র্যাঙ্কিংয়ে সাকিব-সৌম্যদের ‘লাফঝাঁপ’ by ফাহিম রহমান
সৌম্য খুব দ্রুতই র্যাঙ্কিংয়ে লাফিয়ে উঠে এসেছেন ১৫ নম্বরে; নিজের দ্যুতি ছড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে জুটিয়ে ফেলেছেন লাখো ভক্ত। ছবি: শামসুল হক |
খেলেছেনই
মাত্র ১৬টি ওয়ানডে। তাতেই কিনা সৌম্য সরকার এখন বিশ্বের সেরা ১৫
ব্যাটসম্যানদের একজন! না, অবাক হওয়ার আসলে কিছুই নেই। একজন ব্যাটসম্যান যখন
এক শর বেশি স্ট্রাইক রেটে প্রায় পঞ্চাশ গড়ে রান করতে থাকেন, তখন সেটার
প্রতিফলন র্যাঙ্কিংয়ে তো পড়বেই। মাত্রই গত ডিসেম্বরে আন্তর্জাতিক
ক্রিকেটে পা রাখা সৌম্য খুব দ্রুতই র্যাঙ্কিংয়ে লাফিয়ে লাফিয়ে উঠে এলেন
১৫ নম্বরে। র্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের সেরা ব্যাটসম্যানও এখন তিনি।
দক্ষিণ আফ্রিকা সিরিজে ২০৫ রান করে সিরিজ সেরা হওয়া সৌম্য ব্যাটসম্যানদের র্যাঙ্কিংয়ে আগে ছিলেন ৫১তে। সংখ্যা দুই একই থাকল, শুধু পরেরটা আগে, আগেরটা পরে হয়ে এখন ১৫। ১৪১ পয়েন্ট বেড়ে তাঁর রেটিং এখন ৬৭১। বাংলাদেশের হয়ে ওয়ানডেতে এর চেয়ে বেশি রেটিং ছিল শুধু সাকিবের। ২০১২ সালে এশিয়া কাপের পর সাকিবের ছিল ৬৮৩ রেটিং।
মাত্র এক ইনিংস ব্যাট করার সুযোগ পাওয়া মুশফিক আছেন আগের অবস্থানেই, ২১ নম্বরে। তবে ৩ পয়েন্ট কমে তাঁর রেটিং এখন ৬৪৯। তামিম এক ধাপ পিছিয়ে অবস্থান করছেন ২৯ নম্বরে। ৫ পয়েন্ট কমে তাঁর রেটিং এখন ৬১০। ব্যাটিংয়ে সাকিব আগের অবস্থানেই আছেন, ৩১ নম্বরে। তবে ৬ পয়েন্ট বেড়ে তাঁর রেটিং এখন ৬০৬। এক ধাপ এগিয়ে নাসির অবস্থান করছেন ৩৭ নম্বরে। এক পয়েন্ট বেড়ে তাঁর রেটিং এখন ৫৭০। মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ ৫ ধাপ এগিয়ে অবস্থান করছেন ৫১ নম্বরে। ৪ পয়েন্ট বেড়ে তাঁর রেটিং এখন ৫৪১। সাব্বির ৩ ধাপ পিছিয়ে অবস্থান করছেন ৯১ নম্বরে। ১২ পয়েন্ট কমে তাঁর রেটিং এখন ৪২২। এ ছাড়াও সেরা এক শ জনের তালিকায় ৫১২ রেটিং নিয়ে ৬০ নম্বরে অবস্থান করছেন এনামুল হক।
দক্ষিণ আফ্রিকা সিরিজে বাংলাদেশের বোলারদের উন্নতিটা চোখে পড়ার মতো। বাংলাদেশের হয়ে ওয়ানডে বোলার র্যাঙ্কিংয়ে সবার আগে সাকিব। সাতে অবস্থান করছেন। এই সিরিজের আগে ছিলেন আটে। ১০ পয়েন্ট বেড়ে তাঁর রেটিং এখন ৬৯০। বাংলাদেশ অধিনায়ক মাশরাফি ২ ধাপ এগিয়ে অবস্থান করছেন ২৬-এ। ১৫ ধাপ লাফিয়ে ৪০-এ চলে এসেছেন রুবেল। তবে বোলারদের র্যাঙ্কিংয়ে সবচেয়ে বড় লাফটা মুস্তাফিজের। মুস্তাফিজ ১৯ ধাপ এগিয়ে অবস্থান করছেন ৮৮-তে। ৪৮ পয়েন্ট বেড়ে তাঁর রেটিং এখন ৪৫৬। বোলিংয়ে মাহমুদউল্লাহ ১৪ ধাপ এগিয়ে অবস্থান করছেন ৭৫-এ। বল হাতে ক্যারিয়ারের সেরা সময় পার করছেন নাসির হোসেন। প্রথমবারের মতো বোলারদের র্যাঙ্কিংয়ের সেরা ১০০-তে ঢুকে পড়েছেন। ১৮ ধাপ এগিয়ে অবস্থান করছেন ৯২ নম্বরে। ৬৭ পয়েন্ট বেড়ে তাঁর রেটিং এখন ৪০৬। এ ছাড়াও সেরা একশতে আছেন আবদুর রাজ্জাক (৩৯), আরাফাত সানি (৫৭), সোহাগ গাজী (৯৬) ও তাসকিন আহমেদ (৯৭)।
অলরাউন্ডার র্যাঙ্কিংয়ে আগেই একে ছিলেন সাকিব। এই সিরিজে অবস্থানটা আরও শক্তিশালী হলো। সিরিজের আগে তাঁর রেটিং ছিল ৪০৪ পয়েন্ট। এখন সেটি ৪১৮ পয়েন্ট। দুইয়ে থাকা তিলকারত্নে দিলশানের রেটিং ৪০১ পয়েন্ট। অলরাউন্ডার হিসেবে মাহমুদউল্লাহ এবং নাসিরের পারফরম্যান্সও দারুণ ছিল এই সিরিজে। তার পুরস্কার পেয়েছেন অলরাউন্ডার র্যাঙ্কিংয়েও। মাহমুদউল্লাহ ৫ ধাপ এগিয়ে অবস্থান করছেন ১৭-তে। সবচেয়ে বড় লাফটা নাসিরের। ৯ ধাপ এগিয়ে অবস্থান এখন ১৯-এ। খুবই ভালো সম্ভাবনা আছে এই দুজনের সেরা দশে চলে আসার। অবশ্য এ বছর আর কোনো ওয়ানডেই নেই বাংলাদেশের।
দক্ষিণ আফ্রিকা সিরিজে ২০৫ রান করে সিরিজ সেরা হওয়া সৌম্য ব্যাটসম্যানদের র্যাঙ্কিংয়ে আগে ছিলেন ৫১তে। সংখ্যা দুই একই থাকল, শুধু পরেরটা আগে, আগেরটা পরে হয়ে এখন ১৫। ১৪১ পয়েন্ট বেড়ে তাঁর রেটিং এখন ৬৭১। বাংলাদেশের হয়ে ওয়ানডেতে এর চেয়ে বেশি রেটিং ছিল শুধু সাকিবের। ২০১২ সালে এশিয়া কাপের পর সাকিবের ছিল ৬৮৩ রেটিং।
মাত্র এক ইনিংস ব্যাট করার সুযোগ পাওয়া মুশফিক আছেন আগের অবস্থানেই, ২১ নম্বরে। তবে ৩ পয়েন্ট কমে তাঁর রেটিং এখন ৬৪৯। তামিম এক ধাপ পিছিয়ে অবস্থান করছেন ২৯ নম্বরে। ৫ পয়েন্ট কমে তাঁর রেটিং এখন ৬১০। ব্যাটিংয়ে সাকিব আগের অবস্থানেই আছেন, ৩১ নম্বরে। তবে ৬ পয়েন্ট বেড়ে তাঁর রেটিং এখন ৬০৬। এক ধাপ এগিয়ে নাসির অবস্থান করছেন ৩৭ নম্বরে। এক পয়েন্ট বেড়ে তাঁর রেটিং এখন ৫৭০। মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ ৫ ধাপ এগিয়ে অবস্থান করছেন ৫১ নম্বরে। ৪ পয়েন্ট বেড়ে তাঁর রেটিং এখন ৫৪১। সাব্বির ৩ ধাপ পিছিয়ে অবস্থান করছেন ৯১ নম্বরে। ১২ পয়েন্ট কমে তাঁর রেটিং এখন ৪২২। এ ছাড়াও সেরা এক শ জনের তালিকায় ৫১২ রেটিং নিয়ে ৬০ নম্বরে অবস্থান করছেন এনামুল হক।
দক্ষিণ আফ্রিকা সিরিজে বাংলাদেশের বোলারদের উন্নতিটা চোখে পড়ার মতো। বাংলাদেশের হয়ে ওয়ানডে বোলার র্যাঙ্কিংয়ে সবার আগে সাকিব। সাতে অবস্থান করছেন। এই সিরিজের আগে ছিলেন আটে। ১০ পয়েন্ট বেড়ে তাঁর রেটিং এখন ৬৯০। বাংলাদেশ অধিনায়ক মাশরাফি ২ ধাপ এগিয়ে অবস্থান করছেন ২৬-এ। ১৫ ধাপ লাফিয়ে ৪০-এ চলে এসেছেন রুবেল। তবে বোলারদের র্যাঙ্কিংয়ে সবচেয়ে বড় লাফটা মুস্তাফিজের। মুস্তাফিজ ১৯ ধাপ এগিয়ে অবস্থান করছেন ৮৮-তে। ৪৮ পয়েন্ট বেড়ে তাঁর রেটিং এখন ৪৫৬। বোলিংয়ে মাহমুদউল্লাহ ১৪ ধাপ এগিয়ে অবস্থান করছেন ৭৫-এ। বল হাতে ক্যারিয়ারের সেরা সময় পার করছেন নাসির হোসেন। প্রথমবারের মতো বোলারদের র্যাঙ্কিংয়ের সেরা ১০০-তে ঢুকে পড়েছেন। ১৮ ধাপ এগিয়ে অবস্থান করছেন ৯২ নম্বরে। ৬৭ পয়েন্ট বেড়ে তাঁর রেটিং এখন ৪০৬। এ ছাড়াও সেরা একশতে আছেন আবদুর রাজ্জাক (৩৯), আরাফাত সানি (৫৭), সোহাগ গাজী (৯৬) ও তাসকিন আহমেদ (৯৭)।
অলরাউন্ডার র্যাঙ্কিংয়ে আগেই একে ছিলেন সাকিব। এই সিরিজে অবস্থানটা আরও শক্তিশালী হলো। সিরিজের আগে তাঁর রেটিং ছিল ৪০৪ পয়েন্ট। এখন সেটি ৪১৮ পয়েন্ট। দুইয়ে থাকা তিলকারত্নে দিলশানের রেটিং ৪০১ পয়েন্ট। অলরাউন্ডার হিসেবে মাহমুদউল্লাহ এবং নাসিরের পারফরম্যান্সও দারুণ ছিল এই সিরিজে। তার পুরস্কার পেয়েছেন অলরাউন্ডার র্যাঙ্কিংয়েও। মাহমুদউল্লাহ ৫ ধাপ এগিয়ে অবস্থান করছেন ১৭-তে। সবচেয়ে বড় লাফটা নাসিরের। ৯ ধাপ এগিয়ে অবস্থান এখন ১৯-এ। খুবই ভালো সম্ভাবনা আছে এই দুজনের সেরা দশে চলে আসার। অবশ্য এ বছর আর কোনো ওয়ানডেই নেই বাংলাদেশের।
No comments