আতঙ্কে আওয়া জাতিগোষ্ঠী
ব্রাজিলের
অ্যামাজন জঙ্গল। বিশ্বের সবচেয়ে বড় এ জঙ্গলের নাম শুনলেই গা চমকে ওঠে।
তারই মাঝে বসবাস করে এক যাযাবর জাতি। বাইরের দুনিয়ার সঙ্গে তাদের কোনো
যোগাযোগ নেই বললেই চলে। বর্তমানে তাদের মাত্র ৮০ জন টিকে আছেন। বসবাস সেই
অ্যামাজনের মারানহো ফরেস্টে। এরা আওয়া নামে পরিচিত। এদের মাত্র ৮০ জন টিকে
থাকায় এই জাতিটি বিপন্ন হওয়ার পথে।
এখনও তারা তীর-ধনুক নিয়ে বেরিয়ে পড়ে জঙ্গলে। শিকার ধরে। তার ওপর নির্ভর করে বেঁচে থাকে। এমনিভাবে তারা এই জঙ্গলে শতাব্দীর পর শতাব্দী বসবাস করে আসছে প্রজন্মের পর প্রজন্ম। তীর-ধনুক দিয়ে তারা শিকার ধরে আরমাডোলোস নামে একটি প্রাণি। এটি দেখতে অনেকটা খরগোশের মতো। ঘন জঙ্গল থেকে সংগ্রহ করে মধু। বাবাসু নামের এক রকম বাদাম। ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক ম্যাগাজিন তাদের ওপর অক্টোবর সংখ্যা প্রকাশ করেছে।
তার ওপর ভিত্তি করে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে অনলাইন দ্য সান। এতে একটি ছবিতে দেখা যাচ্ছে, একজন আওয়া শিকারি পিঠে করে তার শিকার একটি ছোট্ট হরিণ নিয়ে যাচ্ছে। আর তার হাতে তীর আর ধনুক। আরেকটি ছবিতে দেখা যায়, রেইনফরেস্টের পরিষ্কার পানির এক প্রবাহে শিশুদের নিয়ে গোসল করছেন একদল নারী। জঙ্গলে যেমন বাইরে মানুষ এসে হানা দেয়। বন কেটে সাবাড় করে। মাদক পাচার করে বনের ভিতর দিয়ে। ঠিক একই ভাবে তারা মাঝে মাঝেই হানা দেয় আওয়াদের বাড়িঘরে। এই জাতিটি বেঁচে আছে শুধু বন আর সেখানকার পানির উৎসের ওপর নির্ভর করে। তবে বাইরে থেকে এখন বিপদজনক সব লোক গিয়ে তাদেরকে হুমকি দেয়। ওই আবাসন ছেড়ে চলে যেতে বলে। তারা যেখানে বসবাস করে তা সংরক্ষিত। তাদেরকে আইন দিয়ে নিরাপত্তা দেয়া হয়। কিন্তু তাদের ওপর হামলাকারী বা দুর্বৃত্তদের থামানোর কোনো ব্যবস্থা নেই।
এরই মধ্যে মারানহো জঙ্গলের মূল চেহারা নষ্ট হয়ে গেছে। শতকরা ৭৫ ভাগ বন সাফ হয়ে গেছে। সংরক্ষিত আরারিবোইয়া ইনডিজিনিয়াস ল্যান্ডের মূল্যবান সব গাছ হারিয়ে গেছে। সেখানে কাঠ সংগ্রহ বা গাছ কাটা বেআইনি হলেও অপরাধীরা প্রকাশ্যে এ কাজটিই করছে। বিশাল বিশাল গাছের গুঁড়ি বোঝাই ট্রাক পিছন দিকের রাস্তা দিয়ে সপাটে চলে যায়। সেখানে কোনো পুলিশ প্রহরা নেই। ব্যাস এভাবেই গোপন স’মিলে চলে যায় এসব কাঠ।
এখনও তারা তীর-ধনুক নিয়ে বেরিয়ে পড়ে জঙ্গলে। শিকার ধরে। তার ওপর নির্ভর করে বেঁচে থাকে। এমনিভাবে তারা এই জঙ্গলে শতাব্দীর পর শতাব্দী বসবাস করে আসছে প্রজন্মের পর প্রজন্ম। তীর-ধনুক দিয়ে তারা শিকার ধরে আরমাডোলোস নামে একটি প্রাণি। এটি দেখতে অনেকটা খরগোশের মতো। ঘন জঙ্গল থেকে সংগ্রহ করে মধু। বাবাসু নামের এক রকম বাদাম। ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক ম্যাগাজিন তাদের ওপর অক্টোবর সংখ্যা প্রকাশ করেছে।
তার ওপর ভিত্তি করে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে অনলাইন দ্য সান। এতে একটি ছবিতে দেখা যাচ্ছে, একজন আওয়া শিকারি পিঠে করে তার শিকার একটি ছোট্ট হরিণ নিয়ে যাচ্ছে। আর তার হাতে তীর আর ধনুক। আরেকটি ছবিতে দেখা যায়, রেইনফরেস্টের পরিষ্কার পানির এক প্রবাহে শিশুদের নিয়ে গোসল করছেন একদল নারী। জঙ্গলে যেমন বাইরে মানুষ এসে হানা দেয়। বন কেটে সাবাড় করে। মাদক পাচার করে বনের ভিতর দিয়ে। ঠিক একই ভাবে তারা মাঝে মাঝেই হানা দেয় আওয়াদের বাড়িঘরে। এই জাতিটি বেঁচে আছে শুধু বন আর সেখানকার পানির উৎসের ওপর নির্ভর করে। তবে বাইরে থেকে এখন বিপদজনক সব লোক গিয়ে তাদেরকে হুমকি দেয়। ওই আবাসন ছেড়ে চলে যেতে বলে। তারা যেখানে বসবাস করে তা সংরক্ষিত। তাদেরকে আইন দিয়ে নিরাপত্তা দেয়া হয়। কিন্তু তাদের ওপর হামলাকারী বা দুর্বৃত্তদের থামানোর কোনো ব্যবস্থা নেই।
এরই মধ্যে মারানহো জঙ্গলের মূল চেহারা নষ্ট হয়ে গেছে। শতকরা ৭৫ ভাগ বন সাফ হয়ে গেছে। সংরক্ষিত আরারিবোইয়া ইনডিজিনিয়াস ল্যান্ডের মূল্যবান সব গাছ হারিয়ে গেছে। সেখানে কাঠ সংগ্রহ বা গাছ কাটা বেআইনি হলেও অপরাধীরা প্রকাশ্যে এ কাজটিই করছে। বিশাল বিশাল গাছের গুঁড়ি বোঝাই ট্রাক পিছন দিকের রাস্তা দিয়ে সপাটে চলে যায়। সেখানে কোনো পুলিশ প্রহরা নেই। ব্যাস এভাবেই গোপন স’মিলে চলে যায় এসব কাঠ।
No comments