যে কারণে বাংলাদেশে ওয়ানডে খেলবে না অস্ট্রেলিয়া
বড়
দলগুলোর মধ্যে কেবল তিনটিকে এখনো সিরিজে হারাতে পারেনি বাংলাদেশ। এরই
একটি অস্ট্রেলিয়া বাংলাদেশ সফরে আসছেও। কিন্তু দারুণ ছন্দে থাকা মাশরাফি
বাহিনীর সামনে অস্ট্রেলিয়াকে পড়তে হচ্ছে না। অক্টোবরের সেই সফরে যে শুধু
দুটো টেস্ট খেলবে বিশ্ব চ্যাম্পিয়নরা।
সফরে দুটি টেস্ট থাকলেও নেই সীমিত ওভারের কোনো ম্যাচ। বাংলাদেশের ক্রিকেটপ্রেমীরা আফসোস করছেন। অনেকে মাত্রই জানলেন, অস্ট্রেলিয়া এই সফরে ওয়ানডে খেলবে না। অনেকেই বিস্মিত। অনেকেই প্রশ্ন তুলছেন, কেন?
সেই প্রশ্নের উত্তর দিলেন বিসিবির প্রধান নির্বাহী নিজাম উদ্দিন চৌধুরী, ‘আসলে এই সূচি কয়েক বছর আগেই চূড়ান্ত হয়ে গেছে। আমরা চেষ্টা করেছিলাম। কিন্তু তারাই ওয়ানডে খেলতে চায়নি। সব দলেরই নিজস্ব কিছু কৌশল থাকে। আমাদের কৌশল ছিল পূর্ণ সিরিজই খেলার। তবে অস্ট্রেলিয়া-ইংল্যান্ড দলগুলোর ক্ষেত্রে তাদের চাওয়াই গুরুত্ব দিতে হয়। ক্রিকেট বিশ্বে এমনটাই হয়ে আসছে।’
অস্ট্রেলিয়ার মতো দলের সঙ্গে দর-কষাকষির ক্ষমতা এখনো অর্জন করতে পারেনি বাংলাদেশ। ইংল্যান্ডে প্রায় তিন মাসের সফর শেষে কদিনের বিশ্রাম। এর পরই বাংলাদেশ সফর। বাংলাদেশ সফরের পর পরই নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে তিনটি টেস্ট। মাঝখানে তাই হয়তো ওয়ানডে খেলার ‘ঝামেলা’য় যেতে চায়নি অস্ট্রেলিয়া।
২০১১ বিশ্বকাপের পরপরই বাংলাদেশে এসে তিনটি ওয়ানডে খেলে গিয়েছিল অস্ট্রেলিয়া, সেবার টেস্ট খেলেনি। এই প্রশ্নও উঠছে, সেটাই এই এই সফরের আগাম ওয়ানডে সিরিজ ছিল কিনা। নিজাম উদ্দিন অবশ্য পুরোপুরি একমত নন এ প্রসঙ্গে। কোনোভাবে ওই সফরে ওয়ানডে সিরিজ জুড়ে দেওয়া যায় কিনা, এমন সম্ভাবনাও নাকচ করে দিয়েছেন তিনি। একটি টেস্ট বাদ দিয়ে তিনটি ওয়ানডে খেলার বিকল্প প্রস্তাব দিলেও নাকি লাভ হবে না।
তাই বাংলাদেশের সবচেয়ে সোনালি সময়ে অস্ট্রেলিয়াকে ওয়ানডেতে মুখোমুখি হতে হলো না। বাংলাদেশও নিজেদের সামর্থ্যের আরেকটি পরীক্ষা নিতে পারত সেই সিরিজে, তাও হলো না। এ বছর বাংলাদেশের আর কোনো ওয়ানডে ম্যাচই নেই। রেটিং পয়েন্ট তাই ৯৬-এ আটকে থাকছে। আগামী ১৫ মাসে বড় কোনো দলের বিপক্ষে আপাতত কোনো ওয়ানডে সিরিজও নেই।
আগামী বিশ্বকাপের বাছাই প্রক্রিয়ার কারণে প্রতিটি ম্যাচ আর রেটিং পয়েন্ট সোনার চেয়েও দামি। অস্ট্রেলিয়াকে নিজেদের মাঠে পেলে বাংলাদেশের জন্য ভালোই হতো। নিজাম উদ্দিন খানিকটা রসিকতার সুরেই বললেন, ‘ওরা অনেক আগেই হয়তো অনুমান করেছে, ওয়ানডেতে বাংলাদেশ দুর্দান্ত হয়ে উঠবে। এ কারণে বাংলাদেশের সঙ্গে ওয়ানডে খেলতে রাজি হয়নি (হাসি)!’
সফরে দুটি টেস্ট থাকলেও নেই সীমিত ওভারের কোনো ম্যাচ। বাংলাদেশের ক্রিকেটপ্রেমীরা আফসোস করছেন। অনেকে মাত্রই জানলেন, অস্ট্রেলিয়া এই সফরে ওয়ানডে খেলবে না। অনেকেই বিস্মিত। অনেকেই প্রশ্ন তুলছেন, কেন?
সেই প্রশ্নের উত্তর দিলেন বিসিবির প্রধান নির্বাহী নিজাম উদ্দিন চৌধুরী, ‘আসলে এই সূচি কয়েক বছর আগেই চূড়ান্ত হয়ে গেছে। আমরা চেষ্টা করেছিলাম। কিন্তু তারাই ওয়ানডে খেলতে চায়নি। সব দলেরই নিজস্ব কিছু কৌশল থাকে। আমাদের কৌশল ছিল পূর্ণ সিরিজই খেলার। তবে অস্ট্রেলিয়া-ইংল্যান্ড দলগুলোর ক্ষেত্রে তাদের চাওয়াই গুরুত্ব দিতে হয়। ক্রিকেট বিশ্বে এমনটাই হয়ে আসছে।’
অস্ট্রেলিয়ার মতো দলের সঙ্গে দর-কষাকষির ক্ষমতা এখনো অর্জন করতে পারেনি বাংলাদেশ। ইংল্যান্ডে প্রায় তিন মাসের সফর শেষে কদিনের বিশ্রাম। এর পরই বাংলাদেশ সফর। বাংলাদেশ সফরের পর পরই নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে তিনটি টেস্ট। মাঝখানে তাই হয়তো ওয়ানডে খেলার ‘ঝামেলা’য় যেতে চায়নি অস্ট্রেলিয়া।
২০১১ বিশ্বকাপের পরপরই বাংলাদেশে এসে তিনটি ওয়ানডে খেলে গিয়েছিল অস্ট্রেলিয়া, সেবার টেস্ট খেলেনি। এই প্রশ্নও উঠছে, সেটাই এই এই সফরের আগাম ওয়ানডে সিরিজ ছিল কিনা। নিজাম উদ্দিন অবশ্য পুরোপুরি একমত নন এ প্রসঙ্গে। কোনোভাবে ওই সফরে ওয়ানডে সিরিজ জুড়ে দেওয়া যায় কিনা, এমন সম্ভাবনাও নাকচ করে দিয়েছেন তিনি। একটি টেস্ট বাদ দিয়ে তিনটি ওয়ানডে খেলার বিকল্প প্রস্তাব দিলেও নাকি লাভ হবে না।
তাই বাংলাদেশের সবচেয়ে সোনালি সময়ে অস্ট্রেলিয়াকে ওয়ানডেতে মুখোমুখি হতে হলো না। বাংলাদেশও নিজেদের সামর্থ্যের আরেকটি পরীক্ষা নিতে পারত সেই সিরিজে, তাও হলো না। এ বছর বাংলাদেশের আর কোনো ওয়ানডে ম্যাচই নেই। রেটিং পয়েন্ট তাই ৯৬-এ আটকে থাকছে। আগামী ১৫ মাসে বড় কোনো দলের বিপক্ষে আপাতত কোনো ওয়ানডে সিরিজও নেই।
আগামী বিশ্বকাপের বাছাই প্রক্রিয়ার কারণে প্রতিটি ম্যাচ আর রেটিং পয়েন্ট সোনার চেয়েও দামি। অস্ট্রেলিয়াকে নিজেদের মাঠে পেলে বাংলাদেশের জন্য ভালোই হতো। নিজাম উদ্দিন খানিকটা রসিকতার সুরেই বললেন, ‘ওরা অনেক আগেই হয়তো অনুমান করেছে, ওয়ানডেতে বাংলাদেশ দুর্দান্ত হয়ে উঠবে। এ কারণে বাংলাদেশের সঙ্গে ওয়ানডে খেলতে রাজি হয়নি (হাসি)!’
No comments