গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া ব্যাহত হলে অশুভ শক্তি আসতে পারে -খালেদা জিয়ার উদ্দেশে সৈয়দ আশরাফ
বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে পরবর্তী নির্বাচনে অংশ নিয়ে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার ধারাবাহিকতা বজায় রাখার আহ্বান জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও দপ্তরবিহীন মন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম। তিনি বলেছেন, নির্বাচন ছাড়া গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া ব্যাহত হয়। আর গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া ব্যাহত হলে সুষ্ঠু রাজনৈতিক পরিবেশ থাকবে না। অশুভ শক্তি আসতে পারে।
রাজধানীর বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে গতকাল বৃহস্পতিবার আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে আওয়ামী যুবলীগ আয়োজিত ইফতার ও দোয়া অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে সৈয়দ আশরাফ এসব কথা বলেন।
এই ইফতার অনুষ্ঠানের ঘণ্টা দুয়েক আগে সৈয়দ আশরাফকে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়। এ কারণে যুবলীগের নেতাদের মধ্যে কানাঘুষা ছিল, তিনি অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন কি না। তবে নির্ধারিত সময়েই তিনি আসেন এবং প্রথমে যুবলীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে কিছুক্ষণ বসেন। অনুষ্ঠান শেষে আবারও তিনি যুবলীগের কার্যালয়ে গিয়ে নেতাদের সঙ্গে আলোচনা করেন। প্রায় ১৪ মিনিটের বক্তৃতায় তিনি মন্ত্রণালয়-সম্পর্কিত কোনো শব্দ বলেননি।
সৈয়দ আশরাফ বলেন, খালেদা জিয়া নির্বাচনে এসে ক্ষমতায় যাওয়ার গ্যারান্টি চান। নির্বাচনে আওয়ামী লীগ জিততেও পারে, হারতেও পারে। আবার বিএনপিও জিততে পারে, হারতেও পারে। এটা নির্ভর করে জনগণের ওপর। তিনি বলেন, পাকিস্তান আমলে রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশগ্রহণ করেছিল। বঙ্গবন্ধুর একই কথা ছিল, নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার মূল ভিশন জনগণের দ্বারে দ্বারে যাওয়া। এরশাদ ও জিয়ার স্বৈরশাসনের সময়ও আওয়ামী লীগ নির্বাচন বয়কট করেনি। আওয়ামী লীগ সব সময় নির্বাচনে গিয়েছে।
খালেদা জিয়ার উদ্দেশে সৈয়দ আশরাফ বলেন, ‘নির্বাচনে আসলেন না। দেশে সংঘাত করলেন, বাস পোড়ালেন, ট্রেন পোড়ালেন, মানুষ মারলেন। নির্বাচন বর্জন করে আপনারা এখন ভাসমান হয়েছেন। আগামী নির্বাচনও সংবিধানের আলোকে হবে। সেই নির্বাচনে অংশ নিন।’ তিনি বলেন, ‘খালেদা জিয়া কথায় কথায় মিথ্যাচার করেন। তিনি রোজা রাখেন। ইফতার পার্টিতে যান। তারপরও মিথ্যাচার করেন। একজন মুসলমান রোজা রেখে মিথ্যাচার করতে পারেন না।’ খালেদা জিয়ার প্রতি আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, ‘দয়া করে জ্বালাও-পোড়াও বন্ধ করবেন। রাজনীতিতে জ্বালাও-পোড়াও করলে দেশের ক্ষতি হবে। রাজনৈতিক সহিংসতায় আর একজনেরও প্রাণ যাতে না যায়।’
সৈয়দ আশরাফ যুবলীগের নেতা-কর্মীদের প্রশংসা করে বলেন, ‘ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগকে নিয়ে মাতামাতি আছে। যুবলীগকে নিয়ে তেমন মাতামাতি নেই। এ কারণেই আমি বারবার যুবলীগের সভায় আসি।’ তিনি যুবলীগের নেতা-কর্মীদের আওয়ামী লীগের ভবিষ্যৎ বলে মন্তব্য করেন।
যুবলীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য শহীদ সেরনিয়াবাতের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক হারুন অর রশীদ।
রাজধানীর বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে গতকাল বৃহস্পতিবার আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে আওয়ামী যুবলীগ আয়োজিত ইফতার ও দোয়া অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে সৈয়দ আশরাফ এসব কথা বলেন।
এই ইফতার অনুষ্ঠানের ঘণ্টা দুয়েক আগে সৈয়দ আশরাফকে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়। এ কারণে যুবলীগের নেতাদের মধ্যে কানাঘুষা ছিল, তিনি অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন কি না। তবে নির্ধারিত সময়েই তিনি আসেন এবং প্রথমে যুবলীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে কিছুক্ষণ বসেন। অনুষ্ঠান শেষে আবারও তিনি যুবলীগের কার্যালয়ে গিয়ে নেতাদের সঙ্গে আলোচনা করেন। প্রায় ১৪ মিনিটের বক্তৃতায় তিনি মন্ত্রণালয়-সম্পর্কিত কোনো শব্দ বলেননি।
সৈয়দ আশরাফ বলেন, খালেদা জিয়া নির্বাচনে এসে ক্ষমতায় যাওয়ার গ্যারান্টি চান। নির্বাচনে আওয়ামী লীগ জিততেও পারে, হারতেও পারে। আবার বিএনপিও জিততে পারে, হারতেও পারে। এটা নির্ভর করে জনগণের ওপর। তিনি বলেন, পাকিস্তান আমলে রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশগ্রহণ করেছিল। বঙ্গবন্ধুর একই কথা ছিল, নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার মূল ভিশন জনগণের দ্বারে দ্বারে যাওয়া। এরশাদ ও জিয়ার স্বৈরশাসনের সময়ও আওয়ামী লীগ নির্বাচন বয়কট করেনি। আওয়ামী লীগ সব সময় নির্বাচনে গিয়েছে।
খালেদা জিয়ার উদ্দেশে সৈয়দ আশরাফ বলেন, ‘নির্বাচনে আসলেন না। দেশে সংঘাত করলেন, বাস পোড়ালেন, ট্রেন পোড়ালেন, মানুষ মারলেন। নির্বাচন বর্জন করে আপনারা এখন ভাসমান হয়েছেন। আগামী নির্বাচনও সংবিধানের আলোকে হবে। সেই নির্বাচনে অংশ নিন।’ তিনি বলেন, ‘খালেদা জিয়া কথায় কথায় মিথ্যাচার করেন। তিনি রোজা রাখেন। ইফতার পার্টিতে যান। তারপরও মিথ্যাচার করেন। একজন মুসলমান রোজা রেখে মিথ্যাচার করতে পারেন না।’ খালেদা জিয়ার প্রতি আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, ‘দয়া করে জ্বালাও-পোড়াও বন্ধ করবেন। রাজনীতিতে জ্বালাও-পোড়াও করলে দেশের ক্ষতি হবে। রাজনৈতিক সহিংসতায় আর একজনেরও প্রাণ যাতে না যায়।’
সৈয়দ আশরাফ যুবলীগের নেতা-কর্মীদের প্রশংসা করে বলেন, ‘ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগকে নিয়ে মাতামাতি আছে। যুবলীগকে নিয়ে তেমন মাতামাতি নেই। এ কারণেই আমি বারবার যুবলীগের সভায় আসি।’ তিনি যুবলীগের নেতা-কর্মীদের আওয়ামী লীগের ভবিষ্যৎ বলে মন্তব্য করেন।
যুবলীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য শহীদ সেরনিয়াবাতের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক হারুন অর রশীদ।
No comments