রাজনীতিতে নামছেন আফ্রিদি!
পাকিস্তানের
সাবেক অধিনায়ক ও তারকা অলরাউন্ডার শহীদ আফ্রিদি রাজনীতিতে যোগ দিচ্ছেন এমন
আভাস পাওয়া গেছে। একটি টিভি অনুষ্ঠানে এমন আভাস দিয়েছেন বুমবুম আফ্রিদি
নিজেই। যদিও নিশ্চিত করে কিছুই বলেনি তিনি এ বিষয়ে।
শুক্রবার এআরওয়াই নিউজ টিভি চ্যানেলের বিশ্বকাপ বিষয়ক টিভি শোতে অংশ নিয়ে কথা বলার সময় ভবিষ্যতে রাজনীতির ময়দানে নামার আভাস দেন তিনি।
ইমরান খানের মতো নিজেই কোন নতুন দল গড়ে রাজনীতিতে আসবেন কি না এমন প্রশ্নের জবাবে আফ্রিদি বলেন, আমার সে রকম কোনো পরিকল্পনা নেই। রাজনীতিতে নাম লেখাবো কিনা সেটিও এখনো নিশ্চিত হতে পারছি না। অনেক শুভাকাঙ্ক্ষি বলছে, রাজনীতিতে এসে জনগনের পাশে দাড়ানোর জন্য। এখন পর্যন্ত সেই সম্ভাবনা ৫০ শতাংশ।
তবে এ বিষয়ে এখনই কোন আনুষ্ঠানিক বিবৃতি দিতে নারাজ সাবেক পাকিস্তান অধিনায়ক। আফ্রিদি আরো বলেন, আমার দৃষ্টিতে রাজনীতিকরা হচ্ছে জনগনের সেবক। তাদের সেভাবেই জনগনকে সেবা করা উচিত।
ক্রিকেটের মাঠে লড়াকু নেতা ছিলেন ইমরান খান। পাকিস্তানকে জিতিয়েছন বিশ্বকাপ। অবসরের পর সাফল্যের সঙ্গে রাজনীতি করে যাচ্ছেন তিনি। এ মুহূর্তে প্রধানমন্ত্রীর গুরুদায়িত্ব পালন করছেন। প্রিয় তারকার ভূয়সী প্রশংসাও ঝরেছে আফ্রিদির কণ্ঠে।
সেই সুর ধরেই বিশ্লেষকরা বলছেন, শিগগির রাজনীতিতে নামছেন তিনি। ময়দানি লড়াইয়ে ব্যাট-বলের সাহসী যোদ্ধা কখন সেই ঘোষণা দেন তাই দেখার।
অবশ্য রাজনীতিতে না এলেও অনেক দিন ধরেই জনসেবামূলক কাজের সাথে জড়িত আফ্রিদি। তার প্রতিষ্ঠিত শহীদ আফ্রিদি ফাউন্ডেশন পাকিস্তানের ব্যাপক প্রশংস কুড়াচ্ছে জনসেবায় অবদান রাখার জন্য। ভবিষ্যতে এই সংস্থার উদ্যোগে সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের জন্য স্কুল করতে চান বলে জানান আফ্রিদি।
১৯৯৬ সালে কেনিয়ার বিপক্ষে পাকিস্তানের জার্সিতে ওয়ানডেতে অভিষেক হয় আফ্রিদির। ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় ম্যাচেই শ্রীলংকার বিপক্ষে মাত্র ৩৭ বলে সেঞ্চুরি হাঁকিয়ে এ সংস্করণের রেকর্ড বইয়ের পাতা ওলট-পালট করে দেন তিনি।
পরে নিজের স্বভাবজাত ব্যাটিংয়ের জন্য পেয়ে যান বুমবুম তকমা। ২০১৭ সালের ১৯ ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর নেন এ হার্ডহিটিং ব্যাটসম্যান। তবে বিশ্বব্যাপী জনপ্রিয় ফ্র্যাঞ্চাইজিভিত্তিক টি-টোয়েন্টি টুর্নামেন্ট খেলে যাচ্ছেন তিনি।
শুক্রবার এআরওয়াই নিউজ টিভি চ্যানেলের বিশ্বকাপ বিষয়ক টিভি শোতে অংশ নিয়ে কথা বলার সময় ভবিষ্যতে রাজনীতির ময়দানে নামার আভাস দেন তিনি।
ইমরান খানের মতো নিজেই কোন নতুন দল গড়ে রাজনীতিতে আসবেন কি না এমন প্রশ্নের জবাবে আফ্রিদি বলেন, আমার সে রকম কোনো পরিকল্পনা নেই। রাজনীতিতে নাম লেখাবো কিনা সেটিও এখনো নিশ্চিত হতে পারছি না। অনেক শুভাকাঙ্ক্ষি বলছে, রাজনীতিতে এসে জনগনের পাশে দাড়ানোর জন্য। এখন পর্যন্ত সেই সম্ভাবনা ৫০ শতাংশ।
তবে এ বিষয়ে এখনই কোন আনুষ্ঠানিক বিবৃতি দিতে নারাজ সাবেক পাকিস্তান অধিনায়ক। আফ্রিদি আরো বলেন, আমার দৃষ্টিতে রাজনীতিকরা হচ্ছে জনগনের সেবক। তাদের সেভাবেই জনগনকে সেবা করা উচিত।
ক্রিকেটের মাঠে লড়াকু নেতা ছিলেন ইমরান খান। পাকিস্তানকে জিতিয়েছন বিশ্বকাপ। অবসরের পর সাফল্যের সঙ্গে রাজনীতি করে যাচ্ছেন তিনি। এ মুহূর্তে প্রধানমন্ত্রীর গুরুদায়িত্ব পালন করছেন। প্রিয় তারকার ভূয়সী প্রশংসাও ঝরেছে আফ্রিদির কণ্ঠে।
সেই সুর ধরেই বিশ্লেষকরা বলছেন, শিগগির রাজনীতিতে নামছেন তিনি। ময়দানি লড়াইয়ে ব্যাট-বলের সাহসী যোদ্ধা কখন সেই ঘোষণা দেন তাই দেখার।
অবশ্য রাজনীতিতে না এলেও অনেক দিন ধরেই জনসেবামূলক কাজের সাথে জড়িত আফ্রিদি। তার প্রতিষ্ঠিত শহীদ আফ্রিদি ফাউন্ডেশন পাকিস্তানের ব্যাপক প্রশংস কুড়াচ্ছে জনসেবায় অবদান রাখার জন্য। ভবিষ্যতে এই সংস্থার উদ্যোগে সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের জন্য স্কুল করতে চান বলে জানান আফ্রিদি।
১৯৯৬ সালে কেনিয়ার বিপক্ষে পাকিস্তানের জার্সিতে ওয়ানডেতে অভিষেক হয় আফ্রিদির। ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় ম্যাচেই শ্রীলংকার বিপক্ষে মাত্র ৩৭ বলে সেঞ্চুরি হাঁকিয়ে এ সংস্করণের রেকর্ড বইয়ের পাতা ওলট-পালট করে দেন তিনি।
পরে নিজের স্বভাবজাত ব্যাটিংয়ের জন্য পেয়ে যান বুমবুম তকমা। ২০১৭ সালের ১৯ ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর নেন এ হার্ডহিটিং ব্যাটসম্যান। তবে বিশ্বব্যাপী জনপ্রিয় ফ্র্যাঞ্চাইজিভিত্তিক টি-টোয়েন্টি টুর্নামেন্ট খেলে যাচ্ছেন তিনি।
No comments