বাম হাত বেঁকে গেছে, বাম কাঁধ নাড়াতে পারছেন না খালেদা জিয়া
বিএনপি
চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার বাম হাত বেঁকে গেছে এবং তিনি বাম কাঁধ নাড়াতে
পারছেন না বলে জানিয়েছেন তার চিকিৎসায় গঠিত মেডিকেল বোর্ডের প্রধান ড. এম এ
জলিল। খালেদা রিউমাটো আর্থাইটিস রোগে আক্রান্ত হয়ে এ সমস্যায় ভুগছেন বলে
জানান তিনি।
ড. জলিল সাংবাদিকদের বলেন, ‘গত ত্রিশ বছর ধরে রিউমাটো আর্থাইটিস নামক রোগে আক্রান্ত তিনি। এই রোগটি নিয়ন্ত্রন না রাখার কারণে তার শারীরিক বিভিন্ন জটিলতা সৃষ্টি হয়েছে। বাম হাত বেঁকে যাওয়া, বাম কাঁধ নাড়াতে না পারা, হাত ঝিম ঝিম করাসহ বিভিন্ন উপসর্গ দেখা গেছে।
এছাড়া তার ঘাড়ে ও কোমরে ব্যথা আছে। তার বাম হিপজয়েন্টে আর্থাইটিস আছে। তার দুই হাঁটুর রিপ্লেসের স্থানে কিছুদিন আগে ফুলে গিয়েছিল। পরবর্তীতে ওষুধ দিয়ে তা ঠিক করা হয়েছে।
তিনি বলেন, বেগম জিয়া গত বিশ বছর ধরে ডায়াবেটিসে ভুগছেন।
তার ডায়াবেটিস কন্ট্রোলের জন্য ইনসুলিন দেয়া হলেও তিনি তা নেননি। তার ডায়াবেটিসের বর্তমান কী অবস্থা সেটি আমাদের পরীক্ষা নিরিক্ষা করে দেখতে হবে। ইতোমধ্যে তার সুগার কমে হাইপো-ডায়াবেটিস হয়ে গিয়েছিল। তবে তিনি ব্লাডপ্রেসারের ওষুধ খাচ্ছেন। কিছুদিন আগে তার জ্বর হয়েছিল। সেটা এখন নাই। তার শরীরের সোডিয়াম কমে গিয়েছিল। ওষুধ দিয়ে সেটা নিয়ন্ত্রণে আনা হয়েছে।
গতকাল দুপুরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএসএমএমইউ)-তে প্রেস ব্রিফিং করা হয়। এসময় খালেদা জিয়ার চিকিৎসায় গঠিত মেডিকেল বোর্ডের চারজন সদস্যই উপস্থিত ছিলেন। খালেদার জিয়ার অসুখের ব্যাপারে ব্যাখ্যা করে ড. জলিল বলেন, ‘এটি এক ধরণের বাত, গিঁটে গিঁটে ব্যথা। এর চিকিৎসা না হলে ঘাড়ে-মাজায়-কোমরে ব্যথা হয়।
এর চিকিৎসা একটি চলমান প্রক্রিয়া। খালেদা জিয়াকে ফিজিও থেরাপি দেয়া হচ্ছে কিনা সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘তার ফিজিওথেরাপি শুরু করে দেবো।’
উল্লেখ্য, আদালতের নির্দেশে ৬ অক্টোবর বিকালে খালেদা জিয়াকে কারাগার থেকে বিএসএমএমইউ-এ ভর্তি করানো হয়। বর্তমানে তিনি বিএসএমএমইউ-এর ৬১২ নম্বর কেবিনে ভর্তি আছেন।
ড. জলিল সাংবাদিকদের বলেন, ‘গত ত্রিশ বছর ধরে রিউমাটো আর্থাইটিস নামক রোগে আক্রান্ত তিনি। এই রোগটি নিয়ন্ত্রন না রাখার কারণে তার শারীরিক বিভিন্ন জটিলতা সৃষ্টি হয়েছে। বাম হাত বেঁকে যাওয়া, বাম কাঁধ নাড়াতে না পারা, হাত ঝিম ঝিম করাসহ বিভিন্ন উপসর্গ দেখা গেছে।
এছাড়া তার ঘাড়ে ও কোমরে ব্যথা আছে। তার বাম হিপজয়েন্টে আর্থাইটিস আছে। তার দুই হাঁটুর রিপ্লেসের স্থানে কিছুদিন আগে ফুলে গিয়েছিল। পরবর্তীতে ওষুধ দিয়ে তা ঠিক করা হয়েছে।
তিনি বলেন, বেগম জিয়া গত বিশ বছর ধরে ডায়াবেটিসে ভুগছেন।
তার ডায়াবেটিস কন্ট্রোলের জন্য ইনসুলিন দেয়া হলেও তিনি তা নেননি। তার ডায়াবেটিসের বর্তমান কী অবস্থা সেটি আমাদের পরীক্ষা নিরিক্ষা করে দেখতে হবে। ইতোমধ্যে তার সুগার কমে হাইপো-ডায়াবেটিস হয়ে গিয়েছিল। তবে তিনি ব্লাডপ্রেসারের ওষুধ খাচ্ছেন। কিছুদিন আগে তার জ্বর হয়েছিল। সেটা এখন নাই। তার শরীরের সোডিয়াম কমে গিয়েছিল। ওষুধ দিয়ে সেটা নিয়ন্ত্রণে আনা হয়েছে।
গতকাল দুপুরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএসএমএমইউ)-তে প্রেস ব্রিফিং করা হয়। এসময় খালেদা জিয়ার চিকিৎসায় গঠিত মেডিকেল বোর্ডের চারজন সদস্যই উপস্থিত ছিলেন। খালেদার জিয়ার অসুখের ব্যাপারে ব্যাখ্যা করে ড. জলিল বলেন, ‘এটি এক ধরণের বাত, গিঁটে গিঁটে ব্যথা। এর চিকিৎসা না হলে ঘাড়ে-মাজায়-কোমরে ব্যথা হয়।
এর চিকিৎসা একটি চলমান প্রক্রিয়া। খালেদা জিয়াকে ফিজিও থেরাপি দেয়া হচ্ছে কিনা সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘তার ফিজিওথেরাপি শুরু করে দেবো।’
উল্লেখ্য, আদালতের নির্দেশে ৬ অক্টোবর বিকালে খালেদা জিয়াকে কারাগার থেকে বিএসএমএমইউ-এ ভর্তি করানো হয়। বর্তমানে তিনি বিএসএমএমইউ-এর ৬১২ নম্বর কেবিনে ভর্তি আছেন।
No comments