নিরাপত্তা ইস্যুতেই আলোচনায় বসেছিলেন আন্দোলনকারীরা by রাফসান জানি
আওয়ামী
লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর কবির নানক ও সাংগঠনিক সম্পাদক
এনামুল হক শামীমের সঙ্গে আলোচনায় বসেছিলেন কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীরা।
নিরাপত্তা ইস্যুতে সৃষ্ট আতঙ্ক দূর করা এবং প্রজ্ঞাপন জারির মাধ্যমে কোটা
বাতিলের ঘোষণা দ্রুত বাস্তবায়নের তাগিদ দিতেই আলোচনায় বসা।
শুক্রবার (২৭ এপ্রিল) রাতে সংসদ সদস্য ভবনে (ন্যাম ভবন) জাহাঙ্গীর কবির নানক ও এনামুল হক শামীমের সঙ্গে আলোচনা শেষে কোটা সংস্কার আন্দোলনকারী নেতারা বাংলা ট্রিবিউনকে এসব কথা জানান।
বৈঠকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ অন্যান্য কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ে কোটা সংস্কার আন্দোলনে অংশ নেওয়া ছাত্রছাত্রীদের হয়রানি ও ভয়ভীতি দেখানো হচ্ছে বলে অভিযোগ করেন আন্দোলনকারীরা। ক্ষমতাসীন দলের ছাত্রসংগঠন ও পুলিশি হয়রানির ভয়েও অনেকে হল ছেড়ে বাইরে থাকছেন বলে জানিয়েছেন তারা।
বৈঠক শেষে সাধারণ ছাত্র অধিকার সংরক্ষণ পরিষদের আহ্বায়ক হাসান আল মামুন আলোচনা শেষে বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘আলোচনার জন্য নানক ভাই ডেকেছেন। আমরাও চেয়েছিলাম নিজেদের ভেতর যে আতঙ্ক কাজ করছে সেটা দূর করতে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা গতকাল (বৃহস্পতিবার) আলোচনায় বসার আগ্রহ জানিয়ে নানক ভাইয়ের সঙ্গে কথা বলেছিলাম। তখন তিনিও রেসপন্স করেছেন। তাদেরও আগ্রহ ছিল আমাদেরও আগ্রহ ছিল।’
একই সংগঠনের কয়েকজন যুগ্ম আহ্বায়কের অভিযোগ, প্রধানমন্ত্রীর ঘোষণার পর আন্দোলন স্থগিতের পর থেকে পুলিশ, ছাত্রলীগ ও বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন নানা পদক্ষেপ নিয়েছে। এজন্য তারা আতঙ্কে আছেন।
তারা জানান, এ ধরনের হয়রানি, আতঙ্ক থেকে নিজেরা ও আন্দোলনকারী সাধারণ ছাত্রছাত্রীরা যাতে নিরাপদ থাকতে পারে সেজন্য সমাধানের পথ খুঁজছিলেন তারা। এরই অংশ হিসেবে শুক্রবার রাতে আলোচনায় বসেছিলেন আন্দোলনকারী নেতারা।
আতঙ্ক ও হয়রানি প্রসঙ্গে আহ্বায়ক হাসান আল মামুন বলেন, ‘হয়রানি করার কারণে ক্যাম্পাসে যে একটা আতঙ্ক কাজ করছে সে বিষয়ে আমরা সংবাদ সম্মেলনেও বলেছি। এটাই ছিল আলোচনার মূল বিষয়। এছাড়া প্রজ্ঞাপনটা যাতে দ্রুত সময়ের মধ্যে জারি হয় সে বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়েছে।’
কী ধরনের হয়রানির প্রসঙ্গে বৈঠকে কথা হয়েছে- এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘আমরা বিশেষ করে পুলিশি হয়রানির কথা বলেছি। পুলিশের সঙ্গে কথা বলে ভিসি স্যারের বাসায় হামলা ছাড়া অন্য যে মামলাগুলো আছে তার সবগুলো প্রত্যাহার করতে হবে। এছাড়া আন্দোলনকারী ছাত্রছাত্রী যারা আতঙ্কের কারণে হলের বাইরে আছে তারা যেন হলে অবস্থান করতে পারে। সেই ব্যবস্থাটা করার ব্যাপারে তারা আমাদের সম্পূর্ণ আশ্বাস দিয়েছেন। যারা হলের বাইরে আছে তারা সবাই হলে উঠবে এবং তাদেরকে কোনও রকম হয়রানি বা আতঙ্কের মধ্যে রাখা হবে না।’
রাশেদ খান বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘আমরা ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত একটা আল্টিমেটাম দিয়েছিলাম। এ বিষয়ে তাদের মধ্যেও একটা আশঙ্কা কাজ করছিল যে, আবার যদি আন্দোলন সৃষ্টি হয় তাহলে তাদের উপর একটা চাপ সৃষ্টি হতে পারে। আলোচনার বিষয়ে আমরা আগে থেকেই জানতাম না। হঠাৎ করেই ডাকা হয়েছে। আমরা বরাবরই সরকারের ডাকে সাড়া দিয়েছি। তারাও আমাদের কথা শুনেছেন।’
তিনি বলেন, ‘আমরা ক্যাম্পাসগুলোয় আতঙ্কের বিষয়ে কথা বলেছি। এ ব্যাপারে তারা সম্পূর্ণ আশ্বস্ত করেছেন। সারাদেশে কোথাও যদি কেউ আন্দোলনকারীদের ভয়-ভীতি বা হয়রানি করার চেষ্টা করে তাহলে তারা সরাসরি ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন। কাউকে যেন হয়রানিমূলকভাবে গ্রেফতার বা আটক না করে সে বিষয়ে সরকার সংশ্লিষ্টদের নির্দেশনা দিয়েছেন।
তিনি আরও বলেন, ‘৭ মে পর্যন্ত আমাদের আল্টিমেটাম থাকবে। এরই মধ্যে বিভিন্ন কর্মসূচিও চলবে। তাদের সঙ্গে যেহেতু আমরা কথা বললাম, তাই ৭ তারিখ পর্যন্ত অপেক্ষা করবো। এর মধ্যে সরকার সিদ্ধান্ত না নিলে কেন্দ্রীয় কমিটিতে আলোচনা করে পরবর্তী কর্মসূচির ব্যাপারে সংবাদ সম্মেলন করে জানাব।’
সাধারণ ছাত্র অধিকার সংরক্ষণ পরিষদের যুগ্ম আহ্বায়ক নুরুল হক বলেন, ‘আমরা যেসব সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছি, সে বিষয়গুলো উনাদের জানিয়েছি। আমাদের দাবিগুলোও জানিয়েছি। তারা আমাদের আশ্বস্ত করেছেন বাংলাদেশের কোথাও আন্দোলনকারী কোনও শিক্ষার্থীকে অযথা হয়রানি করা হবে না।’
তিনি আরও বলেন, ‘ভিসি স্যারের বাসায় যারা হামলা চালিয়েছে আমরা তাদের বিচার চাই। আমরা বলেছি, ভিসি স্যারের বাসায় যারা আগুন দিয়েছে, ভাঙচুর করেছে তারা আমাদের আন্দোলনকারী ছাত্র নয়। আমরা তাদের বিচার চাই।’
আলোচনা শেষে নানক বলেন, ‘তাদের সঙ্গে খোলামেলা আলোচনা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী জাতীয় সংসদে কোটা বাতিলের ঘোষণা দিয়েছেন। এখন ঘোষণাটি কখন কীভাবে কার্যকর হবে সেটাই বিষয়। প্রধানমন্ত্রী রাষ্ট্রীয় কাজে দেশের বাইরে আছেন। সরকারের যে কোনও প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়ন করতে হলে যে প্রক্রিয়াগুলো রয়েছে সেগুলো সম্পন্ন হলেই অতি দ্রুত প্রজ্ঞাপন আকারে আসবে।’
আন্দোলনকারীদের আশ্বস্ত করা হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী দেশে ফিরে আসার পর অতি দ্রুত প্রজ্ঞাপন জারির ব্যবস্থা করা হবে। আমরাও চাই এটি অতি দ্রুত বাস্তবায়ন হোক।’
তিনি আরও বলেন, ‘এই শিক্ষার্থীদের অকারণে পুলিশি বা অন্য কোনও ধরনের হয়রানি করা হবে না। ভিসির বাড়িতে যে তাণ্ডব হয়েছে তারাও এর বিচার চায়।’
প্রসঙ্গত, কোটা সংস্কারের দাবিতে গত ৮ এপ্রিল থেকে আন্দোলন শুরু হয়। ১১ এপ্রিল সরকারি ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা কোটা সংস্কারের দাবিতে সরব হন। দেশের নানা জায়গায় সড়ক অবরোধ হয় এ দাবিতে। পরে এদিন বিকালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কোটা বাতিলের ঘোষণা দেন। এরপর থেকেই প্রধানমন্ত্রীর এ ঘোষণা প্রজ্ঞাপন আকারে প্রকাশের দাবি জানিয়েছে আসছে আন্দোলনকারীরা।
শুক্রবার (২৭ এপ্রিল) রাতে সংসদ সদস্য ভবনে (ন্যাম ভবন) জাহাঙ্গীর কবির নানক ও এনামুল হক শামীমের সঙ্গে আলোচনা শেষে কোটা সংস্কার আন্দোলনকারী নেতারা বাংলা ট্রিবিউনকে এসব কথা জানান।
বৈঠকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ অন্যান্য কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ে কোটা সংস্কার আন্দোলনে অংশ নেওয়া ছাত্রছাত্রীদের হয়রানি ও ভয়ভীতি দেখানো হচ্ছে বলে অভিযোগ করেন আন্দোলনকারীরা। ক্ষমতাসীন দলের ছাত্রসংগঠন ও পুলিশি হয়রানির ভয়েও অনেকে হল ছেড়ে বাইরে থাকছেন বলে জানিয়েছেন তারা।
বৈঠক শেষে সাধারণ ছাত্র অধিকার সংরক্ষণ পরিষদের আহ্বায়ক হাসান আল মামুন আলোচনা শেষে বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘আলোচনার জন্য নানক ভাই ডেকেছেন। আমরাও চেয়েছিলাম নিজেদের ভেতর যে আতঙ্ক কাজ করছে সেটা দূর করতে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা গতকাল (বৃহস্পতিবার) আলোচনায় বসার আগ্রহ জানিয়ে নানক ভাইয়ের সঙ্গে কথা বলেছিলাম। তখন তিনিও রেসপন্স করেছেন। তাদেরও আগ্রহ ছিল আমাদেরও আগ্রহ ছিল।’
একই সংগঠনের কয়েকজন যুগ্ম আহ্বায়কের অভিযোগ, প্রধানমন্ত্রীর ঘোষণার পর আন্দোলন স্থগিতের পর থেকে পুলিশ, ছাত্রলীগ ও বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন নানা পদক্ষেপ নিয়েছে। এজন্য তারা আতঙ্কে আছেন।
তারা জানান, এ ধরনের হয়রানি, আতঙ্ক থেকে নিজেরা ও আন্দোলনকারী সাধারণ ছাত্রছাত্রীরা যাতে নিরাপদ থাকতে পারে সেজন্য সমাধানের পথ খুঁজছিলেন তারা। এরই অংশ হিসেবে শুক্রবার রাতে আলোচনায় বসেছিলেন আন্দোলনকারী নেতারা।
আতঙ্ক ও হয়রানি প্রসঙ্গে আহ্বায়ক হাসান আল মামুন বলেন, ‘হয়রানি করার কারণে ক্যাম্পাসে যে একটা আতঙ্ক কাজ করছে সে বিষয়ে আমরা সংবাদ সম্মেলনেও বলেছি। এটাই ছিল আলোচনার মূল বিষয়। এছাড়া প্রজ্ঞাপনটা যাতে দ্রুত সময়ের মধ্যে জারি হয় সে বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়েছে।’
কী ধরনের হয়রানির প্রসঙ্গে বৈঠকে কথা হয়েছে- এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘আমরা বিশেষ করে পুলিশি হয়রানির কথা বলেছি। পুলিশের সঙ্গে কথা বলে ভিসি স্যারের বাসায় হামলা ছাড়া অন্য যে মামলাগুলো আছে তার সবগুলো প্রত্যাহার করতে হবে। এছাড়া আন্দোলনকারী ছাত্রছাত্রী যারা আতঙ্কের কারণে হলের বাইরে আছে তারা যেন হলে অবস্থান করতে পারে। সেই ব্যবস্থাটা করার ব্যাপারে তারা আমাদের সম্পূর্ণ আশ্বাস দিয়েছেন। যারা হলের বাইরে আছে তারা সবাই হলে উঠবে এবং তাদেরকে কোনও রকম হয়রানি বা আতঙ্কের মধ্যে রাখা হবে না।’
রাশেদ খান বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘আমরা ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত একটা আল্টিমেটাম দিয়েছিলাম। এ বিষয়ে তাদের মধ্যেও একটা আশঙ্কা কাজ করছিল যে, আবার যদি আন্দোলন সৃষ্টি হয় তাহলে তাদের উপর একটা চাপ সৃষ্টি হতে পারে। আলোচনার বিষয়ে আমরা আগে থেকেই জানতাম না। হঠাৎ করেই ডাকা হয়েছে। আমরা বরাবরই সরকারের ডাকে সাড়া দিয়েছি। তারাও আমাদের কথা শুনেছেন।’
তিনি বলেন, ‘আমরা ক্যাম্পাসগুলোয় আতঙ্কের বিষয়ে কথা বলেছি। এ ব্যাপারে তারা সম্পূর্ণ আশ্বস্ত করেছেন। সারাদেশে কোথাও যদি কেউ আন্দোলনকারীদের ভয়-ভীতি বা হয়রানি করার চেষ্টা করে তাহলে তারা সরাসরি ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন। কাউকে যেন হয়রানিমূলকভাবে গ্রেফতার বা আটক না করে সে বিষয়ে সরকার সংশ্লিষ্টদের নির্দেশনা দিয়েছেন।
তিনি আরও বলেন, ‘৭ মে পর্যন্ত আমাদের আল্টিমেটাম থাকবে। এরই মধ্যে বিভিন্ন কর্মসূচিও চলবে। তাদের সঙ্গে যেহেতু আমরা কথা বললাম, তাই ৭ তারিখ পর্যন্ত অপেক্ষা করবো। এর মধ্যে সরকার সিদ্ধান্ত না নিলে কেন্দ্রীয় কমিটিতে আলোচনা করে পরবর্তী কর্মসূচির ব্যাপারে সংবাদ সম্মেলন করে জানাব।’
সাধারণ ছাত্র অধিকার সংরক্ষণ পরিষদের যুগ্ম আহ্বায়ক নুরুল হক বলেন, ‘আমরা যেসব সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছি, সে বিষয়গুলো উনাদের জানিয়েছি। আমাদের দাবিগুলোও জানিয়েছি। তারা আমাদের আশ্বস্ত করেছেন বাংলাদেশের কোথাও আন্দোলনকারী কোনও শিক্ষার্থীকে অযথা হয়রানি করা হবে না।’
তিনি আরও বলেন, ‘ভিসি স্যারের বাসায় যারা হামলা চালিয়েছে আমরা তাদের বিচার চাই। আমরা বলেছি, ভিসি স্যারের বাসায় যারা আগুন দিয়েছে, ভাঙচুর করেছে তারা আমাদের আন্দোলনকারী ছাত্র নয়। আমরা তাদের বিচার চাই।’
আলোচনা শেষে নানক বলেন, ‘তাদের সঙ্গে খোলামেলা আলোচনা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী জাতীয় সংসদে কোটা বাতিলের ঘোষণা দিয়েছেন। এখন ঘোষণাটি কখন কীভাবে কার্যকর হবে সেটাই বিষয়। প্রধানমন্ত্রী রাষ্ট্রীয় কাজে দেশের বাইরে আছেন। সরকারের যে কোনও প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়ন করতে হলে যে প্রক্রিয়াগুলো রয়েছে সেগুলো সম্পন্ন হলেই অতি দ্রুত প্রজ্ঞাপন আকারে আসবে।’
আন্দোলনকারীদের আশ্বস্ত করা হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী দেশে ফিরে আসার পর অতি দ্রুত প্রজ্ঞাপন জারির ব্যবস্থা করা হবে। আমরাও চাই এটি অতি দ্রুত বাস্তবায়ন হোক।’
তিনি আরও বলেন, ‘এই শিক্ষার্থীদের অকারণে পুলিশি বা অন্য কোনও ধরনের হয়রানি করা হবে না। ভিসির বাড়িতে যে তাণ্ডব হয়েছে তারাও এর বিচার চায়।’
প্রসঙ্গত, কোটা সংস্কারের দাবিতে গত ৮ এপ্রিল থেকে আন্দোলন শুরু হয়। ১১ এপ্রিল সরকারি ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা কোটা সংস্কারের দাবিতে সরব হন। দেশের নানা জায়গায় সড়ক অবরোধ হয় এ দাবিতে। পরে এদিন বিকালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কোটা বাতিলের ঘোষণা দেন। এরপর থেকেই প্রধানমন্ত্রীর এ ঘোষণা প্রজ্ঞাপন আকারে প্রকাশের দাবি জানিয়েছে আসছে আন্দোলনকারীরা।
No comments