গণতন্ত্রের আয়নায় নিজেকে দেখুন -প্রধানমন্ত্রীর উদ্দেশ্যে দুদু
প্রধানমন্ত্রী
শেখ হাসিনাকে উদ্দেশ্য করে বিএনপির ভাইস-চেয়ারম্যান ও কৃষকদলের সাধারণ
সম্পাদক শামসুজ্জামান দুদু বলেছেন, প্রধানমন্ত্রীকে বলবো আপনি গণতন্ত্রের
আয়নায় নিজেকে দেখেন। তাহলে দেখবেন আপনি স্বৈরাতান্ত্রিক প্রধানমন্ত্রী
হয়েছেন। আপনার এই চেহারা গণতন্ত্রের সঙ্গে যায় না, ৭১ সালের স্বাধীনতার
সঙ্গে যায় না। আজ দুপুরে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাগর-রুনি মিলনায়তনে
‘দেশ বাঁচাও মানুষ বাঁচাও আন্দোলন’ আয়োজিত এক প্রতিবাদ সভায় প্রধান অতিথির
বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
দুদু বলেন, ৩০ তারিখে যে নির্বাচন হয়েছে এটা লজ্জার নির্বাচন। নির্বাচনের নামে একটি তামাশা হয়েছে দেশে। এটাকে নির্বাচন বলা যায় না। কোনো সুষ্ঠু স্বাধীন গণতান্ত্রিক জাতি এবং এদেশের মানুষও এটাকে মেনে নেয়নি।
আমাদের প্রধানমন্ত্রী নির্বাচনে নিরঙ্কুশ বিজয় লাভে তিনি বিজয় উৎসবে দুর্নীতির বিরুদ্ধে এক প্রকার যুদ্ধ ঘোষণা করেছেন। আমি তাকে সর্মথন করতাম যদি তিনি নির্বাচনের আগে পদত্যাগ করতেন।
প্রধানমন্ত্রীর সমালোচনা করে তিনি বলেন, এদেশের সবচেয়ে বড় দুর্নীতিটা হয়েছে ২০১৮ সালের ৩০শে ডিসেম্বর। এই নির্বাচনকে ভোট ডাকাতি বলেন, ভোট চুরি বলেন যাই বলেন, এরকম একটি নির্বাচনকে যারা জায়েজ করে তারা দুর্নীতির বিচার করতে পারবেন, দুর্নীতি বাদ দিতে পারবেন এটা আমরা মনে করি না।
তিনি বলেন, ৩০ তারিখে ভোট হয়নি, ভোট হয়েছে ২৯ তারিখ মধ্যরাতে। ৩০ তারিখে ভোট হলে আপনাকে অভিনন্দন জানাতাম। আপনি পুলিশকে সর্বনিম্ন পর্যায়ে নামিয়ে রেখেছেন। পুলিশ এখন সমাজে মুখ দেখাতে পারে না। আমার প্রশ্ন পুলিশ তো সরকারি চাকরি করে। কেনো তাকে এরকমভাবে ব্যবহার করলেন। আপনারা র্যাব, ডিসি, এসপি ইএনও, টিএনও যারা মর্যাদাশীল, জাতির সামনে এতো ছোট করলেন কেনো? তাদেরকে কেনো বাধ্য করলেন তথাকথিত ভোট নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে?
আয়োাজক সংগঠনের সভাপতি কে এম রকিবুল ইসলাম রিপন সভাপতিত্বে এবং বিএনপি নেতা মোহাম্মদ শাহজাহান কামালের সঞ্চালনায় প্রতিবাদ সভায় বিএনপি’র প্রশিক্ষণ বিষয়ক সম্পাদক এবিএম মোশাররফ হোসেন সহ-শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক হেলেন জেরিন খান, নির্বাহী কমিটির সদস্য হায়দার আলী লেলিন, মো. শাফিন, জিনাফের সভাপতি লায়ন মিয়া, মো. আনোয়ার, ছাত্রদলের সহ-সভাপতি এজমল হোসেন পাইলট প্রমুখ বক্তব্য দেন।
দুদু বলেন, ৩০ তারিখে যে নির্বাচন হয়েছে এটা লজ্জার নির্বাচন। নির্বাচনের নামে একটি তামাশা হয়েছে দেশে। এটাকে নির্বাচন বলা যায় না। কোনো সুষ্ঠু স্বাধীন গণতান্ত্রিক জাতি এবং এদেশের মানুষও এটাকে মেনে নেয়নি।
আমাদের প্রধানমন্ত্রী নির্বাচনে নিরঙ্কুশ বিজয় লাভে তিনি বিজয় উৎসবে দুর্নীতির বিরুদ্ধে এক প্রকার যুদ্ধ ঘোষণা করেছেন। আমি তাকে সর্মথন করতাম যদি তিনি নির্বাচনের আগে পদত্যাগ করতেন।
প্রধানমন্ত্রীর সমালোচনা করে তিনি বলেন, এদেশের সবচেয়ে বড় দুর্নীতিটা হয়েছে ২০১৮ সালের ৩০শে ডিসেম্বর। এই নির্বাচনকে ভোট ডাকাতি বলেন, ভোট চুরি বলেন যাই বলেন, এরকম একটি নির্বাচনকে যারা জায়েজ করে তারা দুর্নীতির বিচার করতে পারবেন, দুর্নীতি বাদ দিতে পারবেন এটা আমরা মনে করি না।
তিনি বলেন, ৩০ তারিখে ভোট হয়নি, ভোট হয়েছে ২৯ তারিখ মধ্যরাতে। ৩০ তারিখে ভোট হলে আপনাকে অভিনন্দন জানাতাম। আপনি পুলিশকে সর্বনিম্ন পর্যায়ে নামিয়ে রেখেছেন। পুলিশ এখন সমাজে মুখ দেখাতে পারে না। আমার প্রশ্ন পুলিশ তো সরকারি চাকরি করে। কেনো তাকে এরকমভাবে ব্যবহার করলেন। আপনারা র্যাব, ডিসি, এসপি ইএনও, টিএনও যারা মর্যাদাশীল, জাতির সামনে এতো ছোট করলেন কেনো? তাদেরকে কেনো বাধ্য করলেন তথাকথিত ভোট নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে?
আয়োাজক সংগঠনের সভাপতি কে এম রকিবুল ইসলাম রিপন সভাপতিত্বে এবং বিএনপি নেতা মোহাম্মদ শাহজাহান কামালের সঞ্চালনায় প্রতিবাদ সভায় বিএনপি’র প্রশিক্ষণ বিষয়ক সম্পাদক এবিএম মোশাররফ হোসেন সহ-শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক হেলেন জেরিন খান, নির্বাহী কমিটির সদস্য হায়দার আলী লেলিন, মো. শাফিন, জিনাফের সভাপতি লায়ন মিয়া, মো. আনোয়ার, ছাত্রদলের সহ-সভাপতি এজমল হোসেন পাইলট প্রমুখ বক্তব্য দেন।
No comments