মা হলেন বেবো
দিন নেই, রাত নেই, সময়-অসময়ের খেয়াল থাকা অনেক দূরের ব্যাপার- সব্বার মুখে বেবোকে নিয়ে এখন কেবল একটাই কথা- কবে বিয়ের পিঁড়িতে বসবেন কন্যে! এই যে আসি-আসি করেও নবাববাড়িতে বেগম হয়ে আসছেন না নায়িকা, তা নিয়ে কী আর জনতার কম উৎকণ্ঠা! সব্বাই পড়েছেন মহা ধন্দে- বিয়েটা হতে হতেও হচ্ছে না কেন? সমস্যাটা কোথায়?
সমস্যাটা ঝুলি থেকে বিড়ালের মতো টুক করে বেরিয়ে পড়েছে। বাজারের টাটকা তাজা গরম খবর, আসছি সে কথায়। তার আগে একটা মৌলিক প্রশ্ন শুধাই- মানুষ বিয়ে করে কেন? সুখে থাকার জন্য? তা, বিয়ে করে কে কবে সুখে থেকেছে? বিবাহিত ব্যক্তি মাত্রই একসময় ঠিক কবুল করেন যে, কাজটা ভালো হয়নি। তাহলে কেন বিয়ে? ওই যে, আবার একটা মৌলিক ব্যাপার- আন্ডাবাচ্চা নিয়ে বংশবৃদ্ধির জন্য। পৃথিবীতে যখন দৈবাৎ এসে পড়েইছে মানুষ, কিছু একটা তো তখন রেখে যেতে হয়। আর, রেখে যাওয়ার জন্য সন্তানের চেয়ে ভাল আর কী হতে পারে?
এখন আল্লাহতালার অসীম কৃপায় নবাব সাইফের যে সন্তানের অভাব নেই, সে তো সবাই জানেনই; আর যা কিছুরই অভাব থাক না কেন! কাজে কাজেই বিয়ে হলেই হলো, এরকম একটা মনোভাব নিয়েই দিন কাটাচ্ছেন তিনি! কিন্তু বেবো? তার জীবনে কি সাধ-আহ্লাদ বলে কিছুই নেই? তার কি মা হতে সাধ জাগে না চিত্তে?
সত্যি বলতে কী, স্যাফ-বেবো একেবারে রাজযোটক দম্পতি! মিঞাঁর যেমন আছে দুটি আন্ডাবাচ্চা, বিবিরও তেমন আছে একটি ছেলে! এতদিন ইস্তক খবরটা কাউকে জানানো হয়নি; কাকপক্ষীটিও টের পায়নি- এই যা! তবে আগুন কি আর ছাইচাপা থাকে? যতই ঢাকাঢুকি দিয়ে চেপে যাওয়ার চেষ্টা চলুক না কেন, খবরটা শেষ পর্যন্ত ফাঁস হতে আর বাকি রইল না। তা, কবে হলো বেবোর ছেলে? কী নাম তার? আর সেই ছেলের বাবাই বা কে?
ছেলের নাম রোহিত; পদবী শেঠি! ছেলের বাবার নাম এমবি শেঠি! তা, এই ভদ্রলোকের সঙ্গে বেবোর এমন জমাটি প্রেমপর্ব শুরু হলো কীভাবে? মুশকিলের ব্যাপার, এটা অনেকটাই প্লেটোনিক মাতৃত্ব। এই রোহিত আর কেউই নন; বর্তমান সময়ের বিখ্যাত পরিচালক- সম্প্রতি ‘বোল বচ্চন’ ছবি বানিয়ে বাজারে নাম আর পয়সা দুটোই করেছেন তিনি। তিনি কারিনার ছেলে? কী হচ্ছেটা কে এসব?
আসলে রোহিত শেঠি অনেক দিন ইস্তক বেবোর পিছনে পড়েছিলেন তার একটা ছবিতে অভিনয়ের জন্য। ছবির নাম ‘চেন্নাই এক্সপ্রেস’। এখন বেবো তো বিয়ের জন্য একের পর এক ফিরিয়ে দিচ্ছেন অগুনতি ছবির অফার; রোহিতকেও দরজা দেখিয়েছিলেন তিনি- এতে আর বেশি কথা কী! রোহিত কিন্তু বেবোকে ছাড়লেন না। বেবোর জায়গায় ছবিতে কাজ করছেন আসিন; কিন্তু পরামর্শদাতা হিসেবে বেবো জুড়ে রইলেন ছবির সঙ্গে। এই নিয়ে পরিচালককে জিগ্যেস করা হলে কী বললেন তিনি? “কারিনা আমার মা! তাই কোন ছবি বানাচ্ছি, কোন ছবি নিয়ে কী ভাবছি- এসব তো তাকে জানাতেই হবে। কারিনা সব জানেন- কোথায় শ্যুটিং করছি, কার সঙ্গে শ্যুটিং করছি, লোকেশন কোথায়, কত রাত হবে শ্যুটিং থেকে ফিরতে- সব সব! আদর্শ মার মতোই করিনা আমার সব খবর রাখেন!”
দেখলেন তো ব্যাপারটা? একেই বলে ‘আমার মা সব জানে’ সিনড্রোম। তবে বেবো তার ছেলের ছবিতে অভিনয় করুন আর নাই করুন; ছেলের সঙ্গে তো তিনি সব সময় আছেনই। ক’জন মা ছেলেকে এত সময় দিতে পারেন? রোহিতের কপাল আছে বলতে হবে। কেউ কিছু এব্যাপারে শুধালে স্পষ্টাস্পষ্টি তিনি বলতেই পারেন, ‘মেরে পাস মা হ্যায়’! সূত্র : ওয়বসাইট।
এখন আল্লাহতালার অসীম কৃপায় নবাব সাইফের যে সন্তানের অভাব নেই, সে তো সবাই জানেনই; আর যা কিছুরই অভাব থাক না কেন! কাজে কাজেই বিয়ে হলেই হলো, এরকম একটা মনোভাব নিয়েই দিন কাটাচ্ছেন তিনি! কিন্তু বেবো? তার জীবনে কি সাধ-আহ্লাদ বলে কিছুই নেই? তার কি মা হতে সাধ জাগে না চিত্তে?
সত্যি বলতে কী, স্যাফ-বেবো একেবারে রাজযোটক দম্পতি! মিঞাঁর যেমন আছে দুটি আন্ডাবাচ্চা, বিবিরও তেমন আছে একটি ছেলে! এতদিন ইস্তক খবরটা কাউকে জানানো হয়নি; কাকপক্ষীটিও টের পায়নি- এই যা! তবে আগুন কি আর ছাইচাপা থাকে? যতই ঢাকাঢুকি দিয়ে চেপে যাওয়ার চেষ্টা চলুক না কেন, খবরটা শেষ পর্যন্ত ফাঁস হতে আর বাকি রইল না। তা, কবে হলো বেবোর ছেলে? কী নাম তার? আর সেই ছেলের বাবাই বা কে?
ছেলের নাম রোহিত; পদবী শেঠি! ছেলের বাবার নাম এমবি শেঠি! তা, এই ভদ্রলোকের সঙ্গে বেবোর এমন জমাটি প্রেমপর্ব শুরু হলো কীভাবে? মুশকিলের ব্যাপার, এটা অনেকটাই প্লেটোনিক মাতৃত্ব। এই রোহিত আর কেউই নন; বর্তমান সময়ের বিখ্যাত পরিচালক- সম্প্রতি ‘বোল বচ্চন’ ছবি বানিয়ে বাজারে নাম আর পয়সা দুটোই করেছেন তিনি। তিনি কারিনার ছেলে? কী হচ্ছেটা কে এসব?
আসলে রোহিত শেঠি অনেক দিন ইস্তক বেবোর পিছনে পড়েছিলেন তার একটা ছবিতে অভিনয়ের জন্য। ছবির নাম ‘চেন্নাই এক্সপ্রেস’। এখন বেবো তো বিয়ের জন্য একের পর এক ফিরিয়ে দিচ্ছেন অগুনতি ছবির অফার; রোহিতকেও দরজা দেখিয়েছিলেন তিনি- এতে আর বেশি কথা কী! রোহিত কিন্তু বেবোকে ছাড়লেন না। বেবোর জায়গায় ছবিতে কাজ করছেন আসিন; কিন্তু পরামর্শদাতা হিসেবে বেবো জুড়ে রইলেন ছবির সঙ্গে। এই নিয়ে পরিচালককে জিগ্যেস করা হলে কী বললেন তিনি? “কারিনা আমার মা! তাই কোন ছবি বানাচ্ছি, কোন ছবি নিয়ে কী ভাবছি- এসব তো তাকে জানাতেই হবে। কারিনা সব জানেন- কোথায় শ্যুটিং করছি, কার সঙ্গে শ্যুটিং করছি, লোকেশন কোথায়, কত রাত হবে শ্যুটিং থেকে ফিরতে- সব সব! আদর্শ মার মতোই করিনা আমার সব খবর রাখেন!”
দেখলেন তো ব্যাপারটা? একেই বলে ‘আমার মা সব জানে’ সিনড্রোম। তবে বেবো তার ছেলের ছবিতে অভিনয় করুন আর নাই করুন; ছেলের সঙ্গে তো তিনি সব সময় আছেনই। ক’জন মা ছেলেকে এত সময় দিতে পারেন? রোহিতের কপাল আছে বলতে হবে। কেউ কিছু এব্যাপারে শুধালে স্পষ্টাস্পষ্টি তিনি বলতেই পারেন, ‘মেরে পাস মা হ্যায়’! সূত্র : ওয়বসাইট।
No comments