রোববার দেশে আসছে আমজাদ খানের মরদেহ
দেশের
অন্যতম বৃহৎ শিল্প পরিবার প্রাণ-আরএফএল গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান
নির্বাহী মেজর জেনারেল (অব.) আমজাদ খান চৌধুরীর মরদেহ ১২ই জুলাই
যুক্তরাষ্ট্র থেকে দেশে আনা হবে এবং সোমবার ঢাকায় সামরিক কবরস্থানে তাকে
সমাহিত করা হবে বলে প্রাণের গণমাধ্যম শাখার ব্যবস্থাপক জিয়াউল হক
জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, চিকিৎসাধীন অবস্থায় বাংলাদেশ সময় বুধবার সন্ধ্যা ৭টা ১৫ মিনিটে যুক্তরাষ্ট্রের নর্থ ক্যারোলিনায় ডিউক মেডিক্যাল হাসপাতালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন এ বিশিষ্ট ব্যবসায়ী। তিনি দীর্ঘদিন ধরে ডায়াবেটিস ও হৃদরোগে ভুগছিলেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৭৬ বছর। শারীরিক অসুস্থতার জন্য এক মাস ধরে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের ওই হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন। আমজাদ খান চৌধুরী স্ত্রী, দুই ছেলে, দুই মেয়ে ও নাতি-নাতনিসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।
এদিকে বাবার মৃত্যুতে আমজাদ খান চৌধুরীর ছোট ছেলে প্রাণ-আরএফএল গ্রুপের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক আহসান খান চৌধুরী সবার কাছে দোয়া চেয়েছেন। তিনি জানান, তার বাবার মরদেহ যুক্তরাষ্ট্র থেকে দেশে আনার পর সোমবার ঢাকায় সামরিক কবরস্থানে সমাহিত করা হবে।
দেশের এ বিশিষ্ট ব্যবসায়ীর মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন প্রেসিডেন্ট মো. আবদুল হামিদ, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী, বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া, বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আতিউর রহমান, এফবিসিসিআই সভাপতি আবদুল মাতলুব আহমাদ, বিজিএমইএ সভাপতি আতিকুল ইসলামসহ দেশের বিশিষ্ট ব্যক্তিরা।
জানা গেছে, আমজাদ খান চৌধুরীর জন্ম ১৯৩৯ সালের ১০ই নভেম্বর। তিনি নাটোর জেলার সম্ভ্রান্ত চৌধুরী পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবা মরহুম আলী কাশেম খান চৌধুরী, মা মরহুমা আমাতুর রহমান।
ঢাকার নবকুমার ইনস্টিটিউট থেকে শিক্ষাজীবন শুরু তার। ১৯৫৬ সালে তিনি পাকিস্তান সেনাবাহিনীতে যোগ দেন। পরে অস্ট্রেলিয়ান স্টাফ কলেজ থেকে গ্র্যাজুয়েশন সম্পন্ন করেন। কর্মজীবনে তিনি সেনাবাহিনীর বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্ব পালন করেন। আমজাদ খান চৌধুরী ১৯৮১ সালে মেজর জেনারেল হিসেবে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী থেকে অবসর গ্রহণ করেন।
বহু গুণে গুণান্বিত আমজাদ খান চৌধুরী বাংলাদেশের ব্যবসা-বাণিজ্যিক সংগঠন মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (এমসিসিআই), ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই), ইনফ্রাস্ট্রাকচার ডেভেলপমেন্ট কোম্পানি লিমিটেড (আইডিসিএল), বাংলাদেশ ডেইরি অ্যাসোসিয়েশনসহ বিভিন্ন সংগঠনের সভাপতি, পরিচালকসহ বিভিন্ন পদে দায়িত্ব পালন করেছেন। এ ছাড়া তিনি আবাসন খাতের ব্যবসায়ীদের সংগঠন রিয়েল এস্টেট অ্যান্ড হাউজিং অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (রিহ্যাব), বাংলাদেশ এগ্রো প্রসেসরস অ্যাসোসিয়েশন (বাপা), আন্ডারপ্রিভিলেজড চিলড্রেন্স এডুকেশন প্রোগ্রামের (ইউসেপ) প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন।
তিনি বলেন, চিকিৎসাধীন অবস্থায় বাংলাদেশ সময় বুধবার সন্ধ্যা ৭টা ১৫ মিনিটে যুক্তরাষ্ট্রের নর্থ ক্যারোলিনায় ডিউক মেডিক্যাল হাসপাতালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন এ বিশিষ্ট ব্যবসায়ী। তিনি দীর্ঘদিন ধরে ডায়াবেটিস ও হৃদরোগে ভুগছিলেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৭৬ বছর। শারীরিক অসুস্থতার জন্য এক মাস ধরে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের ওই হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন। আমজাদ খান চৌধুরী স্ত্রী, দুই ছেলে, দুই মেয়ে ও নাতি-নাতনিসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।
এদিকে বাবার মৃত্যুতে আমজাদ খান চৌধুরীর ছোট ছেলে প্রাণ-আরএফএল গ্রুপের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক আহসান খান চৌধুরী সবার কাছে দোয়া চেয়েছেন। তিনি জানান, তার বাবার মরদেহ যুক্তরাষ্ট্র থেকে দেশে আনার পর সোমবার ঢাকায় সামরিক কবরস্থানে সমাহিত করা হবে।
দেশের এ বিশিষ্ট ব্যবসায়ীর মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন প্রেসিডেন্ট মো. আবদুল হামিদ, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী, বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া, বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আতিউর রহমান, এফবিসিসিআই সভাপতি আবদুল মাতলুব আহমাদ, বিজিএমইএ সভাপতি আতিকুল ইসলামসহ দেশের বিশিষ্ট ব্যক্তিরা।
জানা গেছে, আমজাদ খান চৌধুরীর জন্ম ১৯৩৯ সালের ১০ই নভেম্বর। তিনি নাটোর জেলার সম্ভ্রান্ত চৌধুরী পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবা মরহুম আলী কাশেম খান চৌধুরী, মা মরহুমা আমাতুর রহমান।
ঢাকার নবকুমার ইনস্টিটিউট থেকে শিক্ষাজীবন শুরু তার। ১৯৫৬ সালে তিনি পাকিস্তান সেনাবাহিনীতে যোগ দেন। পরে অস্ট্রেলিয়ান স্টাফ কলেজ থেকে গ্র্যাজুয়েশন সম্পন্ন করেন। কর্মজীবনে তিনি সেনাবাহিনীর বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্ব পালন করেন। আমজাদ খান চৌধুরী ১৯৮১ সালে মেজর জেনারেল হিসেবে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী থেকে অবসর গ্রহণ করেন।
বহু গুণে গুণান্বিত আমজাদ খান চৌধুরী বাংলাদেশের ব্যবসা-বাণিজ্যিক সংগঠন মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (এমসিসিআই), ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই), ইনফ্রাস্ট্রাকচার ডেভেলপমেন্ট কোম্পানি লিমিটেড (আইডিসিএল), বাংলাদেশ ডেইরি অ্যাসোসিয়েশনসহ বিভিন্ন সংগঠনের সভাপতি, পরিচালকসহ বিভিন্ন পদে দায়িত্ব পালন করেছেন। এ ছাড়া তিনি আবাসন খাতের ব্যবসায়ীদের সংগঠন রিয়েল এস্টেট অ্যান্ড হাউজিং অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (রিহ্যাব), বাংলাদেশ এগ্রো প্রসেসরস অ্যাসোসিয়েশন (বাপা), আন্ডারপ্রিভিলেজড চিলড্রেন্স এডুকেশন প্রোগ্রামের (ইউসেপ) প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন।
No comments