আজ এডিবির সঙ্গে ১০ কোটি ডলারের ঋণচুক্তি স্বাক্ষর
ভারত থেকে বিদ্যুৎ আমদানির সংযোগ লাইন নির্মাণের জন্য বাংলাদেশ সরকার এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের (এডিবি) কাছ থেকে ১০ কোটি ডলার বা ৭০০ কোটি টাকা ঋণ নিচ্ছে। আজ বুধবার অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগে এ ঋণের চুক্তি স্বাক্ষরিত হবে।
ইতিমধ্যে পাওয়ার গ্রিড কোম্পানি অব বাংলাদেশ (পিজিসিবি) এসব লাইন নির্মাণের জন্য দরপত্র আহ্বান করেছে।
প্রকল্পের মোট ব্যয় ধরা হয়েছে ১৫ কোটি ৮৬ লাখ ডলার বা এক হাজার ১১০ কোটি টাকা। এর মধ্যে ১০ কোটি ডলার বা ৭০০ কোটি টাকা দেবে এডিবি। আর বাকি পাঁচ কোটি ৮৬ লাখ ডলার বা ৪১০ কোটি টাকা সরকারকেই জোগান দিতে হবে।
এডিবির কাছ থেকে ৩২ বছর মেয়াদে এই ঋণ নেওয়া হচ্ছে। প্রথম আট বছর আসলের কিস্তি পরিশোধ করতে হবে না। তবে এ সময় বছরে এক শতাংশ হারে সুদ দিতে হবে। পরবর্তী ২৪ বছরে দেড় শতাংশ হারে সুদ দিতে হবে আসলের কিস্তি পরিশোধসহ।
এই প্রকল্পের অধীনে ভারত থেকে বিদ্যুৎ আনতে ৪০০ কেভি ক্ষমতাসম্পন্ন ৪০ কিলোমিটার ট্রান্সমিশন লাইন স্থাপন করা হবে। এ ছাড়া কুষ্টিয়ার ভেড়ামারায় ৫০০ মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন একটি সাবস্টেশন নির্মিত হবে। প্রকল্পের কাজ শেষ হবে ২০১৩ সালে।
জানতে চাওয়া হলে এডিবির ঢাকা অফিস থেকে আজকের ১০ কোটি ডলারের চুক্তি স্বাক্ষরের বিষয়টি স্বীকার করা হয়। সংস্থার পক্ষ থেকে বলা হয়, বিদ্যুতের ঘাটতির কারণে বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি কাঙ্ক্ষিত মাত্রায় উঠতে পারছে না। ফলে সরকারের পক্ষ থেকে বিদ্যুৎ আমদানির লাইন স্থাপনের জন্য অর্থ পাওয়ার অনুরোধ জানানো হলে বোর্ড তা অনুমোদন করে।
জানা গেছে, এ বছরের মধ্যে নির্মাতা প্রতিষ্ঠান বাছাই ও কার্যাদেশ দেওয়া হবে।
প্রসঙ্গত, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভারত সফরের সময় গত ১১ জানুয়ারি দুই দেশের মধ্যে বিদ্যুৎ খাতে সহযোগিতার উদ্দেশ্যে একটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষরিত হয়। তারপর দুই দেশের বিদ্যুৎসচিব পর্যায়ের যৌথ স্টিয়ারিং কমিটির দুটি এবং যুগ্ম সচিব পর্যায়ের কর্মকর্তাদের নেতৃত্বাধীন যৌথ ওয়ার্কিং গ্রুপের দুটি সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
এর মাত্র সাড়ে ছয় মাসের মাথায় গত ২৬ জুলাই বিদ্যুৎ আমদানির অবকাঠামো নির্মাণের অংশ হিসেবে দুই দেশের মধ্যে ৩৫ বছর মেয়াদি বিদ্যুৎ সঞ্চালনের একটি চুক্তি সই হয়। ওই চুক্তির আওতায় ২০১২ সালের মধ্যে বাংলাদেশের ভেড়ামারা দিয়ে ভারত থেকে বিদ্যুৎ আমদানি শুরু হবে।
ইতিমধ্যে পাওয়ার গ্রিড কোম্পানি অব বাংলাদেশ (পিজিসিবি) এসব লাইন নির্মাণের জন্য দরপত্র আহ্বান করেছে।
প্রকল্পের মোট ব্যয় ধরা হয়েছে ১৫ কোটি ৮৬ লাখ ডলার বা এক হাজার ১১০ কোটি টাকা। এর মধ্যে ১০ কোটি ডলার বা ৭০০ কোটি টাকা দেবে এডিবি। আর বাকি পাঁচ কোটি ৮৬ লাখ ডলার বা ৪১০ কোটি টাকা সরকারকেই জোগান দিতে হবে।
এডিবির কাছ থেকে ৩২ বছর মেয়াদে এই ঋণ নেওয়া হচ্ছে। প্রথম আট বছর আসলের কিস্তি পরিশোধ করতে হবে না। তবে এ সময় বছরে এক শতাংশ হারে সুদ দিতে হবে। পরবর্তী ২৪ বছরে দেড় শতাংশ হারে সুদ দিতে হবে আসলের কিস্তি পরিশোধসহ।
এই প্রকল্পের অধীনে ভারত থেকে বিদ্যুৎ আনতে ৪০০ কেভি ক্ষমতাসম্পন্ন ৪০ কিলোমিটার ট্রান্সমিশন লাইন স্থাপন করা হবে। এ ছাড়া কুষ্টিয়ার ভেড়ামারায় ৫০০ মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন একটি সাবস্টেশন নির্মিত হবে। প্রকল্পের কাজ শেষ হবে ২০১৩ সালে।
জানতে চাওয়া হলে এডিবির ঢাকা অফিস থেকে আজকের ১০ কোটি ডলারের চুক্তি স্বাক্ষরের বিষয়টি স্বীকার করা হয়। সংস্থার পক্ষ থেকে বলা হয়, বিদ্যুতের ঘাটতির কারণে বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি কাঙ্ক্ষিত মাত্রায় উঠতে পারছে না। ফলে সরকারের পক্ষ থেকে বিদ্যুৎ আমদানির লাইন স্থাপনের জন্য অর্থ পাওয়ার অনুরোধ জানানো হলে বোর্ড তা অনুমোদন করে।
জানা গেছে, এ বছরের মধ্যে নির্মাতা প্রতিষ্ঠান বাছাই ও কার্যাদেশ দেওয়া হবে।
প্রসঙ্গত, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভারত সফরের সময় গত ১১ জানুয়ারি দুই দেশের মধ্যে বিদ্যুৎ খাতে সহযোগিতার উদ্দেশ্যে একটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষরিত হয়। তারপর দুই দেশের বিদ্যুৎসচিব পর্যায়ের যৌথ স্টিয়ারিং কমিটির দুটি এবং যুগ্ম সচিব পর্যায়ের কর্মকর্তাদের নেতৃত্বাধীন যৌথ ওয়ার্কিং গ্রুপের দুটি সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
এর মাত্র সাড়ে ছয় মাসের মাথায় গত ২৬ জুলাই বিদ্যুৎ আমদানির অবকাঠামো নির্মাণের অংশ হিসেবে দুই দেশের মধ্যে ৩৫ বছর মেয়াদি বিদ্যুৎ সঞ্চালনের একটি চুক্তি সই হয়। ওই চুক্তির আওতায় ২০১২ সালের মধ্যে বাংলাদেশের ভেড়ামারা দিয়ে ভারত থেকে বিদ্যুৎ আমদানি শুরু হবে।
No comments