নাৎসিদের ‘সোনার ট্রেন’পোল্যান্ডে?
গুপ্তধনের দুই অনুসন্ধানী দাবি করেছেন, তাঁরা জার্মানির নাৎসি বাহিনীর একটি গোপন ট্রেনের সন্ধান পেয়েছেন। ১৯৪৫ সালে ট্রেনটি হাঙ্গেরি থেকে জার্মানি যাওয়ার পথে হারিয়ে যায়। সেই সময় ট্রেনটিতে অস্ত্র, রত্ন ও অন্যান্য মূল্যবান উপকরণসহ চিত্রকর্ম ছিল। সেগুলোর দাম প্রায় ২০ কোটি ডলার।
আজ শুক্রবার পিটিআইয়ের বরাত দিয়ে টাইমস অব ইন্ডিয়ার খবরে জানানো হয়, এক পোলিশ ও এক জার্মান ওই রেল গাড়িটির অবস্থান শনাক্ত করার দাবি করেন। সেখান থেকে যেসব জিনিস আহরিত হবে, তার ১০ শতাংশ তাঁরা দাবি করেছেন।
বলা হয়ে থাকে, ১৫০ মিটার দৈর্ঘ্যের ওই সাঁজোয়া ট্রেনটি পূর্ব জার্মানির শহর ব্রেসলও থেকে হারিয়ে যায়। ব্রেসলও এখন পোল্যান্ডের অন্তর্ভুক্ত। শহরটির বর্তমান নাম ওরোকল।
ধারণা করা হয়, বর্তমান পোল্যান্ডের লোয়ার সিলেসিয়ানের পাহাড়ি এলাকার কেসিয়াজ ক্যাসলের কাছের একটি টানেলে ট্রেনটি প্রবেশ করে। এরপর আর বের হয়নি। পরবর্তীতে টানেলটি বন্ধ করে দেওয়া হয়। এরপর বিষয়টিও অনেকেই ভুলে যান।
ওলব্রজিখ শহরের কাউন্সিল কর্মকর্তা মারকিয়া তোকারসকা বলেন, বিষয়টি নিয়ে তাঁরা একটি আইনি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যুক্ত রয়েছেন। তিনি বলেন, ‘আইনজীবীরা, সেনাবাহিনী, পুলিশ ও ফায়ার ব্রিগেড বিষয়টি দেখছে। এ এলাকাটি কখনো খনন করা হয়নি। আমরা জানি না, তাঁরা কী খুঁজে পেয়েছে।’
ট্রেনটি নাৎসিদের লুট করা মালামাল বহনে ব্যবহৃত হতো। আর ‘স্বর্ণ ট্রেন’ এর ব্যাপারটি হলো, ১৯৪৫ সালে যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন জোট ও সোভিয়েত বাহিনী জার্মানির রাজধানী বার্লিনের দিকে এগিয়ে আসে। তখন নাৎসি বাহিনী বুদাপেস্ট থেকে জার্মানিতে ২৪ বগির ট্রেনটি পাঠায়। সেটিতে তাঁদের পরিবারের ধনসম্পদ ছিল। এ ছাড়া হাঙ্গেরির ইহুদিদের থেকে কেড়ে নেওয়া বিভিন্ন মূল্যবান চিত্রকর্ম ছিল। কিন্তু মাঝপথে যুক্তরাষ্ট্রের সেনাবাহিনী ট্রেনটির যাত্রা ব্যাহত করে। নাৎসি বাহিনীর সঙ্গে লুটে অংশ নেওয়া এক ব্যক্তি এ ব্যাপারে বিরোধীপক্ষকে সাহায্য করেছে বলে পরবর্তী তদন্ত বেরিয়ে এসেছে।
আজ শুক্রবার পিটিআইয়ের বরাত দিয়ে টাইমস অব ইন্ডিয়ার খবরে জানানো হয়, এক পোলিশ ও এক জার্মান ওই রেল গাড়িটির অবস্থান শনাক্ত করার দাবি করেন। সেখান থেকে যেসব জিনিস আহরিত হবে, তার ১০ শতাংশ তাঁরা দাবি করেছেন।
বলা হয়ে থাকে, ১৫০ মিটার দৈর্ঘ্যের ওই সাঁজোয়া ট্রেনটি পূর্ব জার্মানির শহর ব্রেসলও থেকে হারিয়ে যায়। ব্রেসলও এখন পোল্যান্ডের অন্তর্ভুক্ত। শহরটির বর্তমান নাম ওরোকল।
ধারণা করা হয়, বর্তমান পোল্যান্ডের লোয়ার সিলেসিয়ানের পাহাড়ি এলাকার কেসিয়াজ ক্যাসলের কাছের একটি টানেলে ট্রেনটি প্রবেশ করে। এরপর আর বের হয়নি। পরবর্তীতে টানেলটি বন্ধ করে দেওয়া হয়। এরপর বিষয়টিও অনেকেই ভুলে যান।
ওলব্রজিখ শহরের কাউন্সিল কর্মকর্তা মারকিয়া তোকারসকা বলেন, বিষয়টি নিয়ে তাঁরা একটি আইনি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যুক্ত রয়েছেন। তিনি বলেন, ‘আইনজীবীরা, সেনাবাহিনী, পুলিশ ও ফায়ার ব্রিগেড বিষয়টি দেখছে। এ এলাকাটি কখনো খনন করা হয়নি। আমরা জানি না, তাঁরা কী খুঁজে পেয়েছে।’
ট্রেনটি নাৎসিদের লুট করা মালামাল বহনে ব্যবহৃত হতো। আর ‘স্বর্ণ ট্রেন’ এর ব্যাপারটি হলো, ১৯৪৫ সালে যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন জোট ও সোভিয়েত বাহিনী জার্মানির রাজধানী বার্লিনের দিকে এগিয়ে আসে। তখন নাৎসি বাহিনী বুদাপেস্ট থেকে জার্মানিতে ২৪ বগির ট্রেনটি পাঠায়। সেটিতে তাঁদের পরিবারের ধনসম্পদ ছিল। এ ছাড়া হাঙ্গেরির ইহুদিদের থেকে কেড়ে নেওয়া বিভিন্ন মূল্যবান চিত্রকর্ম ছিল। কিন্তু মাঝপথে যুক্তরাষ্ট্রের সেনাবাহিনী ট্রেনটির যাত্রা ব্যাহত করে। নাৎসি বাহিনীর সঙ্গে লুটে অংশ নেওয়া এক ব্যক্তি এ ব্যাপারে বিরোধীপক্ষকে সাহায্য করেছে বলে পরবর্তী তদন্ত বেরিয়ে এসেছে।
No comments