‘ইলেক্টোরাল ইনকোয়ারি কমিটি’ নিয়ে আশাহত সিইসি, প্রো-অ্যাকটিভ হওয়ার নির্দেশ
ইলেক্টোরাল
ইনকোয়ারি কমিটির কার্যক্রমে প্রত্যাশা পূরণ হয়নি উল্লেখ করে এ কমিটিকে
প্রো-অ্যাকটিভ হয়ে কাজ করার নির্দেশনা দিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার
(সিইসি) কেএম নূরুল হুদা। আগারগাঁওস্থ নির্বাচন ভবনের অডিটরিয়ামে আজ সকালে
ইলেক্টোরাল ইনকোয়ারি কমিটির ব্রিফিংয়ে এসব কথা বলেন তিনি। এতে ২৪৪ জন
যুগ্ম জেলা ও দায়রা জজ এবং সহকারি জজ অংশ নেন।
সিইসি বলেন, যিনি আপনাদের কথা শুনবেন না, প্যানেল কোডের ১৯৩ ধারা মতে তাদের ৭ বছরের জেল হবে। যদি মিথ্যা তথ্য দেয় এবং আপনাদের আদেশ না মানে, তাহলে প্যানেল কোডের ২২৮ ধারা অনুসারে তাদের বিচার হবে। তার মানে হলো কোড অব সিভিল প্রসিডিউর এর ১৯০৮ এর সম্পূর্ণ শক্তি নিয়ে আপনারা মাঠে অবস্থান করবেন। এই ক্ষমতা আপনাদের চেম্বারে নয়, মাঠে। সমস্যার মুখোমুখি, প্রার্থীদের মুখোমুখি, আরচণবিধি যারা ভঙ্গ করবে তাদের মুখোমুখি হওয়ার অন্যরকম অভিজ্ঞতা। এই অন্যরকম পরিবেশ বা অন্যরকম দায়িত্ব আপনাদের ওপরে অর্পিত হয়েছে।
এটাকে আপনাদের ভালোভাবে দেখভাল করা দরকার।
তিনি বলেন, আপনাদেরকে ভিজিবল (দৃশ্যমান) হতে হবে। ভিজিবল যখন হবেন, আপনাদের কাজের ওপর যখন আস্থা রাখবে, আপনাদেরকে যখন চিনবে, তখন থেকে আপনাদের ওপরে দায়িত্ব আসবে। তখন আর ঢাকায় নির্বাচন কমিশনে শত শত অভিযোগ আসবে না। আমরা প্রত্যেকদিন শত শত অভিযোগ পাই। কিন্তু অভিযোগগুলো আমাদের কাছে আসার কথা না। কারণ আপনারা সেখানে (মাঠ পর্যায়ে) রয়েছেন। আমরা কি করবো? অভিযোগগুলো আপনাদের কাছে পাঠিয়ে দেবো? অভিযোগগুলো সরাসরি আপনাদের কাছে যাওয়ার প্রয়োজন ছিলো, কিন্তু তা যায় নি।
প্রধান নির্বাচন কমিশনার বলেন, আপনারা আমাদের অংশীদার। এটা আমাদের জন্য একটা স্বস্তির জায়গা। আপনাদের এ কাজে সংযুক্ত করার উদ্দেশ্যই ছিল, প্রত্যেকটা মানুষ, প্রত্যেকটা সমস্যার কাছাকাছি থাকা। যেনো সহজেই তারা আপনাদের সাহায্য পান। তারা যেনো তাদের সমস্যাগুলো নিয়ে এখানে ওখানে ছুটাছুটি করার প্রয়োজন মনে না করেন। তিনি বলেন, আপনাদেরকে প্রো-অ্যাকটিভ হতে হবে, ভাইব্রেন্ট হতে হবে এবং জানাতে হবে যে, তাদেরকে সাহায্য সহযোগিতা করার জন্য আপনারা আছেন। ৩০০টি আসনের মধ্যে ১২২টি জায়গায় আপনারা তাদের কাছাকাছি আছেন।
সিইসি নুরুল হুদা আরো বলেন, ২৫শে নভেম্বর এই কমিটি গঠন করার পর প্রত্যেকটি কমিটি ১টি করে অন্তত: ১২২টি অভিযোগ তদন্ত করার কথা ছিল। তা না হলে অন্তত: ১০০ টা, ১০০টাও বাদ দিলাম, অন্তত: ২২টি তদন্ত করার প্রত্যাশা ছিল। তা হয়নি। কারণ, এখন পর্যন্ত আপনারা প্রস্তুতি নিয়ে গুছিয়ে উঠতে পারেননি। আজকে থেকে, এখান থেকে, আপনাদের কি করণীয়, দায়িত্ব এবং কিভাবে এই কমিটি পরিচালিত হবে জেনে শুনে, ফিরে গিয়ে তদন্ত করবেন। মানুষের অভিযোগগুলো শুনবেন, আমলে নেবেন এবং তাদেরকে রিলিফ দেবেন। যাতে তারা এলাকা থেকে ঢাকা পর্যন্ত না এসে আপনাদের কাছে যায়।
ব্রিফিংয়ে চার নির্বাচন কমিশনার, ইসি সচিবসহ উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
সিইসি বলেন, যিনি আপনাদের কথা শুনবেন না, প্যানেল কোডের ১৯৩ ধারা মতে তাদের ৭ বছরের জেল হবে। যদি মিথ্যা তথ্য দেয় এবং আপনাদের আদেশ না মানে, তাহলে প্যানেল কোডের ২২৮ ধারা অনুসারে তাদের বিচার হবে। তার মানে হলো কোড অব সিভিল প্রসিডিউর এর ১৯০৮ এর সম্পূর্ণ শক্তি নিয়ে আপনারা মাঠে অবস্থান করবেন। এই ক্ষমতা আপনাদের চেম্বারে নয়, মাঠে। সমস্যার মুখোমুখি, প্রার্থীদের মুখোমুখি, আরচণবিধি যারা ভঙ্গ করবে তাদের মুখোমুখি হওয়ার অন্যরকম অভিজ্ঞতা। এই অন্যরকম পরিবেশ বা অন্যরকম দায়িত্ব আপনাদের ওপরে অর্পিত হয়েছে।
এটাকে আপনাদের ভালোভাবে দেখভাল করা দরকার।
তিনি বলেন, আপনাদেরকে ভিজিবল (দৃশ্যমান) হতে হবে। ভিজিবল যখন হবেন, আপনাদের কাজের ওপর যখন আস্থা রাখবে, আপনাদেরকে যখন চিনবে, তখন থেকে আপনাদের ওপরে দায়িত্ব আসবে। তখন আর ঢাকায় নির্বাচন কমিশনে শত শত অভিযোগ আসবে না। আমরা প্রত্যেকদিন শত শত অভিযোগ পাই। কিন্তু অভিযোগগুলো আমাদের কাছে আসার কথা না। কারণ আপনারা সেখানে (মাঠ পর্যায়ে) রয়েছেন। আমরা কি করবো? অভিযোগগুলো আপনাদের কাছে পাঠিয়ে দেবো? অভিযোগগুলো সরাসরি আপনাদের কাছে যাওয়ার প্রয়োজন ছিলো, কিন্তু তা যায় নি।
প্রধান নির্বাচন কমিশনার বলেন, আপনারা আমাদের অংশীদার। এটা আমাদের জন্য একটা স্বস্তির জায়গা। আপনাদের এ কাজে সংযুক্ত করার উদ্দেশ্যই ছিল, প্রত্যেকটা মানুষ, প্রত্যেকটা সমস্যার কাছাকাছি থাকা। যেনো সহজেই তারা আপনাদের সাহায্য পান। তারা যেনো তাদের সমস্যাগুলো নিয়ে এখানে ওখানে ছুটাছুটি করার প্রয়োজন মনে না করেন। তিনি বলেন, আপনাদেরকে প্রো-অ্যাকটিভ হতে হবে, ভাইব্রেন্ট হতে হবে এবং জানাতে হবে যে, তাদেরকে সাহায্য সহযোগিতা করার জন্য আপনারা আছেন। ৩০০টি আসনের মধ্যে ১২২টি জায়গায় আপনারা তাদের কাছাকাছি আছেন।
সিইসি নুরুল হুদা আরো বলেন, ২৫শে নভেম্বর এই কমিটি গঠন করার পর প্রত্যেকটি কমিটি ১টি করে অন্তত: ১২২টি অভিযোগ তদন্ত করার কথা ছিল। তা না হলে অন্তত: ১০০ টা, ১০০টাও বাদ দিলাম, অন্তত: ২২টি তদন্ত করার প্রত্যাশা ছিল। তা হয়নি। কারণ, এখন পর্যন্ত আপনারা প্রস্তুতি নিয়ে গুছিয়ে উঠতে পারেননি। আজকে থেকে, এখান থেকে, আপনাদের কি করণীয়, দায়িত্ব এবং কিভাবে এই কমিটি পরিচালিত হবে জেনে শুনে, ফিরে গিয়ে তদন্ত করবেন। মানুষের অভিযোগগুলো শুনবেন, আমলে নেবেন এবং তাদেরকে রিলিফ দেবেন। যাতে তারা এলাকা থেকে ঢাকা পর্যন্ত না এসে আপনাদের কাছে যায়।
ব্রিফিংয়ে চার নির্বাচন কমিশনার, ইসি সচিবসহ উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
No comments