সরকারি টাকায় রাজনৈতিক কর্মীরা যাচ্ছেন হজে by দীন ইসলাম
সরকারি
টাকায় রাজনৈতিক কর্মীরা যাচ্ছেন হজে। তাদের পাশাপাশি সমাজের ধনাঢ্য,
বিভিন্ন দপ্তরের সরকারি কর্মচারী এবং অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তা-কর্মচারীরাও
সরকারি টাকায় হজ করতে সৌদি আরবে যাচ্ছেন। এরই মধ্যে রাষ্ট্রীয় খরচে হজ
পালনের জন্য ৮৬ জনের সরকারি আদেশ (জিও) জারি করেছে ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের
হজ শাখা। নতুন করে আরো একটি তালিকা তৈরির কাজ চলছে। দুয়েক দিনের মধ্যে এ
তালিকা জারি করা হতে যারে।
ধর্ম মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, শেষ মুহূর্তে তালিকা কাঁটাছেঁড়ার কাজ চলছে। ধর্ম মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট শাখার কর্মকর্তারা ধর্মমন্ত্রী এবং সচিবের নির্দেশনা অনুযায়ী কাঁটাছেঁড়ার কাজ করছেন। তবে সচিবের দেয়া তালিকা অনেক ক্ষেত্রে বাদ যাচ্ছে। এমনটাই জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা। রাষ্ট্রীয় খরচে হজে যাওয়া ব্যক্তিদের তালিকা ঘেটে দেখা গেছে, রাজনৈতিক কর্মীদের মধ্যে গোপালগঞ্জের বঙ্গবন্ধু বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ শাখা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি মো. জিয়াউদ্দিন খান, চাটখিল উপজেলা আওয়ামী লীগের প্রচার সম্পাদক মনির হোসেন, আওয়ামী লীগ সিরাজগঞ্জ জেলা শাখার তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক মো. আনোয়ার হোসেন ফারুক, রংপুর পীরগঞ্জের ১নং চৈত্রকোল ইউনিয়ন শাখার সাধারণ সম্পাদক মো. সেকেন্দার আলী, গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক সোহরাব হোসেন হাওলাদার।
এদিকে সাধারণ ব্যক্তিদের মধ্যে সরকারি খরচে হজ করতে যাওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে রয়েছেন-গোপালগঞ্জ সদরের হাসমত আলী শেখ, টুঙ্গিপাড়ার মো. আয়ুব আলী শেখ ও মুন্সী মো. কামরুজ্জামান, কোটালীপাড়ার বেগম নুরুন নাহার মাহমুদা ও অ্যাডভোকেট দেলোয়ার হোসেন সরদার, রংপুরের পীরগঞ্জের মো. রফিকুল ইসলাম (বকুল), সাভার ৩ নম্বর ওয়ার্ডের মো. মনিরুজ্জামান, কুড়িগ্রামের উলিপুরের মো. হাবিবুর রহমান, ফরিদপুরের বোয়ালমারীর মো. ইদ্রিস মোল্লা, পটুয়াখালির দশমিনার সৈয়দ মাহবুব আলম, নরসিংদী সদরের মুক্তিযোদ্ধা মো. শাহজাহান ভূঁইয়া, ঝিনাইদহ কালীগঞ্জ পৌরসভার মো. আনছার আলী, নাটোরের দুর্গাবাহারপুরের হাফেজ মো. মহসীন আলী, পিরোজপুরের ভান্ডারিয়ার জিয়াউর রহমান ও মো. জহিরুল ইসলাম মামুন মিয়া, পটুয়াখালীর বাউফলের মো. হাবিবুর রহমান, চট্টগ্রামের পটিয়ার মফজল আহমদ (মাস্টার), সূত্রাপুরের ঋষিকেশ দাস রোডের বাসিন্দা মনোয়ারা বেগম, বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম হাফেজ মো. জসিম উদ্দিন, খিলগাঁও ঈদগাহ জামে মসজিদের খাদেম মো. সাইদুর রহমান, নরসিংদীর ভিরিন্দা পূর্বপাড়া জামে মসজিদের ইমাম মো. খলিলুর রহমান এবং মাদারীপুরের বিসিক শিল্প নগরীর মো. আজাদ হোসেন মুন্সী।
এ ছাড়া স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের অবসরপ্রাপ্ত অডিটর কেরামত আলী মোল্লা, ফ্ল্যাট নং- সি-৪, স্কাইভিউ গার্ডেন, ৭৭/১, শান্তিনগরের বাসিন্দা অবসরপ্রাপ্ত কন্ট্রোলার মির্জা সিরাজুল আলমও রাষ্ট্রীয় খরচে হজ করতে যাচ্ছেন। এদের বাইরে সরকারের বিভিন্ন দপ্তর, অধিদপ্তর ও পরিদপ্তরের কর্মচারীরা রাষ্ট্রীয় খরচে হজ করতে সৌদি আরবে যাবেন। এ তালিকায় সহকারী প্রকৌশলী, প্রশাসনিক কর্মকর্তা, উপ-প্রধান হিসাব রক্ষণ কর্মকর্তা, ব্যক্তিগত কর্মকর্তাসহ বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তা এবং অফিস সহায়ক, ড্রাইভারসহ বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মচারী রয়েছেন।
ধর্ম মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, শেষ মুহূর্তে তালিকা কাঁটাছেঁড়ার কাজ চলছে। ধর্ম মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট শাখার কর্মকর্তারা ধর্মমন্ত্রী এবং সচিবের নির্দেশনা অনুযায়ী কাঁটাছেঁড়ার কাজ করছেন। তবে সচিবের দেয়া তালিকা অনেক ক্ষেত্রে বাদ যাচ্ছে। এমনটাই জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা। রাষ্ট্রীয় খরচে হজে যাওয়া ব্যক্তিদের তালিকা ঘেটে দেখা গেছে, রাজনৈতিক কর্মীদের মধ্যে গোপালগঞ্জের বঙ্গবন্ধু বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ শাখা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি মো. জিয়াউদ্দিন খান, চাটখিল উপজেলা আওয়ামী লীগের প্রচার সম্পাদক মনির হোসেন, আওয়ামী লীগ সিরাজগঞ্জ জেলা শাখার তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক মো. আনোয়ার হোসেন ফারুক, রংপুর পীরগঞ্জের ১নং চৈত্রকোল ইউনিয়ন শাখার সাধারণ সম্পাদক মো. সেকেন্দার আলী, গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক সোহরাব হোসেন হাওলাদার।
এদিকে সাধারণ ব্যক্তিদের মধ্যে সরকারি খরচে হজ করতে যাওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে রয়েছেন-গোপালগঞ্জ সদরের হাসমত আলী শেখ, টুঙ্গিপাড়ার মো. আয়ুব আলী শেখ ও মুন্সী মো. কামরুজ্জামান, কোটালীপাড়ার বেগম নুরুন নাহার মাহমুদা ও অ্যাডভোকেট দেলোয়ার হোসেন সরদার, রংপুরের পীরগঞ্জের মো. রফিকুল ইসলাম (বকুল), সাভার ৩ নম্বর ওয়ার্ডের মো. মনিরুজ্জামান, কুড়িগ্রামের উলিপুরের মো. হাবিবুর রহমান, ফরিদপুরের বোয়ালমারীর মো. ইদ্রিস মোল্লা, পটুয়াখালির দশমিনার সৈয়দ মাহবুব আলম, নরসিংদী সদরের মুক্তিযোদ্ধা মো. শাহজাহান ভূঁইয়া, ঝিনাইদহ কালীগঞ্জ পৌরসভার মো. আনছার আলী, নাটোরের দুর্গাবাহারপুরের হাফেজ মো. মহসীন আলী, পিরোজপুরের ভান্ডারিয়ার জিয়াউর রহমান ও মো. জহিরুল ইসলাম মামুন মিয়া, পটুয়াখালীর বাউফলের মো. হাবিবুর রহমান, চট্টগ্রামের পটিয়ার মফজল আহমদ (মাস্টার), সূত্রাপুরের ঋষিকেশ দাস রোডের বাসিন্দা মনোয়ারা বেগম, বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম হাফেজ মো. জসিম উদ্দিন, খিলগাঁও ঈদগাহ জামে মসজিদের খাদেম মো. সাইদুর রহমান, নরসিংদীর ভিরিন্দা পূর্বপাড়া জামে মসজিদের ইমাম মো. খলিলুর রহমান এবং মাদারীপুরের বিসিক শিল্প নগরীর মো. আজাদ হোসেন মুন্সী।
এ ছাড়া স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের অবসরপ্রাপ্ত অডিটর কেরামত আলী মোল্লা, ফ্ল্যাট নং- সি-৪, স্কাইভিউ গার্ডেন, ৭৭/১, শান্তিনগরের বাসিন্দা অবসরপ্রাপ্ত কন্ট্রোলার মির্জা সিরাজুল আলমও রাষ্ট্রীয় খরচে হজ করতে যাচ্ছেন। এদের বাইরে সরকারের বিভিন্ন দপ্তর, অধিদপ্তর ও পরিদপ্তরের কর্মচারীরা রাষ্ট্রীয় খরচে হজ করতে সৌদি আরবে যাবেন। এ তালিকায় সহকারী প্রকৌশলী, প্রশাসনিক কর্মকর্তা, উপ-প্রধান হিসাব রক্ষণ কর্মকর্তা, ব্যক্তিগত কর্মকর্তাসহ বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তা এবং অফিস সহায়ক, ড্রাইভারসহ বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মচারী রয়েছেন।
No comments