জাবিঃ ছাত্রলীগের চার নেতাকে নিয়োগে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হয়েছে
ঈদের
ছুটির আগে অ্যাডহক ভিত্তিতে ছাত্রলীগের চার নেতাসহ ছয়জনকে নিয়োগের
ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হয়েছে বলে মনে করছে
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি। গত মঙ্গলবার জরুরি সভা শেষে
প্রথম আলোকে এ তথ্য জানান সমিতির কার্যনির্বাহী পরিষদের কয়েকজন সদস্য।
বেলা সাড়ে ১০টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের জহির রায়হান মিলনায়তনের সেমিনার কক্ষে ওই সভা হয়। শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ মাফরুহী জানান, ‘শিক্ষক লাঞ্ছনাকারী ও বিভিন্ন অভিযোগে অভিযুক্তদের বিশ্ববিদ্যালয়ে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। আমরা মনে করছি, এতে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাবমূর্তি ও মর্যাদা ক্ষুণ্ন হয়েছে। তা ছাড়া নিয়োগপ্রাপ্ত অনেকের যোগ্যতা নিয়েও সংশয় রয়েছে। এই নিয়োগ বাতিল হওয়া উচিত বলে মনে করছি আমরা।’
সমিতির সভায় নিয়োগ-প্রক্রিয়ার সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের তদন্তের মাধ্যমে শনাক্ত করার দাবিও জানানো হয়। আজ বুধবার সকাল সাড়ে নয়টায় এ নিয়ে উপাচার্যের সঙ্গে সাক্ষাতের সিদ্ধান্ত হয়েছে বলেও জানান মোহাম্মদ মাফরুহী।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক শিক্ষক সমিতির কার্যনির্বাহী পরিষদের একজন সদস্য জানান, অনেকেই মনে করছেন বিতর্কিত ব্যক্তিদের নিয়োগের পেছনে একজন শিক্ষকের ভূমিকা রয়েছে। এ নিয়ে অনেক দিন ধরে প্রশাসনের ভেতরে একধরনের অস্থিতিশীল অবস্থা বিরাজ করছে।
সমিতির সভাপতি খবির উদ্দিন বলেন, ‘এই নিয়োগে কারও প্ররোচনা থাকতে পারে। তাই আমরা এই বিষয়ে উপাচার্যের সঙ্গে আলোচনা করব।’ ছুটির আগে শেষ কর্মদিবসে ছাত্রলীগের চার নেতাসহ ছয়জনকে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন কার্যালয়ের প্রশাসনিক পদে অ্যাডহক ভিত্তিতে নিয়োগ দেওয়া হয়। এই নিয়োগের পর শিক্ষকদের সমালোচনার মুখে পড়ে প্রশাসন। গত মঙ্গলবার ‘অভিযুক্ত চাঁদাবাজ, আসামি, বহিষ্কৃতসহ ছয়জনকে নিয়োগ’ শিরোনামে প্রথম আলোয় প্রতিবেদন ছাপা হয়।
বেলা সাড়ে ১০টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের জহির রায়হান মিলনায়তনের সেমিনার কক্ষে ওই সভা হয়। শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ মাফরুহী জানান, ‘শিক্ষক লাঞ্ছনাকারী ও বিভিন্ন অভিযোগে অভিযুক্তদের বিশ্ববিদ্যালয়ে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। আমরা মনে করছি, এতে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাবমূর্তি ও মর্যাদা ক্ষুণ্ন হয়েছে। তা ছাড়া নিয়োগপ্রাপ্ত অনেকের যোগ্যতা নিয়েও সংশয় রয়েছে। এই নিয়োগ বাতিল হওয়া উচিত বলে মনে করছি আমরা।’
সমিতির সভায় নিয়োগ-প্রক্রিয়ার সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের তদন্তের মাধ্যমে শনাক্ত করার দাবিও জানানো হয়। আজ বুধবার সকাল সাড়ে নয়টায় এ নিয়ে উপাচার্যের সঙ্গে সাক্ষাতের সিদ্ধান্ত হয়েছে বলেও জানান মোহাম্মদ মাফরুহী।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক শিক্ষক সমিতির কার্যনির্বাহী পরিষদের একজন সদস্য জানান, অনেকেই মনে করছেন বিতর্কিত ব্যক্তিদের নিয়োগের পেছনে একজন শিক্ষকের ভূমিকা রয়েছে। এ নিয়ে অনেক দিন ধরে প্রশাসনের ভেতরে একধরনের অস্থিতিশীল অবস্থা বিরাজ করছে।
সমিতির সভাপতি খবির উদ্দিন বলেন, ‘এই নিয়োগে কারও প্ররোচনা থাকতে পারে। তাই আমরা এই বিষয়ে উপাচার্যের সঙ্গে আলোচনা করব।’ ছুটির আগে শেষ কর্মদিবসে ছাত্রলীগের চার নেতাসহ ছয়জনকে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন কার্যালয়ের প্রশাসনিক পদে অ্যাডহক ভিত্তিতে নিয়োগ দেওয়া হয়। এই নিয়োগের পর শিক্ষকদের সমালোচনার মুখে পড়ে প্রশাসন। গত মঙ্গলবার ‘অভিযুক্ত চাঁদাবাজ, আসামি, বহিষ্কৃতসহ ছয়জনকে নিয়োগ’ শিরোনামে প্রথম আলোয় প্রতিবেদন ছাপা হয়।
No comments