খুবই জনপ্রিয়। তাঁর বিরুদ্ধে
কোনো অভিযোগ নেই। এটি তাঁর বড় গুণ।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে সচিবালয়ে অ্যাসোসিয়েশন অব এক্সপোর্ট ওরিয়েন্টেড শিপ বিল্ডিং ইন্ডাস্ট্রিজ অব বাংলাদেশ এর সঙ্গে বৈঠক করেন অর্থমন্ত্রী। বৈঠকের পর সৈয়দ আশরাফকে নিয়ে সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তরে তিনি এ কথা জানান।
আশরাফ উপপ্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন কি না, সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের উত্তরে অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘আমি জানি না। তিনি দলের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। এটা পরিবর্তন হচ্ছে না। এটা গুরুত্বপূর্ণ।’
সৈয়দ আশরাফের বাসায় অর্থমন্ত্রীর যাওয়ার ব্যাপারে জানতে চান সাংবাদিকেরা। এ সময় তিনি বলেন, আশরাফের বাসা তাঁর বাসার পাশেই। প্রায়ই তিনি সেখানে যান। সেদিন বাসায় যাওয়ার সময় সৈয়দ আশরাফ ঘুমিয়ে ছিলেন। ঘুম থেকে উঠে এসে তিনি অর্থমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করেন।
সম্প্রতি একনেকের বৈঠকে ছয় হাজার কোটি টাকার যে প্রকল্প পাস হয়েছে সেখানে দেওয়া বক্তব্য সম্পর্কে জানতে চাইলে অর্থমন্ত্রী বলেন, তিনি এত বড় প্রকল্পে স্থানীয় সরকার মন্ত্রী ও প্রতিমন্ত্রীর উপস্থিত না থাকার বিষয়টি নিয়ে কথা বলেছিলেন। পরিস্থিতি অনুসারে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
৭ জুলাই (মঙ্গলবার) একনেক সভায় উত্থাপনের জন্য আটটি প্রকল্প তালিকায় প্রথমেই ছিল স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের ‘অগ্রাধিকার ভিত্তিতে গুরুত্বপূর্ণ পল্লি অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্প’। পরিকল্পনা কমিশনের এনইসি সম্মেলন কক্ষে এ সভার কার্যক্রম শুরু হওয়ার পরপরই প্রথম প্রকল্প হিসেবে এ প্রকল্প পাসের জন্য ওঠানো হয়। এ সময় স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী বা প্রতিমন্ত্রী কেউই উপস্থিত ছিলেন না। সভায় অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেন, ছয় হাজার কোটি টাকার এত বড় প্রকল্প খুব গুরুত্বপূর্ণ। স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের দুজন মন্ত্রী রয়েছেন, একজনও আসেননি। তাই এ প্রকল্প একনেক সভা থেকে প্রত্যাহার করা হোক। তাঁদের মতামত নিয়ে প্রকল্পটি পাস করা দরকার। এ সময় প্রধানমন্ত্রী ও একনেক চেয়ারপারসন শেখ হাসিনা বলেন, ‘ঠিক আছে, মনে করেন আমিই মন্ত্রী। প্রকল্পটা প্রত্যাহার করবেন না।’ প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘ঠিক আছে, উনি যখন মিটিংয়ে আসেন না, আমি উনাকে সরিয়ে (চেঞ্জ করে) দিচ্ছি। এখানে মন্ত্রিপরিষদ সচিব আছেন, আজকেই চেঞ্জ করতে বলব।’
মঙ্গলবারের পর থেকে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় অনুপস্থিত থাকায় স্থানীয় সরকারমন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলামকে দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দেওয়ার গুঞ্জন উঠে। ৯ জুলাই (বৃহস্পতিবার) দুপুরের পর মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে জানানো হয়, সৈয়দ আশরাফুল ইসলামকে স্থানীয় সরকার, পল্লি উন্নয়ন (এলজিআরডি) ও সমবায় মন্ত্রণালয় থেকে অব্যাহতি দিয়ে দপ্তরবিহীন মন্ত্রী করা হয়েছে। এলজিআরডি মন্ত্রী করা হয়েছে খন্দকার মোশাররফ হোসেনকে।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে সচিবালয়ে অ্যাসোসিয়েশন অব এক্সপোর্ট ওরিয়েন্টেড শিপ বিল্ডিং ইন্ডাস্ট্রিজ অব বাংলাদেশ এর সঙ্গে বৈঠক করেন অর্থমন্ত্রী। বৈঠকের পর সৈয়দ আশরাফকে নিয়ে সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তরে তিনি এ কথা জানান।
আশরাফ উপপ্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন কি না, সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের উত্তরে অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘আমি জানি না। তিনি দলের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। এটা পরিবর্তন হচ্ছে না। এটা গুরুত্বপূর্ণ।’
সৈয়দ আশরাফের বাসায় অর্থমন্ত্রীর যাওয়ার ব্যাপারে জানতে চান সাংবাদিকেরা। এ সময় তিনি বলেন, আশরাফের বাসা তাঁর বাসার পাশেই। প্রায়ই তিনি সেখানে যান। সেদিন বাসায় যাওয়ার সময় সৈয়দ আশরাফ ঘুমিয়ে ছিলেন। ঘুম থেকে উঠে এসে তিনি অর্থমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করেন।
সম্প্রতি একনেকের বৈঠকে ছয় হাজার কোটি টাকার যে প্রকল্প পাস হয়েছে সেখানে দেওয়া বক্তব্য সম্পর্কে জানতে চাইলে অর্থমন্ত্রী বলেন, তিনি এত বড় প্রকল্পে স্থানীয় সরকার মন্ত্রী ও প্রতিমন্ত্রীর উপস্থিত না থাকার বিষয়টি নিয়ে কথা বলেছিলেন। পরিস্থিতি অনুসারে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
৭ জুলাই (মঙ্গলবার) একনেক সভায় উত্থাপনের জন্য আটটি প্রকল্প তালিকায় প্রথমেই ছিল স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের ‘অগ্রাধিকার ভিত্তিতে গুরুত্বপূর্ণ পল্লি অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্প’। পরিকল্পনা কমিশনের এনইসি সম্মেলন কক্ষে এ সভার কার্যক্রম শুরু হওয়ার পরপরই প্রথম প্রকল্প হিসেবে এ প্রকল্প পাসের জন্য ওঠানো হয়। এ সময় স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী বা প্রতিমন্ত্রী কেউই উপস্থিত ছিলেন না। সভায় অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেন, ছয় হাজার কোটি টাকার এত বড় প্রকল্প খুব গুরুত্বপূর্ণ। স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের দুজন মন্ত্রী রয়েছেন, একজনও আসেননি। তাই এ প্রকল্প একনেক সভা থেকে প্রত্যাহার করা হোক। তাঁদের মতামত নিয়ে প্রকল্পটি পাস করা দরকার। এ সময় প্রধানমন্ত্রী ও একনেক চেয়ারপারসন শেখ হাসিনা বলেন, ‘ঠিক আছে, মনে করেন আমিই মন্ত্রী। প্রকল্পটা প্রত্যাহার করবেন না।’ প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘ঠিক আছে, উনি যখন মিটিংয়ে আসেন না, আমি উনাকে সরিয়ে (চেঞ্জ করে) দিচ্ছি। এখানে মন্ত্রিপরিষদ সচিব আছেন, আজকেই চেঞ্জ করতে বলব।’
মঙ্গলবারের পর থেকে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় অনুপস্থিত থাকায় স্থানীয় সরকারমন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলামকে দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দেওয়ার গুঞ্জন উঠে। ৯ জুলাই (বৃহস্পতিবার) দুপুরের পর মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে জানানো হয়, সৈয়দ আশরাফুল ইসলামকে স্থানীয় সরকার, পল্লি উন্নয়ন (এলজিআরডি) ও সমবায় মন্ত্রণালয় থেকে অব্যাহতি দিয়ে দপ্তরবিহীন মন্ত্রী করা হয়েছে। এলজিআরডি মন্ত্রী করা হয়েছে খন্দকার মোশাররফ হোসেনকে।
No comments