কক্সবাজার পৌর নির্বাচনে যারা কাউন্সিলর নির্বাচিত হলেন
কক্সবাজার
পৌরসভার নির্বাচনের প্রতিদ্বন্দ্বি প্রার্থীদের লড়াই শেষে বিজয়ী হয়েছেন
চারজন সংরক্ষিত মহিলা কাউন্সিলর ও ১২ জন সাধারণ কাউন্সিলর। এর মধ্যে ১০ জন
ক্ষমতাসীন দল, সংরক্ষিত এক নারী কাউন্সিলরসহ ৩ জন বিএনপি থেকে নির্বাচিত
হয়েছেন।
নির্বাচন কমিশন ঘোষিত বেসরকারি ফলাফল মতে, আর সংরক্ষিত মহিলা কাউন্সিলর ১, ২, ৩ নং ওয়ার্ডে ৫৯৬১ ভোটে শাহিনা আকতার পাখি জয়ী হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ফাতেমা পেয়েছেন ৩৮৪৩ ভোট। ৪, ৫, ৬ নং ওয়ার্ডে ৭০৮৯ ভোটে ইয়াসমিন আক্তার জয় পেয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী পেয়েছেন ৫৬২৮ ভোট। ৭, ৮, ৯ নং ওয়ার্ডে ৫৯১৭ ভোটে জাহেদা আক্তার জয়ী হন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী দ্বীপ্তি শর্মা পেয়েছেন ২৯৩২ ভোট এবং ১০, ১১, ১২ নং ওয়ার্ডে ৩৮৪৭ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন নাসিমা আকতার বকুল। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বর্তমান কাউন্সিলর কোহিনুর পেয়েছেন ৩৩১২ ভোট।
সাধারণ- ১ নম্বর ওয়ার্ডে ৩ হাজার ১৭৭ ভোট নিয়ে নিজের আসন ধরে রেখেছেন বর্তমান কাউন্সিলর আকতার কামাল, তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আতিক কোম্পানি পেয়েছেন ১৭১৫ ভোট। ২ নম্বর ওয়ার্ডে বর্তমান কাউন্সিলর মিজানুর রহমান এক হাজার ৬৮৩ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জসিম উদ্দিন পেয়েছেন ১৪৯৭ ভোট। ৩ নম্বরে বর্তমান কাউন্সিলর মাহবুবুর রহমান মাবু ২৯১৬ ভোট আর অপর প্রার্থী আমিনুল হক মুকুল পেয়েছেন ১২৬৩ ভোট।
৪ নম্বর ওয়ার্ডে বিগত চারবারের কাউন্সিলর সিরাজুল হককে পরাজিত করে ১৮৩৭ ভোট পেয়ে জয় পেয়েছেন দিদারুল আলম রুবেল। ৫ নম্বরে ১৮১৩ ভোটে জয় পেয়েছেন তরুণ প্রার্থী শাহাব উদ্দীন সিকদার। এখানে গোলাম আরিফ লিটন পেয়েছেন ১১৯২ ভোট। ৬ নম্বর ওয়ার্ডে ২২০৮ ভোট পেয়ে পুনরায় জয় পেয়েছেন ওমর ছিদ্দিকী লালু, তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ফেরদৌস চৌধুরী পেয়েছেন ৯১৯ ভোট।
৭ নম্বরে ২৩৪৬ ভোট পেয়ে জয় ধরে রেখেছেন আশরাফুল হুদা জামশেদ, নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাফর আলম পেয়েছেন ২৩৩২ ভোট। ৮ নম্বরে ২২০২ ভোটে পুনরায় জয় পান রাজবিহারী দাশ, নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বেলাল হোসেন পেয়েছেন ১২৮৫ ভোট। ৯ নম্বরে ২১২৯ ভোটে আবারও জয় পান হেলাল উদ্দীন কবির, তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আবু ওবায়েদ্দীন নাছের পান ৯৫১ ভোট।
১০ নম্বরে ২৩৩১ ভোট পেয়ে নতুন নির্বাচিত হন সালাউদ্দীন সেতু। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী কফিল উদ্দিন পান ২০৬৪ ভোট। ১১ নম্বরে ১০৭৩ ভোটে নতুন জয় পেয়েছেন নুর মোহাম্মদ মাঝু, নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী সেলিম রেজা পান ৭০৯ ভোট ও ১২ নম্বরে ৩৪৮৬ ভোটে নতুন জয় পান কাজী মোর্শেদ আহমদ বাবু, তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী নুরুল ইসলাম পেয়েছেন ১৪১৫ ভোট।
নির্বাচনে পাঁচ মেয়র, ১৭ সংরক্ষিত ও ৬৪ জন সাধারণ ওয়ার্ড কাউন্সিলরসহ ৮৬ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ছিলেন। ৪৪ হাজার ৩৭৩ জন পুরুষ ও ৩৯ হাজার ৩৫৫ জন নারী ভোটার মিলে পৌরসভায় ৮৩ হাজার ৭২৮ জন ভোটার রয়েছেন। তাদের মাঝে ৫৬ হাজার ৬২৩ জন ভোটার নতুন পৌর পরিষদ গঠনে ভোটাধিকার প্রয়োগ করেন।
কক্সবাজার পৌরসভা নির্বাচনে কে কত ভোট পেলো
মেয়র পদে প্রতিদ্বন্দ্বি ৪ প্রার্থীর নির্বাচন প্রত্যাখ্যানের মধ্য দিয়ে ২৫ জুলাই সম্পন্ন হয়েছে কক্সবাজার পৌরসভা নির্বাচন। এতে মেয়র পদে ৫ জনসহ মোট ৮৬ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে।
কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মুজিবুর রহমান নৌকা প্রতীক নিয়ে ৪১ হাজার ২৫৫ ভোট পেয়ে পৌর মেয়র নির্বাচিত হন। বিএনপির মনোনীত রফিকুল ইসলাম ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে ১০ হাজার ১৪৭ ভোট পেয়ে দ্বিতীয় হয়েছেন। নাগরিক কমিটির মনোনীত জামায়াত সমর্থিত সরওয়ার কামাল নারিকেল প্রতীক নিয়ে ৪ হাজার ১৪৬ ভোট, জাতীয় পার্টির মনোনীত রুহুল আমিন সিকদার লাঙ্গল প্রতীক নিয়ে ৪৮০ ভোট ও ইসলামী আন্দোলনের মনোনীত মাওলানা জাহেদুর রহমান হাতপাখা নিয়ে ৫৯৫ ভোট পেয়েছেন।
১, ২ ও ৩ নং ওয়ার্ড থেকে সংরক্ষিত মহিলা কাউন্সিলর পদে শাহেনা আক্তার পাখি আনারস প্রতীক নিয়ে ৫ হাজার ৯৬১ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। একই ওয়ার্ড থেকে ফাতেমা বেগম জবা ফুল প্রতীক নিয়ে ৩ হাজার ৮৪৩ ভোট পেয়ে দ্বিতীয় হয়েছেন।
হুমায়রা বেগম অটোরিক্সা প্রতীক নিয়ে ২ হাজার ২৩০, আয়েশা সিরাজ টেলিফোন প্রতীক নিয়ে ১ হাজার ৯৬৩, টিপু সুলতানা চশমা প্রতীক নিয়ে ৫৭০ ভোট পেয়েছেন।
৪, ৫ ও ৬ নং ওয়ার্ড থেকে ইয়াছমিন আক্তার চশমা প্রতীক নিয়ে ৭ হাজার ৮৯ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। একই ওয়ার্ড থেকে চম্পা উদ্দীন টেলিফোন প্রতীক নিয়ে ৫ হাজার ৬২৮ ভোট পেয়ে দ্বিতীয় হয়েছেন এবং রেবেকা সুলতানা আনারস প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ১ হাজার ২১৫ ভোট।
৭, ৮ ও ৯ নং ওয়ার্ড থেকে জাহেদা আক্তার চশমা প্রতীক নিয়ে ৫ হাজার ৯১৭ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। একই ওয়ার্ড থেকে দীপ্তি শর্মা জবা ফুল নিয়ে ২ হাজার ৯৩২ ভোট পেয়ে দ্বিতীয় হয়েছেন। আয়েশা ইসলাম বলপেন প্রতীক নিয়ে ২ হাজার ২২৬ ভোট, জোৎস্না আক্তার টেলিফোন প্রতীক নিয়ে ১ হাজার ২৭০ ও সুমা দাশ আনারস প্রতীক নিয়ে ৫২০ ভোট পেয়েছেন।
১০, ১১ ও ১২ ওয়ার্ড থেকে নাছিমা আক্তার টেলিফোন প্রতীক নিয়ে ৩ হাজার ৮৪৭ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। একই ওয়ার্ড থেকে কোহিনুর আক্তার আনারস প্রতীক নিয়ে ৩ হাজার ৩১২ দ্বিতীয় হয়েছেন। পারভিন আক্তার জবা ফুল প্রতীক নিয়ে ২ হাজার ৫৯১ ও হোসেন আরা চশমা প্রতীক নিয়ে ২ হাজার ২৩৩ ভোট পেয়েছেন।
সাধারণ কাউন্সিলর ১নং ওয়ার্ড থেকে এস আই এম আক্তার কামাল আজাদ পাঞ্জাবী প্রতীক নিয়ে ৩ হাজার ১৭৭ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। মো. আতিক উল্লাহ ডালিম প্রতীক নিয়ে ১ হাজার ৭১৫ ভোট দ্বিতীয় হয়েছেন। সিকান্দর আবু জাফর ব্ল্যাক বোর্ড প্রতীক নিয়ে ২৫৮ ভোট, রাহামত উল্লাহ উট পাখি প্রতীক নিয়ে ২৪৭ ও মোস্তাক আহমদ টেবিল ল্যাম্প প্রতীক নিয়ে ০ ভোট পেয়েছেন।
২ ওয়ার্ড থেকে মিজানুর রহমান পানির বোতল প্রতীক নিয়ে ১ হাজার ৬৮৩ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। জসিম উদ্দীন টেবিল ল্যাম্প প্রতীক নিয়ে ১ হাজার ৪৯৭ ভোট পেয়ে দ্বিতীয় হয়েছেন। মনির উদ্দীন ব্ল্যাক বোর্ড প্রতীক নিয়ে ১ হাজার ৪১৬, হোসাইন ইসলাম বাহাদুর পাঞ্জাবী প্রতীক নিয়ে ৪৮০, এম জাফর আলম হেলালী উট পাখি প্রতীক নিয়ে ৩৮৬ ও আবু তাহের ডালিম প্রতীক নিয়ে ২২ ভোট পেয়েছেন।
৩ নং ওয়ার্ড থেকে মো. মাহাবুবুর রহমান পাঞ্জাবী প্রতীক নিয়ে ২ হাজার ৯১৬ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্ধি মো. আমিনুল ইসলাম উট পাখি নিয়ে ১ হাজার ২৬৩ ভোট পেয়েছেন।
৪ নং ওয়ার্ড থেকে মো. দিদারুল ইসলাম উট পাখি প্রতীক নিয়ে ১ হাজার ৮৩৭ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। মিজানুল কবির ডালিম প্রতীক নিয়ে ৭৮৪ ভোট পেয়ে দ্বিতীয় হয়েছেন। জুনায়েদ আহমদ ব্ল্যাক বোর্ড প্রতীক নিয়ে ৫৯৩ , সিরাজুল হক পানির বোতল প্রতীক নিয়ে ৫১৮, আব্দুল গফফার টেবিল ল্যাম্প প্রতীক নিয়ে ৬৩৪ আবু খালিদ পাঞ্জাবী প্রতীক নিয়ে ৮৬, নুরুল আবছার টিউব লাইট প্রতীক নিয়ে ২২ ভোট ও এরশাদ জামান ফাইল কেবিনেট প্রতীক নিয়ে ১ ভোট পেয়েছেন।
৫নং ওয়ার্ড থেকে শাহাব উদ্দীন উট পাখি নিয়ে ১ হাজার ৮১৩ ভোট নির্বাচিত হয়েছেন। গোলাম আরিফ লিটন টেবিল ল্যাম্প প্রতীক নিয়ে ১ হাজার ১৯২ ভোট পেয়ে দ্বিতীয় হয়েছেন। সাইফুল ইসলাম চৌধুরী পাঞ্জাবী প্রতীক নিয়ে ১ হাজার ৭৭ ভোট ও ছালামত উল্লাহ বাবুল ডালিম প্রতীক নিয়ে ৬০১ ভোট পেয়েছেন।
৬নং ওয়ার্ড থেকে ওমর ছিদ্দিক লালু টেবিল ল্যাম্প প্রতীক নিয়ে ২ হাজার ২০৮ ভোট নির্বাচিত হয়েছেন। মো. ফেরদৌস চৌধুরী ব্ল্যাক বোর্ড প্রতীক নিয়ে ৯১৯ ভোট পেয়ে দ্বিতীয় হয়েছেন। সুবদত্ত বড়–য়া পানির বোতল প্রতীক নিয়ে ৯০৮ ভোট, ফাহাদ আলী গাজর প্রতীক নিয়ে ৪৪৩, নাছির উদ্দীন উট পাখি ৭৩ , মনিরুল হক টিউব লাইট প্রতীক নিয়ে ২ ভোট, মো. শহীদুল্লাহ ডালিম প্রতীক নিয়ে ২১৫, মোশারফ আজাদ মনছুর পাঞ্জাবী প্রতীক নিয়ে ১৩৫, শফিউল আলম ফাইল কেবিনেট প্রতীক নিয়ে ২৩৭ ও শাহ আলম ঢেঁড়শ প্রতীক নিয়ে ১৭৭ ভোট পেয়েছেন।
৭নং ওয়ার্ড থেকে আশরাফুল হুদা ছিদ্দিকী জামশেদ টেবিল ল্যাম্প প্রতীক নিয়ে ২ হাজার ৩৪৬ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। জাফর আলম পাঞ্জাবী প্রতীক নিয়ে ২ হাজার ৩৩২ ভোট দ্বিতীয় হয়েছেন। ফোরকান আহমদ ডালিম প্রতীক নিয়ে ৪৭৪ ভোট ও মো. রশিদ উট পাখি প্রতীক নিয়ে ৯২ ভোট পেয়েছেন।
৮ নং ওয়ার্ড থেকে রাজ বিহারী দাশ উট পাখি প্রতীক নিয়ে ২ হাজার ২০২ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। বেলাল হোসেন পাঞ্জাবী প্রতীক নিয়ে ১ হাজার ২৮৫ ভোট পেয়ে দ্বিতীয় হয়েছেন। মো. রফিকুল ইসলাম টেবিল ল্যাম্প প্রতীক নিয়ে ৩০৭ ভোট , রাজিব পাল ডালিম প্রতীক নিয়ে ১১৩ ভোট ও ডালিম কুমার বডুয়া ব্ল্যাক বোর্ড প্রতীক নিয়ে ১ ভোট পেয়েছেন।
৯নং ওয়ার্ড থেকে মো. হেলাল উদ্দীন উট পাখি প্রতীক নিয়ে ২ হাজার ১২৯ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। আবু ওবায়েদ্দীন নাছির ডালিম প্রতীক নিয়ে ৯৫১ ভোট পেয়ে দ্বিতীয় হয়েছেন। মো. শহীদুল্লাহ টেবিল ল্যাম্প প্রতীক নিয়ে ৮৬২ ভোট পেয়েছেন।
১০ নং ওয়ার্ড থেকে সালাহ উদ্দীন উট পাখি প্রতীক নিয়ে ২ হাজার ৩৩১ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। কফিল উদ্দীন টেবিল ল্যাম্প প্রতীক নিয়ে ২ হাজার ৬৪ ভোট পেয়ে দ্বিতীয় হয়েছেন। জাবেদ মো, নোবেল পাঞ্জাবী প্রতীক নিয়ে ৪১৫ ভোট পেয়েছেন।
১১নং ওয়াড থেকে নুর মোহাম্মদ ডালিম প্রতীক নিয়ে ১ হাজার ৭৩ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। মো. সেলিম রেজা ব্ল্যাক বোর্ড প্রতীক নিয়ে ৭০৯ ভোট পেয়ে দ্বিতীয় হয়েছেন। আবু সাহাদাৎ মো. সায়েম গাজর প্রতীক নিয়ে ৪৬৮ ভোট, মো. জরিপ আলী পানির বোতল প্রতীক নিয়ে ৩৬২ ভোট, আহমদ হোসন পাঞ্জাবী প্রতীক নিয়ে ১১৭ ভোট, শফিউল আলম টেবিল ল্যাম্প প্রতীক নিয়ে ১১৩ ভোট, মো. হেলাল উদ্দীন ব্রীজ প্রতীক নিয়ে ৬২ ভোট ও আমীর হোসেন উট পাখি নিয়ে ৭২ ভোট পেয়েছেন।
১২নং ওয়ার্ড থেকে কাজী মোরশেদ আহাম্মদ বাবু টেবিল ল্যাম্প প্রতীক নিয়ে ৩ হাজার ৪৮৬ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নুরুল ইসলাম ব্ল্যাক বোর্ড প্রতীক নিয়ে ১ হাজার ৪১৫ ভোট পেয়ে দ্বিতীয় হয়েছেন। আবুল মনছুর ডালিম প্রতীক নিয়ে ৯ ভোট, কাজী রাশেল আহমদ পাঞ্জাবী প্রতীক নিয়ে ৫ ভোট ও মো. জসিম উদ্দীন উট পাখি প্রতীক নিয়ে ২ ভোট পেয়েছেন।
উল্লেখ্য, পৌরসভার ১২ টি ওয়ার্ডে মোট ভোটার সংখ্যা ৮৩ হাজার ৭২৮ জন। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার ৪৪ হাজার ৩৭৩ জন ও মহিলা ভোটার ৩৯ হাজার ৩৫৫ জন। ১২ ওয়ার্ডে মোট ভোটকেন্দ্র সংখ্যা ৩৯ টি।
শীর্ষ খবর ডটকম
নির্বাচন কমিশন ঘোষিত বেসরকারি ফলাফল মতে, আর সংরক্ষিত মহিলা কাউন্সিলর ১, ২, ৩ নং ওয়ার্ডে ৫৯৬১ ভোটে শাহিনা আকতার পাখি জয়ী হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ফাতেমা পেয়েছেন ৩৮৪৩ ভোট। ৪, ৫, ৬ নং ওয়ার্ডে ৭০৮৯ ভোটে ইয়াসমিন আক্তার জয় পেয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী পেয়েছেন ৫৬২৮ ভোট। ৭, ৮, ৯ নং ওয়ার্ডে ৫৯১৭ ভোটে জাহেদা আক্তার জয়ী হন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী দ্বীপ্তি শর্মা পেয়েছেন ২৯৩২ ভোট এবং ১০, ১১, ১২ নং ওয়ার্ডে ৩৮৪৭ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন নাসিমা আকতার বকুল। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বর্তমান কাউন্সিলর কোহিনুর পেয়েছেন ৩৩১২ ভোট।
সাধারণ- ১ নম্বর ওয়ার্ডে ৩ হাজার ১৭৭ ভোট নিয়ে নিজের আসন ধরে রেখেছেন বর্তমান কাউন্সিলর আকতার কামাল, তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আতিক কোম্পানি পেয়েছেন ১৭১৫ ভোট। ২ নম্বর ওয়ার্ডে বর্তমান কাউন্সিলর মিজানুর রহমান এক হাজার ৬৮৩ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জসিম উদ্দিন পেয়েছেন ১৪৯৭ ভোট। ৩ নম্বরে বর্তমান কাউন্সিলর মাহবুবুর রহমান মাবু ২৯১৬ ভোট আর অপর প্রার্থী আমিনুল হক মুকুল পেয়েছেন ১২৬৩ ভোট।
৪ নম্বর ওয়ার্ডে বিগত চারবারের কাউন্সিলর সিরাজুল হককে পরাজিত করে ১৮৩৭ ভোট পেয়ে জয় পেয়েছেন দিদারুল আলম রুবেল। ৫ নম্বরে ১৮১৩ ভোটে জয় পেয়েছেন তরুণ প্রার্থী শাহাব উদ্দীন সিকদার। এখানে গোলাম আরিফ লিটন পেয়েছেন ১১৯২ ভোট। ৬ নম্বর ওয়ার্ডে ২২০৮ ভোট পেয়ে পুনরায় জয় পেয়েছেন ওমর ছিদ্দিকী লালু, তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ফেরদৌস চৌধুরী পেয়েছেন ৯১৯ ভোট।
৭ নম্বরে ২৩৪৬ ভোট পেয়ে জয় ধরে রেখেছেন আশরাফুল হুদা জামশেদ, নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাফর আলম পেয়েছেন ২৩৩২ ভোট। ৮ নম্বরে ২২০২ ভোটে পুনরায় জয় পান রাজবিহারী দাশ, নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বেলাল হোসেন পেয়েছেন ১২৮৫ ভোট। ৯ নম্বরে ২১২৯ ভোটে আবারও জয় পান হেলাল উদ্দীন কবির, তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আবু ওবায়েদ্দীন নাছের পান ৯৫১ ভোট।
১০ নম্বরে ২৩৩১ ভোট পেয়ে নতুন নির্বাচিত হন সালাউদ্দীন সেতু। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী কফিল উদ্দিন পান ২০৬৪ ভোট। ১১ নম্বরে ১০৭৩ ভোটে নতুন জয় পেয়েছেন নুর মোহাম্মদ মাঝু, নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী সেলিম রেজা পান ৭০৯ ভোট ও ১২ নম্বরে ৩৪৮৬ ভোটে নতুন জয় পান কাজী মোর্শেদ আহমদ বাবু, তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী নুরুল ইসলাম পেয়েছেন ১৪১৫ ভোট।
নির্বাচনে পাঁচ মেয়র, ১৭ সংরক্ষিত ও ৬৪ জন সাধারণ ওয়ার্ড কাউন্সিলরসহ ৮৬ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ছিলেন। ৪৪ হাজার ৩৭৩ জন পুরুষ ও ৩৯ হাজার ৩৫৫ জন নারী ভোটার মিলে পৌরসভায় ৮৩ হাজার ৭২৮ জন ভোটার রয়েছেন। তাদের মাঝে ৫৬ হাজার ৬২৩ জন ভোটার নতুন পৌর পরিষদ গঠনে ভোটাধিকার প্রয়োগ করেন।
কক্সবাজার পৌরসভা নির্বাচনে কে কত ভোট পেলো
মেয়র পদে প্রতিদ্বন্দ্বি ৪ প্রার্থীর নির্বাচন প্রত্যাখ্যানের মধ্য দিয়ে ২৫ জুলাই সম্পন্ন হয়েছে কক্সবাজার পৌরসভা নির্বাচন। এতে মেয়র পদে ৫ জনসহ মোট ৮৬ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে।
কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মুজিবুর রহমান নৌকা প্রতীক নিয়ে ৪১ হাজার ২৫৫ ভোট পেয়ে পৌর মেয়র নির্বাচিত হন। বিএনপির মনোনীত রফিকুল ইসলাম ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে ১০ হাজার ১৪৭ ভোট পেয়ে দ্বিতীয় হয়েছেন। নাগরিক কমিটির মনোনীত জামায়াত সমর্থিত সরওয়ার কামাল নারিকেল প্রতীক নিয়ে ৪ হাজার ১৪৬ ভোট, জাতীয় পার্টির মনোনীত রুহুল আমিন সিকদার লাঙ্গল প্রতীক নিয়ে ৪৮০ ভোট ও ইসলামী আন্দোলনের মনোনীত মাওলানা জাহেদুর রহমান হাতপাখা নিয়ে ৫৯৫ ভোট পেয়েছেন।
১, ২ ও ৩ নং ওয়ার্ড থেকে সংরক্ষিত মহিলা কাউন্সিলর পদে শাহেনা আক্তার পাখি আনারস প্রতীক নিয়ে ৫ হাজার ৯৬১ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। একই ওয়ার্ড থেকে ফাতেমা বেগম জবা ফুল প্রতীক নিয়ে ৩ হাজার ৮৪৩ ভোট পেয়ে দ্বিতীয় হয়েছেন।
হুমায়রা বেগম অটোরিক্সা প্রতীক নিয়ে ২ হাজার ২৩০, আয়েশা সিরাজ টেলিফোন প্রতীক নিয়ে ১ হাজার ৯৬৩, টিপু সুলতানা চশমা প্রতীক নিয়ে ৫৭০ ভোট পেয়েছেন।
৪, ৫ ও ৬ নং ওয়ার্ড থেকে ইয়াছমিন আক্তার চশমা প্রতীক নিয়ে ৭ হাজার ৮৯ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। একই ওয়ার্ড থেকে চম্পা উদ্দীন টেলিফোন প্রতীক নিয়ে ৫ হাজার ৬২৮ ভোট পেয়ে দ্বিতীয় হয়েছেন এবং রেবেকা সুলতানা আনারস প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ১ হাজার ২১৫ ভোট।
৭, ৮ ও ৯ নং ওয়ার্ড থেকে জাহেদা আক্তার চশমা প্রতীক নিয়ে ৫ হাজার ৯১৭ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। একই ওয়ার্ড থেকে দীপ্তি শর্মা জবা ফুল নিয়ে ২ হাজার ৯৩২ ভোট পেয়ে দ্বিতীয় হয়েছেন। আয়েশা ইসলাম বলপেন প্রতীক নিয়ে ২ হাজার ২২৬ ভোট, জোৎস্না আক্তার টেলিফোন প্রতীক নিয়ে ১ হাজার ২৭০ ও সুমা দাশ আনারস প্রতীক নিয়ে ৫২০ ভোট পেয়েছেন।
১০, ১১ ও ১২ ওয়ার্ড থেকে নাছিমা আক্তার টেলিফোন প্রতীক নিয়ে ৩ হাজার ৮৪৭ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। একই ওয়ার্ড থেকে কোহিনুর আক্তার আনারস প্রতীক নিয়ে ৩ হাজার ৩১২ দ্বিতীয় হয়েছেন। পারভিন আক্তার জবা ফুল প্রতীক নিয়ে ২ হাজার ৫৯১ ও হোসেন আরা চশমা প্রতীক নিয়ে ২ হাজার ২৩৩ ভোট পেয়েছেন।
সাধারণ কাউন্সিলর ১নং ওয়ার্ড থেকে এস আই এম আক্তার কামাল আজাদ পাঞ্জাবী প্রতীক নিয়ে ৩ হাজার ১৭৭ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। মো. আতিক উল্লাহ ডালিম প্রতীক নিয়ে ১ হাজার ৭১৫ ভোট দ্বিতীয় হয়েছেন। সিকান্দর আবু জাফর ব্ল্যাক বোর্ড প্রতীক নিয়ে ২৫৮ ভোট, রাহামত উল্লাহ উট পাখি প্রতীক নিয়ে ২৪৭ ও মোস্তাক আহমদ টেবিল ল্যাম্প প্রতীক নিয়ে ০ ভোট পেয়েছেন।
২ ওয়ার্ড থেকে মিজানুর রহমান পানির বোতল প্রতীক নিয়ে ১ হাজার ৬৮৩ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। জসিম উদ্দীন টেবিল ল্যাম্প প্রতীক নিয়ে ১ হাজার ৪৯৭ ভোট পেয়ে দ্বিতীয় হয়েছেন। মনির উদ্দীন ব্ল্যাক বোর্ড প্রতীক নিয়ে ১ হাজার ৪১৬, হোসাইন ইসলাম বাহাদুর পাঞ্জাবী প্রতীক নিয়ে ৪৮০, এম জাফর আলম হেলালী উট পাখি প্রতীক নিয়ে ৩৮৬ ও আবু তাহের ডালিম প্রতীক নিয়ে ২২ ভোট পেয়েছেন।
৩ নং ওয়ার্ড থেকে মো. মাহাবুবুর রহমান পাঞ্জাবী প্রতীক নিয়ে ২ হাজার ৯১৬ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্ধি মো. আমিনুল ইসলাম উট পাখি নিয়ে ১ হাজার ২৬৩ ভোট পেয়েছেন।
৪ নং ওয়ার্ড থেকে মো. দিদারুল ইসলাম উট পাখি প্রতীক নিয়ে ১ হাজার ৮৩৭ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। মিজানুল কবির ডালিম প্রতীক নিয়ে ৭৮৪ ভোট পেয়ে দ্বিতীয় হয়েছেন। জুনায়েদ আহমদ ব্ল্যাক বোর্ড প্রতীক নিয়ে ৫৯৩ , সিরাজুল হক পানির বোতল প্রতীক নিয়ে ৫১৮, আব্দুল গফফার টেবিল ল্যাম্প প্রতীক নিয়ে ৬৩৪ আবু খালিদ পাঞ্জাবী প্রতীক নিয়ে ৮৬, নুরুল আবছার টিউব লাইট প্রতীক নিয়ে ২২ ভোট ও এরশাদ জামান ফাইল কেবিনেট প্রতীক নিয়ে ১ ভোট পেয়েছেন।
৫নং ওয়ার্ড থেকে শাহাব উদ্দীন উট পাখি নিয়ে ১ হাজার ৮১৩ ভোট নির্বাচিত হয়েছেন। গোলাম আরিফ লিটন টেবিল ল্যাম্প প্রতীক নিয়ে ১ হাজার ১৯২ ভোট পেয়ে দ্বিতীয় হয়েছেন। সাইফুল ইসলাম চৌধুরী পাঞ্জাবী প্রতীক নিয়ে ১ হাজার ৭৭ ভোট ও ছালামত উল্লাহ বাবুল ডালিম প্রতীক নিয়ে ৬০১ ভোট পেয়েছেন।
৬নং ওয়ার্ড থেকে ওমর ছিদ্দিক লালু টেবিল ল্যাম্প প্রতীক নিয়ে ২ হাজার ২০৮ ভোট নির্বাচিত হয়েছেন। মো. ফেরদৌস চৌধুরী ব্ল্যাক বোর্ড প্রতীক নিয়ে ৯১৯ ভোট পেয়ে দ্বিতীয় হয়েছেন। সুবদত্ত বড়–য়া পানির বোতল প্রতীক নিয়ে ৯০৮ ভোট, ফাহাদ আলী গাজর প্রতীক নিয়ে ৪৪৩, নাছির উদ্দীন উট পাখি ৭৩ , মনিরুল হক টিউব লাইট প্রতীক নিয়ে ২ ভোট, মো. শহীদুল্লাহ ডালিম প্রতীক নিয়ে ২১৫, মোশারফ আজাদ মনছুর পাঞ্জাবী প্রতীক নিয়ে ১৩৫, শফিউল আলম ফাইল কেবিনেট প্রতীক নিয়ে ২৩৭ ও শাহ আলম ঢেঁড়শ প্রতীক নিয়ে ১৭৭ ভোট পেয়েছেন।
৭নং ওয়ার্ড থেকে আশরাফুল হুদা ছিদ্দিকী জামশেদ টেবিল ল্যাম্প প্রতীক নিয়ে ২ হাজার ৩৪৬ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। জাফর আলম পাঞ্জাবী প্রতীক নিয়ে ২ হাজার ৩৩২ ভোট দ্বিতীয় হয়েছেন। ফোরকান আহমদ ডালিম প্রতীক নিয়ে ৪৭৪ ভোট ও মো. রশিদ উট পাখি প্রতীক নিয়ে ৯২ ভোট পেয়েছেন।
৮ নং ওয়ার্ড থেকে রাজ বিহারী দাশ উট পাখি প্রতীক নিয়ে ২ হাজার ২০২ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। বেলাল হোসেন পাঞ্জাবী প্রতীক নিয়ে ১ হাজার ২৮৫ ভোট পেয়ে দ্বিতীয় হয়েছেন। মো. রফিকুল ইসলাম টেবিল ল্যাম্প প্রতীক নিয়ে ৩০৭ ভোট , রাজিব পাল ডালিম প্রতীক নিয়ে ১১৩ ভোট ও ডালিম কুমার বডুয়া ব্ল্যাক বোর্ড প্রতীক নিয়ে ১ ভোট পেয়েছেন।
৯নং ওয়ার্ড থেকে মো. হেলাল উদ্দীন উট পাখি প্রতীক নিয়ে ২ হাজার ১২৯ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। আবু ওবায়েদ্দীন নাছির ডালিম প্রতীক নিয়ে ৯৫১ ভোট পেয়ে দ্বিতীয় হয়েছেন। মো. শহীদুল্লাহ টেবিল ল্যাম্প প্রতীক নিয়ে ৮৬২ ভোট পেয়েছেন।
১০ নং ওয়ার্ড থেকে সালাহ উদ্দীন উট পাখি প্রতীক নিয়ে ২ হাজার ৩৩১ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। কফিল উদ্দীন টেবিল ল্যাম্প প্রতীক নিয়ে ২ হাজার ৬৪ ভোট পেয়ে দ্বিতীয় হয়েছেন। জাবেদ মো, নোবেল পাঞ্জাবী প্রতীক নিয়ে ৪১৫ ভোট পেয়েছেন।
১১নং ওয়াড থেকে নুর মোহাম্মদ ডালিম প্রতীক নিয়ে ১ হাজার ৭৩ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। মো. সেলিম রেজা ব্ল্যাক বোর্ড প্রতীক নিয়ে ৭০৯ ভোট পেয়ে দ্বিতীয় হয়েছেন। আবু সাহাদাৎ মো. সায়েম গাজর প্রতীক নিয়ে ৪৬৮ ভোট, মো. জরিপ আলী পানির বোতল প্রতীক নিয়ে ৩৬২ ভোট, আহমদ হোসন পাঞ্জাবী প্রতীক নিয়ে ১১৭ ভোট, শফিউল আলম টেবিল ল্যাম্প প্রতীক নিয়ে ১১৩ ভোট, মো. হেলাল উদ্দীন ব্রীজ প্রতীক নিয়ে ৬২ ভোট ও আমীর হোসেন উট পাখি নিয়ে ৭২ ভোট পেয়েছেন।
১২নং ওয়ার্ড থেকে কাজী মোরশেদ আহাম্মদ বাবু টেবিল ল্যাম্প প্রতীক নিয়ে ৩ হাজার ৪৮৬ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নুরুল ইসলাম ব্ল্যাক বোর্ড প্রতীক নিয়ে ১ হাজার ৪১৫ ভোট পেয়ে দ্বিতীয় হয়েছেন। আবুল মনছুর ডালিম প্রতীক নিয়ে ৯ ভোট, কাজী রাশেল আহমদ পাঞ্জাবী প্রতীক নিয়ে ৫ ভোট ও মো. জসিম উদ্দীন উট পাখি প্রতীক নিয়ে ২ ভোট পেয়েছেন।
উল্লেখ্য, পৌরসভার ১২ টি ওয়ার্ডে মোট ভোটার সংখ্যা ৮৩ হাজার ৭২৮ জন। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার ৪৪ হাজার ৩৭৩ জন ও মহিলা ভোটার ৩৯ হাজার ৩৫৫ জন। ১২ ওয়ার্ডে মোট ভোটকেন্দ্র সংখ্যা ৩৯ টি।
শীর্ষ খবর ডটকম
No comments