সরকার বিএনপিকে নেতৃত্বশূন্য করার ষড়যন্ত্র করছে : খালেদা জিয়া
বিএনপি
চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া বলেছেন, সরকার বিরোধী দলের নেতা-কর্মীদের
বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দিয়ে একে একে কারাগারে অন্তরীণ করে দলকে
নেতৃত্বশূন্য করার ষড়যন্ত্র করছে ।
আজ শুক্রবার রাতে এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, বিএনপি কখনো সন্ত্রাসের রাজনীতি করেনি এবং সন্ত্রাসীদের প্রশ্রয়ও দেয়নি। বিএনপি সবসময় দেশের অবরুদ্ধ গণতন্ত্রকে মুক্ত করার লক্ষ্যে শান্তিপূর্ণ পথে গণতান্ত্রিক আন্দোলন গড়ে তোলার আহবান জানিয়েছে। কিন্তু আন্দোলন চলাকালে সরকারি এজেন্টরা, শাসক দলীয় লোকেরাই সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড ঘটিয়ে তার দায় বিরোধী দলের কাঁধে চাপানোর অপপ্রয়াস নিয়েছিল তা কারোরই অজানা নেই। বিগত আন্দোলনে সন্ত্রাসী ঘটনাগুলোর সাথে শাসক দলীয় ক্যাডারদের জড়িত থাকার ঘটনাও পত্র-পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছে।
বিএনপি চেয়ারপারসন বলেন, বিএনপি ও এর অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীদের জড়িয়ে মিথ্যা মামলা দিয়ে শাসক গোষ্ঠী প্রতিনিয়ত বিরোধী দলের চরিত্র হননের হীন ষড়যন্ত্র চালিয়ে যাচ্ছে এবং বিরোধী নেতাকর্মীদের হয়রানি করেই চলছে। সরকারের এ ধরণের ফ্যাসিবাদী-অগণতান্ত্রিক ভূমিকা ও দুবৃত্তায়ন এখন এমন এক পর্যায়ে পৌঁছেছে যার পরিণতিতে দেশের মানুষের দম বন্ধ হওয়ার উপক্রম।
খালেদা জিয়া বলেন, এই সরকার কোনোভাবেই জনগণের নির্বাচিত সরকার নন। কিন্তু দুঃখের বিষয় পাঁচ বছর ক্ষমতায় বহাল থাকার আকাঙ্খা ব্যক্ত করে ‘জনগণই যে সকল ক্ষমতার উৎস’ সে সত্য কথাটি সরকার ক্রমাগত অস্বীকার করে চলেছেন। কারণ এ সরকার জানে, তাদের সাথে ব্যাপক সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ নেই। তাই তাদের অনৈতিক ক্ষমতাকে পাকাপোক্ত করতে গিয়ে আজ তারা মরিয়া হয়ে বিএনপি নেতা-কর্মীদের প্রতি দমন-নিপীড়ণের পথ বেছে নিয়েছে।
দমন-নিপীড়ন ও গ্রেফতার করে পৃথিবীতে কোনো ফ্যাসিস্ট সরকার ক্ষমতাকে চিরস্থায়ী করতে পারেনি বলে বিবৃতিতে উল্লেখ করেন বেগম জিয়া।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, ভাইস চেয়ারম্যান আবদুস সালাম পিন্টু, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা অধ্যাপক এম এ মান্নান, যুগ্ম-মহাসচিব আমান উল্লাহ আমান, মিজানুর রহমান মিনু, অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী, সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর, ত্রাণ ও পুনর্বাসন বিষয়ক সম্পাদক ও কুষ্টিয়া জেলা বিএনপির সভাপতি মেহেদী আহমেদ রুমী, পল্লী উন্নয়ন বিষয়ক সহ-সম্পাদক ও জয়পুরহাট জেলা বিএনপির সভাপতি মোজাহার আলী প্রধান, চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট সৈয়দা আশিফা আশরাফি পাপিয়া, সিলেট সিটি কর্পোরেশনের মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী, হবিগঞ্জ পৌর মেয়র জি কে গউস, জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য আবুল হোসেন খান, জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য হাজী মুজিবুর রহমান চৌধুরী, সাবেক সংসদ সদস্য আবুল কালাম আজাদ, বরিশাল দক্ষিণ জেলা বিএনপির সভাপতি এবায়দুল হক চান, রাজশাহী মহানগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক শফিকুল হক মিলন, ঝালকাঠি জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মনিরুল ইসলাম নুপুর, বরিশাল দক্ষিণ জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট আবুল কালাম শাহীন, বিএনপি জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য অ্যাডভোকেট আবুল কালাম, জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি রাজীব আহসানসহ আটক সব নেতাকর্মীর অবিলম্বে মুক্তি দাবি করেন বেগম খালেদা জিয়া।
তিনি বিরোধী দলের রাজনৈতিক কর্মসূচিতে বাধা না দিয়ে, দলন-নিপীড়নের পথ থেকে সরে এসে মৌলিক মানবাধিকারের প্রতি শ্রদ্ধা প্রদর্শন করে অবরুদ্ধ গণতন্ত্রের বদ্ধ কপাট খুলে দেয়ার আহবান জানান।
আজ শুক্রবার রাতে এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, বিএনপি কখনো সন্ত্রাসের রাজনীতি করেনি এবং সন্ত্রাসীদের প্রশ্রয়ও দেয়নি। বিএনপি সবসময় দেশের অবরুদ্ধ গণতন্ত্রকে মুক্ত করার লক্ষ্যে শান্তিপূর্ণ পথে গণতান্ত্রিক আন্দোলন গড়ে তোলার আহবান জানিয়েছে। কিন্তু আন্দোলন চলাকালে সরকারি এজেন্টরা, শাসক দলীয় লোকেরাই সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড ঘটিয়ে তার দায় বিরোধী দলের কাঁধে চাপানোর অপপ্রয়াস নিয়েছিল তা কারোরই অজানা নেই। বিগত আন্দোলনে সন্ত্রাসী ঘটনাগুলোর সাথে শাসক দলীয় ক্যাডারদের জড়িত থাকার ঘটনাও পত্র-পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছে।
বিএনপি চেয়ারপারসন বলেন, বিএনপি ও এর অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীদের জড়িয়ে মিথ্যা মামলা দিয়ে শাসক গোষ্ঠী প্রতিনিয়ত বিরোধী দলের চরিত্র হননের হীন ষড়যন্ত্র চালিয়ে যাচ্ছে এবং বিরোধী নেতাকর্মীদের হয়রানি করেই চলছে। সরকারের এ ধরণের ফ্যাসিবাদী-অগণতান্ত্রিক ভূমিকা ও দুবৃত্তায়ন এখন এমন এক পর্যায়ে পৌঁছেছে যার পরিণতিতে দেশের মানুষের দম বন্ধ হওয়ার উপক্রম।
খালেদা জিয়া বলেন, এই সরকার কোনোভাবেই জনগণের নির্বাচিত সরকার নন। কিন্তু দুঃখের বিষয় পাঁচ বছর ক্ষমতায় বহাল থাকার আকাঙ্খা ব্যক্ত করে ‘জনগণই যে সকল ক্ষমতার উৎস’ সে সত্য কথাটি সরকার ক্রমাগত অস্বীকার করে চলেছেন। কারণ এ সরকার জানে, তাদের সাথে ব্যাপক সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ নেই। তাই তাদের অনৈতিক ক্ষমতাকে পাকাপোক্ত করতে গিয়ে আজ তারা মরিয়া হয়ে বিএনপি নেতা-কর্মীদের প্রতি দমন-নিপীড়ণের পথ বেছে নিয়েছে।
দমন-নিপীড়ন ও গ্রেফতার করে পৃথিবীতে কোনো ফ্যাসিস্ট সরকার ক্ষমতাকে চিরস্থায়ী করতে পারেনি বলে বিবৃতিতে উল্লেখ করেন বেগম জিয়া।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, ভাইস চেয়ারম্যান আবদুস সালাম পিন্টু, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা অধ্যাপক এম এ মান্নান, যুগ্ম-মহাসচিব আমান উল্লাহ আমান, মিজানুর রহমান মিনু, অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী, সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর, ত্রাণ ও পুনর্বাসন বিষয়ক সম্পাদক ও কুষ্টিয়া জেলা বিএনপির সভাপতি মেহেদী আহমেদ রুমী, পল্লী উন্নয়ন বিষয়ক সহ-সম্পাদক ও জয়পুরহাট জেলা বিএনপির সভাপতি মোজাহার আলী প্রধান, চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট সৈয়দা আশিফা আশরাফি পাপিয়া, সিলেট সিটি কর্পোরেশনের মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী, হবিগঞ্জ পৌর মেয়র জি কে গউস, জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য আবুল হোসেন খান, জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য হাজী মুজিবুর রহমান চৌধুরী, সাবেক সংসদ সদস্য আবুল কালাম আজাদ, বরিশাল দক্ষিণ জেলা বিএনপির সভাপতি এবায়দুল হক চান, রাজশাহী মহানগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক শফিকুল হক মিলন, ঝালকাঠি জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মনিরুল ইসলাম নুপুর, বরিশাল দক্ষিণ জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট আবুল কালাম শাহীন, বিএনপি জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য অ্যাডভোকেট আবুল কালাম, জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি রাজীব আহসানসহ আটক সব নেতাকর্মীর অবিলম্বে মুক্তি দাবি করেন বেগম খালেদা জিয়া।
তিনি বিরোধী দলের রাজনৈতিক কর্মসূচিতে বাধা না দিয়ে, দলন-নিপীড়নের পথ থেকে সরে এসে মৌলিক মানবাধিকারের প্রতি শ্রদ্ধা প্রদর্শন করে অবরুদ্ধ গণতন্ত্রের বদ্ধ কপাট খুলে দেয়ার আহবান জানান।
No comments