ডিম ভাঙার বুদ্ধিটি যেভাবে এল ওই তরুণের মাথায়!
মুসলমানদের
নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্যকারী অস্ট্রেলিয়ার সিনেটর ফ্রেজার অ্যানিংয়ের
মাথায় ডিম ভেঙে আলোচিত সেই তরুণ জানালেন তার দুঃসাহসী কাজের কথা।
উইল কনোলি জানায়, সিনেটরের ওই বক্তব্য পড়েই ডিম ভাঙার আইডিয়াটা এসেছিল তার মাথায়।
অস্ট্রেলিয়ার একটি গণমাধ্যমকে দেয়া সাক্ষাৎকারে আলোচিত সেই তরুণ জানান, ফ্রেজার অ্যানিংয়ের বিবৃতিটি আমি পড়েছিলাম। তার ওই বক্তব্য সঠিক ছিল না।
বিষয়টি আমার কাছে অপমানজনক মনে হয়। তাই যখনই আমি তাকে দেখলাম, সঙ্গে সঙ্গে ঘটনাটি ঘটে গেল। যদিও বিষয়টি ঠিক ছিল না।
মসজিদে হামলার ঘটনায় মুসলিম অভিবাসীদের দায়ী করা অস্ট্রেলিয়ার সিনেটর ফ্রেসার অ্যানিংয়ের মাথায় ডিম ফাটিয়ে প্রতিবাদ জানিয়েছেন ১৭ বছরের অস্ট্রেলিয়ান তরুণ উইল কনোলি। হামলার পরদিন মেলবোর্নের মোরাবিনে সংবাদ সম্মেলনে কথা বলার সময় কট্টর এ অস্ট্রেলিয়ান সিনেটরের মাথায় ডিম ফাটিয়ে প্রতিবাদ জানান তিনি।
এ ঘটনায় তাকে গ্রেফতার করা হলেও পরে ছেড়ে দেয়া হয়।
সংবাদ সম্মেলনে অ্যানিং কথা বলার সময় তার পেছনে দাঁড়িয়ে ছিল উইল কনোলি । হঠাৎ করেই তার বাঁ-হাতে মোবাইল ধরে ডান হাতে অ্যানিংয়ের মাথায় একটি ডিম ফাটিয়ে দেন। এর একটু আগে সে তার মোবাইলে ভিডিও করা শুরু করে। ডিম ছোড়ার পরও নির্বিকার ভঙ্গিতে ভিডিও করে যাচ্ছিল উইল কনোলি।
হতবাক অ্যানিং পেছনে ঘুরে তরুণের মুখে চড় মারতে শুরু করলে দুজনের মধ্যে হাতাহাতি শুরু হয়। এ সময় পাশে থাকা লোকজন ওই তরুণকে মাটিতে চেপে ধরে, অন্য একজন অ্যানিংকে সরিয়ে নেয়।
মুক্তির পর টুইটারে দেওয়া এক ভিডিও বার্তায় উইল বলেছেন, ‘রাজনীতিকদের ডিম মারবেন না। এতে আপনাকে ৩০ জন নিম্ন শ্রেণির লোককে মোকাবেলা করতে হবে। আমার কঠিন শিক্ষা হয়ে গেছে।’
গ্রেফতারের পর তার মুক্তি ও আইনি সহায়তার জন্য অনলাইনে তহবিল সংগ্রহের উদ্যোগ নেওয়া হয়। মাত্র দুই হাজার ডলার সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা থাকলেও তার জন্য জমা পড়ে প্রায় ৪২ হাজার ডলার। বাংলাদেশি টাকায় যার পরিমাণ ৩৫ লাখ টাকার মতো।
নিজের জন্য সংগৃহীত অর্থ ক্রাইস্টচার্চের নিহত মুসল্লিদের জন্য ব্যয় করার ঘোষণা দিয়ে আলোচনা সৃষ্টি করেন ১৭ বছরের তরুণ উইল কনোলি। এ ঘটনায় সে বিশ্বব্যাপী জনপ্রিয় হয়ে ওঠে।
ডিম বালককে নিয়ে সারা বিশ্বে হইচইয়ের মধ্যেই ডিম বালককে বিয়ে করতে অস্ট্রেলিয়ার রাজপথে নেমেছিল তরুণীরা।
উইল কনোলি জানায়, সিনেটরের ওই বক্তব্য পড়েই ডিম ভাঙার আইডিয়াটা এসেছিল তার মাথায়।
অস্ট্রেলিয়ার একটি গণমাধ্যমকে দেয়া সাক্ষাৎকারে আলোচিত সেই তরুণ জানান, ফ্রেজার অ্যানিংয়ের বিবৃতিটি আমি পড়েছিলাম। তার ওই বক্তব্য সঠিক ছিল না।
বিষয়টি আমার কাছে অপমানজনক মনে হয়। তাই যখনই আমি তাকে দেখলাম, সঙ্গে সঙ্গে ঘটনাটি ঘটে গেল। যদিও বিষয়টি ঠিক ছিল না।
মসজিদে হামলার ঘটনায় মুসলিম অভিবাসীদের দায়ী করা অস্ট্রেলিয়ার সিনেটর ফ্রেসার অ্যানিংয়ের মাথায় ডিম ফাটিয়ে প্রতিবাদ জানিয়েছেন ১৭ বছরের অস্ট্রেলিয়ান তরুণ উইল কনোলি। হামলার পরদিন মেলবোর্নের মোরাবিনে সংবাদ সম্মেলনে কথা বলার সময় কট্টর এ অস্ট্রেলিয়ান সিনেটরের মাথায় ডিম ফাটিয়ে প্রতিবাদ জানান তিনি।
এ ঘটনায় তাকে গ্রেফতার করা হলেও পরে ছেড়ে দেয়া হয়।
সংবাদ সম্মেলনে অ্যানিং কথা বলার সময় তার পেছনে দাঁড়িয়ে ছিল উইল কনোলি । হঠাৎ করেই তার বাঁ-হাতে মোবাইল ধরে ডান হাতে অ্যানিংয়ের মাথায় একটি ডিম ফাটিয়ে দেন। এর একটু আগে সে তার মোবাইলে ভিডিও করা শুরু করে। ডিম ছোড়ার পরও নির্বিকার ভঙ্গিতে ভিডিও করে যাচ্ছিল উইল কনোলি।
হতবাক অ্যানিং পেছনে ঘুরে তরুণের মুখে চড় মারতে শুরু করলে দুজনের মধ্যে হাতাহাতি শুরু হয়। এ সময় পাশে থাকা লোকজন ওই তরুণকে মাটিতে চেপে ধরে, অন্য একজন অ্যানিংকে সরিয়ে নেয়।
মুক্তির পর টুইটারে দেওয়া এক ভিডিও বার্তায় উইল বলেছেন, ‘রাজনীতিকদের ডিম মারবেন না। এতে আপনাকে ৩০ জন নিম্ন শ্রেণির লোককে মোকাবেলা করতে হবে। আমার কঠিন শিক্ষা হয়ে গেছে।’
গ্রেফতারের পর তার মুক্তি ও আইনি সহায়তার জন্য অনলাইনে তহবিল সংগ্রহের উদ্যোগ নেওয়া হয়। মাত্র দুই হাজার ডলার সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা থাকলেও তার জন্য জমা পড়ে প্রায় ৪২ হাজার ডলার। বাংলাদেশি টাকায় যার পরিমাণ ৩৫ লাখ টাকার মতো।
নিজের জন্য সংগৃহীত অর্থ ক্রাইস্টচার্চের নিহত মুসল্লিদের জন্য ব্যয় করার ঘোষণা দিয়ে আলোচনা সৃষ্টি করেন ১৭ বছরের তরুণ উইল কনোলি। এ ঘটনায় সে বিশ্বব্যাপী জনপ্রিয় হয়ে ওঠে।
ডিম বালককে নিয়ে সারা বিশ্বে হইচইয়ের মধ্যেই ডিম বালককে বিয়ে করতে অস্ট্রেলিয়ার রাজপথে নেমেছিল তরুণীরা।
No comments