তরুণ বয়সে হৃদরোগ হওয়ার কারণ জানালেন ডা. দেবী শেঠি
ইউরোপে
হৃদরোগ হয় অবসরকালীন সময়ে। অর্থাৎ ষাট বছরের পর। আর ভারত, বাংলাদেশসহ এই
অঞ্চলের মানুষের হৃদরোগ হয় তরুণ বয়স থেকে। এর প্রধান কারণ জিনগত। এখানকার
মানুষের জীবনধারা, খাদ্যাভাস, ধূমপান, ডায়াবেটিস হৃদরোগের জন্য দায়ী।
কথাগুলো বলেছেন প্রখ্যাত হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ দেবী প্রসাদ শেঠী।
চট্টগ্রামে ইমপেরিয়াল হাসপাতালের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান শেষে শনিবার (১৬ জুন) দুপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে ভারতের নারায়ণা হেলথের চেয়ারম্যান শেঠী এই মন্তব্য করেন।
বক্তব্যে এবং মতবিনিময়কালে এই বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক চট্টগ্রামে হৃদরোগের আধুনিক সেবা পৌঁছে দেওয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করেন। বলেন, ‘ইমপেরিয়াল হাসপাতালে নারায়ণা হাসপাতালের বিশেষজ্ঞ দল কাজ করবে। মাঝেমধ্যে আমিও আসব। আশা করি, এখানকার মানুষ আধুনিক চিকিৎসা পাবে। বিদেশমুখীতা কমবে।
বাংলাদেশ ও ভারতের চিকিৎসা পদ্ধতি অনেকটা একই উল্লেখ করে শেঠী বলেন, চিকিৎসা ব্যবস্থা এক। তারপরও কিছু লোক বাইরে যাচ্ছে বিকল্প ব্যবস্থার কারণে। ভারতে অনেকগুলো একই ধরনের হাসপাতাল রয়েছে। মানুষ বিকল্প বেছে নিতে পারছে। এখানে হয়তো এখনো সেভাবে বেশি বিকল্প তৈরি হয়নি।
দেবী শেঠী বলেন, ‘ভারত ও বাংলাদেশের মানুষ রোগ হওয়ার পর চিকিৎসকের কাছে যায়। কেন সুস্থ থাকার সময় যাবে না? সুস্থ থাকার সময়ও চিকিৎসকের কাছে যেতে হবে। সবকিছু পরীক্ষা–নিরীক্ষা করে দেখতে হবে কতটা সুস্থ রয়েছি আমি।’
চট্টগ্রামে ইমপেরিয়াল হাসপাতালের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান শেষে শনিবার (১৬ জুন) দুপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে ভারতের নারায়ণা হেলথের চেয়ারম্যান শেঠী এই মন্তব্য করেন।
বক্তব্যে এবং মতবিনিময়কালে এই বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক চট্টগ্রামে হৃদরোগের আধুনিক সেবা পৌঁছে দেওয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করেন। বলেন, ‘ইমপেরিয়াল হাসপাতালে নারায়ণা হাসপাতালের বিশেষজ্ঞ দল কাজ করবে। মাঝেমধ্যে আমিও আসব। আশা করি, এখানকার মানুষ আধুনিক চিকিৎসা পাবে। বিদেশমুখীতা কমবে।
বাংলাদেশ ও ভারতের চিকিৎসা পদ্ধতি অনেকটা একই উল্লেখ করে শেঠী বলেন, চিকিৎসা ব্যবস্থা এক। তারপরও কিছু লোক বাইরে যাচ্ছে বিকল্প ব্যবস্থার কারণে। ভারতে অনেকগুলো একই ধরনের হাসপাতাল রয়েছে। মানুষ বিকল্প বেছে নিতে পারছে। এখানে হয়তো এখনো সেভাবে বেশি বিকল্প তৈরি হয়নি।
দেবী শেঠী বলেন, ‘ভারত ও বাংলাদেশের মানুষ রোগ হওয়ার পর চিকিৎসকের কাছে যায়। কেন সুস্থ থাকার সময় যাবে না? সুস্থ থাকার সময়ও চিকিৎসকের কাছে যেতে হবে। সবকিছু পরীক্ষা–নিরীক্ষা করে দেখতে হবে কতটা সুস্থ রয়েছি আমি।’
No comments