গুজরাটে ভারতের প্রথম ডাইনোসর জাদুঘর ও ফসিল পার্ক
ডাইনোসর |
ভারতের
প্রথম ডাইনোসর জাদুঘর ও ফসিল পার্ক চালু হলো গুজরাটের রেয়োলি গ্রামে।
মহিসাগর জেলার বালাসিনোর শহরের কাছে এটি অবস্থিত। গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী
বিজয় রুপানি সম্প্রতি এর উদ্বোধন করেন। দর্শনার্থীদের জন্য পার্কটি এখন
উন্মুক্ত।
সরকারি তথ্যানুযায়ী, বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম ডাইনোসর প্রজনন কেন্দ্র হিসেবে সুপরিচিত রেয়োলি গ্রাম। সেখানে প্রায় ১০ হাজার ডাইনোসরের ডিম পাওয়া গেছে। বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম ফসিল স্থল হিসেবে গ্রামটি জনপ্রিয়। ধারণা করা হয়, রেয়োলি ও আশেপাশের এলাকা ছিল দৈত্যকার প্রাণীদের আবাসস্থল।
গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী আশ্বাস দিয়েছেন, পার্কটিকে ঘিরে পর্যটনের বিকাশে আন্তর্জাতিক প্রচারণার জন্য রাজ্য সরকার ১০ কোটি রুপি তহবিল দেবে। তার আশা, শিগগিরই বিশ্ব পর্যটন মানচিত্রে দৃশ্যমান হয়ে উঠবে গুজরাট।
জানা গেছে, জাদুঘরে প্রায় অর্ধশত ডাইনোসরের ভাস্কর্য আছে। এর মধ্যে আছে গুজরাটে পাওয়া বিশাল আকৃতির রাজাসরাস নারমাডেন্সিস।
চমকপ্রদ ব্যাপার হলো, জাদুঘরটিতে থ্রিডি প্রজেকশনস থাকবে। এতে মিলবে ৩৬০ ডিগ্রি ভার্চুয়াল রিয়েলিটি উপস্থাপনা, গেমিং কনসোল, ইন্টারেক্টিভ কিয়স্কসহ উচ্চ প্রযুক্তির অনেক সুযোগ-সুবিধা। প্রাচীন প্রাণীকূল নিয়ে বিস্তারিত তথ্য তো থাকছেই।
নতুন জাদুঘরের পুরো অবকাঠামো তৈরি করেছে ট্যুরিজম করপোরেশন অব গুজরাট লিমিটেড। এটি রক্ষণাবেক্ষণ ও পরিচালনার জন্য একটি সমিতি গঠন করা হয়েছে।
সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া
সরকারি তথ্যানুযায়ী, বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম ডাইনোসর প্রজনন কেন্দ্র হিসেবে সুপরিচিত রেয়োলি গ্রাম। সেখানে প্রায় ১০ হাজার ডাইনোসরের ডিম পাওয়া গেছে। বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম ফসিল স্থল হিসেবে গ্রামটি জনপ্রিয়। ধারণা করা হয়, রেয়োলি ও আশেপাশের এলাকা ছিল দৈত্যকার প্রাণীদের আবাসস্থল।
গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী আশ্বাস দিয়েছেন, পার্কটিকে ঘিরে পর্যটনের বিকাশে আন্তর্জাতিক প্রচারণার জন্য রাজ্য সরকার ১০ কোটি রুপি তহবিল দেবে। তার আশা, শিগগিরই বিশ্ব পর্যটন মানচিত্রে দৃশ্যমান হয়ে উঠবে গুজরাট।
জানা গেছে, জাদুঘরে প্রায় অর্ধশত ডাইনোসরের ভাস্কর্য আছে। এর মধ্যে আছে গুজরাটে পাওয়া বিশাল আকৃতির রাজাসরাস নারমাডেন্সিস।
চমকপ্রদ ব্যাপার হলো, জাদুঘরটিতে থ্রিডি প্রজেকশনস থাকবে। এতে মিলবে ৩৬০ ডিগ্রি ভার্চুয়াল রিয়েলিটি উপস্থাপনা, গেমিং কনসোল, ইন্টারেক্টিভ কিয়স্কসহ উচ্চ প্রযুক্তির অনেক সুযোগ-সুবিধা। প্রাচীন প্রাণীকূল নিয়ে বিস্তারিত তথ্য তো থাকছেই।
নতুন জাদুঘরের পুরো অবকাঠামো তৈরি করেছে ট্যুরিজম করপোরেশন অব গুজরাট লিমিটেড। এটি রক্ষণাবেক্ষণ ও পরিচালনার জন্য একটি সমিতি গঠন করা হয়েছে।
সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া
ডাইনোসরের অস্তিত্ব |
No comments