ওষুধ ছাড়া রক্তচাপ কমানোর উপায়
উচ্চ
রক্তচাপ গোটা বিশ্বেই একটি সাধারণ শারীরিক সমস্যা। যত্নশীল না হলে এই
সমস্যার কারণে মৃত্যু পর্যন্ত ঘটতে পারে। কিন্তু খুবই সাধারণ কিছু
নিয়ম-কানুন মেনে চললে সহজেই এই সমস্যা এড়ানো সম্ভব। যুক্তরাষ্ট্রের
মেয়োক্লিনিক মেডিকেল সেন্টারের ওয়েবসাইটে এমন কয়েকটি অভ্যাসের কথা তুলে
ধরেছেন বিশেষজ্ঞরা। মানবজমিনের পাঠকের জন্য সেগুলো তুলে ধরা হলো-
ওজন কমান: মানুষের ওজন যত বাড়ে, উচ্চ রক্তচাপের ঝুঁকিও একই সঙ্গে বাড়তে থাকে। এর কারণে শ্বাসপ্রশ্বাসজনিত সমস্যার পাশাপাশি ঘুমেরও ব্যাঘাত ঘটতে পারে। অথচ নিয়মিত শারীরিক পরিশ্রমের মাধ্যমে খুব সহজেই মানুষ নিজের ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারে। একই সঙ্গে উচ্চ রক্তচাপের ঝুঁকিও এড়িয়ে চলতে পারে।
নিয়মিত ব্যায়াম: নিয়মিত শারীরিক ব্যায়াম বা পরিশ্রমের কারণে রক্তচাপ স্বাভাবিক থাকে।
প্রতি সপ্তাহে কমপক্ষে ১৫০ মিনিট ব্যায়াম বা শারীরিক পরিশ্রমের চেষ্টা করুন। প্রতিদিন অন্তত ৩০ মিনিট শারীরিক পরিশ্রম উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা অনেকাংশেই কমিয়ে দেয়।
স্বাস্থ্যকর খাবার গ্রহণ: চর্বিযুক্ত খাবার এড়িয়ে স্বাস্থ্যকর খাবার গ্রহণ করুন। এমন খাবার গ্রহণ করুন, যেন শরীর সব ধরনের পুষ্টি পরিমিতভাবে পায়।
লবণ কম খান: অধিক লবণ খাওয়া হার্টের জন্য ক্ষতিকর। দৈনন্দিন খাদ্য তালিকায় লবণের পরিমাণ কমানোর চেষ্টা করুন। এতে আপনার হার্ট ভালো থাকবে। একই সঙ্গে উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা থাকলে তা কমে আসবে।
মদ্যপান কমান: অ্যালকোহল শরীরের জন্য ভালো ও খারাপ উভয়ই। পরিমিত অ্যালকোহল রক্তচাপ কমাতে সহায়তা করে। কিন্তু একই অ্যালকোহল যখন অতিরিক্ত পরিমাণে গ্রহণ করা হয়, তা রক্তচাপ অস্বাভাবিকভাবে বাড়িয়ে দেয়। এমনকি অনেক সময় অতিরিক্ত অ্যালকোহল শরীরের ওষুধের কার্যক্ষমতা কমিয়ে দেয়।
ধূমপান ত্যাগ করুন: প্রতিটি সিগারেট পরবর্তী কয়েক মিনিটের জন্য শরীরের রক্তপ্রবাহ অস্বাভাবিকভাবে বাড়িয়ে দেয়। অধিক ধূমপান রক্তচাপকে ঝুঁকিপূর্ণ পর্যায়ে নিয়ে যেতে পারে। ধূমপান এড়িয়ে চলুন। এতে হার্ট ও রক্তচাপসহ সার্বিক স্বাস্থ্য স্বাভাবিক থাকে।
কফি কম খান: শরীরে কফির প্রভাব নিয়ে বিতর্ক আছে। অনিয়মিত কফি খাওয়ার ফলে রক্তচাপ অস্বাভাবিক বেড়ে যেতে পারে। কিন্তু যারা নিয়মিত কফি খায়, তাদের রক্তচাপে কফি কোনো প্রভাব ফেলে না। তবে দীর্ঘমেয়াদে সুফল পাওয়ার জন্য কফি কম খাওয়া ভালো।
ওজন কমান: মানুষের ওজন যত বাড়ে, উচ্চ রক্তচাপের ঝুঁকিও একই সঙ্গে বাড়তে থাকে। এর কারণে শ্বাসপ্রশ্বাসজনিত সমস্যার পাশাপাশি ঘুমেরও ব্যাঘাত ঘটতে পারে। অথচ নিয়মিত শারীরিক পরিশ্রমের মাধ্যমে খুব সহজেই মানুষ নিজের ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারে। একই সঙ্গে উচ্চ রক্তচাপের ঝুঁকিও এড়িয়ে চলতে পারে।
নিয়মিত ব্যায়াম: নিয়মিত শারীরিক ব্যায়াম বা পরিশ্রমের কারণে রক্তচাপ স্বাভাবিক থাকে।
প্রতি সপ্তাহে কমপক্ষে ১৫০ মিনিট ব্যায়াম বা শারীরিক পরিশ্রমের চেষ্টা করুন। প্রতিদিন অন্তত ৩০ মিনিট শারীরিক পরিশ্রম উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা অনেকাংশেই কমিয়ে দেয়।
স্বাস্থ্যকর খাবার গ্রহণ: চর্বিযুক্ত খাবার এড়িয়ে স্বাস্থ্যকর খাবার গ্রহণ করুন। এমন খাবার গ্রহণ করুন, যেন শরীর সব ধরনের পুষ্টি পরিমিতভাবে পায়।
লবণ কম খান: অধিক লবণ খাওয়া হার্টের জন্য ক্ষতিকর। দৈনন্দিন খাদ্য তালিকায় লবণের পরিমাণ কমানোর চেষ্টা করুন। এতে আপনার হার্ট ভালো থাকবে। একই সঙ্গে উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা থাকলে তা কমে আসবে।
মদ্যপান কমান: অ্যালকোহল শরীরের জন্য ভালো ও খারাপ উভয়ই। পরিমিত অ্যালকোহল রক্তচাপ কমাতে সহায়তা করে। কিন্তু একই অ্যালকোহল যখন অতিরিক্ত পরিমাণে গ্রহণ করা হয়, তা রক্তচাপ অস্বাভাবিকভাবে বাড়িয়ে দেয়। এমনকি অনেক সময় অতিরিক্ত অ্যালকোহল শরীরের ওষুধের কার্যক্ষমতা কমিয়ে দেয়।
ধূমপান ত্যাগ করুন: প্রতিটি সিগারেট পরবর্তী কয়েক মিনিটের জন্য শরীরের রক্তপ্রবাহ অস্বাভাবিকভাবে বাড়িয়ে দেয়। অধিক ধূমপান রক্তচাপকে ঝুঁকিপূর্ণ পর্যায়ে নিয়ে যেতে পারে। ধূমপান এড়িয়ে চলুন। এতে হার্ট ও রক্তচাপসহ সার্বিক স্বাস্থ্য স্বাভাবিক থাকে।
কফি কম খান: শরীরে কফির প্রভাব নিয়ে বিতর্ক আছে। অনিয়মিত কফি খাওয়ার ফলে রক্তচাপ অস্বাভাবিক বেড়ে যেতে পারে। কিন্তু যারা নিয়মিত কফি খায়, তাদের রক্তচাপে কফি কোনো প্রভাব ফেলে না। তবে দীর্ঘমেয়াদে সুফল পাওয়ার জন্য কফি কম খাওয়া ভালো।
No comments