ওবায়দুল কাদেরের প্রশ্ন নিখুঁত নির্বাচন কোথায় হয়
আওয়ামী
লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের প্রশ্ন রেখে বলেছেন, নিখুঁত নির্বাচন
কোন দেশে হয়েছে? কে দাবি করতে পারবে, তার দেশের নির্বাচন একেবারে নিখুঁত?
বাংলাদেশের নির্বাচন পারফেক্ট হয়নি জাতিসংঘের মহাসচিব অ্যান্তোনিও
গুতেরেসের করা এই মন্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় গতকাল সেতু ভবনে একথা বলেন আওয়ামী
লীগ সাধারণ সম্পাদক। বলেন, সংলাপ সব গণতান্ত্রিক দেশেই হয়। সংলাপ রাজনৈতিক
দলের মধ্যেই কন্টিনিউ করা উচিত। সদ্য সমাপ্ত নির্বাচন নিয়ে জাতিসংঘ
সংলাপের কথা বলেনি। এটা গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার একটা অংশ, প্রতিটা দলের
মধ্যে গণসংলাপ হয়। এখন নির্বাচন নিয়ে সংলাপের কোনো আবশ্যকতা নেই। তিনি
প্রশ্ন তোলেন, নির্বাচন নিরপেক্ষ না হলে কিভাবে জিতেছেন মির্জা ফখরুল
ইসলাম?’ ওবায়দুল কাদের বলেন, আগে বলেন, নিজের ঘর সামলাতে। তার ঘরেই তিনি
(মির্জা ফখরুল) বড় বিপদে আছেন।
বিএনপি আর দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করতে দেশে-বিদেশে অপপ্রয়াস চালিয়েছেন। সেটাতে তারা ব্যর্থ হয়েছেন। এখন নির্বাচন নিয়ে তাদের বক্তব্য পরাজিতের মুখে ব্যর্থতার প্রলাপ ছাড়া আর কিছুই নয়। এর আগে তিনি সেতু বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন। পরে পদ্মা সেতু প্রকল্প সম্পর্কে সাংবাদিকদের বলেন, পদ্মা বহুমুখী সেতু প্রকল্পের সার্বিক অগ্রগতি শতকরা ৬৩ ভাগ এবং এ মাসের শেষ সপ্তাহে জাজিরা প্রান্তে আরো একটি স্প্যান স্থাপন করা হবে। আগামী মাসের মাঝামাঝি সময়ে ট্যানেল বোরিং মেশিনের (টিএমবি) মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকভাবে কর্ণফুলী টানেলের খনন কাজ শুরু করা হবে বলেও তিনি জানান। ওবায়দুল কাদের জানান,পদ্মা বহুমুখী সেতু প্রকল্পের মূল সেতুর অগ্রগতি শতকরা ৭৩ ভাগ, নদী শাসন কাজের অগ্রগতি শতকরা ৫০ ভাগ ও মোট ২৬১টি পাইলের মধ্যে ১৯১টি পাইলের কাজ সম্পাদিত এবং আরো ১৫টি পাইলের আংশিক কাজ শেষ হয়েছে। মোট পিলার ৪২টি, এরমধ্যে ১৬টির কাজ পুরোপুরি সম্পন্ন হয়েছে। ১৫টি পিলারের কাজ চলমান রয়েছে। মোট স্প্যান ৪১টি, ইতিমধ্যে ৬টি স্প্যান স্থাপন করা হয়েছে। ফলে এখন ৯০০ মিটার দৃশ্যমান হয়েছে। এ ছাড়া ১৭টি স্প্যান প্রস্তুত রয়েছে। আরো ১৮টি স্প্যানের প্রস্তুতির কাজ প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। তিনি বলেন, ৩ দশমিক ৪ কিলোমিটার দীর্ঘ চার লেন বিশিষ্ট কর্ণফুলী নদীর তলদেশে টানেল নির্মাণে ব্যয় হবে ৯ হাজার ৮৮০ কোটি ৪০ লাখ টাকা।
খনন কাজের জন্য চীন থেকে সংগৃহীত টানেল বোরিং মেশিনটির পরীক্ষা-নিরীক্ষা সম্পন্ন হয়েছে। আগামী মাসের মাঝামাঝিতে আনুষ্ঠানিকভাবে কর্ণফুলী টানেলের খনন কাজ শুরু হবে। ৩১শে ডিসেম্বর ২০১৮ পর্যন্ত সার্বিক অগ্রগতি শতকরা ৩০ ভাগ। ২০২২ সালে টানেলটির নির্মাণ কাজ শেষ হবে বলেও তিনি জানান। মন্ত্রী জানান, যমুনা নদীর তলদেশে টানেল নির্মাণ প্রকল্পের প্রস্তাব পরিকল্পনা কমিশনে রয়েছে। আগামী ২৪শে জানুয়ারি এ ব্যাপারে পিইসি আহ্বান করা হয়েছে। এ ছাড়া ৮ হাজার ৯৪০ কোটি ১৮ লাখ টাকা ব্যয়ে নির্মাণাধীন ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে পিপিপি প্রকল্পের ভৌত কাজ এ পর্যন্ত ১ হাজার ২৮৯টি পাইল, ২৭০টি পাইল ক্যাপ, ৫৬টি ক্রস-বিম, কলাম ১৫৭ (সম্পূর্ণ) ও ৮২টি (আংশিক), ১৮৬টি আই গার্ডার নির্মাণ সম্পন্ন হয়েছে। প্রথম ধাপের ক্ষতিপূরণ প্রদান করা হয়েছে এবং দ্বিতীয় ও তৃতীয় ধাপের ক্ষতিপূরণ প্রদান চলমান রয়েছে। এ সময় সেতু বিভাগের সিনিয়র সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলামসহ সেতু বিভাগের অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
বিএনপি আর দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করতে দেশে-বিদেশে অপপ্রয়াস চালিয়েছেন। সেটাতে তারা ব্যর্থ হয়েছেন। এখন নির্বাচন নিয়ে তাদের বক্তব্য পরাজিতের মুখে ব্যর্থতার প্রলাপ ছাড়া আর কিছুই নয়। এর আগে তিনি সেতু বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন। পরে পদ্মা সেতু প্রকল্প সম্পর্কে সাংবাদিকদের বলেন, পদ্মা বহুমুখী সেতু প্রকল্পের সার্বিক অগ্রগতি শতকরা ৬৩ ভাগ এবং এ মাসের শেষ সপ্তাহে জাজিরা প্রান্তে আরো একটি স্প্যান স্থাপন করা হবে। আগামী মাসের মাঝামাঝি সময়ে ট্যানেল বোরিং মেশিনের (টিএমবি) মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকভাবে কর্ণফুলী টানেলের খনন কাজ শুরু করা হবে বলেও তিনি জানান। ওবায়দুল কাদের জানান,পদ্মা বহুমুখী সেতু প্রকল্পের মূল সেতুর অগ্রগতি শতকরা ৭৩ ভাগ, নদী শাসন কাজের অগ্রগতি শতকরা ৫০ ভাগ ও মোট ২৬১টি পাইলের মধ্যে ১৯১টি পাইলের কাজ সম্পাদিত এবং আরো ১৫টি পাইলের আংশিক কাজ শেষ হয়েছে। মোট পিলার ৪২টি, এরমধ্যে ১৬টির কাজ পুরোপুরি সম্পন্ন হয়েছে। ১৫টি পিলারের কাজ চলমান রয়েছে। মোট স্প্যান ৪১টি, ইতিমধ্যে ৬টি স্প্যান স্থাপন করা হয়েছে। ফলে এখন ৯০০ মিটার দৃশ্যমান হয়েছে। এ ছাড়া ১৭টি স্প্যান প্রস্তুত রয়েছে। আরো ১৮টি স্প্যানের প্রস্তুতির কাজ প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। তিনি বলেন, ৩ দশমিক ৪ কিলোমিটার দীর্ঘ চার লেন বিশিষ্ট কর্ণফুলী নদীর তলদেশে টানেল নির্মাণে ব্যয় হবে ৯ হাজার ৮৮০ কোটি ৪০ লাখ টাকা।
খনন কাজের জন্য চীন থেকে সংগৃহীত টানেল বোরিং মেশিনটির পরীক্ষা-নিরীক্ষা সম্পন্ন হয়েছে। আগামী মাসের মাঝামাঝিতে আনুষ্ঠানিকভাবে কর্ণফুলী টানেলের খনন কাজ শুরু হবে। ৩১শে ডিসেম্বর ২০১৮ পর্যন্ত সার্বিক অগ্রগতি শতকরা ৩০ ভাগ। ২০২২ সালে টানেলটির নির্মাণ কাজ শেষ হবে বলেও তিনি জানান। মন্ত্রী জানান, যমুনা নদীর তলদেশে টানেল নির্মাণ প্রকল্পের প্রস্তাব পরিকল্পনা কমিশনে রয়েছে। আগামী ২৪শে জানুয়ারি এ ব্যাপারে পিইসি আহ্বান করা হয়েছে। এ ছাড়া ৮ হাজার ৯৪০ কোটি ১৮ লাখ টাকা ব্যয়ে নির্মাণাধীন ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে পিপিপি প্রকল্পের ভৌত কাজ এ পর্যন্ত ১ হাজার ২৮৯টি পাইল, ২৭০টি পাইল ক্যাপ, ৫৬টি ক্রস-বিম, কলাম ১৫৭ (সম্পূর্ণ) ও ৮২টি (আংশিক), ১৮৬টি আই গার্ডার নির্মাণ সম্পন্ন হয়েছে। প্রথম ধাপের ক্ষতিপূরণ প্রদান করা হয়েছে এবং দ্বিতীয় ও তৃতীয় ধাপের ক্ষতিপূরণ প্রদান চলমান রয়েছে। এ সময় সেতু বিভাগের সিনিয়র সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলামসহ সেতু বিভাগের অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
No comments