এই বুঝি আসে দুঃসংবাদ, বুক কেঁপে উঠছে বিদিশার by আবুল বাশার নূরু
হাসপাতালে
চিকিৎসাধীন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদকে দেখতে না
পারার আক্ষেপ ঝাড়লেন সাবেক স্ত্রী বিদিশা। রোববার রাতে নিজ ফেসবুকে দেয়া এক
স্ট্যাটাসে আক্ষেপ করে তিনি লিখেছেন, ‘এ নির্মমতার শেষ কোথায়? স্ত্রী
দেখতে পারছে না তার স্বামীকে, সন্তান দেখতে পাচ্ছে না তার পিতাকে। এ রকম এক
নির্মমতার মধ্যে দিয়ে অতিবাহিত করতে হচ্ছে আমার দিনগুলো। সবসময়ই বুকের
ভেতরটা কেঁপে উঠছে এই বুঝি কোনো দুঃসংবাদ শুনি, আর কারও কথা বলছি না, আমি
সাবেক রাষ্ট্রপতি হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ সাহেবের কথা বলছি।
তিনি এখন জীবন-মত্যুর সন্ধিক্ষণে আছেন। অথচ তাকে নিয়ে চলছে রাজনীতি, কেউ বা চায় তার পদ দখল করতে কেউ বা তার স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তি। কি নির্দয় এ সমাজের মানুষগুলো? যাদের জন্য জীবনে এত কিছু করে গেলেন তিনি, তারাই আজ তার মুত্যু কামনা করছেন। বাবার মৃত্যুক্ষণে ছেলেকে সুকৌশলে দূরে রাখা হচ্ছে, কেউ কেউ তাকে নিয়ে নতুন স্বপ্ন দেখাও শুরু করেছেন।
আমি অতো সাত, পাঁচ বুঝি না, আর এগুলো বুঝতে চাইও না, আমি চাই আমার ছেলেটা সুন্দরভাবে বেড়ে উঠুক, বাবার স্বপ্ন প‚রণে সেও এক সময় দেশ ও জাতির জন্য কাজ করবে, কিন্তু আমার ভয় হচ্ছে আমার ছেলেকে নিয়ে, ও যেন আমার মতো কোনো ষড়যন্ত্রের শিকার না হয়। তাই আমি এরশাদের গড়া জাতীয় পার্টির সব নেতাকর্মীকে অনুরোধ করব, আপনাদের নেতার এ দুঃসময়ে তার পরিবারের পাশে এসে দাড়ান সত্য উদঘাটন করুন, ষড়যন্ত্রের হাত থেকে এরিককে বাঁচান। জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে কি এরিক তার বাবাকে দেখতেও পারবে না? পারবে না কি শেষবারের মতো একবার বাবা বলে ডাকতে? এই প্রশ্ন জাতীয় পার্টির প্রতিটি নেতাকর্মীর কাছে আমার রইল, পাশাপাশি উনার সুস্থতার জন্য সকলকে দোয়া করার অনুরোধ রইলো, বিদিশা।
তিনি এখন জীবন-মত্যুর সন্ধিক্ষণে আছেন। অথচ তাকে নিয়ে চলছে রাজনীতি, কেউ বা চায় তার পদ দখল করতে কেউ বা তার স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তি। কি নির্দয় এ সমাজের মানুষগুলো? যাদের জন্য জীবনে এত কিছু করে গেলেন তিনি, তারাই আজ তার মুত্যু কামনা করছেন। বাবার মৃত্যুক্ষণে ছেলেকে সুকৌশলে দূরে রাখা হচ্ছে, কেউ কেউ তাকে নিয়ে নতুন স্বপ্ন দেখাও শুরু করেছেন।
আমি অতো সাত, পাঁচ বুঝি না, আর এগুলো বুঝতে চাইও না, আমি চাই আমার ছেলেটা সুন্দরভাবে বেড়ে উঠুক, বাবার স্বপ্ন প‚রণে সেও এক সময় দেশ ও জাতির জন্য কাজ করবে, কিন্তু আমার ভয় হচ্ছে আমার ছেলেকে নিয়ে, ও যেন আমার মতো কোনো ষড়যন্ত্রের শিকার না হয়। তাই আমি এরশাদের গড়া জাতীয় পার্টির সব নেতাকর্মীকে অনুরোধ করব, আপনাদের নেতার এ দুঃসময়ে তার পরিবারের পাশে এসে দাড়ান সত্য উদঘাটন করুন, ষড়যন্ত্রের হাত থেকে এরিককে বাঁচান। জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে কি এরিক তার বাবাকে দেখতেও পারবে না? পারবে না কি শেষবারের মতো একবার বাবা বলে ডাকতে? এই প্রশ্ন জাতীয় পার্টির প্রতিটি নেতাকর্মীর কাছে আমার রইল, পাশাপাশি উনার সুস্থতার জন্য সকলকে দোয়া করার অনুরোধ রইলো, বিদিশা।
No comments