আশার আলো দেখছে ভেরোনিকা
কে
না চায় তার জীবন হাসি আর আনন্দে কাটুক। কিন্তু ভেরোনিকার জীবনে তাড়া করে
ফিরছে এক শারিরীক সমস্যা। যা তাকে জন্মেও পর থেকেই কষ্টের মধ্যে রেখেছে। ১৪
বছর বয়সী ফিলিপাইনের ভেরোনিকা কমিঙ্গেজ। ছবির মতো দেখতে ইলিগান শহরে তার
জন্ম। তবে আর সব শিশুর মতো তার জন্ম কিন্তু স্বাভাবিক ছিল না। ভেরোনিকা
জন্মায় চার হাত নিয়ে। জন্মগতভাবেই তার বুকের উপর দেখা যায় অতিরিক্ত দুটি
হাত এবং আয়তাকার অঙ্গ। ছোটবেলায় আকৃতি ছোট থাকলেও দিন যত বাড়তে থাকে,
অতিরিক্ত অঙ্গগুলোও বড় হতে থাকে। ফলে বিপত্তিতে পড়ে ছোট্ট ভেরোনিকা। সে
জানায়, আগে খুব বেশি সমস্যায় পড়তাম না। তবে হাত দুটো যখন বড় হতে শুরু করে
তখন এর ওজন বাড়তে থাকায় আমার চলাচলে বেশ বাঁধা তৈরি করে। মাঝে মাঝে
পিচ্ছিল রস কিংবা রক্তও বের হয় এখান থেকে যা দূর্গন্ধযুক্ত। এর ফলে প্রায়
সবসময়ই আমার নাভি ভেজা অবস্থায় থাকে এবং পোশাক নষ্ট করে দেয়। ডেইলি মেইল
ভেরোনিকাকে নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে।
ভেরোনিকার মা ফ্লোরা কমিঙ্গেজ জানায়, আমাদের বংশে যমজ বাচ্চা জন্মের ইতিহাস আছে। আমাদের আর্থিক অবস্থা ভাল না থাকার জন্য আমার গর্ভকালীন সময় কোন ডাক্তারের পরামর্শ নিতে পারিনি। তাই অপর সন্তানটি ঠিক মতো বেড়ে উঠতে পারেনি।
ছোট্ট এ শিশুর কষ্ট সহ্য করতে না পেরে সম্প্রতি গ্রামের সবাই টাকা তুলে ভেরোনিকাকে থাইল্যান্ডে অপারেশনের জন্য পাঠানোর ব্যবস্থা করেছেন।
ফিলিপাইন শিশু মেডিকেল সেন্টারের সার্জন বিভাগের ডাঃ বেডা ইসপিনেদা জানান, এ ধরণের পরিস্থিতিতে অপারেশনের মাধ্যমে অতিরিক্ত অঙ্গ বিচ্ছেদ ঘটানো সম্ভব। এতে মূল শরীরের কোন ক্ষতি হবার সম্ভাবনা থাকে না বললেই চলে। তবে তার বয়সের কথা মাথায় রেখে আমরা কোন ঝুঁকি নিতে চাই না। তাই উন্নত প্রযুক্তির চিকিৎসা সেবা দেবার জন্য অপারেশন থাইল্যান্ডে করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
স্থানীয় সরকারী কর্মকর্তা জানান, আমাদের কল্যাণ তহবিলের আওতায় তাকে চিকিৎসা সেবা প্রদান করা হবে। আগামী সপ্তাহেই তাকে আমরা থাইল্যান্ডে অপারেশনের জন্য পাঠাবো।
তিনি আরো জানান, ভেরোনিকার জীবন খুব কষ্টদায়ক হলেও এত কম বয়সে সে খুব সহনশীলতার পরিচয় দিয়েছে।
ভেরোনিকার মা ফ্লোরা কমিঙ্গেজ জানায়, আমাদের বংশে যমজ বাচ্চা জন্মের ইতিহাস আছে। আমাদের আর্থিক অবস্থা ভাল না থাকার জন্য আমার গর্ভকালীন সময় কোন ডাক্তারের পরামর্শ নিতে পারিনি। তাই অপর সন্তানটি ঠিক মতো বেড়ে উঠতে পারেনি।
ছোট্ট এ শিশুর কষ্ট সহ্য করতে না পেরে সম্প্রতি গ্রামের সবাই টাকা তুলে ভেরোনিকাকে থাইল্যান্ডে অপারেশনের জন্য পাঠানোর ব্যবস্থা করেছেন।
ফিলিপাইন শিশু মেডিকেল সেন্টারের সার্জন বিভাগের ডাঃ বেডা ইসপিনেদা জানান, এ ধরণের পরিস্থিতিতে অপারেশনের মাধ্যমে অতিরিক্ত অঙ্গ বিচ্ছেদ ঘটানো সম্ভব। এতে মূল শরীরের কোন ক্ষতি হবার সম্ভাবনা থাকে না বললেই চলে। তবে তার বয়সের কথা মাথায় রেখে আমরা কোন ঝুঁকি নিতে চাই না। তাই উন্নত প্রযুক্তির চিকিৎসা সেবা দেবার জন্য অপারেশন থাইল্যান্ডে করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
স্থানীয় সরকারী কর্মকর্তা জানান, আমাদের কল্যাণ তহবিলের আওতায় তাকে চিকিৎসা সেবা প্রদান করা হবে। আগামী সপ্তাহেই তাকে আমরা থাইল্যান্ডে অপারেশনের জন্য পাঠাবো।
তিনি আরো জানান, ভেরোনিকার জীবন খুব কষ্টদায়ক হলেও এত কম বয়সে সে খুব সহনশীলতার পরিচয় দিয়েছে।
No comments