শাওনকে ঘিরে যতো প্রশ্ন by মুনিফ আম্মার
সদ্য প্রয়াত জননন্দিত কথা সাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদের স্ত্রী মেহের আফরোজ শাওনকে নিয়ে বিভিন্ন মহলে নানা প্রশ্ন ঘুরপাক খাচ্ছে। এসব প্রশ্ন এখন মানুষের মুখে মুখে। সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইট ও ব্লগে এ নিয়ে চলছে ব্যাপক তোলপাড়।
হুমায়ূন আহমেদের অপারেশনের সময়ে ‘টাকা না দিলে অপারেশন করা হবে না’ চিকিৎসকের বিরুদ্ধে আনা শাওনের এমন অভিযোগের কড়া সমালোচনা করেছেন নিউইয়র্ক ও বাংলাদেশের হুমায়ূন ভক্তরা।
চিকিৎসকের নয়, শাওনের অবহেলা আর হেঁয়ালীপনার কারণেই হুমায়ূন আহমেদের মৃত্যু হয়েছে বলেও দাবি করছেন অনেকেই। এজন্য শাওনের বিভিন্ন সময়ে করা আচরণকেও দায়ি করেছেন তারা।
অনেকেই মন্তব্য করছেন, নিউইয়র্কের বেলভিউ হাসপাতালে হুমায়ূন আহমেদের চিকিৎসায় অর্থাভাবের যে কথা শাওন তুলেছেন, তা মোটেও সত্যি নয়। সত্যিই যদি টাকার অভাব হতো, তাহলে সরকারের পক্ষ থেকে যখন চিকিৎসা সহায়তা করার কথা বলা হয়েছে, শাওন তখন টাকার সমস্যা নেই বলে সে সহায়তা গ্রহণ করেননি কেন (প্রধানমন্ত্রীর দেওয়া ১০ হাজার ডলারের চেক ফিরিয়ে দেওয়ার ঘটনা দ্রষ্টব্য)?
এছাড়াও হুমায়ূন পরিবারের আর্থিক সমস্যা থাকা সত্বেও (শাওনের বক্তব্য মতে- আর্থিক সমস্যায় চিকিৎসা ব্যহত হয় এবং বিল পে না করায় চিকিৎসক অপারেশনের আগে একপর্যায়ে হুমায়ূনের অপারেশন শুরু করবেন না বলে জানান) ৯ মাস ধরে অন্যপ্রকাশের স্বত্বাধিকারী মাজহারুল ইসলাম কেন হুমায়ূন আহমেদের ফ্ল্যাটে অবস্থান করেছেন?
একইসঙ্গে হুমায়ূন আহমেদ মারা যাওয়ার পরেও শাওনের বিভিন্ন আচরণে ক্ষুব্ধ হুমায়ূন আহমেদের ভক্তরা। শাওনের কারণেই নন্দিত এ লেখকের মরদেহ দেশে ফিরিয়ে আনতে বিলম্ব হয়েছে বলে মনে করছেন তারা। হুমায়ূন ভক্ত ও সচেতন মহল দাবি করেন, শাওন ও তার মায়ের বিজনেস ক্লাসে দেশে ফেরার ইচ্ছার কবলে পড়ে প্রিয় লেখকের মরদেহ দেশে আনতে একদিন বিলম্ব হয়েছে। সে সূত্রেই অন্যপ্রকাশের স্বত্ত্বাধিকারী প্রকাশক মাজহারুল ইসলাম বিজনেস ক্লাসের টিকিট দাবি করেন জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি ড. এম এ মোমেনের কাছে।
কেউ কেউ আবার হুমায়ূন আহমেদ অসুস্থ থাকাকালীন সাবেক স্ত্রী গুলতেকিন খান ও সন্তানদের কাছে আসতে শাওন বাধা প্রদান করেছেন বলেও অভিযোগ এনেছেন।
হুমায়ূন আহমেদের পিতৃস্থান নেত্রকোনার কেন্দুয়া উপজেলা ও নিজ গ্রাম কুতুবপুরেও শাওনের বিরুদ্ধে অনেককে অভিযোগ তুলতে দেখা গেছে। শাওনের কারণেই হুমায়ূন আহমেদকে দ্রুত মৃত্যুবরণ করতে হয়েছে বলে তারা মনে করেন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কেন্দুয়ার এক সাংবাদিক বাংলানিউজকে বলেন, শাওনই যত ষড়যন্ত্রের কলকাঠি নেড়ে থাকেন। হুমায়ূন আহমেদ জীবিত থাকতে তার বক্তব্যে নুহাশপল্লীকে কবরস্থান বানাতে নিষেধ করে গেলেও শাওন স্বামীকে ওখানে কবর দিয়েছেন। এক্ষেত্রে শাওন হুমায়ূন আহমেদের মায়ের কথাকেও গুরুত্ব দেননি।
তিনি আরো বলেন, শাওন হুমায়ূন আহমেদের মায়ের কথাকে গুরুত্ব না দিয়ে অনেক বড় অন্যায় করেছেন। এটা এক ধরণের ঔদ্ধত্য। তাছাড়া আগের সন্তানদের কথাকেও শাওন পাত্তা দেননি। শাওনের এরকম কাজ মোটেও গ্রহণযোগ্য নয়।
এ বিষয়ে শাওনের বক্তব্য জানার চেষ্টা করেও তাকে পাওয়া যায়নি।
চিকিৎসকের নয়, শাওনের অবহেলা আর হেঁয়ালীপনার কারণেই হুমায়ূন আহমেদের মৃত্যু হয়েছে বলেও দাবি করছেন অনেকেই। এজন্য শাওনের বিভিন্ন সময়ে করা আচরণকেও দায়ি করেছেন তারা।
অনেকেই মন্তব্য করছেন, নিউইয়র্কের বেলভিউ হাসপাতালে হুমায়ূন আহমেদের চিকিৎসায় অর্থাভাবের যে কথা শাওন তুলেছেন, তা মোটেও সত্যি নয়। সত্যিই যদি টাকার অভাব হতো, তাহলে সরকারের পক্ষ থেকে যখন চিকিৎসা সহায়তা করার কথা বলা হয়েছে, শাওন তখন টাকার সমস্যা নেই বলে সে সহায়তা গ্রহণ করেননি কেন (প্রধানমন্ত্রীর দেওয়া ১০ হাজার ডলারের চেক ফিরিয়ে দেওয়ার ঘটনা দ্রষ্টব্য)?
এছাড়াও হুমায়ূন পরিবারের আর্থিক সমস্যা থাকা সত্বেও (শাওনের বক্তব্য মতে- আর্থিক সমস্যায় চিকিৎসা ব্যহত হয় এবং বিল পে না করায় চিকিৎসক অপারেশনের আগে একপর্যায়ে হুমায়ূনের অপারেশন শুরু করবেন না বলে জানান) ৯ মাস ধরে অন্যপ্রকাশের স্বত্বাধিকারী মাজহারুল ইসলাম কেন হুমায়ূন আহমেদের ফ্ল্যাটে অবস্থান করেছেন?
একইসঙ্গে হুমায়ূন আহমেদ মারা যাওয়ার পরেও শাওনের বিভিন্ন আচরণে ক্ষুব্ধ হুমায়ূন আহমেদের ভক্তরা। শাওনের কারণেই নন্দিত এ লেখকের মরদেহ দেশে ফিরিয়ে আনতে বিলম্ব হয়েছে বলে মনে করছেন তারা। হুমায়ূন ভক্ত ও সচেতন মহল দাবি করেন, শাওন ও তার মায়ের বিজনেস ক্লাসে দেশে ফেরার ইচ্ছার কবলে পড়ে প্রিয় লেখকের মরদেহ দেশে আনতে একদিন বিলম্ব হয়েছে। সে সূত্রেই অন্যপ্রকাশের স্বত্ত্বাধিকারী প্রকাশক মাজহারুল ইসলাম বিজনেস ক্লাসের টিকিট দাবি করেন জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি ড. এম এ মোমেনের কাছে।
কেউ কেউ আবার হুমায়ূন আহমেদ অসুস্থ থাকাকালীন সাবেক স্ত্রী গুলতেকিন খান ও সন্তানদের কাছে আসতে শাওন বাধা প্রদান করেছেন বলেও অভিযোগ এনেছেন।
হুমায়ূন আহমেদের পিতৃস্থান নেত্রকোনার কেন্দুয়া উপজেলা ও নিজ গ্রাম কুতুবপুরেও শাওনের বিরুদ্ধে অনেককে অভিযোগ তুলতে দেখা গেছে। শাওনের কারণেই হুমায়ূন আহমেদকে দ্রুত মৃত্যুবরণ করতে হয়েছে বলে তারা মনে করেন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কেন্দুয়ার এক সাংবাদিক বাংলানিউজকে বলেন, শাওনই যত ষড়যন্ত্রের কলকাঠি নেড়ে থাকেন। হুমায়ূন আহমেদ জীবিত থাকতে তার বক্তব্যে নুহাশপল্লীকে কবরস্থান বানাতে নিষেধ করে গেলেও শাওন স্বামীকে ওখানে কবর দিয়েছেন। এক্ষেত্রে শাওন হুমায়ূন আহমেদের মায়ের কথাকেও গুরুত্ব দেননি।
তিনি আরো বলেন, শাওন হুমায়ূন আহমেদের মায়ের কথাকে গুরুত্ব না দিয়ে অনেক বড় অন্যায় করেছেন। এটা এক ধরণের ঔদ্ধত্য। তাছাড়া আগের সন্তানদের কথাকেও শাওন পাত্তা দেননি। শাওনের এরকম কাজ মোটেও গ্রহণযোগ্য নয়।
এ বিষয়ে শাওনের বক্তব্য জানার চেষ্টা করেও তাকে পাওয়া যায়নি।
No comments