হেডিংলিতেও দুর্দান্ত শাহীন
এজবাস্টনে
আগের ম্যাচে নিউজিল্যান্ডের টপঅর্ডার গুঁড়িয়ে দিয়েছিলেন পাকিস্তানের
বাঁহাতি পেসার শাহীন শাহ আফ্রিদি। ২৮ রানে ৩ উইকেট নিয়ে দলের জয়ে অবদান
রাখেন তিনি। শাহীন ফর্মটা নিয়ে গেলেন হেডিংলিতেও। গতকাল আফগানিস্তানের
বিপক্ষে তার বোলিং ফিগার ১০-০-৪৭-৪।
লিডসে আগে ব্যাটিংয়ে নেমে ৫০ ওভারে ৯ উইকেটে ২২৭ রানের বেশি তুলতে পারেনি আফগানিস্তান। দুটি করে করে উইকেট নিয়েছেন ওয়াহাব রিয়াজ ও বাঁহাতি স্পিনার ইমাদ ওয়াসিম। লেগস্পিনার শাদাব খান নিয়েছেন একটি। ১০ ওভারে ৪১ রান দিলেও উইকেটশূন্য ছিলেন মোহাম্মদ আমির।
এবারের বিশ্বকাপে প্রথমবার কোনো ম্যাচে উইকেট পেলেন না এ বাঁহাতি পেসার।
শুরুটা অবশ্য ভালোই হয়েছিল আফগানদের। পাকিস্তানি পেসারদের বেশ সাচ্ছন্দেই খেলছিলেন তারা। দলীয় ২৭ রানে এ জুটি ভাঙেন শাহীন আফ্রিদি। অফস্টাম্পের বাইরের খেলতে গিয়েছিলেন আফগান অধিনায়ক গুলবাদিন নায়েব (১৫)। বল ব্যাটের কানায় লেগে ধরা পড়ে উইকেটরক্ষক সরফরাজ আহমেদের গ্লাভসে। আম্পায়ার প্রথমে আউট দেননি। ভাগ্যিস সরফরাজ একদম শেষ মুহূর্তে রিভিউ নিয়েছিলেন। না হয় উইকেটবঞ্চিত হতেন শাহীন। ঠিক পরের বলেই হাশমতুল্লাহ শাহিদিকেও তুলে নেন তিনি। হ্যাটট্রিকের সুযোগটা অবশ্য কাজে লাগাতে পারেননি। জোড়া ধাক্কা সামলে ভালোভাবেই এগোচ্ছিল আফগানিস্তান। কিন্তু দলীয় ৫৭ রানে তৃতীয় উইকেট হারিয়ে বসে দলটি। ইমাদ ওয়াসিমের বল মিউউইকেটে ঠেলে সিঙ্গেল নিতে গিয়ে শর্ট কাভারে থাকা বাবর আজমের হাতে ধরা পড়েন ওপেনার রহমত শাহ। ৪৩ বলে ৩৫ রান করেন তিনি।
সেখান থেকে হাল ধরেন আসগর আফগান-ইকরাম আলী খিল। চতুর্থ উইকেটে ৬৪ রানের জুটি গড়েন তারা। আফগানদের ইনিংসে এটি সর্বোচ্চ রানের জুটি। দলীয় ১২০ রানে আসগরকে বোল্ড করে এ জুটি ভাঙেন লেগস্পিনার শাদাব খান। ৩৫ বলে ৩ চার ও ২ ছক্কায় ৪২ রান করেন সাবেক অধিনায়ক আসগর। বেশিক্ষণ টেকেনিন ইকরামও। চার রান পরই ইমাদকে মারতে গিয়ে হাফিজের হাতে ধরা পড়েন এই উইকেটরক্ষক ব্যাটসম্যান। ৬৬ বলে ক্যারিয়ারসেরা ২৬ রান করেন ইকরাম।
ষষ্ঠ উইকেটে মোহাম্মদ নবী-নাজিবুল্লাহ জাদরান মিলে যোগ করেন ৪২ রান। দলীয় ১৬৭ রানে ওয়াহাবের শিকার হয়ে ফেরেন নবী। এরপর সপ্তম উইকেটে সামিউল্লাহ শিনওয়ারির সঙ্গে ৩৫ রানের জুটি গড়েন নাজিবুল্লাহ। এ জুটিতে দুশো’র কোটা পার হয় আফগানিস্তান। তবে নাজিবুল্লাহও ফিফটির দেখা পাননি। ব্যক্তিগত ৪২ রানে শাহীনের বলে বোল্ড হন তিনি। এরপর দ্রতই ফেরেন রশিদ খান। তার উইকেটটিও নেন শাহীন। দলীয় ২১৯ রানে ওয়াহাব রিয়াজের বলে নবম ব্যাটসম্যান হিসেবে আউট হন হামিদ হাসান। শিনওয়ারির অপরাজিত ১৯ ও মুজিব উর রহমানের অপরাজিত ৭ রানের সুবাদে শেষ পর্যন্ত পুরো ৫০ ওভার খেলে ২২৭ রান তুলতে সমর্থ হয় আফগানিস্তান। আগে ব্যাটিং করে এবারের বিশ্বকাপে এটি তাদের দলীয় সর্বোচ্চ ইনিংস।
লিডসে আগে ব্যাটিংয়ে নেমে ৫০ ওভারে ৯ উইকেটে ২২৭ রানের বেশি তুলতে পারেনি আফগানিস্তান। দুটি করে করে উইকেট নিয়েছেন ওয়াহাব রিয়াজ ও বাঁহাতি স্পিনার ইমাদ ওয়াসিম। লেগস্পিনার শাদাব খান নিয়েছেন একটি। ১০ ওভারে ৪১ রান দিলেও উইকেটশূন্য ছিলেন মোহাম্মদ আমির।
এবারের বিশ্বকাপে প্রথমবার কোনো ম্যাচে উইকেট পেলেন না এ বাঁহাতি পেসার।
শুরুটা অবশ্য ভালোই হয়েছিল আফগানদের। পাকিস্তানি পেসারদের বেশ সাচ্ছন্দেই খেলছিলেন তারা। দলীয় ২৭ রানে এ জুটি ভাঙেন শাহীন আফ্রিদি। অফস্টাম্পের বাইরের খেলতে গিয়েছিলেন আফগান অধিনায়ক গুলবাদিন নায়েব (১৫)। বল ব্যাটের কানায় লেগে ধরা পড়ে উইকেটরক্ষক সরফরাজ আহমেদের গ্লাভসে। আম্পায়ার প্রথমে আউট দেননি। ভাগ্যিস সরফরাজ একদম শেষ মুহূর্তে রিভিউ নিয়েছিলেন। না হয় উইকেটবঞ্চিত হতেন শাহীন। ঠিক পরের বলেই হাশমতুল্লাহ শাহিদিকেও তুলে নেন তিনি। হ্যাটট্রিকের সুযোগটা অবশ্য কাজে লাগাতে পারেননি। জোড়া ধাক্কা সামলে ভালোভাবেই এগোচ্ছিল আফগানিস্তান। কিন্তু দলীয় ৫৭ রানে তৃতীয় উইকেট হারিয়ে বসে দলটি। ইমাদ ওয়াসিমের বল মিউউইকেটে ঠেলে সিঙ্গেল নিতে গিয়ে শর্ট কাভারে থাকা বাবর আজমের হাতে ধরা পড়েন ওপেনার রহমত শাহ। ৪৩ বলে ৩৫ রান করেন তিনি।
সেখান থেকে হাল ধরেন আসগর আফগান-ইকরাম আলী খিল। চতুর্থ উইকেটে ৬৪ রানের জুটি গড়েন তারা। আফগানদের ইনিংসে এটি সর্বোচ্চ রানের জুটি। দলীয় ১২০ রানে আসগরকে বোল্ড করে এ জুটি ভাঙেন লেগস্পিনার শাদাব খান। ৩৫ বলে ৩ চার ও ২ ছক্কায় ৪২ রান করেন সাবেক অধিনায়ক আসগর। বেশিক্ষণ টেকেনিন ইকরামও। চার রান পরই ইমাদকে মারতে গিয়ে হাফিজের হাতে ধরা পড়েন এই উইকেটরক্ষক ব্যাটসম্যান। ৬৬ বলে ক্যারিয়ারসেরা ২৬ রান করেন ইকরাম।
ষষ্ঠ উইকেটে মোহাম্মদ নবী-নাজিবুল্লাহ জাদরান মিলে যোগ করেন ৪২ রান। দলীয় ১৬৭ রানে ওয়াহাবের শিকার হয়ে ফেরেন নবী। এরপর সপ্তম উইকেটে সামিউল্লাহ শিনওয়ারির সঙ্গে ৩৫ রানের জুটি গড়েন নাজিবুল্লাহ। এ জুটিতে দুশো’র কোটা পার হয় আফগানিস্তান। তবে নাজিবুল্লাহও ফিফটির দেখা পাননি। ব্যক্তিগত ৪২ রানে শাহীনের বলে বোল্ড হন তিনি। এরপর দ্রতই ফেরেন রশিদ খান। তার উইকেটটিও নেন শাহীন। দলীয় ২১৯ রানে ওয়াহাব রিয়াজের বলে নবম ব্যাটসম্যান হিসেবে আউট হন হামিদ হাসান। শিনওয়ারির অপরাজিত ১৯ ও মুজিব উর রহমানের অপরাজিত ৭ রানের সুবাদে শেষ পর্যন্ত পুরো ৫০ ওভার খেলে ২২৭ রান তুলতে সমর্থ হয় আফগানিস্তান। আগে ব্যাটিং করে এবারের বিশ্বকাপে এটি তাদের দলীয় সর্বোচ্চ ইনিংস।
No comments