ইরান-ইসরাইল হামলা, পাল্টা-হামলা
ইসরাইল
নিয়ন্ত্রিত সিরিয়ার গোলান উপত্যকায় ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করেছে ইরান।
পাল্টা আঘাত হিসেবে সোমবার সিরিয়ায় ইরানি লক্ষ্যবস্তু লক্ষ্য করে একাধারে
কয়েকটি বিমান হামলা চালিয়েছে ইসরাইল। এ তথ্য দিয়েছে ইসরাইলের সামরিক
বাহিনী। দুই চীর-প্রতিদ্বন্দ্বী দেশ ২৪ ঘণ্টাব্যপী উত্তেজনাকর পরিস্থিতির
মধ্যে দিয়ে গেছে। আরও আঘাত, পাল্টা আঘাতের আশঙ্কাও করা হচ্ছে। এ খবর দিয়েছে
সিএনএন।
ইসরাইলের সামরিক বাহিনীর মুখপাত্র লেফটেন্যান্ট কর্নেল জোনাথান কনরিকাস বলেছেন, তার দেশের বাহিনী সিরিয়ার রাজধানী দামেস্কের ভেতর ও আশেপাশের ইরানি লক্ষ্যবস্তুতে হামলা চালিয়েছে। এর মধ্যে শহরের আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরও অন্তর্ভূক্ত। তার ভাষ্য, রাতভর চালানো এই হামলার লক্ষ্য ছিল গোলাবারুদ ডিপো, গোয়েন্দা চৌকি ও প্রশিক্ষণ শিবির।
দামেস্ক বিমানবন্দরে অবস্থিত ইরানি গুদামেও হামলা চালানো হয়েছে। কনরিকাস জানান, হামলার পর সেখানে ফের বিস্ফোরণ ঘটে। অর্থাৎ গোলাবারুদের বিস্ফোরণ হয়।
হামলা চালানোর সময় ইরানের বিমান-বিধ্বংসী অস্ত্র থেকে গোলা ছোড়া হলে, সেখানেও হামলা চালায় ইসরাইল, এমনটা দাবি করেছেন কনরিকাস। হামলার আগে ইসরাইল সিরিয়াকে বার্তা পাঠায় যে, ইসরাইল শুধু ইরানি বাহিনীকে টার্গেট করছে। সুতরাং, সিরিয়া ইসরাইলি বিমান লক্ষ্য করে যাতে গুলি না করে।
ইসরাইলের এই ব্যাপক হামলার কারণ হলো ইসরাইল দখলকৃত গোলান উপত্যকায় রোববার বিকেলে চালানো মধ্যম পাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র হামলা। কনরিকাসের বক্তব্য, এই ক্ষেপণাস্ত্র ইরানের তৈরি। এটি ছুঁড়েছেও ইরানি বাহিনী। তিনি যোগ করেন, এবারই প্রথম এত ভারি কোনো গোলা ইসরাইলে ছুড়েছে ইরান। এটি দামেস্কের নিকটবর্তী কোনো এলাকা থেকে ছোড়া হয়। এটি গোলান উপত্যকার ৫০ কিলোমিটারের কাছাকাছি। যদিও রাশিয়া এর আগে ইসরাইলকে আশ্বস্ত করেছিল যে, ইরানি বাহিনী ইসরাইলের এত কাছে আসবে না।
এদিকে রাশিয়ার রাষ্ট্র-চালিত সংবাদ সংস্থা রিয়া-নভোস্তি রাশিয়ার প্রতিরক্ষা নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্রকে উদ্ধৃত করে জানিয়েছে, ইসরাইলের হামলায় ৪ সিরিয়ান সৈন্য নিহত ও ৬ জন আহত হয়েছে।
লন্ডন-ভিত্তিক সিরিয়ান অবজারভেটরি ফর হিউম্যান রাইটস (এসওএইচআর) জানিয়েছে, হামলায় ২ সিরিয়ান নাগরিক সহ ১১ জন নিহত হয়েছে। সংস্থাটি বলছে, ইসরাইলের চালানো এই হামলা ছিল ২০১৮ সালের মে মাসের পর থেকে ক্ষয়ক্ষতির দিক দিয়ে সিরিয়ান সরকার ও তার মিত্রদের বিরুদ্ধে চালানো সবচেয়ে সহিংস ও তীব্র হামলা। প্রসঙ্গত, ২০১৮ সালের মে মাসে ইসরাইলের দিকে কয়েক ডজন রকেট নিক্ষেপের পর সিরিয়ায় ব্যাপক আকারে হামলা চালিয়েছিল ইসরাইল।
ইসরাইলের সামরিক বাহিনীর মুখপাত্র লেফটেন্যান্ট কর্নেল জোনাথান কনরিকাস বলেছেন, তার দেশের বাহিনী সিরিয়ার রাজধানী দামেস্কের ভেতর ও আশেপাশের ইরানি লক্ষ্যবস্তুতে হামলা চালিয়েছে। এর মধ্যে শহরের আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরও অন্তর্ভূক্ত। তার ভাষ্য, রাতভর চালানো এই হামলার লক্ষ্য ছিল গোলাবারুদ ডিপো, গোয়েন্দা চৌকি ও প্রশিক্ষণ শিবির।
দামেস্ক বিমানবন্দরে অবস্থিত ইরানি গুদামেও হামলা চালানো হয়েছে। কনরিকাস জানান, হামলার পর সেখানে ফের বিস্ফোরণ ঘটে। অর্থাৎ গোলাবারুদের বিস্ফোরণ হয়।
হামলা চালানোর সময় ইরানের বিমান-বিধ্বংসী অস্ত্র থেকে গোলা ছোড়া হলে, সেখানেও হামলা চালায় ইসরাইল, এমনটা দাবি করেছেন কনরিকাস। হামলার আগে ইসরাইল সিরিয়াকে বার্তা পাঠায় যে, ইসরাইল শুধু ইরানি বাহিনীকে টার্গেট করছে। সুতরাং, সিরিয়া ইসরাইলি বিমান লক্ষ্য করে যাতে গুলি না করে।
ইসরাইলের এই ব্যাপক হামলার কারণ হলো ইসরাইল দখলকৃত গোলান উপত্যকায় রোববার বিকেলে চালানো মধ্যম পাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র হামলা। কনরিকাসের বক্তব্য, এই ক্ষেপণাস্ত্র ইরানের তৈরি। এটি ছুঁড়েছেও ইরানি বাহিনী। তিনি যোগ করেন, এবারই প্রথম এত ভারি কোনো গোলা ইসরাইলে ছুড়েছে ইরান। এটি দামেস্কের নিকটবর্তী কোনো এলাকা থেকে ছোড়া হয়। এটি গোলান উপত্যকার ৫০ কিলোমিটারের কাছাকাছি। যদিও রাশিয়া এর আগে ইসরাইলকে আশ্বস্ত করেছিল যে, ইরানি বাহিনী ইসরাইলের এত কাছে আসবে না।
এদিকে রাশিয়ার রাষ্ট্র-চালিত সংবাদ সংস্থা রিয়া-নভোস্তি রাশিয়ার প্রতিরক্ষা নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্রকে উদ্ধৃত করে জানিয়েছে, ইসরাইলের হামলায় ৪ সিরিয়ান সৈন্য নিহত ও ৬ জন আহত হয়েছে।
লন্ডন-ভিত্তিক সিরিয়ান অবজারভেটরি ফর হিউম্যান রাইটস (এসওএইচআর) জানিয়েছে, হামলায় ২ সিরিয়ান নাগরিক সহ ১১ জন নিহত হয়েছে। সংস্থাটি বলছে, ইসরাইলের চালানো এই হামলা ছিল ২০১৮ সালের মে মাসের পর থেকে ক্ষয়ক্ষতির দিক দিয়ে সিরিয়ান সরকার ও তার মিত্রদের বিরুদ্ধে চালানো সবচেয়ে সহিংস ও তীব্র হামলা। প্রসঙ্গত, ২০১৮ সালের মে মাসে ইসরাইলের দিকে কয়েক ডজন রকেট নিক্ষেপের পর সিরিয়ায় ব্যাপক আকারে হামলা চালিয়েছিল ইসরাইল।
No comments