নুহাশপল্লীতে হুমায়ূন-ভক্তদের ঢলঃ সন্তানদের কবর জিয়ারত
শুক্রবার জুমা শেষে নন্দিত কথাসাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদের তিন সন্তান তার ভক্তদের সঙ্গে কবর জিয়ারত করলেন। নুহাশ, নোভা ও বিপাশা উপস্থিত থাকলেও অসুস্থতার কারণে শীলা কবর জিয়ারতে অংশ নেননি। তবে তিনি তার ভাই-বোনদের সঙ্গে নুহাশপল্লীতে এসেছেন। সাপ্তাহিক ছুটির দিন থাকায় দূর-দূরান্ত থেকে ভক্তরা নুহাশপল্লীতে এসেছেন প্রিয় মানুষটির কবর ও প্রিয় নুহাশপল্লী দেখতে। প্রিয় লেখকের কবর জিয়ারত করতে।
শুক্রবার দুপুর দুইটার দিকে লেখকের বড় ছেলে নুহাশ, মেয়ে শিলা, নোভা ও বিপাশা বাবার কবর জিয়ারত করতে আসেন নুহাশপল্লীতে। এ সময়ে তাদের সঙ্গে ছিলেন নোভার দুই মেয়ে আরিশা ও আনুভা, শিলার শাশুড়ি ও মেয়ে অনোরা, নোভার স্বামী মো. আরশাদ আলী এবং শিলার স্বামী অপুসহ স্বজনরা। কিছুক্ষণ বিশ্রামের পর দুপুর আড়াইটার দিকে তারা বাবার কবর জিয়ারত করেন। এ সময়ে তারা বাবার কবরের পাশে দাঁড়িয়ে একে অপরকে জড়িয়ে ধরে কান্নায় ভেঙে পড়েন।
এদিকে কাজের ব্যস্ততায় যারা গত কয়েকদিনে প্রিয় লেখকের কবর দেখতে আসাতে পারেননি শুক্রবার ছুটির দিন থাকায় তারা দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ছুটে এসেছেন। শুক্রবার সকাল থেকেই নুহাশপল্লীতে ভক্তদের ভিড় বাড়তে থাকে। অনেকে ফুল দিয়ে তার কবরে শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা জানিয়েছেন। অনেকে কবরের পাশে নীরবে দাঁড়িয়ে প্রিয় মানুষটিকে স্মরণ করেছেন। কেউবা দু’হাত তুলে প্রিয় লেখকের জন্য সৃষ্টিকর্তার কাছে দোয়া করেছেন।
ঢাকার বাসিন্দা সিরাজ উদ্দিন শুক্রবার সকালে গাজীপুরে আসেন প্রিয় লেখকের কবর জিয়রত করতে। তিনি বলেন, “হুমায়ূন স্যার বাংলা সাহিত্যে নতুন ধারা সৃষ্টি করেছেন। প্রিয় মানুষটির আত্মার শান্তি কামনায় তার কবর জিয়ারত করতে এসেছি। তবে কবরটি ঢাকায় হলে আরো ভক্তরা জিয়ারত করার সুযোগ পেত। এত দূরে ইচ্ছা থাকা সত্ত্বেও অনেকেই আসতে পারেন না।”
ঢাকা থেকে আসা অপর এক ব্যক্তি জানান, হুমায়ূন স্যারের মতো একজন বিখ্যাত জনপ্রিয় লেখকের কবর গাজীপুরের নুহাশপল্লীতে হওয়ায় অল্প কিছু লোক কবর জিয়ারতে করতে এসেছে। ঢাকায় হলে আরো বেশি ভক্ত আসতে পারতো। জিয়ারত শেষে ভক্তরা হুমায়ূন আহমেদের স্বপ্নের নুহাশপল্লী ঘুরে দেখে মুগ্ধ হন।
এদিকে কাজের ব্যস্ততায় যারা গত কয়েকদিনে প্রিয় লেখকের কবর দেখতে আসাতে পারেননি শুক্রবার ছুটির দিন থাকায় তারা দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ছুটে এসেছেন। শুক্রবার সকাল থেকেই নুহাশপল্লীতে ভক্তদের ভিড় বাড়তে থাকে। অনেকে ফুল দিয়ে তার কবরে শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা জানিয়েছেন। অনেকে কবরের পাশে নীরবে দাঁড়িয়ে প্রিয় মানুষটিকে স্মরণ করেছেন। কেউবা দু’হাত তুলে প্রিয় লেখকের জন্য সৃষ্টিকর্তার কাছে দোয়া করেছেন।
ঢাকার বাসিন্দা সিরাজ উদ্দিন শুক্রবার সকালে গাজীপুরে আসেন প্রিয় লেখকের কবর জিয়রত করতে। তিনি বলেন, “হুমায়ূন স্যার বাংলা সাহিত্যে নতুন ধারা সৃষ্টি করেছেন। প্রিয় মানুষটির আত্মার শান্তি কামনায় তার কবর জিয়ারত করতে এসেছি। তবে কবরটি ঢাকায় হলে আরো ভক্তরা জিয়ারত করার সুযোগ পেত। এত দূরে ইচ্ছা থাকা সত্ত্বেও অনেকেই আসতে পারেন না।”
ঢাকা থেকে আসা অপর এক ব্যক্তি জানান, হুমায়ূন স্যারের মতো একজন বিখ্যাত জনপ্রিয় লেখকের কবর গাজীপুরের নুহাশপল্লীতে হওয়ায় অল্প কিছু লোক কবর জিয়ারতে করতে এসেছে। ঢাকায় হলে আরো বেশি ভক্ত আসতে পারতো। জিয়ারত শেষে ভক্তরা হুমায়ূন আহমেদের স্বপ্নের নুহাশপল্লী ঘুরে দেখে মুগ্ধ হন।
No comments