শ্রীমঙ্গলে চায়ের প্রথম নিলাম: এক কেজি চা পাতা ১১ হাজার টাকা
শ্রীমঙ্গলে
আন্তর্জাতিক চা নিলাম কেন্দ্রে প্রথমদিনেই প্রথম নিলাম ডাকে ৫০ গুণ বেশি
দামে প্রতি কেজি ১১ হাজার টাকায় বিক্রি হয়েছে। ‘গোল্ডেন ব্রোকেন ওনেন্স
পিকো’ বা ‘জিবিওপি’নামে বিশেষ প্রকারের এই চায়ের প্রতি কেজির নিলাম-বাজার
মূল্য ছিল ২২০ টাকা। এর উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান এমএম ইস্পাহানি।
শ্রীমঙ্গলের চা নিলামে সজ্জিত করে রাখা বিভিন্ন গ্রেডের চা সোমবার সকাল সাড়ে আটটায় শ্রীমঙ্গল অকটন সেন্টারের সর্ব প্রথম নিলাম ডাকে ওঠে ইস্পাহানির এই জিপিওপি গ্রেডের চা। ‘বিট’ (দর হাঁকানো) করে এই চায়ের দাম এক লাফে পৌঁছে যায় কেজি প্রতি ১০ হাজারে। সঙ্গে সঙ্গে এমএম ইস্পাহানি কোম্পানির চেয়ারম্যান ও ম্যানেজিং ডিরেক্টর মির্জা সালমান ইস্পাহানি হাত উঁচু করে ১১ হাজার দাম হাঁকেন। এই মূল্যের উপর আর কোনো বায়ার ডাক না দেয়ায় কেজি প্রতি ১১ হাজারে কিনে নেয় এমএম ইস্পাহানি।
ইস্পাহানি সূত্র জানায়, বিশেষ প্রকারের এই চা একেকটি বস্তায় ৫৫ কেজি করে চা থাকে। ৫৫ কেজি বস্তার পুরো ১০ হাজার বস্তাই কিনে নেয় ইস্পাহানি। তারাই এই চায়ের উৎপাদক এবং তারাই এই চায়ের ক্রেতা। জানতে চাইলে ইস্পাহানি কোম্পানির জেরিন চা বাগানের ব্যবস্থাপক মো. সেলিম রেজা বলেন, শ্রীমঙ্গলের অকশন হাউজের প্রথম অকশনে প্রথম ডাকটি হলো আমাদের কোম্পানির জিবিওপি গ্রেডের এই চা। চায়ের ইতিহাসের স্মৃতি হয়ে থাকতেই মূলত: আমাদের চেয়ারম্যান স্যার এই দামে চা কিনে নিয়েছেন। ইস্পাহানির ‘গোল্ডেন ব্রোকেন ওনেন্স পিকো’ বা ‘জিবিওপি’ গ্রেডের এই চায়ের ফ্লেভার (ঘ্রাণ) এবং টেস্টে (স্বাদ) দু’টিই চমৎকার। স্বাদে-গন্ধে অতুলনীয় এক চা বলে জানান জেরিন চা বাগানের টি-প্ল্যান্টার মো. সেলিম রেজা। এর আগে সোমবার সকাল সাড়ে ৮টায় সিলেটবাসীর বহুল প্রতীক্ষিত এ কার্যক্রম শুরু হয়। বাংলাদেশ চা বোর্ডের চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আর মুস্তাহিদুর রহমান পিএসসি নিলামডাকের উদ্বোধন করেন। এ সময় অন্যদের মধ্যে এমএম ইস্পাহানি চা কোম্পানির চেয়ারম্যান ও ম্যানেজিং ডিরেক্টর মির্জা সালমান ইস্পাহানি, ফিনলে টি’র চিফ অপারেটিং অফিসার এএম শামসুল মহিত চৌধুরী উপস্থিত ছিলেন ।
শ্রীমঙ্গলে অবস্থিত টি প্ল্যান্টার অ্যান্ড ট্রেডার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (টিপিটিএবি) উদ্যোগে এ কার্যক্রম চলছে। নিলামের শুরুতেই ইস্পাহানির জেরিন চা বাগানের প্রতি কেজি ১১ হাজার টাকা দরে কিনে নেন ইস্পাহানি চা কোম্পানির চেয়ারম্যান ও ম্যানেজিং ডিরেক্টর মির্জা সালমান ইস্পাহানি। এই দরে ২২০নং লটে ৫৮৪ কেজি ৫শ’ গ্রাম চা কিনে নেন তিনি। দুপুর ১টা নাগাদ পৌনে ৫ লাখ কেজি চা পাতা প্রায় ১২ কোটি টাকায় বিক্রি হয়। চা নিলাম কার্যক্রমে ন্যাশনাল ব্রোকার্স, পূর্ববাংলা ব্রোকার্স, কেএস ব্রোকার্স, প্রোডিউস ব্রোকার্স, প্রোগ্রেসিভ ব্রোকার্স, ইউনিটি ব্রোকার্স এবং প্লান্টার ব্রোকার্স অংশ নেয়। দুপুর ২টায় ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের নিজ দপ্তর থেকে শ্রীমঙ্গল নিলাম কার্যক্রমের অনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ।
শ্রীমঙ্গলের চা নিলামে সজ্জিত করে রাখা বিভিন্ন গ্রেডের চা সোমবার সকাল সাড়ে আটটায় শ্রীমঙ্গল অকটন সেন্টারের সর্ব প্রথম নিলাম ডাকে ওঠে ইস্পাহানির এই জিপিওপি গ্রেডের চা। ‘বিট’ (দর হাঁকানো) করে এই চায়ের দাম এক লাফে পৌঁছে যায় কেজি প্রতি ১০ হাজারে। সঙ্গে সঙ্গে এমএম ইস্পাহানি কোম্পানির চেয়ারম্যান ও ম্যানেজিং ডিরেক্টর মির্জা সালমান ইস্পাহানি হাত উঁচু করে ১১ হাজার দাম হাঁকেন। এই মূল্যের উপর আর কোনো বায়ার ডাক না দেয়ায় কেজি প্রতি ১১ হাজারে কিনে নেয় এমএম ইস্পাহানি।
ইস্পাহানি সূত্র জানায়, বিশেষ প্রকারের এই চা একেকটি বস্তায় ৫৫ কেজি করে চা থাকে। ৫৫ কেজি বস্তার পুরো ১০ হাজার বস্তাই কিনে নেয় ইস্পাহানি। তারাই এই চায়ের উৎপাদক এবং তারাই এই চায়ের ক্রেতা। জানতে চাইলে ইস্পাহানি কোম্পানির জেরিন চা বাগানের ব্যবস্থাপক মো. সেলিম রেজা বলেন, শ্রীমঙ্গলের অকশন হাউজের প্রথম অকশনে প্রথম ডাকটি হলো আমাদের কোম্পানির জিবিওপি গ্রেডের এই চা। চায়ের ইতিহাসের স্মৃতি হয়ে থাকতেই মূলত: আমাদের চেয়ারম্যান স্যার এই দামে চা কিনে নিয়েছেন। ইস্পাহানির ‘গোল্ডেন ব্রোকেন ওনেন্স পিকো’ বা ‘জিবিওপি’ গ্রেডের এই চায়ের ফ্লেভার (ঘ্রাণ) এবং টেস্টে (স্বাদ) দু’টিই চমৎকার। স্বাদে-গন্ধে অতুলনীয় এক চা বলে জানান জেরিন চা বাগানের টি-প্ল্যান্টার মো. সেলিম রেজা। এর আগে সোমবার সকাল সাড়ে ৮টায় সিলেটবাসীর বহুল প্রতীক্ষিত এ কার্যক্রম শুরু হয়। বাংলাদেশ চা বোর্ডের চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আর মুস্তাহিদুর রহমান পিএসসি নিলামডাকের উদ্বোধন করেন। এ সময় অন্যদের মধ্যে এমএম ইস্পাহানি চা কোম্পানির চেয়ারম্যান ও ম্যানেজিং ডিরেক্টর মির্জা সালমান ইস্পাহানি, ফিনলে টি’র চিফ অপারেটিং অফিসার এএম শামসুল মহিত চৌধুরী উপস্থিত ছিলেন ।
শ্রীমঙ্গলে অবস্থিত টি প্ল্যান্টার অ্যান্ড ট্রেডার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (টিপিটিএবি) উদ্যোগে এ কার্যক্রম চলছে। নিলামের শুরুতেই ইস্পাহানির জেরিন চা বাগানের প্রতি কেজি ১১ হাজার টাকা দরে কিনে নেন ইস্পাহানি চা কোম্পানির চেয়ারম্যান ও ম্যানেজিং ডিরেক্টর মির্জা সালমান ইস্পাহানি। এই দরে ২২০নং লটে ৫৮৪ কেজি ৫শ’ গ্রাম চা কিনে নেন তিনি। দুপুর ১টা নাগাদ পৌনে ৫ লাখ কেজি চা পাতা প্রায় ১২ কোটি টাকায় বিক্রি হয়। চা নিলাম কার্যক্রমে ন্যাশনাল ব্রোকার্স, পূর্ববাংলা ব্রোকার্স, কেএস ব্রোকার্স, প্রোডিউস ব্রোকার্স, প্রোগ্রেসিভ ব্রোকার্স, ইউনিটি ব্রোকার্স এবং প্লান্টার ব্রোকার্স অংশ নেয়। দুপুর ২টায় ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের নিজ দপ্তর থেকে শ্রীমঙ্গল নিলাম কার্যক্রমের অনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ।
No comments