এই অভিযান হচ্ছে ক্যাসিনোকেন্দ্রিক কিছু তৎপরতা : - আনু মুহাম্মদ by তামান্না মোমিন খান
অর্থনীতিবিদ
অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ বলেছেন, বর্তমানে যে অভিযান চলছে এটিকে দুর্নীতির
বিরুদ্ধে অভিযান বলা যাবে না। এই অভিযান হচ্ছে ক্যাসিনোকেন্দ্রিক কিছু
তৎপরতা। ক্যাসিনো ব্যবসার সঙ্গে যারা জড়িত তাদের কয়েকজনের ব্যাপারে পুলিশ ও
র্যাবের অভিযান।এ অভিযান কতদূর যাবে সেটাও বলা মুশকিল। মানবজমিনের সঙ্গে
এক সাক্ষাৎকারে তিনি এসব কথা বলেন।
যেকোনো নতুন সরকার ক্ষমতায় এলে বা যখন কোনো সরকারের ভাবমূর্তি সংকটের মধ্যে পড়ে বা সরকারের নিজেদের লোকদের মধ্যে সমস্যা তৈরি হলে এ ধরনের অভিযান চালানো হয়। কিন্তু এ ধরনের অভিযান বেশিদিন চলে না। যেই পুলিশ ও র্যাবের তত্ত্বাবধানে এইসব ক্যাসিনো চলছিল তারাই আবার এখন অভিযান চালাচ্ছে। এর পেছনে কি ঘটনা সেটা তো আর আমরা বলতে পারব না। এ অভিযানকে দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স, এভাবে বলা যাবে না।
আনু মুহাম্মদ বলেন, দুর্নীতি অনেক বড় বিষয়। দুর্নীতির বিরুদ্ধে অভিযান হতে হলে সরকারের সকল চুক্তি প্রকাশ করতে হবে। এসব চুক্তিতে যে অনিয়ম হচ্ছে সেসব খতিয়ে দেখতে হবে। যতরকম নির্মাণ কাজ আছে এসব কাজের টেন্ডার প্রক্রিয়ায় যে অনিয়ম আছে তা খুঁজে বের করতে হবে। দেশের সর্বত্র দুর্নীতি ছড়িয়ে গেছে। তিনি বলেন, সরকারের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের বড় বড় পদে এবং পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য পদে যাদের নিয়োগ দেয়া হয়েছে তা অনিয়মের মাধ্যমে। তাদের একমাত্র যোগ্যতা হচ্ছে তারা সরকারের অনুগত। সরকার যা বলে তারা তাই করে। এসব বড় বড় পদে যদি বিতর্কিতরা থাকে, তারা নিজেরা তো দুর্নীতি করে অন্যদের দুর্নীতি ঠেকানোর ক্ষমতাও তাদের থাকে না। ফলে পুরো প্রক্রিয়াটাই দুর্নীতিগ্রস্ত হয়ে পড়ে।
যেকোনো নতুন সরকার ক্ষমতায় এলে বা যখন কোনো সরকারের ভাবমূর্তি সংকটের মধ্যে পড়ে বা সরকারের নিজেদের লোকদের মধ্যে সমস্যা তৈরি হলে এ ধরনের অভিযান চালানো হয়। কিন্তু এ ধরনের অভিযান বেশিদিন চলে না। যেই পুলিশ ও র্যাবের তত্ত্বাবধানে এইসব ক্যাসিনো চলছিল তারাই আবার এখন অভিযান চালাচ্ছে। এর পেছনে কি ঘটনা সেটা তো আর আমরা বলতে পারব না। এ অভিযানকে দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স, এভাবে বলা যাবে না।
আনু মুহাম্মদ বলেন, দুর্নীতি অনেক বড় বিষয়। দুর্নীতির বিরুদ্ধে অভিযান হতে হলে সরকারের সকল চুক্তি প্রকাশ করতে হবে। এসব চুক্তিতে যে অনিয়ম হচ্ছে সেসব খতিয়ে দেখতে হবে। যতরকম নির্মাণ কাজ আছে এসব কাজের টেন্ডার প্রক্রিয়ায় যে অনিয়ম আছে তা খুঁজে বের করতে হবে। দেশের সর্বত্র দুর্নীতি ছড়িয়ে গেছে। তিনি বলেন, সরকারের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের বড় বড় পদে এবং পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য পদে যাদের নিয়োগ দেয়া হয়েছে তা অনিয়মের মাধ্যমে। তাদের একমাত্র যোগ্যতা হচ্ছে তারা সরকারের অনুগত। সরকার যা বলে তারা তাই করে। এসব বড় বড় পদে যদি বিতর্কিতরা থাকে, তারা নিজেরা তো দুর্নীতি করে অন্যদের দুর্নীতি ঠেকানোর ক্ষমতাও তাদের থাকে না। ফলে পুরো প্রক্রিয়াটাই দুর্নীতিগ্রস্ত হয়ে পড়ে।
No comments