মার্কিন রেস্তোরাঁগুলোতে হামলার আহ্বান আল-কায়েদার
যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটনে জনবহুল রেস্তোরাঁগুলোতে হামলা চালানোর জন্য সে দেশের জিহাদিদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে আল-কায়েদা। সংগঠনের ইংরেজি ভাষার সাময়িকী ইন্সপায়ার-এর দ্বিতীয় সংখ্যায় এ আহ্বান জানানো হয়েছে।
৭৪ পৃষ্ঠার এই সাময়িকীতে ইয়াহিয়া ইব্রাহিম নামের এক ব্যক্তি লিখেছেন, ‘ওয়াশিংটনের রেস্তোরাঁগুলোতে মধ্যাহ্নভোজের সময় একের পর এক হামলা চালাতে পারলে কিছু সরকারি কর্মকর্তাকে শেষ করা যাবে।’
ইব্রাহিম আরও বলেন, ‘এ ধরনের হামলা চালানোই ভালো। এতে করে গণমাধ্যমে বেশি সাড়া ফেলা যাবে।’ ইসলামের জন্য যারা জীবন বাজি রাখতে প্রস্তুত, তারা পিকআপ ট্রাক থেকে শুরু করে প্রেসার-কুকার বোমা ব্যবহার করে এ ধরনের হামলা চালাতে পারে।
আরও লেখা হয়েছে, ‘ট্রাকের সামনে স্টিলের ব্লেড বেঁধে জনবহুল রাস্তার ওপর দিয়ে চালিয়ে ইসলামের শত্রু আমেরিকানদের কচুকাটা করা যেতে পারে।’
‘আমাদের মার্কিন ভাইদের প্রতি কিছু পরামর্শ’ শিরোনামের লেখায় আরও বলা হয়েছে, ‘এর আগে কখনো হামলার জন্য এ ধরনের পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়নি।’
সাময়িকীতে আল-কায়েদার শীর্ষস্থানীয় নেতা আনওয়ার আওলাকির মন্তব্যও আছে। তিনি ‘মার্ডিন ঘোষণার’ নিন্দা করে বলেছেন, এটা ‘অসম্মানজনক’ এবং ‘এতে শুধু কালি-কলমের অপচয়’ হয়েছে।
গত মার্চ মাসে তুরস্কের মার্ডিন শহরে মুসলিম বুদ্ধিজীবীদের একটি সম্মেলন শেষে মার্ডিন ঘোষণা গৃহীত হয়েছিল। এতে সন্ত্রাসবাদের নিন্দা জানানো হয়।
আল-কায়েদার কাছ থেকে এ ধরনের হুমকির জবাবে যুক্তরাষ্ট্রের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা বিভাগ (ডিএইচএস) এর আগে বলেছিল, এ ধরনের একটি সাময়িকী যে ভবিষ্যতে যুক্তরাষ্ট্রে হামলা চালাতে মার্কিন নাগরিকদের প্রতি আহ্বান জানাবে, তা ডিএইচএস এবং এফবিআই ধারণা করতে পেরেছিল।
ইন্সপায়ার সাময়িকীর প্রথম সংখ্যায় ওসামা বিন লাদেন ও আওলাকির নিবন্ধ ছিল। এতে পশ্চিমাদের ওপর হামলা চালাতে এবং জিহাদে যোগ দিতে পশ্চিমা পাঠকদের প্রতি আহ্বান জানানো হয়।
দ্বিতীয় সংখ্যায় একটি নিবন্ধ লিখেছেন মার্কিন নাগরিক সামির খান। নর্থ ক্যারোলাইনার বাসিন্দা সামির বলেছেন, আমেরিকার একজন বিশ্বাসঘাতক হতে পেরে তিনি গর্বিত।
২৪ বছর বয়সী সামির লিখেছেন, ‘আমি আমেরিকার একজন বিশ্বাসঘাতক, আমার ধর্ম রক্ষার জন্যই আমাকে তা হতে হয়েছে। আমরা জিহাদ চালিয়ে যাওয়ার অঙ্গীকার করেছি। হয় ইসলামকে সারা দুনিয়ায় প্রতিষ্ঠিত করে যাব, নাহয় ইসলামের পতাকাবাহী হিসেবে মহান আল্লাহর দরবারে পৌঁছে যাব।
৭৪ পৃষ্ঠার এই সাময়িকীতে ইয়াহিয়া ইব্রাহিম নামের এক ব্যক্তি লিখেছেন, ‘ওয়াশিংটনের রেস্তোরাঁগুলোতে মধ্যাহ্নভোজের সময় একের পর এক হামলা চালাতে পারলে কিছু সরকারি কর্মকর্তাকে শেষ করা যাবে।’
ইব্রাহিম আরও বলেন, ‘এ ধরনের হামলা চালানোই ভালো। এতে করে গণমাধ্যমে বেশি সাড়া ফেলা যাবে।’ ইসলামের জন্য যারা জীবন বাজি রাখতে প্রস্তুত, তারা পিকআপ ট্রাক থেকে শুরু করে প্রেসার-কুকার বোমা ব্যবহার করে এ ধরনের হামলা চালাতে পারে।
আরও লেখা হয়েছে, ‘ট্রাকের সামনে স্টিলের ব্লেড বেঁধে জনবহুল রাস্তার ওপর দিয়ে চালিয়ে ইসলামের শত্রু আমেরিকানদের কচুকাটা করা যেতে পারে।’
‘আমাদের মার্কিন ভাইদের প্রতি কিছু পরামর্শ’ শিরোনামের লেখায় আরও বলা হয়েছে, ‘এর আগে কখনো হামলার জন্য এ ধরনের পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়নি।’
সাময়িকীতে আল-কায়েদার শীর্ষস্থানীয় নেতা আনওয়ার আওলাকির মন্তব্যও আছে। তিনি ‘মার্ডিন ঘোষণার’ নিন্দা করে বলেছেন, এটা ‘অসম্মানজনক’ এবং ‘এতে শুধু কালি-কলমের অপচয়’ হয়েছে।
গত মার্চ মাসে তুরস্কের মার্ডিন শহরে মুসলিম বুদ্ধিজীবীদের একটি সম্মেলন শেষে মার্ডিন ঘোষণা গৃহীত হয়েছিল। এতে সন্ত্রাসবাদের নিন্দা জানানো হয়।
আল-কায়েদার কাছ থেকে এ ধরনের হুমকির জবাবে যুক্তরাষ্ট্রের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা বিভাগ (ডিএইচএস) এর আগে বলেছিল, এ ধরনের একটি সাময়িকী যে ভবিষ্যতে যুক্তরাষ্ট্রে হামলা চালাতে মার্কিন নাগরিকদের প্রতি আহ্বান জানাবে, তা ডিএইচএস এবং এফবিআই ধারণা করতে পেরেছিল।
ইন্সপায়ার সাময়িকীর প্রথম সংখ্যায় ওসামা বিন লাদেন ও আওলাকির নিবন্ধ ছিল। এতে পশ্চিমাদের ওপর হামলা চালাতে এবং জিহাদে যোগ দিতে পশ্চিমা পাঠকদের প্রতি আহ্বান জানানো হয়।
দ্বিতীয় সংখ্যায় একটি নিবন্ধ লিখেছেন মার্কিন নাগরিক সামির খান। নর্থ ক্যারোলাইনার বাসিন্দা সামির বলেছেন, আমেরিকার একজন বিশ্বাসঘাতক হতে পেরে তিনি গর্বিত।
২৪ বছর বয়সী সামির লিখেছেন, ‘আমি আমেরিকার একজন বিশ্বাসঘাতক, আমার ধর্ম রক্ষার জন্যই আমাকে তা হতে হয়েছে। আমরা জিহাদ চালিয়ে যাওয়ার অঙ্গীকার করেছি। হয় ইসলামকে সারা দুনিয়ায় প্রতিষ্ঠিত করে যাব, নাহয় ইসলামের পতাকাবাহী হিসেবে মহান আল্লাহর দরবারে পৌঁছে যাব।
No comments