গ্লোবাল উইমেন্স লিডারশিপ অ্যাওয়ার্ড পেলেন প্রধানমন্ত্রী
রোহিঙ্গা
সমস্যার সমাধানে মিয়ানমারের ওপর চাপ অব্যাহত রাখা এবং পাশাপাশি বাংলাদেশে
অবস্থানকালে রোহিঙ্গাদের মানবিক সাহায্য প্রদানের জন্য অস্ট্রেলিয়ার প্রতি
আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে
অস্ট্রেলীয় পররাষ্ট্রমন্ত্রী জুলি বিশপ তার হোটেল কক্ষে এক সৌজন্য
সাক্ষাৎকালে তিনি এ আহ্বান জানান। প্রধানমন্ত্রী ‘গ্লোবাল সামিট অব উইমেন’
সম্মেলনে যোগ দিতে গতকাল সকালে তিন দিনের সরকারি সফরে অস্ট্রেলিয়া পৌঁছেন।
বৈঠকের পরে পররাষ্ট্র সচিব মো. শহীদুল হক সাংবাদিকদের বলেন, রোহিঙ্গা
সমস্যা সমাধানে অস্ট্রেলীয় সরকারের কি ভূমিকা হতে পারে সে সম্পর্কে জানতে
জুলি বিশপ বৈঠকে আগ্রহ ব্যক্ত করেন। এর উত্তরে প্রধানমন্ত্রী মিয়ানমার
সরকারের প্রতি চাপ অব্যাহত রাখার এবং বিপন্ন রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর জন্য
সহযোগিতার হাত প্রসারিত করার আহ্বান জানান। শেখ হাসিনা বলেন, রোহিঙ্গাদের
প্রত্যাবাসনে মিয়ানমারের সঙ্গে বাংলাদেশের একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে।
যদিও তারা (মিয়ানমার) এটাকে অস্বীকার করছে না কিন্তু তারা চুক্তির
বাস্তবায়নও করছে না।
অস্ট্রেলীয় পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রায় ১০ লাখের অধিক রোহিঙ্গাকে বাংলাদেশে আশ্রয় প্রদানে শেখ হাসিনার ভূমিকার প্রশংসা করেন। অস্ট্রেলিয়া এ বিষয়টিতে সর্বান্তকরণেই বাংলাদেশের পাশে আছে বলে আশ্বাস দেন। বৈঠকে জুলি বিশপ শেখ হাসিনাকে নারী মুক্তি এবং নারীর ক্ষমতায়নে বিশ্ব নারীদের জন্য অনুপ্রেরণাদায়ক এবং সাহসী নেতা হিসেবে আখ্যায়িত করেন। দেশের রাজনীতিতে এবং জাতীয় সংসদে নারীদের অংশগ্রহণ বাড়ানো এবং সেই সঙ্গে প্রশাসন, বিচার বিভাগ, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীতে নারীদের সম্পৃক্ততা বৃদ্ধিতে প্রধানমন্ত্রী এ সময় তার বিভিন্ন সরকারের পদক্ষেপ তুলে ধরেন। এদিকে ভিয়েতনাম ২০২০-২০২১ মেয়াদে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে (ইউএনএসসি) সদস্য পদে প্রার্থিতার পক্ষে বাংলাদেশের সমর্থন প্রত্যাশা করেছে। গতকাল ভিয়েতনামের ভাইস প্রেসিডেন্ট ড্যাং থাই নাগক থিন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে তার হোটেল কক্ষে সৌজন্য সাক্ষাৎকালে এই প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন। বৈঠকের পরে পররাষ্ট্র সচিব মো. শহীদুল হক সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং ভাইস প্রেসিডেন্ট ড্যান থাই নগক থিন- দুজনেই ‘গ্লোবাল সামিট অব উইমেন’ সম্মেলনে যোগ দিতে বর্তমানে অস্ট্রেলিয়ায় অবস্থান করছেন।
ভিয়েতনামের ভাইস প্রেসিডেন্ট প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে গ্লোবাল উইমেন লিডারশিপ অ্যাওয়ার্ড-২০১৮তে ভূষিত হওয়ায় অভিনন্দন জানান তার নেতৃত্বে নারীমুক্তি এবং নারীর ক্ষমতায়ন এবং একইসঙ্গে বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের প্রশংসা করেন। ড্যান থাই নগক থিন বলেন, বাংলাদেশের সঙ্গে তার দেশের কর্মকাণ্ড এবং ব্যবসা-বাণিজ্য উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং এটি ভবিষ্যতে আরো শক্তিশালী হওয়া প্রয়োজন। এ সময় তিনি ঢাকা এবং নমপেনের মধ্যে সরাসরি বিমান যোগাযোগ স্থাপনেও আগ্রহ ব্যক্ত করেন। পররাষ্ট্রমন্ত্রী এইচ মাহমুদ আলী, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সচিব মো. সাজ্জাদুল হাসান, প্রেস সচিব ইহসানুল করিম এবং অস্ট্রেলিয়ায় বাংলাদেশের হাইকমিশনার মো. সুফিউর রহমান এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
অস্ট্রেলীয় পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রায় ১০ লাখের অধিক রোহিঙ্গাকে বাংলাদেশে আশ্রয় প্রদানে শেখ হাসিনার ভূমিকার প্রশংসা করেন। অস্ট্রেলিয়া এ বিষয়টিতে সর্বান্তকরণেই বাংলাদেশের পাশে আছে বলে আশ্বাস দেন। বৈঠকে জুলি বিশপ শেখ হাসিনাকে নারী মুক্তি এবং নারীর ক্ষমতায়নে বিশ্ব নারীদের জন্য অনুপ্রেরণাদায়ক এবং সাহসী নেতা হিসেবে আখ্যায়িত করেন। দেশের রাজনীতিতে এবং জাতীয় সংসদে নারীদের অংশগ্রহণ বাড়ানো এবং সেই সঙ্গে প্রশাসন, বিচার বিভাগ, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীতে নারীদের সম্পৃক্ততা বৃদ্ধিতে প্রধানমন্ত্রী এ সময় তার বিভিন্ন সরকারের পদক্ষেপ তুলে ধরেন। এদিকে ভিয়েতনাম ২০২০-২০২১ মেয়াদে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে (ইউএনএসসি) সদস্য পদে প্রার্থিতার পক্ষে বাংলাদেশের সমর্থন প্রত্যাশা করেছে। গতকাল ভিয়েতনামের ভাইস প্রেসিডেন্ট ড্যাং থাই নাগক থিন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে তার হোটেল কক্ষে সৌজন্য সাক্ষাৎকালে এই প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন। বৈঠকের পরে পররাষ্ট্র সচিব মো. শহীদুল হক সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং ভাইস প্রেসিডেন্ট ড্যান থাই নগক থিন- দুজনেই ‘গ্লোবাল সামিট অব উইমেন’ সম্মেলনে যোগ দিতে বর্তমানে অস্ট্রেলিয়ায় অবস্থান করছেন।
ভিয়েতনামের ভাইস প্রেসিডেন্ট প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে গ্লোবাল উইমেন লিডারশিপ অ্যাওয়ার্ড-২০১৮তে ভূষিত হওয়ায় অভিনন্দন জানান তার নেতৃত্বে নারীমুক্তি এবং নারীর ক্ষমতায়ন এবং একইসঙ্গে বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের প্রশংসা করেন। ড্যান থাই নগক থিন বলেন, বাংলাদেশের সঙ্গে তার দেশের কর্মকাণ্ড এবং ব্যবসা-বাণিজ্য উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং এটি ভবিষ্যতে আরো শক্তিশালী হওয়া প্রয়োজন। এ সময় তিনি ঢাকা এবং নমপেনের মধ্যে সরাসরি বিমান যোগাযোগ স্থাপনেও আগ্রহ ব্যক্ত করেন। পররাষ্ট্রমন্ত্রী এইচ মাহমুদ আলী, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সচিব মো. সাজ্জাদুল হাসান, প্রেস সচিব ইহসানুল করিম এবং অস্ট্রেলিয়ায় বাংলাদেশের হাইকমিশনার মো. সুফিউর রহমান এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
No comments