নারায়ণগঞ্জ মাস্তানীর জায়গা না, এখানে ব্যবসায়ীরা বসবাস করবে : এসপি হারুন
কোনো
মাস্তান জোর করে ফ্ল্যাট দখল করে রাখবে, জমি দখল করবে, আমরা তাদের আইনের
আওতায় আনবো- এমন দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন নারায়ণগঞ্জ জেলা পুলিশ সুপার
মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ।
আজ রোববার দুপুর ১২টায় নগরীর দিগু বাবুর বাজার মীরজুমলা সড়কে অবৈধ দোকানীদের উচ্ছেদের পর সড়কটি পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাবে তিনি এ মন্তব্য করেন।
তিনি বলেন, এখন আমাদের কাছে ভূমিদস্যুদের কোনো অভিযোগ আসছে না। ভূমিদস্যুদের বিরুদ্ধে অথবা ফ্ল্যাট দখলকারীদের বিরুদ্ধে অভিযোগ আসলে আমরা তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নিবো। অরাজকতার শহর নারায়ণগঞ্জ নয়। নারায়ণগঞ্জ হচ্ছে ব্যবসায়ীদের আশ্রয়স্থল। নারায়ণগঞ্জ প্রাচ্যের ড্যান্ডি। এখানে কোনো মাস্তানের বসবাস করার জায়গা নয়। এখানে কোনো মাস্তান জোর করে ফ্ল্যাট দখল করে রাখবে, এখানে কোনো মাস্তান মানুষের জমি জোর করে দখল করে রাখবে, আমরা পুলিশের লোকজন কিন্তু এটা করতে দিতে পারি না। আমরা তাদের আইনের আওতায় অবশ্যই আনবো। এবং সে লক্ষ্যে আমরা কাজ করছি।
তিনি আরো বলেন, বঙ্গবন্ধু সড়কের পর এবার আমরা চাষাঢ়া থেকে ফতুল্লা এবং পঞ্চবটি থেকে মুন্সিগঞ্জের রাস্তাটি পরিষ্কার করার চেষ্টা করবো। আমরা জনসাধারণকে স্বস্তি দিতে চাই। কারো ক্ষতি করা, কারো পেটে লাথি দেয়া এটা আমাদের উদ্দেশ্য না। আমাদের কাজই হচ্ছে জনসাধারণের সেবা করা। সেবার মানসিকতা নিয়েই আমরা নারায়ণগঞ্জ পুলিশের সকল কর্মকর্তারা কাজ করছি।
পুলিশ সুপার আরো বলেন, আমরা যখন জানলাম এখানে (মীরজুমলা সড়ক) একটি রাস্তা ছিলো এবং কিছু লোক এই রাস্তার দুই পাশে দোকান বসিয়ে চাঁদা তোলে, ঠিক তখনই আমরা এই চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছি। কারণ এখান দিয়ে মানুষ চলাচল করবে। বাস চলাচল করবে। বিভিন্ন গাড়ি চলাচল করবে। এদিকে তো দোকান বসিয়ে তাদের কাছ থেকে চাঁদা নেয়াটা ঠিক হবে না। কিন্তু যদি কেউ এই রাস্তাটিতে বাজারের পণ্য লোডিং-আনলোডিং করতে চায় সেক্ষেত্রে তারা রাত ১টার পর থেকে ভোর ৫টা পর্যন্ত এই রাস্তাটি ব্যবহার করতে পারে।
বঙ্গবন্ধু সড়কের চাষাড়া থেকে সিটি করপোরেশন পর্যন্ত এবং ১নং রেলগেট পর্যন্ত সকল রাস্তার আশেপাশে কোনো হকার বসবে না। আমরা মেয়র এবং জনপ্রতিনিধি কাছে বলবো যে, তাদের (হকারদের) জন্য একটি মাঠের ব্যবস্থা করে দিন যেখানে তারা বসে বেচাকেনা করতে পারবে। আমরা তাদের (হকারদের) বিরুদ্ধে নই। আমরা চাই রাস্তা দিয়ে যেন সাধারণ মানুষ ভালোভাবে চলাফেরা করতে পারে। ইতিমধ্যেই এই কাজটা সম্পূর্ণ হয়েছে এখন সকলেই খুব অল্প সময়ের মধ্যেই বঙ্গবন্ধু সড়ক দিয়ে তাদের গন্তব্যস্থলে পৌঁছাতে পারে।
এসময় পুলিশ সুপারের সাথে নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের নির্বাহী কর্মকর্তা (সিও) এহতেশামুল হক, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ডিএসবি) নূরে আলম সিদ্দিকী, সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কামরুল ইসলাম, ডিআইও-১ মমিনুল ইসলাম, ডিআইও-২ সাজ্জাদ রোমনসহ পুলিশ সদস্যগণ উপস্থিত ছিলেন।
আজ রোববার দুপুর ১২টায় নগরীর দিগু বাবুর বাজার মীরজুমলা সড়কে অবৈধ দোকানীদের উচ্ছেদের পর সড়কটি পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাবে তিনি এ মন্তব্য করেন।
তিনি বলেন, এখন আমাদের কাছে ভূমিদস্যুদের কোনো অভিযোগ আসছে না। ভূমিদস্যুদের বিরুদ্ধে অথবা ফ্ল্যাট দখলকারীদের বিরুদ্ধে অভিযোগ আসলে আমরা তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নিবো। অরাজকতার শহর নারায়ণগঞ্জ নয়। নারায়ণগঞ্জ হচ্ছে ব্যবসায়ীদের আশ্রয়স্থল। নারায়ণগঞ্জ প্রাচ্যের ড্যান্ডি। এখানে কোনো মাস্তানের বসবাস করার জায়গা নয়। এখানে কোনো মাস্তান জোর করে ফ্ল্যাট দখল করে রাখবে, এখানে কোনো মাস্তান মানুষের জমি জোর করে দখল করে রাখবে, আমরা পুলিশের লোকজন কিন্তু এটা করতে দিতে পারি না। আমরা তাদের আইনের আওতায় অবশ্যই আনবো। এবং সে লক্ষ্যে আমরা কাজ করছি।
তিনি আরো বলেন, বঙ্গবন্ধু সড়কের পর এবার আমরা চাষাঢ়া থেকে ফতুল্লা এবং পঞ্চবটি থেকে মুন্সিগঞ্জের রাস্তাটি পরিষ্কার করার চেষ্টা করবো। আমরা জনসাধারণকে স্বস্তি দিতে চাই। কারো ক্ষতি করা, কারো পেটে লাথি দেয়া এটা আমাদের উদ্দেশ্য না। আমাদের কাজই হচ্ছে জনসাধারণের সেবা করা। সেবার মানসিকতা নিয়েই আমরা নারায়ণগঞ্জ পুলিশের সকল কর্মকর্তারা কাজ করছি।
পুলিশ সুপার আরো বলেন, আমরা যখন জানলাম এখানে (মীরজুমলা সড়ক) একটি রাস্তা ছিলো এবং কিছু লোক এই রাস্তার দুই পাশে দোকান বসিয়ে চাঁদা তোলে, ঠিক তখনই আমরা এই চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছি। কারণ এখান দিয়ে মানুষ চলাচল করবে। বাস চলাচল করবে। বিভিন্ন গাড়ি চলাচল করবে। এদিকে তো দোকান বসিয়ে তাদের কাছ থেকে চাঁদা নেয়াটা ঠিক হবে না। কিন্তু যদি কেউ এই রাস্তাটিতে বাজারের পণ্য লোডিং-আনলোডিং করতে চায় সেক্ষেত্রে তারা রাত ১টার পর থেকে ভোর ৫টা পর্যন্ত এই রাস্তাটি ব্যবহার করতে পারে।
বঙ্গবন্ধু সড়কের চাষাড়া থেকে সিটি করপোরেশন পর্যন্ত এবং ১নং রেলগেট পর্যন্ত সকল রাস্তার আশেপাশে কোনো হকার বসবে না। আমরা মেয়র এবং জনপ্রতিনিধি কাছে বলবো যে, তাদের (হকারদের) জন্য একটি মাঠের ব্যবস্থা করে দিন যেখানে তারা বসে বেচাকেনা করতে পারবে। আমরা তাদের (হকারদের) বিরুদ্ধে নই। আমরা চাই রাস্তা দিয়ে যেন সাধারণ মানুষ ভালোভাবে চলাফেরা করতে পারে। ইতিমধ্যেই এই কাজটা সম্পূর্ণ হয়েছে এখন সকলেই খুব অল্প সময়ের মধ্যেই বঙ্গবন্ধু সড়ক দিয়ে তাদের গন্তব্যস্থলে পৌঁছাতে পারে।
এসময় পুলিশ সুপারের সাথে নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের নির্বাহী কর্মকর্তা (সিও) এহতেশামুল হক, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ডিএসবি) নূরে আলম সিদ্দিকী, সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কামরুল ইসলাম, ডিআইও-১ মমিনুল ইসলাম, ডিআইও-২ সাজ্জাদ রোমনসহ পুলিশ সদস্যগণ উপস্থিত ছিলেন।
No comments