ভারতে গিয়ে কাশ্মীরি নেতাদের সঙ্গে বসবেন সারতাজ আজিজ
সারতাজ আজিজ |
পাকিস্তানের
জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা সারতাজ আজিজ আগামী সপ্তাহে ভারত সফরে এসে
কাশ্মীরি বিচ্ছিন্নতাবাদী নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করবেন। এতে ভারত ক্ষুব্ধ হলেও
দুই দেশের নিরাপত্তা উপদেষ্টাদের নির্ধারিত বৈঠক হবেই। ভারতের সরকারি
সূত্র এ খবর জানিয়েছে। খবর এনডিটিভির।
ভারতের পাকিস্তান হাইকমিশনে সারতাজ আজিজের সঙ্গে কাশ্মীরি বিচ্ছিন্নতাবাদীদের সম্ভাব্য ওই বৈঠকে অন্যান্যের মধ্যে কট্টরপন্থী নেতা সৈয়দ আলী শাহ গিলানিও উপস্থিত থাকবেন। আগামী রোববার সারতাজ আজিজ ভারতের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত দোভালের সঙ্গে বৈঠক করবেন। ওই বৈঠকের প্রধান আলোচ্য বিষয় হবে সন্ত্রাসবাদ নির্মূল।
গত বছর কাশ্মীরি বিচ্ছিন্নতাবাদীদের সঙ্গে ভারতে নিযুক্ত পাকিস্তানের কমিশনারের বৈঠক করতে চাইলে ভারত দুই দেশের পররাষ্ট্রসচিবদের নির্ধারিত বৈঠক বাতিল করে দেয়। দিল্লিতে ওই বৈঠক হওয়ার কথা ছিল। এরপর থেকে পাকিস্তান-ভারতের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক শীতল হয়ে পড়ে। তবে গত জুলাই মাসে রাশিয়ার উফায় ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফের আলোচনায় দুই দেশের নিরাপত্তা উপদেষ্টাদের মধ্যে বৈঠকের সিদ্ধান্ত হয়। সেই সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতেই এবারের আলোচনা।
ভারতের সরকারি সূত্র বলছে, বিচ্ছিন্নতাবাদীদের সঙ্গে আজিজের বৈঠকের সিদ্ধান্তের একটি যথাযথ জবাব দেবে ভারত। ওই সূত্র বলেন, উত্তেজনা সৃষ্টি করাটা পাকিস্তানের কৌশল। যাতে করে আলোচনা ভন্ডুল হয়ে যায়।
ভারতের পাকিস্তান হাইকমিশনে সারতাজ আজিজের সঙ্গে কাশ্মীরি বিচ্ছিন্নতাবাদীদের সম্ভাব্য ওই বৈঠকে অন্যান্যের মধ্যে কট্টরপন্থী নেতা সৈয়দ আলী শাহ গিলানিও উপস্থিত থাকবেন। আগামী রোববার সারতাজ আজিজ ভারতের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত দোভালের সঙ্গে বৈঠক করবেন। ওই বৈঠকের প্রধান আলোচ্য বিষয় হবে সন্ত্রাসবাদ নির্মূল।
গত বছর কাশ্মীরি বিচ্ছিন্নতাবাদীদের সঙ্গে ভারতে নিযুক্ত পাকিস্তানের কমিশনারের বৈঠক করতে চাইলে ভারত দুই দেশের পররাষ্ট্রসচিবদের নির্ধারিত বৈঠক বাতিল করে দেয়। দিল্লিতে ওই বৈঠক হওয়ার কথা ছিল। এরপর থেকে পাকিস্তান-ভারতের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক শীতল হয়ে পড়ে। তবে গত জুলাই মাসে রাশিয়ার উফায় ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফের আলোচনায় দুই দেশের নিরাপত্তা উপদেষ্টাদের মধ্যে বৈঠকের সিদ্ধান্ত হয়। সেই সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতেই এবারের আলোচনা।
ভারতের সরকারি সূত্র বলছে, বিচ্ছিন্নতাবাদীদের সঙ্গে আজিজের বৈঠকের সিদ্ধান্তের একটি যথাযথ জবাব দেবে ভারত। ওই সূত্র বলেন, উত্তেজনা সৃষ্টি করাটা পাকিস্তানের কৌশল। যাতে করে আলোচনা ভন্ডুল হয়ে যায়।
No comments