বঙ্গবন্ধুকে সর্বজনীন করতে চাই: আশরাফ
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে কোনো দল কিংবা গোষ্ঠীর মধ্যে না রেখে তাঁকে সর্বজনীন করার কথা বলছেন জনপ্রশাসন মন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম। তিনি বলেছেন, ‘এবারের শোক দিবসের মূল স্লোগান ছিল বঙ্গবন্ধুকে সর্বজনীন করা।’
আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে বঙ্গবন্ধু কৃষিবিদ পরিষদের শোক দিবসের আলোচনা সভায় সৈয়দ আশরাফ এসব কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে শোক দিবসের কর্মসূচি নিয়ে আলোচনার প্রসঙ্গ ধরে সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম বলেন, ‘আমি ওনাকে বললাম-আমরা বঙ্গবন্ধুকে সর্বজনীন করতে চাই। বঙ্গবন্ধু একটা রাজনৈতিক দল, একটা গোষ্ঠীর কোটারিতে থাকবেন কেন? তিনি তো জাতির পিতা। তিনি বাংলাদেশের প্রতিটি মানুষের হৃদয়ে। আমরা চাই যে, বঙ্গবন্ধু শুধুমাত্র আমাদের স্বার্থের জন্য, তাঁকে আমাদের সঙ্গে রাখা সঠিক মনে করি না। বঙ্গবন্ধু সারা বাংলার প্রতিটি মানুষের পিতা, জাতির পিতা। তাঁকে কোনো কম্পার্টমেন্টে, কোনো গ্রুপের সঙ্গে মেশানো সম্ভব না। সুতরাং আমরা চাই, এবারের শোক দিবস সর্বজনীন করার জন্য।’
সৈয়দ আশরাফ বলেন, ‘এবারের শোক দিবসের মূল স্লোগান ছিল বঙ্গবন্ধুকে সর্বজনীন করা। আমরা দেখতে চাই, এ দেশের সকল মানুষ, সকল দলের মানুষ, সকল মতের মানুষ শোক দিবসে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে মাল্যদান করবে। তাঁর স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানাবে। সেখানেই হবে বঙ্গবন্ধুর আসল জয়।’
বক্তব্যে দেওয়ার সময় সৈয়দ আশরাফ বঙ্গবন্ধুর বড় ছেলে শেখ কামালকে নিয়ে স্মৃতিচারণা করেন। তিনি বলেন, স্বাধীনতার পর একবার ঢাকা বিভাগীয় ক্রিকেট টুর্নামেন্ট হয়। ওই টুর্নামেন্টে তৎকালীন জগন্নাথ কলেজ ও আনন্দ মোহন কলেজ ফাইনালে ওঠে। আমি ময়মনসিংহের আনন্দ মোহন কলেজের ক্রিকেট দলের অধিনায়ক ও ওপেনিং ব্যাটসম্যান ছিলাম। কিন্তু ওই খেলায় একটা ঝামেলা হয়েছিল, যেখানে শেখ কামাল তাঁদের সাহায্য এগিয়ে এসেছিলেন। পরে অবশ্য সে খেলা আর হয়নি।
বক্তব্যে দেওয়ার সময় উপস্থিত কৃষিবিদদেরও প্রশংসা করেন জনপ্রশাসন মন্ত্রী। তিনি বলেন, কৃষিবিদরা এ দেশে একটা বিপ্লব সৃষ্টি করেছেন। খালবিল নাই তারপরেও রেকর্ড সংখ্যক মাছ উৎপাদন হচ্ছে। জমি সংকুচিত হচ্ছে, তারপরেও প্রতি বছরই রেকর্ড সংখ্যক ধান, তুলা, ভুট্টা উৎপাদন করছেন। তিনি বলেন, কৃষিবিদরা বাংলাদেশে নতুন নতুন প্রযুক্তি নিয়ে এসেছেন। অনেক ফল বাংলাদেশে হতো না, সেগুলো কৃষিবিদরা উৎপাদন করছেন।
সভায় আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ দাবি করেন, বঙ্গবন্ধুর হত্যাকাণ্ডে জিয়াউর রহমান জড়িত ছিলেন। তিনি বলেন, ‘খুনি জিয়াউর রহমানের মরণোত্তর বিচার না হলে বঙ্গবন্ধুর হত্যাকাণ্ডের বিচারের পূর্ণতা পাবে না।’
বঙ্গবন্ধু কৃষিবিদ পরিষদের সভাপতি আবদুর রাজ্জাকের সভাপতিত্বে সভায় আরও বক্তব্য দেন আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, সাংসদ আবদুল মান্নান, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক হামিদুর রহমান প্রমুখ।
আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে বঙ্গবন্ধু কৃষিবিদ পরিষদের শোক দিবসের আলোচনা সভায় সৈয়দ আশরাফ এসব কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে শোক দিবসের কর্মসূচি নিয়ে আলোচনার প্রসঙ্গ ধরে সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম বলেন, ‘আমি ওনাকে বললাম-আমরা বঙ্গবন্ধুকে সর্বজনীন করতে চাই। বঙ্গবন্ধু একটা রাজনৈতিক দল, একটা গোষ্ঠীর কোটারিতে থাকবেন কেন? তিনি তো জাতির পিতা। তিনি বাংলাদেশের প্রতিটি মানুষের হৃদয়ে। আমরা চাই যে, বঙ্গবন্ধু শুধুমাত্র আমাদের স্বার্থের জন্য, তাঁকে আমাদের সঙ্গে রাখা সঠিক মনে করি না। বঙ্গবন্ধু সারা বাংলার প্রতিটি মানুষের পিতা, জাতির পিতা। তাঁকে কোনো কম্পার্টমেন্টে, কোনো গ্রুপের সঙ্গে মেশানো সম্ভব না। সুতরাং আমরা চাই, এবারের শোক দিবস সর্বজনীন করার জন্য।’
সৈয়দ আশরাফ বলেন, ‘এবারের শোক দিবসের মূল স্লোগান ছিল বঙ্গবন্ধুকে সর্বজনীন করা। আমরা দেখতে চাই, এ দেশের সকল মানুষ, সকল দলের মানুষ, সকল মতের মানুষ শোক দিবসে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে মাল্যদান করবে। তাঁর স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানাবে। সেখানেই হবে বঙ্গবন্ধুর আসল জয়।’
বক্তব্যে দেওয়ার সময় সৈয়দ আশরাফ বঙ্গবন্ধুর বড় ছেলে শেখ কামালকে নিয়ে স্মৃতিচারণা করেন। তিনি বলেন, স্বাধীনতার পর একবার ঢাকা বিভাগীয় ক্রিকেট টুর্নামেন্ট হয়। ওই টুর্নামেন্টে তৎকালীন জগন্নাথ কলেজ ও আনন্দ মোহন কলেজ ফাইনালে ওঠে। আমি ময়মনসিংহের আনন্দ মোহন কলেজের ক্রিকেট দলের অধিনায়ক ও ওপেনিং ব্যাটসম্যান ছিলাম। কিন্তু ওই খেলায় একটা ঝামেলা হয়েছিল, যেখানে শেখ কামাল তাঁদের সাহায্য এগিয়ে এসেছিলেন। পরে অবশ্য সে খেলা আর হয়নি।
বক্তব্যে দেওয়ার সময় উপস্থিত কৃষিবিদদেরও প্রশংসা করেন জনপ্রশাসন মন্ত্রী। তিনি বলেন, কৃষিবিদরা এ দেশে একটা বিপ্লব সৃষ্টি করেছেন। খালবিল নাই তারপরেও রেকর্ড সংখ্যক মাছ উৎপাদন হচ্ছে। জমি সংকুচিত হচ্ছে, তারপরেও প্রতি বছরই রেকর্ড সংখ্যক ধান, তুলা, ভুট্টা উৎপাদন করছেন। তিনি বলেন, কৃষিবিদরা বাংলাদেশে নতুন নতুন প্রযুক্তি নিয়ে এসেছেন। অনেক ফল বাংলাদেশে হতো না, সেগুলো কৃষিবিদরা উৎপাদন করছেন।
সভায় আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ দাবি করেন, বঙ্গবন্ধুর হত্যাকাণ্ডে জিয়াউর রহমান জড়িত ছিলেন। তিনি বলেন, ‘খুনি জিয়াউর রহমানের মরণোত্তর বিচার না হলে বঙ্গবন্ধুর হত্যাকাণ্ডের বিচারের পূর্ণতা পাবে না।’
বঙ্গবন্ধু কৃষিবিদ পরিষদের সভাপতি আবদুর রাজ্জাকের সভাপতিত্বে সভায় আরও বক্তব্য দেন আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, সাংসদ আবদুল মান্নান, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক হামিদুর রহমান প্রমুখ।
No comments