গল্প- 'নিষুপ্ত শেকড়' by নিরমিন শিমেল

‘ছেলের বাবার নাম কী?’

প্রশ্নটার উত্তর অত্যন্ত সহজ। অথচ এই সহজ প্রশ্নের উত্তর দিতে গিয়ে যেন থমকে গিয়েছিলেন সুধাময়ী। অজান্তেই মাথাটা নিচু হয়ে গিয়েছিল। অব্যক্ত এক বিষণ্ন বেদনায় অনবরত চোখের পাতা তির তির করে কাঁপছিল। নিচের ঠোঁটটা টিপে ধরায় চিবুকের ভাঁজে বিষণ্নতার রেখা সুস্পষ্ট।

মিশন স্কুলের প্রিন্সিপ্যাল পুনরায় জানতে চাইলেন, ‘নাম কী ছেলের বাবার?’

সেদিনের সেই প্রশ্নের জবাবে সুধাময়ী অর্থাৎ তার মা কী বলেছিলেন আজ আর মনে পড়ে না। জবাবটা অস্পষ্ট দ্বিধাগ্রস্থ ঘোরালো হলেও সেদিনের ছোট্ট বাঁধনের বোধগম্য ছিল না পুরো ব্যাপারটা। স্কুলে ভর্তির এক অজানা অভিজ্ঞতা ও সরল উচ্ছাস নিয়ে বাসায় ফিরে এসেছিল। আজ প্রায় দেড়যুগ পরে একই প্রশ্নের সেই পরিচিত কণ্ঠস্বরের জবাব অত্যন্ত সুস্পষ্ট, দ্বিধাহীন ও জোরালো। উত্তরদাত্রী একই হলেও প্রশ্নকর্তা ও বিষয়ের পাত্রটি শুধু ভিন্ন। কণ্ঠস্বরে চমকে উঠেই মহিলার দিকে দৃষ্টিপাত করে বাঁধন। এতটা বছর পরে চিনতে একটুও ভুল হয় না তার। মাকে কি কখনও ভোলা যায়? বা ভুলে থাকা যায়? সঙ্গের ছোট্ট ছেলেটির বাবার নাম সাবলীল ভঙ্গিতে মহিলা উচ্চারণ করেই প্রশ্নকর্তাকে অঙ্গুলি নির্দেশ অদূরে দাঁড়ানো এক ভদ্রলোককে দেখিয়ে দেন। দৃশ্যটা যাচাই করে মুহূর্তে ঘাড় ঘুরিয়ে নেয় বাঁধন। তাৎক্ষণিক দ্রুত হাতে মাফলারটা কান ও মুখের উপর দিয়ে পেঁচিয়ে এনে আত্মগোপন করার চেষ্টা করে। শুধু চোখ দুটো অনাবৃত। সেই চোখের দৃষ্টি টানা সরলরেখা হয়ে ভাবলেশহীন ভাবে দিগন্তে মিলিয়ে যায়। প্রশ্নকর্তাকে হাত ইশারায় বিদায় জানিয়ে ওরা তিনজন স্কুটারে চেপে বসে। স্টিয়ারিং ধরা বাঁধনের হাতদুটো হিম হয়ে আসে। প্রাণপণে নিজেকে নিয়ন্ত্রণে রেখে স্কুটার চালাতে থাকে। এক হাত দিয়ে গাড়ির সামনের ছোট্ট মিররটিকে ঈষৎ অ্যাঙ্গেলে ঘুরিয়ে দেয় যাতে ওর প্রতিবিম্বটি মায়ের আর দৃষ্টিগোচর না হয়।

বাঁধন জানতো যে তার বাবা মারা গেছে। মুক্তিযুদ্ধের সময় ভারতে সপরিবারে আশ্রয়কালীন সময়ে মায়ের বিয়ে হয়। বিবাহিত জীবন ছিল মাত্র দু’মাস। সেখানেই বাঁধনের জন্ম। তারপর দেশ স্বাধীন হওয়ার বেশ পরে পুনরায় সপরিবারে দেশে প্রত্যাবর্তন। আজন্মকাল মায়ের বৈধব্যের বেশ দেখে এসেছে বাঁধন। শাঁখাহীন বাহু, সিঁদুরহীন সিঁথি, পরনে শাদা থান।

বাঁধনের দাদু (নানা) অনেক আগেই গত হয়েছেন। সংসার চালানোর ভার মামার উপর। তখনও মামার বিয়ে হয়নি। দিদিমাই সংসারের সর্বময় কর্ত্রী। সমবয়সীদের সাথে খেলাধুলা, মারামারি, বড়দের আহ্লাদে, আদরে নিজের অবস্থাটুকু দাপটের সাথেই প্রতিষ্ঠিত করতে চাইত বাঁধন। তবুও মাঝে মাঝে কোথায় যেন এ স্নেহবীনার তায় ছিঁড়ে যেতে চাইত। ছেদ পড়ত সুরের রেশটুকুতে।
যেমন একদিনের কথা বেশ মনে পড়ে। বাড়িতে অতিথি আগমন উপলক্ষে সকাল থেকেই প্রস্তুতি চলছে। ঘরদোর সাজগোজ, রান্নায় বিশেষ খাবারের আয়োজন, বাঁধনকে বার বার স্মরণ করিয়ে দেয়া হচ্ছে, ও যেন কোনোক্রমেই অতিথিদের সামনে না যায়। বিকেলে অতিথি আসার ক্ষণকাল পরেই ছোট মাসির ডাক পড়েছিল। বিগত পূজায় কেনা নতুন পোশাক পরে মাসি ট্রে হাতে টুক টুক করে বসার ঘরে চলে গেল। সেখানে বাঁধনের যাওয়া বারণ তখনও মনে ছিল। কিন্তু পরক্ষণেই ও বাড়ির সুধীন এসে খেলাচ্ছলে টেবিলের ওপর ছোট মাসির শখের ফ্লাওয়ারভাসটা যখন ভেঙে ফেললো তখন বাঁধন বেমালুম ভুলে গিয়েছিল যে, তার ও ঘরে যাওয়া নিষেধ। দৌড়ে সেখানে পৌঁছে অতিথিদের সামনেই মাসির হাত ধরে টানতে থাকল। ‘ও মাসি দেখে যাও, সুধীন তোমার ফুলদানীটা ভেঙে ফেলেছে।’ সেদিনের সেই অপরাধের শাস্তির পরিমাণটা ছোট্ট বাঁধনের জন্য হয়ত বেশি হয়ে গিয়েছিল। দেড়শ’ বার কান ধরে উঠবস করা ও রাতে না খাইয়ে রাখা। এ শাস্তির পেছনে বাড়ির সকলেরই হয়ত নীরব সম্মতি ছিল, শুধু মা ছাড়া। কেননা গভীর রাতে ক্ষুধার তাড়নায় যখন ঘুম আসছিল না, তখন মা চুপি চুপি নারকেলের নাড়ু খেতে দিয়েছিল। মুড়ি খেলে রাতের নিস্তব্ধতা ভেঙে শব্দ হতে পারে ভেবে মুড়ি খেতে না দিয়ে চিড়ে পানিতে ভিজিয়ে দিয়েছিল।

আর একদিনের কথা বেশ মনে পড়ে, মা সেলাই মেশিনে কী যেন সেলাই করছিলেন। বাঁধন স্কুল থেকে ফিরে সোজা তার কাছে গিয়ে জানতে চেয়েছিল, ‘মা, ঠোল্লা মানে কী?’

‘কেন, কে বলেছে এ কথা?’

বাঁধন ঠোঁট ফুলিয়ে কাঁদো কাঁদো স্বরে বলেছিল, ‘আমাদের স্কুলের বিধান আজ আমাকে ঠোল্লার বাচ্চা বলে গালি দিয়েছে।’

মুহূর্তে মায়ের চোয়াল শক্ত হয়ে গিয়েছিল। মেশিনের হুইল থেমে গিয়েছিল, সেলাইয়ের শব্দ থেমে গিয়েছিল। ক্ষণকাল মৌন থেকে মা তারপর জানতে চেয়েছিলেন, ‘কেন গালি দিল, তুই কী করেছিলি?’

‘কিছু না মা, আমার পেন্সিলের সীস ভেঙে যাওয়াতে ওর পেন্সিল কাটারটা একটু চেয়েছিলাম।’

অপরাধ তেমন গুরতর নয় বলেই মা বাঁধনকে সেদিন শাস্তি দেননি ঠিকই, তবে তিনি নিজে শাস্তি পেয়েছিলেন, বাইরে নয়, অন্তরে। বাঁধন বড় হয়ে অনেক পরে তা অনুধাবন করতে পেরেছিল।
বাবার কোনো ছবি ছিল না বাড়িতে। পিতৃপক্ষের কোনো আত্মীয়ের তো নয়ই। এমনকি মায়ের বিয়ের ছবিও না। বাঁধন জানতো কষ্টের স্মৃতিকে আড়াল করার জন্যেই হয়ত ওগুলোকে সরিয়ে ফেলা হয়েছিল।
তবে বয়োবৃদ্ধির সাথে সাথে খুব জানতে ইচ্ছে করত তার পিতৃপরিচয়। শেকড়ের সন্ধান বড় প্রয়োজন, বিশেষত নিজের জীবন চলার পথে।

জবাবটা একদিন সত্যি সত্যি পেয়ে গেল বাঁধন বয়োসন্ধির দোরগোড়ায় এসে। ডাইরিটা মায়ের আলমারীর কাপড়ের ভাঁজে লুকানো ছিল। কী একটা জরুরী কাগজ খুঁজতে গিয়ে হাতে পড়ে গেল সেটা। গোটা গোটা মেয়েলী অক্ষরে লেখা। অন্যের ডাইরি লুকিয়ে পড়তে নেই জেনেও কৌতূহল দমন করতে না পেরে ক্ষণিকের জন্য ওটা সরিয়ে এনেছিল। মায়ের হাতের লেখা।

‘‘দিনটার কথা কখনও ভুলতে পারি না। ও পাড়ায় দিনুপিসির শ্বাসের টানটা আবার বেড়েছে বলে মা রাধাকে নিয়ে ওপাড়ায় গেছে। দাদা তো মুক্তিযুদ্ধে। বাসায় শুধু বাবা আর আমি। বাবা বললেন, ‘একটু চা করতো মা। সাথে আদা দিস। ঠাণ্ডায় গলাটা কেমন ধরে আসছে।’ আমি হেঁসেলে ফুটন্ত পানিতে পাতা দিয়ে সবেমাত্র কাপের উপর ছাকনিতে ঢালছি। ওমনি দরজায় দুড়দাড় লাথির শব্দ। সময়টা তখন ভাল না। চট করে দরজা খোলা উচিত নয়। খানিকক্ষণ পরে স্টেনগান উচিঁয়ে যারা আঙিনায় এসে দাঁড়ালো তাদের দেখে আমার অন্তরাত্মা কেঁপে উঠল। দরোজায় শব্দ শুনে বাবা আগেই বাইরে এসেছিলেন। আমি হেঁসেলের দরজার ফাঁক দিয়ে উঁকি মেরে দৃশ্যটা দেখছিলাম। বাবার বুকের সামনে স্টেনগানের নল তাক করা। ভয়ে আমার বুক শুকিয়ে গেল। ওরা উর্দু ভাষায় উচ্চস্বরে কিছু একটা জিজ্ঞেস করছিল। কথাগুলো আমি পরিষ্কার না বুঝলেও এতটুকু অনুমান করতে পারছিলাম ওরা দাদার কথা জানতে চাইছে। উত্তরে বাবার ভীত কণ্ঠস্বর কেঁপে উঠল, ‘আমি জানি না।’

এরপর বজ্রকণ্ঠে প্রতিধ্বনিত হল। ‘তোমলোক ঝুট বলতা হায়। ছালা মালাউনকা বাচ্চা। মারদো ছালাকো।’ কিছু বুঝে ওঠার আগেই ঠা ঠা কান ফাটা শব্দ হল। বাবা আর্তনাদ করে মাটিতে পড়ে গেলেন। আমার চোখের সামনে আমারই বাবাকে হত্যা, এ দৃশ্য যে কী করুণ হতে পারে যে না দেখেছে সে হৃদয় দিয়ে অনুধাবন করতে পারবে না। আমি প্রাণপনে মুখে হাতচাপা দিয়ে সেখানেই বসে পড়লাম। বাবা বলেছিল ‘ঠাণ্ডায় গলা ধরে আসছে চা করত মা।’ সেই গলা থেকে ফিন্কি দিয়ে রক্ত বেরুচ্ছে। সামনে গরম চা তেমনি আছে। অথচ আমার বাবা নেই।…”

এইটুকু পড়ে বাঁধন থামল। দৃষ্টি ঝাপসা হয়ে গেছে, পড়া যাচ্ছে না। দেয়ালে টাঙানো ফ্রেম থেকে দাদু একদৃষ্টিতে বাঁধনের দিকে চেয়ে আছে। তার জন্য পরবর্তী প্রজন্মের কষ্ট, অনুভূতি যেন তিনি ফ্রেম থেকে উপলব্ধি করার চেষ্টা করছেন। দাদুর জন্য, মায়ের জন্য তীব্র এক কষ্টের অনুভূতি বাঁধনের গলার কাছে দলা পাকিয়ে আটকে আছে। চোখ মুছে আবার ডাইরিটা মেলে ধরল।

“বাবার লাশ ডিঙিয়ে ভারি বুটের শব্দে ওরা এ ঘর ও ঘর করছে। বুটের ভারী শব্দ একেবারে কাছে চলে এল। আমার চুলের গোছা ধরে হির হির করে টেনে ওরা বাইরে প্রতীক্ষারত গাড়িতে তুলল। পড়ে রইল নিস্তব্ধ বাড়ি, বাবার রক্তাক্ত লাশ, এক কাপ চা।…”

“এরপরের কাহিনীকে ভাষায় রূপ দেয়া অত্যন্ত কঠিন। তিনদিন ক্যাম্পে আটকে রেখেছিল আমায়। এ সময়ের গণধর্ষণ, নির্যাতন, অত্যাচার ও লাঞ্ছনায় আমার মরে যাওয়াটাই স্বাভাবিক ছিল। কিন্তু কই মাছের প্রাণ আমার, বেঁচে গেলাম। এমনকি আত্মহত্যার প্রচেষ্টা থেকেও। তারপর সপরিবারে ভারতে গিয়ে থেকেছি বছর খানেক। তখন মরে যাওয়া উচিত ছিল, অন্তত আমার জন্য খুবই ভাল হত। তাহলে অবিবাহিতা নারী হয়েও মিথ্যে বৈধব্যের বেশ ধারণ করে পাপের ফসলকে আঁকড়ে থাকতে হত না। স্নেহের জালে জড়িয়ে মিথ্যে পরিচয় দিয়ে আমার সন্তানকে সমাজে তুলে ধরতে হত না। বিভাস আজও আমায় ভালবাসে। কিন্তু একজন বিধবা কিংবা তালাকপ্রাপ্তা নারীকে গ্রহণ করা গেলেও এক ধর্ষিতা ও জারজ সন্তানের মাকে গ্রহণ করা যায় না।

উহ! আর পড়তে পারল না বাঁধন। তার পিতৃপরিচয় তাহলে এই! বিষাক্ত পঙ্কিল থেকে জন্ম নেয়া এক কদাকার কীট? এ শরীরের প্রতিটি কোষে কোষে প্রবহমান বিষাক্ত রক্ত? সে এক দুর্ঘটনার ফসল? এ অপমানকর ফসলকে আঁকড়ে থেকে মায়ের জীবনটা দুর্বিষহ রূপ ধারণ করেছে। তার এ অস্তিত্ব অবাঞ্ছিত। এজন্যই কি বিধান তাকে ঠোল্লার বাচ্চা বলে গাল দিয়েছিল? আর নয়, বাঁধন মুক্তি দিয়ে যাবে মাকে, এ পরিবারের সবাইকে। মায়ের মিথ্যে বৈধব্যের অবগুণ্ঠনকে উম্মোচন করে যাবে। আর মায়াজাল নয়। আহা! মায়ের এ অপমানজনক গ্লানিকে সে মুছে দিয়ে যাবে।

বয়োসন্ধির আপোষহীন অভিমান, মায়ের প্রতি সহানুভূতি, অনুশোচনা সর্বোপরি বিবেকের দংশন তাকে পালিয়ে আসতে বাধ্য করেছিল। পালিয়ে এসে বাঁধন তার অদৃশ্য স্নেহের বাঁধনকে ছিন্ন করে সকলকে মুক্তি দিয়ে এসেছিল। এ আত্মগোপনে সে স্বস্তি পেয়েছিল।

এরপর সাতটি বছর পেরিয়ে গেছে। পেট চালানোর জন্য হাতে স্টিয়ারিং ধরতে হয়েছে। লেখাপড়াটা অতি কষ্টে বি.এ. অবধি গড়িয়ে এনেছে। ‘এই ড্রাইভার গাড়ি থামাও, আমরা এসে গেছি।’ মায়ের কণ্ঠস্বর ওকে সুদূর অতীত থেকে টান মেরে এনে বর্তমানে আছড়ে ফেললো। মা তাকে ‘ড্রাইভার’ বলে সম্বোধন করছে। ওরা গাড়ি থেকে নেমে দাঁড়ায়। পার্স থেকে ভাড়ার টাকা বের করে মা বাড়িয়ে ধরতেই বাঁধন মুখ ঘুরিয়ে নেয়। মার কাছ থেকে এ ভাড়ার টাকা হাত পেতে নিতে কষ্ট হচ্ছিল। ক্ষণিকের আবেগকে প্রশ্রয় দিয়ে অতীতের সম্পর্কের স্বীকৃতি জানিয়ে কী লাভ, এতে শুধু খুঁচিয়ে ঘা করা হবে। তার চেয়ে এই ভাল ড্রাইভার আর যাত্রীর সম্পর্কটুকুই টিকে থাক।

বাঁধন বাম হাতে মাফলারটা মুখের উপর টেনে ধরে ডান হাতে টাকাটা গ্রহণ করে। মার সিঁথিতে টকটকে লাল সিঁদুর, কপালে সিঁদুরের টিপ, মিথ্যে বৈধব্যের ধূসরতা থেকে এখন মুক্ত। পাশে স্বামী, বছর পাঁচেকের ছোট্ট একটি ছেলে সঙ্গে, তার দ্বিতীয় সন্তান।

ডিপার্টমেন্টাল স্টোরটা আলোয় ভেসে যাচ্ছে। ওরা এগিয়ে যাচ্ছে আলোর দিকে! পেছনে আবছা আঁধারে দাঁড়িয়ে থাকা ড্রাইভার বাঁধনের মুখটা বড় বেশি অস্পষ্ট ও বিষণœ।

অতপর সে হেঁটে যেতে থাকে বিপরীত দিকে, যেখানে আলো-আঁধারীতে তার স্কুটারটা অপেক্ষা করছে।
==================================
গল্প- আলিমের নিভৃতিচর্চা by রাশিদা সুলতানা   গল্প- প্রত্যাবর্তন: আমার ‘ফেরা’ নিয়ে যে কাহিনী না ..মানষ চৌঃ   গল্প- 'বীচিকলায় ঢেকে যায় মুখ ও শিরোনাম' by আনোয়ার ...  গল্প- 'প্রীত পরায়া' by সিউতি সবুর   গল্প- 'চলিতেছে' by মাহবুব মোর্শেদ   গল্প- 'গোপন কথাটি' by উম্মে মুসলিমা   গল্প- 'রূপকথা' by লুনা রুশদী  সঞ্জীব চৌধুরীর কয়েকটি গল্প   গল্প- 'অস্বস্তির সঙ্গে বসবাস' by ফাহমিদুল হক   গল্প- 'মঙ্গামনস্ক শরীরীমুদ্রা' by ইমতিয়ার শামীম   গল্প- 'হাজেরার বাপের দাইক দেনা' by জিয়া হাশান  গল্প- ‘অপঘাতে মৃত্যু’ ও ‘সাদামাটা’ by লীসা গাজী   গল্প- 'দ্বিতীয় জীবন' by ইরাজ আহমেদ  গল্প- 'পুষ্পের মঞ্জিল' by সাগুফতা শারমীন তানিয়া   গল্প- 'একশ ছেচল্লিশ টাকার গল্প' by কৌশিক আহমেদ  গল্প- 'একে আমরা কাকতালীয় বলতে পারি' by মঈনুল আহসান..   গল্প 'গহ্বর' by জাহিদ হায়দার    গল্প- 'পুরির গল্প' by ইমরুল হাসান  গল্প- 'নওমির এক প্রহর' by সাইমুম পারভেজ  গল্প- 'মরিবার হলো তার সাধ' by আহমাদ মোস্তফা কামাল



bdnews24 এর সৌজন্যে
লেখকঃ নিরমিন শিমেল


এই গল্পটি পড়া হয়েছে...
free counters

No comments

Powered by Blogger.