একনেকে ২০৪১ কোটি টাকার নয়টি উন্নয়ন প্রকল্প অনুমোদন
দুই হাজার ৪১ কোটি টাকার নয়টি উন্নয়ন প্রকল্প অনুমোদন দিয়েছে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক)।
এসব প্রকল্পে স্থানীয় মুদ্রায় জোগান দেওয়া হবে এক হাজার ৩৬৯ কোটি টাকা এবং প্রকল্প সাহায্য হিসেবে পাওয়া যাবে ৬৭২ কোটি টাকা।
গতকাল মঙ্গলবার প্রধানমন্ত্রী ও একনেকের চেয়ারপারসন শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে পরিকল্পনা কমিশনের এনইসি সম্মেলন কক্ষে একনেকের সভায় প্রকল্পগুলো অনুমোদন দেওয়া হয়।
এই নয়টি প্রকল্পের মধ্যে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণটি হলো আখাউড়া স্থলবন্দরকে আরও কার্যকর করার লক্ষ্যে ২৩৩ কোটি টাকার সরাইল-ব্রাহ্মণবাড়িয়া-সুলতানপুর-চিনাইর-আখাউড়া-সেনারবাদী স্থলবন্দর সড়ককে জাতীয় মহাসড়কে উন্নীতকরণ প্রকল্প।
সভা শেষে প্রকল্পটি সম্পর্কে পরিকল্পনামন্ত্রী এ কে খন্দকার সাংবাদিকদের বলেন, বর্তমান জেলা সড়কটি মহাসড়কে পরিণত হয়ে সিলেট ও চট্টগ্রাম মহাসড়কের সঙ্গে যুক্ত হবে। তবে আমদানি-রপ্তানি কাজেই বেশি ব্যবহূত হবে।
মন্ত্রী জানান, ভারতের সঙ্গে ১০০ কোটি ডলারের ঋণচুক্তির আওতায় এই প্রকল্পের অর্থায়ন হবে।
একনেকের সভায় অনুমোদিত অন্য প্রকল্পগুলো হলো—কৃষি মন্ত্রণালয়ের অধীনে ৯৯ কোটি টাকার বৃহত্তম ঢাকা জেলা সেচ এলাকা উন্নয়ন প্রকল্প (২য় পর্যায়); ৩০০ কোটি টাকার কৃষিপণ্য বাজারজাতকরণে গ্রামীণ যোগাযোগ উন্নয়ন প্রকল্প; পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের অধীনে ৬৬ কোটি টাকার সিরাজগঞ্জ হার্ড পয়েন্ট পুনর্বাসন ও শক্তিশালীকরণ প্রকল্প; মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীনে ১৭৭ কোটি টাকার বিত্তহীন মহিলা উন্নয়ন কর্মসূচি (সংশোধিত) প্রকল্প; যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের অধীনে ১০৪ কোটি টাকার পুরাতন যুব প্রশিক্ষণ কেন্দ্রগুলোর অসমাপ্ত কাজ সমাপ্তকরণ প্রকল্প; শিল্প মন্ত্রণালয়ের অধীনে ৩৪ কোটি টাকার ইনস্টিটিউট অব ইনফরমেশন অ্যান্ড কমিউনিকেশন টেকনোলজি স্থাপন প্রকল্প; ৬৫৫ কোটি টাকার জেলা সদরে অবস্থিত সরকারি পোস্ট গ্রাজুয়েট কলেজসমূহ বাস্তবায়ন প্রকল্প এবং ৩৭৩ কোটি টাকার উপজেলা আইসিটি প্রকল্প।
একনেকের সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন কৃষিমন্ত্রী বেগম মতিয়া চৌধুরী, পানিসম্পদমন্ত্রী রমেশ চন্দ্র সেন, বাণিজ্যমন্ত্রী ফারুক খান, যোগাযোগমন্ত্রী সৈয়দ আবুল হোসেন, শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ, প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা এইচ টি ইমাম, আলাউদ্দিন আহমেদ, তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধুরীসহ বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
এসব প্রকল্পে স্থানীয় মুদ্রায় জোগান দেওয়া হবে এক হাজার ৩৬৯ কোটি টাকা এবং প্রকল্প সাহায্য হিসেবে পাওয়া যাবে ৬৭২ কোটি টাকা।
গতকাল মঙ্গলবার প্রধানমন্ত্রী ও একনেকের চেয়ারপারসন শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে পরিকল্পনা কমিশনের এনইসি সম্মেলন কক্ষে একনেকের সভায় প্রকল্পগুলো অনুমোদন দেওয়া হয়।
এই নয়টি প্রকল্পের মধ্যে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণটি হলো আখাউড়া স্থলবন্দরকে আরও কার্যকর করার লক্ষ্যে ২৩৩ কোটি টাকার সরাইল-ব্রাহ্মণবাড়িয়া-সুলতানপুর-চিনাইর-আখাউড়া-সেনারবাদী স্থলবন্দর সড়ককে জাতীয় মহাসড়কে উন্নীতকরণ প্রকল্প।
সভা শেষে প্রকল্পটি সম্পর্কে পরিকল্পনামন্ত্রী এ কে খন্দকার সাংবাদিকদের বলেন, বর্তমান জেলা সড়কটি মহাসড়কে পরিণত হয়ে সিলেট ও চট্টগ্রাম মহাসড়কের সঙ্গে যুক্ত হবে। তবে আমদানি-রপ্তানি কাজেই বেশি ব্যবহূত হবে।
মন্ত্রী জানান, ভারতের সঙ্গে ১০০ কোটি ডলারের ঋণচুক্তির আওতায় এই প্রকল্পের অর্থায়ন হবে।
একনেকের সভায় অনুমোদিত অন্য প্রকল্পগুলো হলো—কৃষি মন্ত্রণালয়ের অধীনে ৯৯ কোটি টাকার বৃহত্তম ঢাকা জেলা সেচ এলাকা উন্নয়ন প্রকল্প (২য় পর্যায়); ৩০০ কোটি টাকার কৃষিপণ্য বাজারজাতকরণে গ্রামীণ যোগাযোগ উন্নয়ন প্রকল্প; পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের অধীনে ৬৬ কোটি টাকার সিরাজগঞ্জ হার্ড পয়েন্ট পুনর্বাসন ও শক্তিশালীকরণ প্রকল্প; মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীনে ১৭৭ কোটি টাকার বিত্তহীন মহিলা উন্নয়ন কর্মসূচি (সংশোধিত) প্রকল্প; যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের অধীনে ১০৪ কোটি টাকার পুরাতন যুব প্রশিক্ষণ কেন্দ্রগুলোর অসমাপ্ত কাজ সমাপ্তকরণ প্রকল্প; শিল্প মন্ত্রণালয়ের অধীনে ৩৪ কোটি টাকার ইনস্টিটিউট অব ইনফরমেশন অ্যান্ড কমিউনিকেশন টেকনোলজি স্থাপন প্রকল্প; ৬৫৫ কোটি টাকার জেলা সদরে অবস্থিত সরকারি পোস্ট গ্রাজুয়েট কলেজসমূহ বাস্তবায়ন প্রকল্প এবং ৩৭৩ কোটি টাকার উপজেলা আইসিটি প্রকল্প।
একনেকের সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন কৃষিমন্ত্রী বেগম মতিয়া চৌধুরী, পানিসম্পদমন্ত্রী রমেশ চন্দ্র সেন, বাণিজ্যমন্ত্রী ফারুক খান, যোগাযোগমন্ত্রী সৈয়দ আবুল হোসেন, শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ, প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা এইচ টি ইমাম, আলাউদ্দিন আহমেদ, তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধুরীসহ বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
No comments