স্বামীর ঘরে চলে গেল বিপাশা by ওয়েছ খছরু
বিয়ের
আসরে বসেই কাঁদলো বিপাশা আক্তার মুক্তি। চোখ খুঁজে ফিরছিল এদিক-ওদিক। সবাই
আছে পাশে। শুধু নেই পৃথিবীর সবচেয়ে আদরের দুটি মুখ মা-বাবা। তারা কোথায়
তাও জানে না বিপাশা। নতুন কনে বিপাশাকে নিয়ে সবাই ব্যতিব্যস্ত। কিন্তু
বিপাশার মুখে দুঃখের ছাপ। নিজেও সবচেয়ে বড় আপন করে নিয়েছিল সিলেটের শিশু
পরিবারের অনুজ বোনদের। তাদেরও ছেড়ে গতকাল বিকালে স্বামীর ঘরে চলে গেল
বিপাশা। তবে, আয়োজনে কোনো কমতি ছিল না। আকাশছোঁয়া ভালোবাসায় সিক্ত করেই
বিপাসাকে পাঠানো হলো স্বামীর বাড়ি। বিপাশার বিদায়কালে শুধু এতিম শিশুরাই
নয়, কেঁদেছেন সিলেট সমাজসেবার উপ পরিচালক নিবাস রঞ্জন সরকার ও সরকারি
বালিকা শিশু পরিবারের উপ-তত্ত্বাবধায়ক জয়তি দত্ত।
১১ বছর বয়সী বিপাশা আক্তার মুন্নিকে খুঁজে পেয়েছিল দিরাই পুলিশ। এরপর আদালতের মাধ্যমে বিপাশাকে পাঠিয়ে দেয়া হয়েছিল সেফহোমে। সেখান থেকে ২০১৫ সালে বিপাশাকে পাঠানো হয় সিলেটের রায়নগরস্থ শিশু বালিকা কেন্দ্রে। সেই থেকে ঠিকানা বিহীন বিপাশা শিশু পরিবারের সন্তান। দুরন্ত বিপাশা শিশু পরিবারে সবার সঙ্গে হাসি-খুশি পরিবেশে বেড়ে উঠে। দেখতে দেখতে বিপাশার বিয়ের বয়স হয়। সিলেটের সমাজসেবার উপ-পরিচালক নিবাস রঞ্জন দাশ ও শিশু পরিবারের উপ-তত্ত্বাবধায়ক জয়তি দত্ত বিপাশার জন্য বর দেখা শুরু করেন। খুঁজে পান দিরাইয়ের বুড়াখালি এলাকার মৃত আব্দুল আহাদের ছেলে আব্দুল লতিফকে। বর-কনে দেখাদেখির পর গতকাল তাদের বিয়ের তারিখ নির্ধারণ করা হয়। বিপাশার বিয়ের মাধ্যমে সিলেটে হয়ে গেল অন্য আমেজের এক বিয়ে। যে বিয়েতে ধুমধাম করেছে সবাই। পিতা-মাতা হারা বিপাশার মন ভরে দিতে সবাই মেতে উঠেছিলেন উৎসবে। বিয়ে উপলক্ষে বিপাশাকে নিয়ে বিয়ের বাজার করেন উপ-তত্ত্বাবধায়ক জয়তি দত্তসহ ওই পরিবারের সংশ্লিষ্টরা। বৃহস্পতিবার রাতে অন্য এক উৎসবে মেতে উঠেছিল রায়নগরের শিশু পরিবার। মহা ধুমধামে বিপাশার গায়ে হলুদ হয়। সিলেটের উচ্চবিত্ত পরিবারের আয়োজনের মতো সবাই উৎসবপূর্ণ পরিবেশে গায়ে হলুদ দেন বিপাশার। আর ওই পরিবারে থাকা আরো শতাধিক ঠিকানাবিহীন কন্যা শিশু বোনের গায়ে হলুদে সেজেছিল নানা ঢংয়ে। মধ্যরাত পর্যন্ত নেচে গেয়ে বিপাশার গায়ে হলুদ লাগান। এতে শরীক হয়েছিলেন সিলেটের সাংবাদিকরা।
রাতভর বিয়ের প্রস্তুতি চলে শিশু পরিবারে। সন্ধ্যা রাত থেকেই বাবুর্চিরা ব্যস্ত হয়ে উঠেন খাবার তৈরি করতে। আসবেন ৩শ’ অতিথি। তাদের জন্য খাবারের আয়োজন চলছে। সকালের মধ্যেই শিশু পরিবারের বাইরে বিয়ের গেট সাজানোর কাজও শেষ করা হয়। দুপুরের আগেই বিপাশাকে সাজানো হয় কনের সাজে। বিউটি পার্লারে নিয়ে দেয়া হয় সাজ। সাজের পর বদলে গেছে বিপাশা। চেনাই যাচ্ছে না। জুমার নামাজের পরপরই সুনামগঞ্জের দিরাই থেকে বর আব্দুল লতিফ বরযাত্রীসহ এসে হাজির। শিশু পরিবারের মাঠে বিয়ের প্যান্ডেল। বিয়ের আসরে বসানো হলো কনে ও বরকে। বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা শুরুর আগেই সেখানে হাজির হন সিলেটের জেলা প্রশাসক নুমেরি জামান, সিলেটের পুলিশ সুপার মো. মনিরুজ্জামান, সমাজ সেবার উপ-পরিচালক নিবাস রঞ্জন দাশসহ প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা শেষ হওয়ার পর বর কনেকে এক করে শুরু হয় ফটো সেশন। বিয়ের দাওয়াত পেয়ে ছুটে যান সিলেটের মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী। সিলেটের সাবেক মেয়র বদরউদ্দিন আহমদ কামরানের স্ত্রী আসমা কামরানও শুভেচ্ছা জানাতে যান। তারা গিয়ে বিপাশাকে শুভেচ্ছা জানানোর পাশাপাশি ফটো সেশনে অংশ নেন। সাধারণত সিলেটের কোনো সামাজিক বিয়েতে সাংবাদিকরা পেশাগত দায়িত্ব নিয়ে হাজির হন না। কিন্তু বিপাশার বিয়েতে পেশাগত দায়িত্ব পালনে সাংবাদিকরা হাজির হয়েছিলেন। সবার নজর ছিল বিপাশার দিকে। বিয়ের আসরে লোকজন কাছে থাকলে হাসি-খুশি থাকে বিপাশা। একা হয়ে গেলে মুখটা যেন ফ্যাকাশে হয়ে উঠে। কাদের যেন খুঁজে ফিরে তার চোখ। এই দিনে সবাই আছে, পিতা-মাতা নেই। এমন ভাবনায় পড়ে বিপাশা। বিয়ের আসরে নিজের অনুভূতি জানাতে গিয়ে কেঁদে ফেলে সে। বলে- ‘এমনটি আশা করিনি। যা পেয়েছি জীবনের সেরা উপহার। তবে, খুব বেশি মিস করবো শিশু পরিবারকে। এই পরিবারই আমার সব। যেখানেই যাই আমার মন পড়ে থাকবে এখানে। ওদেরকে আমি ভুলতে পারবো না।’ এ সময় বিপাশা তার নতুন জীবনে সবার কাছে দোয়া চেয়েছে। বর আব্দুল লতিফও বিয়ের আসরে ছিলেন হাসি-খুশি।
বিপাশাকে পেয়ে তিনি খুশি। অনুভূতি জানাতে গিয়ে বলেন, ‘আমি খুব খুশি। বিপাশা খুব ভালো মেয়ে। তাকে নিয়ে সুখের সংসার গড়েছি। আমার সবাই আছে। কিন্তু বিপাশার কেউ নেই। আমি চাইবো- আমার সব কিছু দিয়ে বিপাশার জীবনকে ভরে দিতে। আজ থেকে বিপাশার জীবনের সঙ্গে আমিও জড়িয়ে গেলাম। এখন আর বিপাশা একা নয়।’ বিয়ের আসরে ব্যস্ত সময় কাটিয়েছেন সিলেটের জেলা প্রশাসক নুমেরি জামান। প্রশাসনের সব কর্মকর্তাদের নিয়ে নিজেও খেয়েছেন। বিপাশার পাশে দাঁড়িয়ে শুভেচ্ছাও জানান তিনি। এ সময় সাংবাদিকদের বলেন- ‘বিপাশার বিয়েতে শরীক হতে পেয়ে আমরা আনন্দিত। বিপাশা যে একা নয় সেটি প্রমাণিত হলো এই সমাজে।’ তিনি নব দম্পতির জন্য সবার কাছে দোয়া কামনা করেন। বিপাশার বিয়ে উপলক্ষে ক’দিন ধরে ঘুম হারাম সিলেট সমাজসেবার উপ-পরিচালক নিবাস রঞ্জন দাশের। বললেন- ‘বিপাশা আমার সন্তানের মতো। আমি আমার সন্তানের বিয়েতে যা কিছু করতাম, তাই আজ করলাম।’ তিনি বলেন, ‘বিপাশাকে আমরা ফিরতি যাত্রায় নিয়ে আসবো। বিয়ের সব আনুষ্ঠানিকতার পূর্ণ করতে আমাদের পক্ষ থেকে কমতি থাকবে না।’ বিপাশার বিয়েতে মায়ের মতো ব্যস্ত ছিলেন শিশু পরিবারের উপ-তত্ত্বাবধায়ক জয়তি দত্ত। তিনি ক’দিন ধরে ব্যস্ত। বললেন, এই পরিবারে যারাই থাকে তারা আমাদের সন্তান। বিপাশাও আমার সন্তান। তার বিয়েতে কোনো কমতি রাখতে চাই না। যেমনটি চেয়েছিলাম তেমনটি হয়েছে। বিপাশার আগামী দিনে সুখে থাকলে সবচেয়ে খুশি হবো। সিলেটের মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী বিয়েতে এসে বিপাশাকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। এ সময় তিনি এমন বিয়ের আয়োজন করায় তিনি সংশ্লিষ্টদের ধন্যবাদ জানান। বিকালে স্বামীর গাড়িতে যখন বিপাশাকে তুলে দেয়া হচ্ছিল তখন সবার চোখ দিয়ে জল ঝরছিল। যেন নাড়িছেড়া ধন বিপাশাকে তুলে দেয়া হলো স্বামী গৃহে।
১১ বছর বয়সী বিপাশা আক্তার মুন্নিকে খুঁজে পেয়েছিল দিরাই পুলিশ। এরপর আদালতের মাধ্যমে বিপাশাকে পাঠিয়ে দেয়া হয়েছিল সেফহোমে। সেখান থেকে ২০১৫ সালে বিপাশাকে পাঠানো হয় সিলেটের রায়নগরস্থ শিশু বালিকা কেন্দ্রে। সেই থেকে ঠিকানা বিহীন বিপাশা শিশু পরিবারের সন্তান। দুরন্ত বিপাশা শিশু পরিবারে সবার সঙ্গে হাসি-খুশি পরিবেশে বেড়ে উঠে। দেখতে দেখতে বিপাশার বিয়ের বয়স হয়। সিলেটের সমাজসেবার উপ-পরিচালক নিবাস রঞ্জন দাশ ও শিশু পরিবারের উপ-তত্ত্বাবধায়ক জয়তি দত্ত বিপাশার জন্য বর দেখা শুরু করেন। খুঁজে পান দিরাইয়ের বুড়াখালি এলাকার মৃত আব্দুল আহাদের ছেলে আব্দুল লতিফকে। বর-কনে দেখাদেখির পর গতকাল তাদের বিয়ের তারিখ নির্ধারণ করা হয়। বিপাশার বিয়ের মাধ্যমে সিলেটে হয়ে গেল অন্য আমেজের এক বিয়ে। যে বিয়েতে ধুমধাম করেছে সবাই। পিতা-মাতা হারা বিপাশার মন ভরে দিতে সবাই মেতে উঠেছিলেন উৎসবে। বিয়ে উপলক্ষে বিপাশাকে নিয়ে বিয়ের বাজার করেন উপ-তত্ত্বাবধায়ক জয়তি দত্তসহ ওই পরিবারের সংশ্লিষ্টরা। বৃহস্পতিবার রাতে অন্য এক উৎসবে মেতে উঠেছিল রায়নগরের শিশু পরিবার। মহা ধুমধামে বিপাশার গায়ে হলুদ হয়। সিলেটের উচ্চবিত্ত পরিবারের আয়োজনের মতো সবাই উৎসবপূর্ণ পরিবেশে গায়ে হলুদ দেন বিপাশার। আর ওই পরিবারে থাকা আরো শতাধিক ঠিকানাবিহীন কন্যা শিশু বোনের গায়ে হলুদে সেজেছিল নানা ঢংয়ে। মধ্যরাত পর্যন্ত নেচে গেয়ে বিপাশার গায়ে হলুদ লাগান। এতে শরীক হয়েছিলেন সিলেটের সাংবাদিকরা।
রাতভর বিয়ের প্রস্তুতি চলে শিশু পরিবারে। সন্ধ্যা রাত থেকেই বাবুর্চিরা ব্যস্ত হয়ে উঠেন খাবার তৈরি করতে। আসবেন ৩শ’ অতিথি। তাদের জন্য খাবারের আয়োজন চলছে। সকালের মধ্যেই শিশু পরিবারের বাইরে বিয়ের গেট সাজানোর কাজও শেষ করা হয়। দুপুরের আগেই বিপাশাকে সাজানো হয় কনের সাজে। বিউটি পার্লারে নিয়ে দেয়া হয় সাজ। সাজের পর বদলে গেছে বিপাশা। চেনাই যাচ্ছে না। জুমার নামাজের পরপরই সুনামগঞ্জের দিরাই থেকে বর আব্দুল লতিফ বরযাত্রীসহ এসে হাজির। শিশু পরিবারের মাঠে বিয়ের প্যান্ডেল। বিয়ের আসরে বসানো হলো কনে ও বরকে। বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা শুরুর আগেই সেখানে হাজির হন সিলেটের জেলা প্রশাসক নুমেরি জামান, সিলেটের পুলিশ সুপার মো. মনিরুজ্জামান, সমাজ সেবার উপ-পরিচালক নিবাস রঞ্জন দাশসহ প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা শেষ হওয়ার পর বর কনেকে এক করে শুরু হয় ফটো সেশন। বিয়ের দাওয়াত পেয়ে ছুটে যান সিলেটের মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী। সিলেটের সাবেক মেয়র বদরউদ্দিন আহমদ কামরানের স্ত্রী আসমা কামরানও শুভেচ্ছা জানাতে যান। তারা গিয়ে বিপাশাকে শুভেচ্ছা জানানোর পাশাপাশি ফটো সেশনে অংশ নেন। সাধারণত সিলেটের কোনো সামাজিক বিয়েতে সাংবাদিকরা পেশাগত দায়িত্ব নিয়ে হাজির হন না। কিন্তু বিপাশার বিয়েতে পেশাগত দায়িত্ব পালনে সাংবাদিকরা হাজির হয়েছিলেন। সবার নজর ছিল বিপাশার দিকে। বিয়ের আসরে লোকজন কাছে থাকলে হাসি-খুশি থাকে বিপাশা। একা হয়ে গেলে মুখটা যেন ফ্যাকাশে হয়ে উঠে। কাদের যেন খুঁজে ফিরে তার চোখ। এই দিনে সবাই আছে, পিতা-মাতা নেই। এমন ভাবনায় পড়ে বিপাশা। বিয়ের আসরে নিজের অনুভূতি জানাতে গিয়ে কেঁদে ফেলে সে। বলে- ‘এমনটি আশা করিনি। যা পেয়েছি জীবনের সেরা উপহার। তবে, খুব বেশি মিস করবো শিশু পরিবারকে। এই পরিবারই আমার সব। যেখানেই যাই আমার মন পড়ে থাকবে এখানে। ওদেরকে আমি ভুলতে পারবো না।’ এ সময় বিপাশা তার নতুন জীবনে সবার কাছে দোয়া চেয়েছে। বর আব্দুল লতিফও বিয়ের আসরে ছিলেন হাসি-খুশি।
বিপাশাকে পেয়ে তিনি খুশি। অনুভূতি জানাতে গিয়ে বলেন, ‘আমি খুব খুশি। বিপাশা খুব ভালো মেয়ে। তাকে নিয়ে সুখের সংসার গড়েছি। আমার সবাই আছে। কিন্তু বিপাশার কেউ নেই। আমি চাইবো- আমার সব কিছু দিয়ে বিপাশার জীবনকে ভরে দিতে। আজ থেকে বিপাশার জীবনের সঙ্গে আমিও জড়িয়ে গেলাম। এখন আর বিপাশা একা নয়।’ বিয়ের আসরে ব্যস্ত সময় কাটিয়েছেন সিলেটের জেলা প্রশাসক নুমেরি জামান। প্রশাসনের সব কর্মকর্তাদের নিয়ে নিজেও খেয়েছেন। বিপাশার পাশে দাঁড়িয়ে শুভেচ্ছাও জানান তিনি। এ সময় সাংবাদিকদের বলেন- ‘বিপাশার বিয়েতে শরীক হতে পেয়ে আমরা আনন্দিত। বিপাশা যে একা নয় সেটি প্রমাণিত হলো এই সমাজে।’ তিনি নব দম্পতির জন্য সবার কাছে দোয়া কামনা করেন। বিপাশার বিয়ে উপলক্ষে ক’দিন ধরে ঘুম হারাম সিলেট সমাজসেবার উপ-পরিচালক নিবাস রঞ্জন দাশের। বললেন- ‘বিপাশা আমার সন্তানের মতো। আমি আমার সন্তানের বিয়েতে যা কিছু করতাম, তাই আজ করলাম।’ তিনি বলেন, ‘বিপাশাকে আমরা ফিরতি যাত্রায় নিয়ে আসবো। বিয়ের সব আনুষ্ঠানিকতার পূর্ণ করতে আমাদের পক্ষ থেকে কমতি থাকবে না।’ বিপাশার বিয়েতে মায়ের মতো ব্যস্ত ছিলেন শিশু পরিবারের উপ-তত্ত্বাবধায়ক জয়তি দত্ত। তিনি ক’দিন ধরে ব্যস্ত। বললেন, এই পরিবারে যারাই থাকে তারা আমাদের সন্তান। বিপাশাও আমার সন্তান। তার বিয়েতে কোনো কমতি রাখতে চাই না। যেমনটি চেয়েছিলাম তেমনটি হয়েছে। বিপাশার আগামী দিনে সুখে থাকলে সবচেয়ে খুশি হবো। সিলেটের মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী বিয়েতে এসে বিপাশাকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। এ সময় তিনি এমন বিয়ের আয়োজন করায় তিনি সংশ্লিষ্টদের ধন্যবাদ জানান। বিকালে স্বামীর গাড়িতে যখন বিপাশাকে তুলে দেয়া হচ্ছিল তখন সবার চোখ দিয়ে জল ঝরছিল। যেন নাড়িছেড়া ধন বিপাশাকে তুলে দেয়া হলো স্বামী গৃহে।
No comments