শ্রীনগরের ঐতিহাসিক জামিয়া মসজিদে ৮ সপ্তাহ ধরে জুমা নামাজ বন্ধ
শ্রীনগরের জামিয়া মসজিদ |
ভারত
নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের গ্রীষ্মকালীন রাজধানী শ্রীনগরের ঐতিহাসিক জামিয়া
মসজিদে ৮ সপ্তাহ ধরে জুমা নামাজ বন্ধ রয়েছে। প্রশাসনের পক্ষ থেকে কাশ্মীর
উপত্যকার বেশ কিছু বড় মসজিদসহ জামিয়া মসজিদে মুসুল্লিদের নামাজ পড়ার অনুমতি
দেয়া হয়নি। ঐতিহাসিক জামিয়া মসজিদ, হজরতবাল দরগাহ মসজিদ, খানকাহ মাওলাতে
একটানা অষ্টম শুক্রবার জুমা নামাজের আযান হয়নি।
ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার জম্মু-কাশ্মীরকে বিশেষ মর্যাদা প্রদানকারী সংবিধানের ৩৭০ ধারা ও ৩৫–এ ধারা বাতিল করার পরে ৫৩তম দিনেও কাশ্মীর উপত্যকায় পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়নি। বিভিন্ন জায়গায় বিধি-নিষেধের জন্য জনজীবন বিপর্যস্ত হয়েছে।
শুক্রবার কাশ্মীর উপত্যকার অভ্যন্তরীণ এলাকার কয়েকটি মসজিদে নামাজ পড়ার অনুমতি ছিল। সরকারি সূত্রে প্রকাশ, শুক্রবার জুমা নামাজের পর বিক্ষোভের আশঙ্কায় পুরোনো শ্রীনগর ও আরও কিছু এলাকায় কারফিউ জাতীয় নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে।
এদিন জামিয়া মসজিদে যাওয়ার সমস্ত ফটক বন্ধ রাখা হয় এবং কাউকে সেখানে প্রবেশ করতে দেয়া হয়নি। আজ (শুক্রবার) হিন্দি গণমাধ্যম ‘পাঞ্জাব কেশরী’ সূত্রে প্রকাশ, মসজিদের আশেপাশে যাতে মানুষজন জমায়েত হতে না পারে সেজন্য প্রচুর পরিমাণে নিরাপত্তা বাহিনীর জওয়ান মোতায়েন করা হয়। হুররিয়াত কনফারেন্সের একাংশের প্রধান মীরওয়াইজ ওমর ফারুকের দুর্গ হিসেবে পরিচিত এলাকায় অবস্থিত জামিয়া মসজিদের আশেপাশের সড়কে কাঁটাতার দিয়ে বন্ধ করে দেয়া হয়। মানুষজনকে এজন্য নিজেদের গন্তব্যস্থলে যেতে বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ দেয়া হয়। একইভাবে উপত্যকার অনেক স্থানে কিছু মসজিদকেও মুসল্লিদের জন্য বন্ধ রাখা হয়।
ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার জম্মু-কাশ্মীরকে বিশেষ মর্যাদা প্রদানকারী সংবিধানের ৩৭০ ধারা ও ৩৫–এ ধারা বাতিল করার পরে ৫৩তম দিনেও কাশ্মীর উপত্যকায় পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়নি। বিভিন্ন জায়গায় বিধি-নিষেধের জন্য জনজীবন বিপর্যস্ত হয়েছে।
শুক্রবার কাশ্মীর উপত্যকার অভ্যন্তরীণ এলাকার কয়েকটি মসজিদে নামাজ পড়ার অনুমতি ছিল। সরকারি সূত্রে প্রকাশ, শুক্রবার জুমা নামাজের পর বিক্ষোভের আশঙ্কায় পুরোনো শ্রীনগর ও আরও কিছু এলাকায় কারফিউ জাতীয় নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে।
এদিন জামিয়া মসজিদে যাওয়ার সমস্ত ফটক বন্ধ রাখা হয় এবং কাউকে সেখানে প্রবেশ করতে দেয়া হয়নি। আজ (শুক্রবার) হিন্দি গণমাধ্যম ‘পাঞ্জাব কেশরী’ সূত্রে প্রকাশ, মসজিদের আশেপাশে যাতে মানুষজন জমায়েত হতে না পারে সেজন্য প্রচুর পরিমাণে নিরাপত্তা বাহিনীর জওয়ান মোতায়েন করা হয়। হুররিয়াত কনফারেন্সের একাংশের প্রধান মীরওয়াইজ ওমর ফারুকের দুর্গ হিসেবে পরিচিত এলাকায় অবস্থিত জামিয়া মসজিদের আশেপাশের সড়কে কাঁটাতার দিয়ে বন্ধ করে দেয়া হয়। মানুষজনকে এজন্য নিজেদের গন্তব্যস্থলে যেতে বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ দেয়া হয়। একইভাবে উপত্যকার অনেক স্থানে কিছু মসজিদকেও মুসল্লিদের জন্য বন্ধ রাখা হয়।
No comments