২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার ঘটনা জঘন্য সন্ত্রাসী কার্যক্রম : নজরুল
২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার ঘটনাকে জঘন্য সন্ত্রাসী কার্যক্রম হিসেবে অভিহিত করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান।
আজ দুপুরে সদ্য কারামুক্ত বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কৃষক দলের সাধারণ সম্পাদক শামসুজ্জামান দুদুকে নিয়ে শেরে বাংলা নগরে দলের প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের মাজারে পুষ্পমাল্য অর্পন করেন নজরুল ইসলাম খান।
পরে তিনি সাংবাদিকদের বলেন, ২১ আগস্টের গ্রেনেড হামলার ঘটনা একটি জঘন্য ও সন্ত্রাসী কার্যক্রম। এটা যেই করে থাকুক, আমরা পরিষ্কারভাবে বলতে চাই- উপযুক্ত ও সঠিক তদন্ত করে যারা সত্যিকারভাবে দায়ী তাদের বিচার করা হউক। সেটা যে-ই হউক না কেনো। এ কথা বার বার বলার পরও আওয়ামী লীগ দায়ী করে। এটা রাজনৈতিক কারণে দায়ী করে।
নজরুল ইসলাম বলেন, বিএনপি গণতান্ত্রিক জাতীয়তাবাদী রাজনীতি করে। এই রাজনীতিতে সন্ত্রাসের কোনো স্থান নাই। অতএব আমরা কোনো হত্যার রাজনীতির সাথে জড়িত নই। বিএনপি কোনো জড়িত নয়।
আওয়ামী লীগের নেতা-মন্ত্রীদের অভিযোগ খণ্ডন করে নজরুল ইসলাম খান বলেন, আওয়ামী লীগ তো অভিযোগ করবেই। এটা জনগণ বিশ্বাস করে না। তারা (আওয়ামী লীগ) যে মুক্তিযুদ্ধের ঘোষণা দিয়েছিলেন, যার কণ্ঠ আমরা শুনেছি, সেই জিয়াউর রহমানকে বলে পাকিস্তানের অ্যাজেন্ট। আওয়ামী লীগ কাদের সিদ্দিকীকেও বলে রাজকার। তাদের পক্ষে বললে মুক্তিযোদ্ধা, তাদের বিপক্ষে বললে রাজকার। কাজেই আওয়ামী লীগ কী বলে তাতে কিছু আসে যায় না।
তিনি বলেন, বিএনপি মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের একটা দল। বিএনপি গণতান্ত্রিক রাজনীতিতে বিশ্বাস করে। বিএনপি প্রতিহিংসা, প্রতিশোধ কিংবা সন্ত্রাসের রাজনীতিতে বিশ্বাস করে না। আমরা জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক শক্তির প্রতিনিধি হিসেবে বিশ্বাস করে রাজনীতিতে সন্ত্রাসের কোনো জায়গা নেই।
জঙ্গি অর্থায়নের অভিযোগে জাতীয়তাবাদীবাদী ঘরানার তিন আইনজীবী গ্রেপ্তারের বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে নজরুল ইসলাম খান বলেন, আমি এ বিষয়ে জানি না। তবে সরকার চিহ্নিত করার চেষ্টা করতেছে বিএনপি সন্ত্রাসকে মদদ দেয়, বিএনপি সন্ত্রাসী দল ইত্যাদি ইত্যাদি। কিন্তু এদেশের জনগন জানে এই কথা সত্য নয়। আমরা বিএনপি করে তার চেয়ে বেশি জানি, এই অভিযোগ অসত্য, অন্যায় এবং প্রতিহিংসামূলক।
সরকারের দমনীতির কঠোর সমালোচনা করে তিনি বলেন, এম কে আনোয়ার, শওকত মাহমুদ, আমান উল্লাহ আমান, রহুল কবির রিজভীর মতো নেতাদের বিরুদ্ধে পেট্রলবোমা, গাড়ি পোড়ানোর অদ্ভুত সব মামলা কারাগারে মাসের পর মাসের আটক করে রাখা হয়েছে। সিনিয়র নেতা ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, সাংবাদিক মাহমুদুর রহমানকে দীর্ঘদিন আটক করে রাখা হয়েছে । এই পরিস্থিতির পরিবর্তন প্রয়োজন। জনগণের সরকার প্রয়োজন। কোনো দলবাজী সরকার নয়।
তিনি বলে, এখন যে সরকারটি ক্ষমতায় আছে, তারা জনগনের ভোটে নির্বাচিত নয়। তারা দেশের সংখ্যাগরিষ্ট মানুষকে ভোট দেয়ার অধিকার থেকে বঞ্চিত করছে। আমরা সেজন্য দাবি করছি, জনগনকে ভোটের অধিকার ফিরিয়ে দেয়া হউক। তারা ভোট দিয়ে যাদের নিবার্চিত করবেন, তারাই সরকার গঠন করবে, জনগনের প্রতি দায়বদ্ধ থাকবে। আমরা ওইরকম একটি সরকারের জন্য দেশনেত্রী খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে আন্দোলন করছি।
কৃষক দলের সভাপতি ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর যিনি দীর্ঘদিন কারাভোগে অসুস্থ হয়ে চিকিৎসার জন্য যুক্তরাষ্ট্রে রয়েছেন, তার রোগমুক্তির জন্য দোয়াও চান নজরুল।
এ সময়ে বিএনপির সহ তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক হাবিবুর রহমান হাবিব, সহ দপ্তর সম্পাদক শামীমুর রহমান শামীম, নির্বাহী কৃষক দলের তকদীর হোসেন জসিম, নাসির হায়দার, শাহজাহান মিয়া সম্রাট, ফেরদৌস আহমেদ পাটোয়ারি, জামাল উদ্দিন খান, জিয়াউল হায়দার, শরীফুল ইসলাম মোল্লা, গোলাম মোস্তফা, মিজানুর রহমান লিটু প্রমূখ নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
আজ দুপুরে সদ্য কারামুক্ত বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কৃষক দলের সাধারণ সম্পাদক শামসুজ্জামান দুদুকে নিয়ে শেরে বাংলা নগরে দলের প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের মাজারে পুষ্পমাল্য অর্পন করেন নজরুল ইসলাম খান।
পরে তিনি সাংবাদিকদের বলেন, ২১ আগস্টের গ্রেনেড হামলার ঘটনা একটি জঘন্য ও সন্ত্রাসী কার্যক্রম। এটা যেই করে থাকুক, আমরা পরিষ্কারভাবে বলতে চাই- উপযুক্ত ও সঠিক তদন্ত করে যারা সত্যিকারভাবে দায়ী তাদের বিচার করা হউক। সেটা যে-ই হউক না কেনো। এ কথা বার বার বলার পরও আওয়ামী লীগ দায়ী করে। এটা রাজনৈতিক কারণে দায়ী করে।
নজরুল ইসলাম বলেন, বিএনপি গণতান্ত্রিক জাতীয়তাবাদী রাজনীতি করে। এই রাজনীতিতে সন্ত্রাসের কোনো স্থান নাই। অতএব আমরা কোনো হত্যার রাজনীতির সাথে জড়িত নই। বিএনপি কোনো জড়িত নয়।
আওয়ামী লীগের নেতা-মন্ত্রীদের অভিযোগ খণ্ডন করে নজরুল ইসলাম খান বলেন, আওয়ামী লীগ তো অভিযোগ করবেই। এটা জনগণ বিশ্বাস করে না। তারা (আওয়ামী লীগ) যে মুক্তিযুদ্ধের ঘোষণা দিয়েছিলেন, যার কণ্ঠ আমরা শুনেছি, সেই জিয়াউর রহমানকে বলে পাকিস্তানের অ্যাজেন্ট। আওয়ামী লীগ কাদের সিদ্দিকীকেও বলে রাজকার। তাদের পক্ষে বললে মুক্তিযোদ্ধা, তাদের বিপক্ষে বললে রাজকার। কাজেই আওয়ামী লীগ কী বলে তাতে কিছু আসে যায় না।
তিনি বলেন, বিএনপি মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের একটা দল। বিএনপি গণতান্ত্রিক রাজনীতিতে বিশ্বাস করে। বিএনপি প্রতিহিংসা, প্রতিশোধ কিংবা সন্ত্রাসের রাজনীতিতে বিশ্বাস করে না। আমরা জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক শক্তির প্রতিনিধি হিসেবে বিশ্বাস করে রাজনীতিতে সন্ত্রাসের কোনো জায়গা নেই।
জঙ্গি অর্থায়নের অভিযোগে জাতীয়তাবাদীবাদী ঘরানার তিন আইনজীবী গ্রেপ্তারের বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে নজরুল ইসলাম খান বলেন, আমি এ বিষয়ে জানি না। তবে সরকার চিহ্নিত করার চেষ্টা করতেছে বিএনপি সন্ত্রাসকে মদদ দেয়, বিএনপি সন্ত্রাসী দল ইত্যাদি ইত্যাদি। কিন্তু এদেশের জনগন জানে এই কথা সত্য নয়। আমরা বিএনপি করে তার চেয়ে বেশি জানি, এই অভিযোগ অসত্য, অন্যায় এবং প্রতিহিংসামূলক।
সরকারের দমনীতির কঠোর সমালোচনা করে তিনি বলেন, এম কে আনোয়ার, শওকত মাহমুদ, আমান উল্লাহ আমান, রহুল কবির রিজভীর মতো নেতাদের বিরুদ্ধে পেট্রলবোমা, গাড়ি পোড়ানোর অদ্ভুত সব মামলা কারাগারে মাসের পর মাসের আটক করে রাখা হয়েছে। সিনিয়র নেতা ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, সাংবাদিক মাহমুদুর রহমানকে দীর্ঘদিন আটক করে রাখা হয়েছে । এই পরিস্থিতির পরিবর্তন প্রয়োজন। জনগণের সরকার প্রয়োজন। কোনো দলবাজী সরকার নয়।
তিনি বলে, এখন যে সরকারটি ক্ষমতায় আছে, তারা জনগনের ভোটে নির্বাচিত নয়। তারা দেশের সংখ্যাগরিষ্ট মানুষকে ভোট দেয়ার অধিকার থেকে বঞ্চিত করছে। আমরা সেজন্য দাবি করছি, জনগনকে ভোটের অধিকার ফিরিয়ে দেয়া হউক। তারা ভোট দিয়ে যাদের নিবার্চিত করবেন, তারাই সরকার গঠন করবে, জনগনের প্রতি দায়বদ্ধ থাকবে। আমরা ওইরকম একটি সরকারের জন্য দেশনেত্রী খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে আন্দোলন করছি।
কৃষক দলের সভাপতি ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর যিনি দীর্ঘদিন কারাভোগে অসুস্থ হয়ে চিকিৎসার জন্য যুক্তরাষ্ট্রে রয়েছেন, তার রোগমুক্তির জন্য দোয়াও চান নজরুল।
এ সময়ে বিএনপির সহ তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক হাবিবুর রহমান হাবিব, সহ দপ্তর সম্পাদক শামীমুর রহমান শামীম, নির্বাহী কৃষক দলের তকদীর হোসেন জসিম, নাসির হায়দার, শাহজাহান মিয়া সম্রাট, ফেরদৌস আহমেদ পাটোয়ারি, জামাল উদ্দিন খান, জিয়াউল হায়দার, শরীফুল ইসলাম মোল্লা, গোলাম মোস্তফা, মিজানুর রহমান লিটু প্রমূখ নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
No comments