নবজাতকের বমি কমাতে…
নবজাতকের
যত্নআত্তি নিয়ে ব্যস্ত হয়ে যান বাবা-মাসহ পরিবারের অন্য সদস্যরা। জন্মের
পর নবজাতককে নিয়ে বিভিন্ন ধরনের সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। জন্মের পর প্রায়
সব নবজাতকেই কমবেশি বমি করে থাকে। অনেক সময় বমি একটি সমস্যা হয়ে দাঁড়ায়।
নবজাতক শিশুর মধ্যে অনেক কিছুর মতো বমি করার প্রবণতাও বিরাট আকার ধারণ করে।
জন্মের পর প্রথম সপ্তাহে বুকের দুধ খাওয়া নিয়ে সমস্যা দেখা দিতে পারে।
কারণ তার অভ্যস্ত হয়ে ওঠার একটি ব্যাপার থাকে। এ জন্য অনেক সময় বুকের দুধ
খাওয়ার সময় বমি হতে পারে।
চলুন জেনে নিই শিশুর বমি হওয়ার আদ্যোপান্ত-
শিশুর বমি হওয়ার সমস্যা শুরু হলে তা ছয় থেকে চব্বিশ ঘণ্টা পর পর হতে পারে। এর জন্য আলাদা কোনো ট্রিটমেন্টের দরকার হয় না; বরং শিশুকে পানিশূন্যতা থেকে বাঁচানোর জন্য বারবার তরলজাতীয় খাবার খাওয়ালেই চলে। এক্ষেত্রে বাড়তি কোনো কিছুর দরকার পড়ে না। বরং শিশুর যাতে খাবার থেকে কোনোরকম ইনফেকশন না হয়ে যায়, সেদিকে নজর দিতে হবে।
আসুন জেনে নিই শিশুর বমির কারণ ও বমি কমাতে করনীয়-
অতিরিক্ত খাবার
অতিরিক্ত খাবার খাওয়ানোর ফলে শিশুর অনেক সময় বমির সমস্যা হতে পারে। এ ছাড়া ফুড এলার্জিসহ অন্যান্য কারণে শিশুর বমি হতে পারে।
পেটের ইনফেকশন
অনেক সময় শিশুর পেটের ইনফেকশন থেকে বমির সমস্যা হতে পারে। তাই এক্ষেত্রে ডাক্তার পরামর্শ নেয়া যেতে পারে।
খাওয়ানোর আধাঘণ্টার মধ্যে বমি
শিশুকে খাওয়ানোর আধাঘণ্টার মধ্যে বারবার বমি করে পুরো খাবার বের করে দেওয়া, পেট বসে যাওয়া কিংবা ফেঁপে থাকা, বমির সঙ্গে সবুজ পাতলা তরল বেরিয়ে যাওয়া এবং রক্ত পড়- এসব লক্ষণ দেখলে অতিদ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। দেখা দিলে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।
নবজাতক বমি করলে যা করবেন
তরল খাবার
শিশু বমি করলে তাকে বারবার তরল খাবার খেতে দিন। বমির মাধ্যমে শিশুর যতটা তরল শরীর থেকে বেরিয়ে গেছে, তা যাতে সঠিকভাবে পূরণ হয়ে যায় সেদিকে নজর দিতে হবে।
বুকের দুধ
বমি করলেও শিশুকে নিয়মিত বুকের দুধ খাওয়াতে হবে। বুকের দুধ খাওয়ানো কোনোভাবেই বন্ধ করা যাবে না।
পূর্ণ বিশ্রামে
শিশুকে সুস্থ রাখতে হলে পূর্ণ বিশ্রামে রাখতে হবে। যাতে শিশুর ওপর যতটা ধকল যায় তা দূর হতে পারে।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিশু বিশেষজ্ঞ ও সহযোগী অধ্যাপক।
চলুন জেনে নিই শিশুর বমি হওয়ার আদ্যোপান্ত-
শিশুর বমি হওয়ার সমস্যা শুরু হলে তা ছয় থেকে চব্বিশ ঘণ্টা পর পর হতে পারে। এর জন্য আলাদা কোনো ট্রিটমেন্টের দরকার হয় না; বরং শিশুকে পানিশূন্যতা থেকে বাঁচানোর জন্য বারবার তরলজাতীয় খাবার খাওয়ালেই চলে। এক্ষেত্রে বাড়তি কোনো কিছুর দরকার পড়ে না। বরং শিশুর যাতে খাবার থেকে কোনোরকম ইনফেকশন না হয়ে যায়, সেদিকে নজর দিতে হবে।
আসুন জেনে নিই শিশুর বমির কারণ ও বমি কমাতে করনীয়-
অতিরিক্ত খাবার
অতিরিক্ত খাবার খাওয়ানোর ফলে শিশুর অনেক সময় বমির সমস্যা হতে পারে। এ ছাড়া ফুড এলার্জিসহ অন্যান্য কারণে শিশুর বমি হতে পারে।
পেটের ইনফেকশন
অনেক সময় শিশুর পেটের ইনফেকশন থেকে বমির সমস্যা হতে পারে। তাই এক্ষেত্রে ডাক্তার পরামর্শ নেয়া যেতে পারে।
খাওয়ানোর আধাঘণ্টার মধ্যে বমি
শিশুকে খাওয়ানোর আধাঘণ্টার মধ্যে বারবার বমি করে পুরো খাবার বের করে দেওয়া, পেট বসে যাওয়া কিংবা ফেঁপে থাকা, বমির সঙ্গে সবুজ পাতলা তরল বেরিয়ে যাওয়া এবং রক্ত পড়- এসব লক্ষণ দেখলে অতিদ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। দেখা দিলে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।
নবজাতক বমি করলে যা করবেন
তরল খাবার
শিশু বমি করলে তাকে বারবার তরল খাবার খেতে দিন। বমির মাধ্যমে শিশুর যতটা তরল শরীর থেকে বেরিয়ে গেছে, তা যাতে সঠিকভাবে পূরণ হয়ে যায় সেদিকে নজর দিতে হবে।
বুকের দুধ
বমি করলেও শিশুকে নিয়মিত বুকের দুধ খাওয়াতে হবে। বুকের দুধ খাওয়ানো কোনোভাবেই বন্ধ করা যাবে না।
পূর্ণ বিশ্রামে
শিশুকে সুস্থ রাখতে হলে পূর্ণ বিশ্রামে রাখতে হবে। যাতে শিশুর ওপর যতটা ধকল যায় তা দূর হতে পারে।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিশু বিশেষজ্ঞ ও সহযোগী অধ্যাপক।
No comments