ভারত থেকে এবার হজে যাচ্ছে রেকর্ড সংখ্যক নারী by আশীষ বিশ্বাস
ভারত
থেকে এই বছরের হজ পালন করতে সৌদি আরব যাচ্ছে দুই লাখ মুসলমান। দেশটির
সংখ্যালঘু বিষয়ক মন্ত্রী মুখতার আব্বাস নাকভি জানিয়েছেন, হজ পালন করতে
যাওয়া মানুষের ৪৮ শতাংশই নারী। দুই ধাপে ভারতের ২১টি স্থান থেকে পাঁচ
শতাধিক ফ্লাইটে এসব মানুষ সৌদি আরবের উদ্দেশে যাত্রা করবেন। গত বছর ভারত
থেকে পুরুষ সঙ্গী ছাড়া হজে যাওয়া নারীর সংখ্যা ছিল ১১৮০। এবারে সেই সংখ্যা
বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৩৪০ জনে। ভারতের দিল্লি, গোয়াহাটি, গয়া এবং শ্রীনগর থেকে ৪
জুলাই প্রথম হজ ফ্লাইট যাত্রা শুরু করবে। আর ৩১ জুলাই চেন্নাই থেকে যাত্রা
করবে শেষ ফ্লাইটটি।
পর্যবেক্ষকরা বলছেন, হজ ব্যবস্থাপনায় বিজেপি নেতৃত্বাধীন দ্বিতীয় এনডিএ জোট সরকারের নেওয়া পদক্ষেপে সংখ্যালঘুদের অন্তর্ভুক্তমূলক ব্যবস্থার ইঙ্গিত মিলছে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ঘোষণা দিয়েছেন, সংখ্যালঘুদের ক্ষেত্রে প্রশাসনিক বিষয়ে আরও সর্বব্যাপী উদ্যোগ নেবে নতুন সরকার। সংখ্যালঘু ও সংখ্যাগরিষ্ঠ সম্প্রদায়ের ব্যবধান ঘুচিয়ে আনারও ইঙ্গিত দেন তিনি।
ভারত সরকারের এমন আনুষ্ঠানিক উদ্যোগের কথা এমন এক সময়ে জানা গেল যখন দেশের বিভিন্ন অংশ থেকে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়কে লক্ষ্যবস্তু বানিয়ে হামলার খবর সামনে আসছে। তবে আশার কথা হলো এধরনের ঘটনায় নিহতের সংখ্যা কমেছে। পশ্চিমবঙ্গ থেকে সাম্প্রদায়িক প্রকৃতির ঘৃণাবাদী হামলার খবরও পাওয়া যাচ্ছে। ‘জয় শ্রীরাম’ না বলার ঘটনাও ঘটেছে রাজ্যটিতে। তবে এই ঘটনাকে গুরুত্ব সহকারে নিয়েছে রাজ্য সরকার। হামলার শিকার ব্যক্তিদের ৫০ হাজার রুপি অনুদানের ঘোষণা করা হয়েছে।
উগ্র ডানপন্থীদের এসব হামলার ঘটনায় রাজ্য এবং কেন্দ্র সরকারের কঠোর অবস্থানের কারনে পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি হয়েছে। সমাজবিরোধী এধরনের হামলার ঘটনায় জড়িতদের বিরুদ্ধে পাঁচ বছরের কারাদণ্ডের ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। রাজনৈতিক বিশ্লেষক চারুব্রত চৌধুরী বলেন, সামগ্রিকভাবে পরিস্থিতি সন্তোষজনক না হলেও এ ধরণের ঘৃণ্য কর্মকান্ডের বিরুদ্ধে কেন্দ্র সরকারের কঠোর অবস্থান নেওয়ার ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে।
পর্যবেক্ষকরা বলছেন, হজ ব্যবস্থাপনায় বিজেপি নেতৃত্বাধীন দ্বিতীয় এনডিএ জোট সরকারের নেওয়া পদক্ষেপে সংখ্যালঘুদের অন্তর্ভুক্তমূলক ব্যবস্থার ইঙ্গিত মিলছে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ঘোষণা দিয়েছেন, সংখ্যালঘুদের ক্ষেত্রে প্রশাসনিক বিষয়ে আরও সর্বব্যাপী উদ্যোগ নেবে নতুন সরকার। সংখ্যালঘু ও সংখ্যাগরিষ্ঠ সম্প্রদায়ের ব্যবধান ঘুচিয়ে আনারও ইঙ্গিত দেন তিনি।
ভারত সরকারের এমন আনুষ্ঠানিক উদ্যোগের কথা এমন এক সময়ে জানা গেল যখন দেশের বিভিন্ন অংশ থেকে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়কে লক্ষ্যবস্তু বানিয়ে হামলার খবর সামনে আসছে। তবে আশার কথা হলো এধরনের ঘটনায় নিহতের সংখ্যা কমেছে। পশ্চিমবঙ্গ থেকে সাম্প্রদায়িক প্রকৃতির ঘৃণাবাদী হামলার খবরও পাওয়া যাচ্ছে। ‘জয় শ্রীরাম’ না বলার ঘটনাও ঘটেছে রাজ্যটিতে। তবে এই ঘটনাকে গুরুত্ব সহকারে নিয়েছে রাজ্য সরকার। হামলার শিকার ব্যক্তিদের ৫০ হাজার রুপি অনুদানের ঘোষণা করা হয়েছে।
উগ্র ডানপন্থীদের এসব হামলার ঘটনায় রাজ্য এবং কেন্দ্র সরকারের কঠোর অবস্থানের কারনে পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি হয়েছে। সমাজবিরোধী এধরনের হামলার ঘটনায় জড়িতদের বিরুদ্ধে পাঁচ বছরের কারাদণ্ডের ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। রাজনৈতিক বিশ্লেষক চারুব্রত চৌধুরী বলেন, সামগ্রিকভাবে পরিস্থিতি সন্তোষজনক না হলেও এ ধরণের ঘৃণ্য কর্মকান্ডের বিরুদ্ধে কেন্দ্র সরকারের কঠোর অবস্থান নেওয়ার ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে।
No comments