ভুবনচিলের মায়ায়...
বাঁশের
খুঁটি। তাতে বসা একটি ভুবনচিল। চার দিন হয় উড়ছিল না। কী কারণ? এমন কৌতূহল
নিয়ে গতকাল রোববার বিকেলের দিকে ভুবনচিলটি কৌশলে নামিয়ে এনে দেখা গেল ডানায়
সুতোর প্যাঁচ। এ জন্য উড়তে পারছিল না। সুতো খুলতে গিয়ে দেখা গেল ডানায়
ক্ষত, এতে অনেকটা কাহিল। খবর পেয়ে সিলেটের পরিবেশ ও প্রাণী অধিকারবিষয়ক
সংগঠন ‘ভূমিসন্তান বাংলাদেশ’ সদস্যদের মাধ্যমে বন্য প্রাণী সংরক্ষণ
কেন্দ্রে দেওয়া হয়।
ভুবনচিলের মায়ার এ ঘটনা নগরের লালাদিঘিরপাড় এলাকার মণিপুরি মহল্লার। ভূমিসন্তান বাংলাদেশের সমন্বয়ক মোহাম্মদ আশরাফুল কবীর প্রথম আলোকে বলেন, পেখমে লাগা সুতোগুলো ঘুড়ির। ধারণা করা হচ্ছে ঘুড়ির সুতোর মধ্যে আটকা পড়ে এমন অবস্থা। একটি বাঁশে ঠায় বসেছিল উড়তে না পারার কারণে। পাশাপাশি সুতোয় ডানায় ক্ষতও দেখা দেয়। মণিপুরি মহল্লার তরুণ বিনয় সিংহ, রাজীব সিংহ, বিক্রম সিংহ, অর্ণব সিংহ, শুভংকর সিংহ ও প্রবীণ সিংহ এটিকে উদ্ধার করে খাবার স্যালাইন খাইয়ে উড়ে যাওয়ার কসরত করান। কিন্তু চিলটি উড়তে পারছিল না। সেখান থেকে উদ্ধার করে গতকাল সন্ধ্যায় সিলেটের বন বিভাগের বন্য প্রাণী সংরক্ষণ কেন্দ্রের হাসপাতালে নেন তাঁরা।
আশরাফ জানান, চিলটি হয়তো নগরে ওড়ার সময় সুতোয় বাঁধা পড়ে আটকা পড়েছিল।
হাসপাতালের চিকিৎসক মনজুর কাদের চৌধুরী বলেন, ঘুড়ির সুতোয় ধারালো আঠা থাকায় তাতে ডানায় জখম হয়েছে। এ জন্য এটি উড়তে পারছে না। প্রাথমিক কিছু চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
ভুবনচিলের মায়ার এ ঘটনা নগরের লালাদিঘিরপাড় এলাকার মণিপুরি মহল্লার। ভূমিসন্তান বাংলাদেশের সমন্বয়ক মোহাম্মদ আশরাফুল কবীর প্রথম আলোকে বলেন, পেখমে লাগা সুতোগুলো ঘুড়ির। ধারণা করা হচ্ছে ঘুড়ির সুতোর মধ্যে আটকা পড়ে এমন অবস্থা। একটি বাঁশে ঠায় বসেছিল উড়তে না পারার কারণে। পাশাপাশি সুতোয় ডানায় ক্ষতও দেখা দেয়। মণিপুরি মহল্লার তরুণ বিনয় সিংহ, রাজীব সিংহ, বিক্রম সিংহ, অর্ণব সিংহ, শুভংকর সিংহ ও প্রবীণ সিংহ এটিকে উদ্ধার করে খাবার স্যালাইন খাইয়ে উড়ে যাওয়ার কসরত করান। কিন্তু চিলটি উড়তে পারছিল না। সেখান থেকে উদ্ধার করে গতকাল সন্ধ্যায় সিলেটের বন বিভাগের বন্য প্রাণী সংরক্ষণ কেন্দ্রের হাসপাতালে নেন তাঁরা।
আশরাফ জানান, চিলটি হয়তো নগরে ওড়ার সময় সুতোয় বাঁধা পড়ে আটকা পড়েছিল।
হাসপাতালের চিকিৎসক মনজুর কাদের চৌধুরী বলেন, ঘুড়ির সুতোয় ধারালো আঠা থাকায় তাতে ডানায় জখম হয়েছে। এ জন্য এটি উড়তে পারছে না। প্রাথমিক কিছু চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
No comments